একটি মজার তাফসীর বলি
"আল্লাহ! একমাত্র তিনিই পরম দয়ালু। তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কুরআন। তিনিই সৃষ্টি করেছেন মানুষ।" (সূরাহ আর রহমান, ৫৫:১-৩)সকল প্রশংসা এবং সকল ভালো কাজের একক ও অংশীদার বিহীন কৃতিত্ব কেবল তাঁরই।গত কয়েক হাজার বছর ধরে অসংখ্য গল্প-নাটক-উপন্যাস, বিজ্ঞান-ফিকশন, গদ্য-পদ্য, তন্ত্রমন্ত্র-ধর্মীয় গ্রন্থ এবং মোটিভেশনাল বই রচিত ও সংকলিত হয়েছে। কিন্তু কালের আবর্তে, ভাষা ও সংস্কৃতির বিবর্তনে আজ সব বিলীন। কেবল মহা গ্রন্থ আল কুরআন ছাড়া। এর একটি নুকতা কিংবা যের-যবরের ভুল তো দূরের কথা, প্রশ্নই তুলতে পারেনি এর বিরুদ্ধাচারী হাজারো পণ্ডিত, ভাষাবিদ। এ কুরআন শেষ নবির রেখে যাওয়া জিন্দা মু'জিজা। এ কুরআনের কোনো বিধান কোনো আয়াতই নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডীতে আবদ্ধ নয়। নয় সংশোধন ও সংযোজন এর উপযুক্ত। এ কুরআন পরশ পাথর। যারা এ কুরআন ধরেছে, পড়েছে, বুঝেছে, এ কুরআনের স্পর্শ যাদেরই অন্তর ছুঁয়েছে-তারা আজ সোনায়-সোহাগা। মর্তের মানুষ হয়েও হয়েছেন তারা স্বর্গ-নেতা। আল্লাহ তাআলার অশেষ কৃপায় পরশ পাথর তুল্য আল কুরআন নিয়ে যৎসামান্য কাজ করতে পেরে যারপরনাই আমি আনন্দিত। আলহামদুলিল্লাহ। আবারও আলহামদুলিল্লাহ।কুরআন তিলাওয়াত করতে গিয়ে প্রায়ই কিছু কিছু আয়াতে থেমে যেতাম। হারিয়ে যেতাম তাফসীর সমুদ্রে। তখন সন্ধান মিলত এমন এমন মণিমুক্তোর, যা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার না করে পারিনি। 'একটি মজার তাফসীর বলি' শিরোনামে ফেসবুকের 'নাসীহা' গ্রুপে চলতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট পোস্ট। ধারাবাহিক ৩২টি পর্ব প্রকাশিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিছু কিছু পর্ব জাতীয় পর্যায়ের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতেও ছাপা হয়।এরপর সবগুলো পর্ব পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে একমলাটে প্রকাশের উদ্যোগ নেই কেবল প্রিয়জনদের অনুরোধ এবং সাদাকায়ে জারিয়াহর আশায়।বইতে ২৫টি শিরোনামে ২৫ টি টুকরো টুকরো তাফসীর রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে সূরা মাউন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত আটটি সূরাহর সরল ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর। প্রতিটি আলোচনা আয়াত, অনুবাদ, প্রেক্ষাপট, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা- এভাবে বিন্যস্ত। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিজস্ব মত প্রকাশের দুঃসাহস আমি দেখাইনি। বরং তাফসীরে ইবনু কাসির, তাফসীরে কুরতুবি, তাফসীরে রুহুল মা'আনী, তাফসীরে বাগাভী, তাফসীরে তাবারি, তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন ও তাফসীরে উসাইমীন এর মতো বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছি। প্রতিটি লেখাই লিখেছি সূত্র সমেত। লেখাগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যাতে এর পাঠক কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীরের প্রতি আগ্রহী হোন। কুরআনের কিঞ্চিৎ স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।