পূণ্যময় তিন রজনী
পূণ্যময় তিন রজনী মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল হুসাইন দোহারী ফুলদানী প্রকাশনী লেখকের কথাআল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা হিসাবে দুনিয়ার মধ্যে পাঠিয়েছেন এবং দুনিয়ার বুকে চলার জন্য আমাদেরকে দিয়েছেন কিছু নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান। যেগুলো পালন করে আমরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করে পরকালে চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত লাভ করতে পারি। সেই বিধি-বিধানের মধ্য থেকে কিছু বিধি-বিধান আল্লাহ তাআলা বান্দার উপর আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। আর কিছু আমল রেখেছেন ঐচ্ছিক যা আমল করে বান্দা-বান্দি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সেই আমলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো শবে বরাআতে ও শবে কদরে আমল করা। আর হাজার বছর যাবৎ মুসলমানগণ এ রাতদ্বয়ে গুরুত্বসহকারে আমল করেও আসছেন। কিন্তু বর্তমানে কতিপয় লোক সর্ব-সাধারণ মুসলমানদের ঈমান ও আমল বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য ও বক্তব্য প্রচার করছে। শবে বরাআতের ফযীলত ও এ রাতে আমল করাকে ভিত্তিহীন এবং বিদআত বলে প্রচার করছে।আর সর্ব-সাধারণ জনগণ তাদের লিখিত কিতাবাদী পড়ে এবং তাদের ওয়াজ-নসীহত ও বক্তব্য শুনে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং নিজেদের ঈমান, আমল এর ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়ছে। আবার একশ্রেণীর মানুষ শবে বরাআত ও শবে কদরের ন্যায় শবে মিরাজকেও গ্ররুত্বপূর্ণ ও ফজিলতময় রাত মনে করে উক্ত রজনীতে মনগড়া ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে এবং বিদআতী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকে। তাই সমাজের এ পরিস্থিতি দেখে এবং সর্ব-সাধারণ থেকে সন্দেহ ও বিভ্রান্ত বিদআতী রুসুম- রেওয়াজ দূর করা লক্ষ্যে সহীহ হাদীস ও গ্রহণযোগ্য দলীল-প্রমাণের আলোকে শবে বরাআত, শবে কদর ও শবে মিরাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্তাকারে একটি বই লেখার ইচ্ছা ব্যাক্ত করি এবং কাজ শুরু করি। আলহামদুল্লিাহ! আল্লাহর দয়ায় ও সাথীদের সহযোগিতায় বইটির কাজ পূর্ণ করি।সর্বোপরি বইটি পাঠকের হাতে পৌঁছতে যাদের সামান্য সহযোগিতাও রয়েছে, তাদের সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা ও দু'আ থাকল।পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার এই পুস্তিকাটি কবুল করেন ও সকলের জন্য উপকারী এবং আমার নাজাতের ওসিলা বানিয়ে দিন। আমীন।
An Najahah Shop
Category List
All products

পূণ্যময় তিন রজনী
মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল হুসাইন দোহারী
ফুলদানী প্রকাশনী
লেখকের কথা
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা হিসাবে দুনিয়ার মধ্যে পাঠিয়েছেন এবং দুনিয়ার বুকে চলার জন্য আমাদেরকে দিয়েছেন কিছু নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান। যেগুলো পালন করে আমরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করে পরকালে চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত লাভ করতে পারি। সেই বিধি-বিধানের মধ্য থেকে কিছু বিধি-বিধান আল্লাহ তাআলা বান্দার উপর আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। আর কিছু আমল রেখেছেন ঐচ্ছিক যা আমল করে বান্দা-বান্দি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সেই আমলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো শবে বরাআতে ও শবে কদরে আমল করা। আর হাজার বছর যাবৎ মুসলমানগণ এ রাতদ্বয়ে গুরুত্বসহকারে আমল করেও আসছেন। কিন্তু বর্তমানে কতিপয় লোক সর্ব-সাধারণ মুসলমানদের ঈমান ও আমল বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য ও বক্তব্য প্রচার করছে। শবে বরাআতের ফযীলত ও এ রাতে আমল করাকে ভিত্তিহীন এবং বিদআত বলে প্রচার করছে।
আর সর্ব-সাধারণ জনগণ তাদের লিখিত কিতাবাদী পড়ে এবং তাদের ওয়াজ-নসীহত ও বক্তব্য শুনে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং নিজেদের ঈমান, আমল এর ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়ছে। আবার একশ্রেণীর মানুষ শবে বরাআত ও শবে কদরের ন্যায় শবে মিরাজকেও গ্ররুত্বপূর্ণ ও ফজিলতময় রাত মনে করে উক্ত রজনীতে মনগড়া ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে এবং বিদআতী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকে। তাই সমাজের এ পরিস্থিতি দেখে এবং সর্ব-সাধারণ থেকে সন্দেহ ও বিভ্রান্ত বিদআতী রুসুম- রেওয়াজ দূর করা লক্ষ্যে সহীহ হাদীস ও গ্রহণযোগ্য দলীল-প্রমাণের আলোকে শবে বরাআত, শবে কদর ও শবে মিরাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্তাকারে একটি বই লেখার ইচ্ছা ব্যাক্ত করি এবং কাজ শুরু করি। আলহামদুল্লিাহ! আল্লাহর দয়ায় ও সাথীদের সহযোগিতায় বইটির কাজ পূর্ণ করি।