বইয়ের শিরোনাম 'একটা মজার তাফসীর বলি' কেন? বইটি মূলত খন্ড খন্ড তাফসীরের একটা অখণ্ড রূপ। প্রতি খন্ড তাফসীর যে মজার, তা কিন্তু নয়। কিছু আছে ভীতির, কিছু আছে ব্যথার। তবু এ নাম দেয়ার কারণ হলো- প্রথমত এ নামে এই তাফসীর-পর্বগুলো বেশ আলোচিত। এখন বইয়ের ভেতরের পরিবর্তন ও পরিমার্জনের সাথে সাথে যদি নামেরও পরিবর্তন ঘটে, তাহলে 'একটি মজার তাফসীর বলি'র পুরাতন পাঠকদের নিকট তা বিভ্রাটের কারণ হবে। তাছাড়া সব 'মজা' যে সুস্বাদু হবে, তা কিন্তু না। কিছু 'মজা' চমৎকার অর্থেও নেয়া যেতে পারে।পরিশেষে বলব, যে গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে এ গ্রন্থটি, সেটা 'যা লিকাল কিতাব' (এটা ঐ মহান গ্রন্থ) হলেও, এটা 'যা লিকাল কিতাব' নয়। অতএব সেটা 'লা রইবা ফীহি' (এতে কোনো সন্দেহ কিংবা ভুল নেই) হলেও এটা 'লা রইবা ফীহি' নয়। মানুষের অপূর্ণ বিবেক, বিবেচনা ও বিশ্লেষণ নিসৃত প্রতিটা বিষয়ই সংশোধন ও সংস্কার যোগ্য। সুতরাং যে কোনো বইয়ে ভুল-ভ্রান্তি না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। সুহৃদয় পাঠকের তরে আরজি থাকবে, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ধরা পড়লে প্রকাশক/লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণের। ইনশাআল্লাহ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই বিনীত থাকব আমরা।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই হলেন সেই সত্তা, যার কাছে বান্দার যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের আবেদন ও নিবেদন করা হয়। সেই মহান সত্তা যেন বইটির প্রতিটি অক্ষরকে এর লেখক, প্রকাশক ও প্রচারকদের জন্য আখিরাতে মিযানের পাল্লায় ওজনদার করেন। এবং সেসব ব্যক্তিকে এর দ্বারা উপকৃত করেন, যাদেরনিকট এই বই পৌঁছবে। এই বই যেন তার পাঠকদের পক্ষের সাক্ষী বানান, বিপক্ষীয় সাক্ষী নয়। আমীন।"সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। (সূরাহ ইউনুস, ১০:১০)---বই : একটি মজার তাফসীর বলিসংকলক : মাসউদ আলিমীপৃষ্ঠা : ১৪৪ পৃষ্ঠামুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকাধরণ : পেপারব্যাক
An Najahah Shop
Category List
All products

"আল্লাহ! একমাত্র তিনিই পরম দয়ালু। তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কুরআন। তিনিই সৃষ্টি করেছেন মানুষ।" (সূরাহ আর রহমান, ৫৫:১-৩)
সকল প্রশংসা এবং সকল ভালো কাজের একক ও অংশীদার বিহীন কৃতিত্ব কেবল তাঁরই।
গত কয়েক হাজার বছর ধরে অসংখ্য গল্প-নাটক-উপন্যাস, বিজ্ঞান-ফিকশন, গদ্য-পদ্য, তন্ত্রমন্ত্র-ধর্মীয় গ্রন্থ এবং মোটিভেশনাল বই রচিত ও সংকলিত হয়েছে। কিন্তু কালের আবর্তে, ভাষা ও সংস্কৃতির বিবর্তনে আজ সব বিলীন। কেবল মহা গ্রন্থ আল কুরআন ছাড়া। এর একটি নুকতা কিংবা যের-যবরের ভুল তো দূরের কথা, প্রশ্নই তুলতে পারেনি এর বিরুদ্ধাচারী হাজারো পণ্ডিত, ভাষাবিদ। এ কুরআন শেষ নবির রেখে যাওয়া জিন্দা মু'জিজা। এ কুরআনের কোনো বিধান কোনো আয়াতই নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডীতে আবদ্ধ নয়। নয় সংশোধন ও সংযোজন এর উপযুক্ত। এ কুরআন পরশ পাথর। যারা এ কুরআন ধরেছে, পড়েছে, বুঝেছে, এ কুরআনের স্পর্শ যাদেরই অন্তর ছুঁয়েছে-তারা আজ সোনায়-সোহাগা। মর্তের মানুষ হয়েও হয়েছেন তারা স্বর্গ-নেতা। আল্লাহ তাআলার অশেষ কৃপায় পরশ পাথর তুল্য আল কুরআন নিয়ে যৎসামান্য কাজ করতে পেরে যারপরনাই আমি আনন্দিত। আলহামদুলিল্লাহ। আবারও আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআন তিলাওয়াত করতে গিয়ে প্রায়ই কিছু কিছু আয়াতে থেমে যেতাম। হারিয়ে যেতাম তাফসীর সমুদ্রে। তখন সন্ধান মিলত এমন এমন মণিমুক্তোর, যা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার না করে পারিনি। 'একটি মজার তাফসীর বলি' শিরোনামে ফেসবুকের 'নাসীহা' গ্রুপে চলতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট পোস্ট। ধারাবাহিক ৩২টি পর্ব প্রকাশিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিছু কিছু পর্ব জাতীয় পর্যায়ের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতেও ছাপা হয়।
এরপর সবগুলো পর্ব পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে একমলাটে প্রকাশের উদ্যোগ নেই কেবল প্রিয়জনদের অনুরোধ এবং সাদাকায়ে জারিয়াহর আশায়।
বইতে ২৫টি শিরোনামে ২৫ টি টুকরো টুকরো তাফসীর রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে সূরা মাউন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত আটটি সূরাহর সরল ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর। প্রতিটি আলোচনা আয়াত, অনুবাদ, প্রেক্ষাপট, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা- এভাবে বিন্যস্ত। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিজস্ব মত প্রকাশের দুঃসাহস আমি দেখাইনি। বরং তাফসীরে ইবনু কাসির, তাফসীরে কুরতুবি, তাফসীরে রুহুল মা'আনী, তাফসীরে বাগাভী, তাফসীরে তাবারি, তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন ও তাফসীরে উসাইমীন এর মতো বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছি। প্রতিটি লেখাই লিখেছি সূত্র সমেত। লেখাগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যাতে এর পাঠক কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীরের প্রতি আগ্রহী হোন। কুরআনের কিঞ্চিৎ স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।
বইয়ের শিরোনাম 'একটা মজার তাফসীর বলি' কেন? বইটি মূলত খন্ড খন্ড তাফসীরের একটা অখণ্ড রূপ। প্রতি খন্ড তাফসীর যে মজার, তা কিন্তু নয়। কিছু আছে ভীতির, কিছু আছে ব্যথার। তবু এ নাম দেয়ার কারণ হলো- প্রথমত এ নামে এই তাফসীর-পর্বগুলো বেশ আলোচিত। এখন বইয়ের ভেতরের পরিবর্তন ও পরিমার্জনের সাথে সাথে যদি নামেরও পরিবর্তন ঘটে, তাহলে 'একটি মজার তাফসীর বলি'র পুরাতন পাঠকদের নিকট তা বিভ্রাটের কারণ হবে। তাছাড়া সব 'মজা' যে সুস্বাদু হবে, তা কিন্তু না। কিছু 'মজা' চমৎকার অর্থেও নেয়া যেতে পারে।
পরিশেষে বলব, যে গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে এ গ্রন্থটি, সেটা 'যা লিকাল কিতাব' (এটা ঐ মহান গ্রন্থ) হলেও, এটা 'যা লিকাল কিতাব' নয়। অতএব সেটা 'লা রইবা ফীহি' (এতে কোনো সন্দেহ কিংবা ভুল নেই) হলেও এটা 'লা রইবা ফীহি' নয়। মানুষের অপূর্ণ বিবেক, বিবেচনা ও বিশ্লেষণ নিসৃত প্রতিটা বিষয়ই সংশোধন ও সংস্কার যোগ্য। সুতরাং যে কোনো বইয়ে ভুল-ভ্রান্তি না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। সুহৃদয় পাঠকের তরে আরজি থাকবে, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ধরা পড়লে প্রকাশক/লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণের। ইনশাআল্লাহ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই বিনীত থাকব আমরা।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই হলেন সেই সত্তা, যার কাছে বান্দার যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের আবেদন ও নিবেদন করা হয়। সেই মহান সত্তা যেন বইটির প্রতিটি অক্ষরকে এর লেখক, প্রকাশক ও প্রচারকদের জন্য আখিরাতে মিযানের পাল্লায় ওজনদার করেন। এবং সেসব ব্যক্তিকে এর দ্বারা উপকৃত করেন, যাদের
নিকট এই বই পৌঁছবে। এই বই যেন তার পাঠকদের পক্ষের সাক্ষী বানান, বিপক্ষীয় সাক্ষী নয়। আমীন।
"সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। (সূরাহ ইউনুস, ১০:১০)
---
বই : একটি মজার তাফসীর বলি
সংকলক : মাসউদ আলিমী
পৃষ্ঠা : ১৪৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
ধরণ : পেপারব্যাক
সকল প্রশংসা এবং সকল ভালো কাজের একক ও অংশীদার বিহীন কৃতিত্ব কেবল তাঁরই।
গত কয়েক হাজার বছর ধরে অসংখ্য গল্প-নাটক-উপন্যাস, বিজ্ঞান-ফিকশন, গদ্য-পদ্য, তন্ত্রমন্ত্র-ধর্মীয় গ্রন্থ এবং মোটিভেশনাল বই রচিত ও সংকলিত হয়েছে। কিন্তু কালের আবর্তে, ভাষা ও সংস্কৃতির বিবর্তনে আজ সব বিলীন। কেবল মহা গ্রন্থ আল কুরআন ছাড়া। এর একটি নুকতা কিংবা যের-যবরের ভুল তো দূরের কথা, প্রশ্নই তুলতে পারেনি এর বিরুদ্ধাচারী হাজারো পণ্ডিত, ভাষাবিদ। এ কুরআন শেষ নবির রেখে যাওয়া জিন্দা মু'জিজা। এ কুরআনের কোনো বিধান কোনো আয়াতই নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডীতে আবদ্ধ নয়। নয় সংশোধন ও সংযোজন এর উপযুক্ত। এ কুরআন পরশ পাথর। যারা এ কুরআন ধরেছে, পড়েছে, বুঝেছে, এ কুরআনের স্পর্শ যাদেরই অন্তর ছুঁয়েছে-তারা আজ সোনায়-সোহাগা। মর্তের মানুষ হয়েও হয়েছেন তারা স্বর্গ-নেতা। আল্লাহ তাআলার অশেষ কৃপায় পরশ পাথর তুল্য আল কুরআন নিয়ে যৎসামান্য কাজ করতে পেরে যারপরনাই আমি আনন্দিত। আলহামদুলিল্লাহ। আবারও আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআন তিলাওয়াত করতে গিয়ে প্রায়ই কিছু কিছু আয়াতে থেমে যেতাম। হারিয়ে যেতাম তাফসীর সমুদ্রে। তখন সন্ধান মিলত এমন এমন মণিমুক্তোর, যা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার না করে পারিনি। 'একটি মজার তাফসীর বলি' শিরোনামে ফেসবুকের 'নাসীহা' গ্রুপে চলতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট পোস্ট। ধারাবাহিক ৩২টি পর্ব প্রকাশিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিছু কিছু পর্ব জাতীয় পর্যায়ের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতেও ছাপা হয়।
এরপর সবগুলো পর্ব পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে একমলাটে প্রকাশের উদ্যোগ নেই কেবল প্রিয়জনদের অনুরোধ এবং সাদাকায়ে জারিয়াহর আশায়।
বইতে ২৫টি শিরোনামে ২৫ টি টুকরো টুকরো তাফসীর রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে সূরা মাউন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত আটটি সূরাহর সরল ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর। প্রতিটি আলোচনা আয়াত, অনুবাদ, প্রেক্ষাপট, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা- এভাবে বিন্যস্ত। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিজস্ব মত প্রকাশের দুঃসাহস আমি দেখাইনি। বরং তাফসীরে ইবনু কাসির, তাফসীরে কুরতুবি, তাফসীরে রুহুল মা'আনী, তাফসীরে বাগাভী, তাফসীরে তাবারি, তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন ও তাফসীরে উসাইমীন এর মতো বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছি। প্রতিটি লেখাই লিখেছি সূত্র সমেত। লেখাগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যাতে এর পাঠক কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীরের প্রতি আগ্রহী হোন। কুরআনের কিঞ্চিৎ স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।
বইয়ের শিরোনাম 'একটা মজার তাফসীর বলি' কেন? বইটি মূলত খন্ড খন্ড তাফসীরের একটা অখণ্ড রূপ। প্রতি খন্ড তাফসীর যে মজার, তা কিন্তু নয়। কিছু আছে ভীতির, কিছু আছে ব্যথার। তবু এ নাম দেয়ার কারণ হলো- প্রথমত এ নামে এই তাফসীর-পর্বগুলো বেশ আলোচিত। এখন বইয়ের ভেতরের পরিবর্তন ও পরিমার্জনের সাথে সাথে যদি নামেরও পরিবর্তন ঘটে, তাহলে 'একটি মজার তাফসীর বলি'র পুরাতন পাঠকদের নিকট তা বিভ্রাটের কারণ হবে। তাছাড়া সব 'মজা' যে সুস্বাদু হবে, তা কিন্তু না। কিছু 'মজা' চমৎকার অর্থেও নেয়া যেতে পারে।
পরিশেষে বলব, যে গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে এ গ্রন্থটি, সেটা 'যা লিকাল কিতাব' (এটা ঐ মহান গ্রন্থ) হলেও, এটা 'যা লিকাল কিতাব' নয়। অতএব সেটা 'লা রইবা ফীহি' (এতে কোনো সন্দেহ কিংবা ভুল নেই) হলেও এটা 'লা রইবা ফীহি' নয়। মানুষের অপূর্ণ বিবেক, বিবেচনা ও বিশ্লেষণ নিসৃত প্রতিটা বিষয়ই সংশোধন ও সংস্কার যোগ্য। সুতরাং যে কোনো বইয়ে ভুল-ভ্রান্তি না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। সুহৃদয় পাঠকের তরে আরজি থাকবে, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ধরা পড়লে প্রকাশক/লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণের। ইনশাআল্লাহ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই বিনীত থাকব আমরা।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই হলেন সেই সত্তা, যার কাছে বান্দার যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের আবেদন ও নিবেদন করা হয়। সেই মহান সত্তা যেন বইটির প্রতিটি অক্ষরকে এর লেখক, প্রকাশক ও প্রচারকদের জন্য আখিরাতে মিযানের পাল্লায় ওজনদার করেন। এবং সেসব ব্যক্তিকে এর দ্বারা উপকৃত করেন, যাদের
নিকট এই বই পৌঁছবে। এই বই যেন তার পাঠকদের পক্ষের সাক্ষী বানান, বিপক্ষীয় সাক্ষী নয়। আমীন।
"সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। (সূরাহ ইউনুস, ১০:১০)
---
বই : একটি মজার তাফসীর বলি
সংকলক : মাসউদ আলিমী
পৃষ্ঠা : ১৪৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
ধরণ : পেপারব্যাক
একটি মজার তাফসীর বলি
140 BDT200 BDTSave 60 BDT
1
"আল্লাহ! একমাত্র তিনিই পরম দয়ালু। তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কুরআন। তিনিই সৃষ্টি করেছেন মানুষ।" (সূরাহ আর রহমান, ৫৫:১-৩)
সকল প্রশংসা এবং সকল ভালো কাজের একক ও অংশীদার বিহীন কৃতিত্ব কেবল তাঁরই।
গত কয়েক হাজার বছর ধরে অসংখ্য গল্প-নাটক-উপন্যাস, বিজ্ঞান-ফিকশন, গদ্য-পদ্য, তন্ত্রমন্ত্র-ধর্মীয় গ্রন্থ এবং মোটিভেশনাল বই রচিত ও সংকলিত হয়েছে। কিন্তু কালের আবর্তে, ভাষা ও সংস্কৃতির বিবর্তনে আজ সব বিলীন। কেবল মহা গ্রন্থ আল কুরআন ছাড়া। এর একটি নুকতা কিংবা যের-যবরের ভুল তো দূরের কথা, প্রশ্নই তুলতে পারেনি এর বিরুদ্ধাচারী হাজারো পণ্ডিত, ভাষাবিদ। এ কুরআন শেষ নবির রেখে যাওয়া জিন্দা মু'জিজা। এ কুরআনের কোনো বিধান কোনো আয়াতই নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডীতে আবদ্ধ নয়। নয় সংশোধন ও সংযোজন এর উপযুক্ত। এ কুরআন পরশ পাথর। যারা এ কুরআন ধরেছে, পড়েছে, বুঝেছে, এ কুরআনের স্পর্শ যাদেরই অন্তর ছুঁয়েছে-তারা আজ সোনায়-সোহাগা। মর্তের মানুষ হয়েও হয়েছেন তারা স্বর্গ-নেতা। আল্লাহ তাআলার অশেষ কৃপায় পরশ পাথর তুল্য আল কুরআন নিয়ে যৎসামান্য কাজ করতে পেরে যারপরনাই আমি আনন্দিত। আলহামদুলিল্লাহ। আবারও আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআন তিলাওয়াত করতে গিয়ে প্রায়ই কিছু কিছু আয়াতে থেমে যেতাম। হারিয়ে যেতাম তাফসীর সমুদ্রে। তখন সন্ধান মিলত এমন এমন মণিমুক্তোর, যা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার না করে পারিনি। 'একটি মজার তাফসীর বলি' শিরোনামে ফেসবুকের 'নাসীহা' গ্রুপে চলতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট পোস্ট। ধারাবাহিক ৩২টি পর্ব প্রকাশিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিছু কিছু পর্ব জাতীয় পর্যায়ের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতেও ছাপা হয়।
এরপর সবগুলো পর্ব পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে একমলাটে প্রকাশের উদ্যোগ নেই কেবল প্রিয়জনদের অনুরোধ এবং সাদাকায়ে জারিয়াহর আশায়।
বইতে ২৫টি শিরোনামে ২৫ টি টুকরো টুকরো তাফসীর রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে সূরা মাউন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত আটটি সূরাহর সরল ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর। প্রতিটি আলোচনা আয়াত, অনুবাদ, প্রেক্ষাপট, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা- এভাবে বিন্যস্ত। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিজস্ব মত প্রকাশের দুঃসাহস আমি দেখাইনি। বরং তাফসীরে ইবনু কাসির, তাফসীরে কুরতুবি, তাফসীরে রুহুল মা'আনী, তাফসীরে বাগাভী, তাফসীরে তাবারি, তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন ও তাফসীরে উসাইমীন এর মতো বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছি। প্রতিটি লেখাই লিখেছি সূত্র সমেত। লেখাগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যাতে এর পাঠক কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীরের প্রতি আগ্রহী হোন। কুরআনের কিঞ্চিৎ স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।
বইয়ের শিরোনাম 'একটা মজার তাফসীর বলি' কেন? বইটি মূলত খন্ড খন্ড তাফসীরের একটা অখণ্ড রূপ। প্রতি খন্ড তাফসীর যে মজার, তা কিন্তু নয়। কিছু আছে ভীতির, কিছু আছে ব্যথার। তবু এ নাম দেয়ার কারণ হলো- প্রথমত এ নামে এই তাফসীর-পর্বগুলো বেশ আলোচিত। এখন বইয়ের ভেতরের পরিবর্তন ও পরিমার্জনের সাথে সাথে যদি নামেরও পরিবর্তন ঘটে, তাহলে 'একটি মজার তাফসীর বলি'র পুরাতন পাঠকদের নিকট তা বিভ্রাটের কারণ হবে। তাছাড়া সব 'মজা' যে সুস্বাদু হবে, তা কিন্তু না। কিছু 'মজা' চমৎকার অর্থেও নেয়া যেতে পারে।
পরিশেষে বলব, যে গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে এ গ্রন্থটি, সেটা 'যা লিকাল কিতাব' (এটা ঐ মহান গ্রন্থ) হলেও, এটা 'যা লিকাল কিতাব' নয়। অতএব সেটা 'লা রইবা ফীহি' (এতে কোনো সন্দেহ কিংবা ভুল নেই) হলেও এটা 'লা রইবা ফীহি' নয়। মানুষের অপূর্ণ বিবেক, বিবেচনা ও বিশ্লেষণ নিসৃত প্রতিটা বিষয়ই সংশোধন ও সংস্কার যোগ্য। সুতরাং যে কোনো বইয়ে ভুল-ভ্রান্তি না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। সুহৃদয় পাঠকের তরে আরজি থাকবে, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ধরা পড়লে প্রকাশক/লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণের। ইনশাআল্লাহ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই বিনীত থাকব আমরা।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই হলেন সেই সত্তা, যার কাছে বান্দার যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের আবেদন ও নিবেদন করা হয়। সেই মহান সত্তা যেন বইটির প্রতিটি অক্ষরকে এর লেখক, প্রকাশক ও প্রচারকদের জন্য আখিরাতে মিযানের পাল্লায় ওজনদার করেন। এবং সেসব ব্যক্তিকে এর দ্বারা উপকৃত করেন, যাদের
নিকট এই বই পৌঁছবে। এই বই যেন তার পাঠকদের পক্ষের সাক্ষী বানান, বিপক্ষীয় সাক্ষী নয়। আমীন।
"সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। (সূরাহ ইউনুস, ১০:১০)
---
বই : একটি মজার তাফসীর বলি
সংকলক : মাসউদ আলিমী
পৃষ্ঠা : ১৪৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
ধরণ : পেপারব্যাক
সকল প্রশংসা এবং সকল ভালো কাজের একক ও অংশীদার বিহীন কৃতিত্ব কেবল তাঁরই।
গত কয়েক হাজার বছর ধরে অসংখ্য গল্প-নাটক-উপন্যাস, বিজ্ঞান-ফিকশন, গদ্য-পদ্য, তন্ত্রমন্ত্র-ধর্মীয় গ্রন্থ এবং মোটিভেশনাল বই রচিত ও সংকলিত হয়েছে। কিন্তু কালের আবর্তে, ভাষা ও সংস্কৃতির বিবর্তনে আজ সব বিলীন। কেবল মহা গ্রন্থ আল কুরআন ছাড়া। এর একটি নুকতা কিংবা যের-যবরের ভুল তো দূরের কথা, প্রশ্নই তুলতে পারেনি এর বিরুদ্ধাচারী হাজারো পণ্ডিত, ভাষাবিদ। এ কুরআন শেষ নবির রেখে যাওয়া জিন্দা মু'জিজা। এ কুরআনের কোনো বিধান কোনো আয়াতই নির্দিষ্ট সময়ের গণ্ডীতে আবদ্ধ নয়। নয় সংশোধন ও সংযোজন এর উপযুক্ত। এ কুরআন পরশ পাথর। যারা এ কুরআন ধরেছে, পড়েছে, বুঝেছে, এ কুরআনের স্পর্শ যাদেরই অন্তর ছুঁয়েছে-তারা আজ সোনায়-সোহাগা। মর্তের মানুষ হয়েও হয়েছেন তারা স্বর্গ-নেতা। আল্লাহ তাআলার অশেষ কৃপায় পরশ পাথর তুল্য আল কুরআন নিয়ে যৎসামান্য কাজ করতে পেরে যারপরনাই আমি আনন্দিত। আলহামদুলিল্লাহ। আবারও আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআন তিলাওয়াত করতে গিয়ে প্রায়ই কিছু কিছু আয়াতে থেমে যেতাম। হারিয়ে যেতাম তাফসীর সমুদ্রে। তখন সন্ধান মিলত এমন এমন মণিমুক্তোর, যা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার না করে পারিনি। 'একটি মজার তাফসীর বলি' শিরোনামে ফেসবুকের 'নাসীহা' গ্রুপে চলতে থাকে ছোট্ট ছোট্ট পোস্ট। ধারাবাহিক ৩২টি পর্ব প্রকাশিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা ব্যাপক সাড়া ফেলে। কিছু কিছু পর্ব জাতীয় পর্যায়ের কয়েকটি দৈনিক পত্রিকাতেও ছাপা হয়।
এরপর সবগুলো পর্ব পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে একমলাটে প্রকাশের উদ্যোগ নেই কেবল প্রিয়জনদের অনুরোধ এবং সাদাকায়ে জারিয়াহর আশায়।
বইতে ২৫টি শিরোনামে ২৫ টি টুকরো টুকরো তাফসীর রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে সূরা মাউন থেকে সূরা নাস পর্যন্ত আটটি সূরাহর সরল ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর। প্রতিটি আলোচনা আয়াত, অনুবাদ, প্রেক্ষাপট, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা- এভাবে বিন্যস্ত। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে নিজস্ব মত প্রকাশের দুঃসাহস আমি দেখাইনি। বরং তাফসীরে ইবনু কাসির, তাফসীরে কুরতুবি, তাফসীরে রুহুল মা'আনী, তাফসীরে বাগাভী, তাফসীরে তাবারি, তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন ও তাফসীরে উসাইমীন এর মতো বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছি। প্রতিটি লেখাই লিখেছি সূত্র সমেত। লেখাগুলো এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যাতে এর পাঠক কুরআনের অনুবাদ ও তাফসীরের প্রতি আগ্রহী হোন। কুরআনের কিঞ্চিৎ স্বাদ আস্বাদন করতে পারেন।
বইয়ের শিরোনাম 'একটা মজার তাফসীর বলি' কেন? বইটি মূলত খন্ড খন্ড তাফসীরের একটা অখণ্ড রূপ। প্রতি খন্ড তাফসীর যে মজার, তা কিন্তু নয়। কিছু আছে ভীতির, কিছু আছে ব্যথার। তবু এ নাম দেয়ার কারণ হলো- প্রথমত এ নামে এই তাফসীর-পর্বগুলো বেশ আলোচিত। এখন বইয়ের ভেতরের পরিবর্তন ও পরিমার্জনের সাথে সাথে যদি নামেরও পরিবর্তন ঘটে, তাহলে 'একটি মজার তাফসীর বলি'র পুরাতন পাঠকদের নিকট তা বিভ্রাটের কারণ হবে। তাছাড়া সব 'মজা' যে সুস্বাদু হবে, তা কিন্তু না। কিছু 'মজা' চমৎকার অর্থেও নেয়া যেতে পারে।
পরিশেষে বলব, যে গ্রন্থের উপর ভিত্তি করে এ গ্রন্থটি, সেটা 'যা লিকাল কিতাব' (এটা ঐ মহান গ্রন্থ) হলেও, এটা 'যা লিকাল কিতাব' নয়। অতএব সেটা 'লা রইবা ফীহি' (এতে কোনো সন্দেহ কিংবা ভুল নেই) হলেও এটা 'লা রইবা ফীহি' নয়। মানুষের অপূর্ণ বিবেক, বিবেচনা ও বিশ্লেষণ নিসৃত প্রতিটা বিষয়ই সংশোধন ও সংস্কার যোগ্য। সুতরাং যে কোনো বইয়ে ভুল-ভ্রান্তি না থাকাটাই বরং অস্বাভাবিক। সুহৃদয় পাঠকের তরে আরজি থাকবে, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ধরা পড়লে প্রকাশক/লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণের। ইনশাআল্লাহ এ ব্যাপারে বরাবরের মতোই বিনীত থাকব আমরা।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাই হলেন সেই সত্তা, যার কাছে বান্দার যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের আবেদন ও নিবেদন করা হয়। সেই মহান সত্তা যেন বইটির প্রতিটি অক্ষরকে এর লেখক, প্রকাশক ও প্রচারকদের জন্য আখিরাতে মিযানের পাল্লায় ওজনদার করেন। এবং সেসব ব্যক্তিকে এর দ্বারা উপকৃত করেন, যাদের
নিকট এই বই পৌঁছবে। এই বই যেন তার পাঠকদের পক্ষের সাক্ষী বানান, বিপক্ষীয় সাক্ষী নয়। আমীন।
"সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। (সূরাহ ইউনুস, ১০:১০)
---
বই : একটি মজার তাফসীর বলি
সংকলক : মাসউদ আলিমী
পৃষ্ঠা : ১৪৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
ধরণ : পেপারব্যাক