সর্বোপরি বইটি পাঠকের হাতে পৌঁছতে যাদের সামান্য সহযোগিতাও রয়েছে, তাদের সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা ও দু'আ থাকল।
পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার এই পুস্তিকাটি কবুল করেন ও সকলের জন্য উপকারী এবং আমার নাজাতের ওসিলা বানিয়ে দিন। আমীন।
মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল হুসাইন দোহারী
ফুলদানী প্রকাশনী
লেখকের কথা
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা হিসাবে দুনিয়ার মধ্যে পাঠিয়েছেন এবং দুনিয়ার বুকে চলার জন্য আমাদেরকে দিয়েছেন কিছু নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান। যেগুলো পালন করে আমরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করে পরকালে চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত লাভ করতে পারি। সেই বিধি-বিধানের মধ্য থেকে কিছু বিধি-বিধান আল্লাহ তাআলা বান্দার উপর আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। আর কিছু আমল রেখেছেন ঐচ্ছিক যা আমল করে বান্দা-বান্দি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সেই আমলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো শবে বরাআতে ও শবে কদরে আমল করা। আর হাজার বছর যাবৎ মুসলমানগণ এ রাতদ্বয়ে গুরুত্বসহকারে আমল করেও আসছেন। কিন্তু বর্তমানে কতিপয় লোক সর্ব-সাধারণ মুসলমানদের ঈমান ও আমল বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য ও বক্তব্য প্রচার করছে। শবে বরাআতের ফযীলত ও এ রাতে আমল করাকে ভিত্তিহীন এবং বিদআত বলে প্রচার করছে।
আর সর্ব-সাধারণ জনগণ তাদের লিখিত কিতাবাদী পড়ে এবং তাদের ওয়াজ-নসীহত ও বক্তব্য শুনে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং নিজেদের ঈমান, আমল এর ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়ছে। আবার একশ্রেণীর মানুষ শবে বরাআত ও শবে কদরের ন্যায় শবে মিরাজকেও গ্ররুত্বপূর্ণ ও ফজিলতময় রাত মনে করে উক্ত রজনীতে মনগড়া ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে এবং বিদআতী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকে। তাই সমাজের এ পরিস্থিতি দেখে এবং সর্ব-সাধারণ থেকে সন্দেহ ও বিভ্রান্ত বিদআতী রুসুম- রেওয়াজ দূর করা লক্ষ্যে সহীহ হাদীস ও গ্রহণযোগ্য দলীল-প্রমাণের আলোকে শবে বরাআত, শবে কদর ও শবে মিরাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্তাকারে একটি বই লেখার ইচ্ছা ব্যাক্ত করি এবং কাজ শুরু করি। আলহামদুল্লিাহ! আল্লাহর দয়ায় ও সাথীদের সহযোগিতায় বইটির কাজ পূর্ণ করি।
সর্বোপরি বইটি পাঠকের হাতে পৌঁছতে যাদের সামান্য সহযোগিতাও রয়েছে, তাদের সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা ও দু'আ থাকল।
পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার এই পুস্তিকাটি কবুল করেন ও সকলের জন্য উপকারী এবং আমার নাজাতের ওসিলা বানিয়ে দিন। আমীন।
পূণ্যময় তিন রজনী
50 BDT90 BDTSave 40 BDT
1
পূণ্যময় তিন রজনী
মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল হুসাইন দোহারী
ফুলদানী প্রকাশনী
লেখকের কথা
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা হিসাবে দুনিয়ার মধ্যে পাঠিয়েছেন এবং দুনিয়ার বুকে চলার জন্য আমাদেরকে দিয়েছেন কিছু নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান। যেগুলো পালন করে আমরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করে পরকালে চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত লাভ করতে পারি। সেই বিধি-বিধানের মধ্য থেকে কিছু বিধি-বিধান আল্লাহ তাআলা বান্দার উপর আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। আর কিছু আমল রেখেছেন ঐচ্ছিক যা আমল করে বান্দা-বান্দি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সেই আমলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো শবে বরাআতে ও শবে কদরে আমল করা। আর হাজার বছর যাবৎ মুসলমানগণ এ রাতদ্বয়ে গুরুত্বসহকারে আমল করেও আসছেন। কিন্তু বর্তমানে কতিপয় লোক সর্ব-সাধারণ মুসলমানদের ঈমান ও আমল বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য ও বক্তব্য প্রচার করছে। শবে বরাআতের ফযীলত ও এ রাতে আমল করাকে ভিত্তিহীন এবং বিদআত বলে প্রচার করছে।
আর সর্ব-সাধারণ জনগণ তাদের লিখিত কিতাবাদী পড়ে এবং তাদের ওয়াজ-নসীহত ও বক্তব্য শুনে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং নিজেদের ঈমান, আমল এর ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়ছে। আবার একশ্রেণীর মানুষ শবে বরাআত ও শবে কদরের ন্যায় শবে মিরাজকেও গ্ররুত্বপূর্ণ ও ফজিলতময় রাত মনে করে উক্ত রজনীতে মনগড়া ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে এবং বিদআতী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকে। তাই সমাজের এ পরিস্থিতি দেখে এবং সর্ব-সাধারণ থেকে সন্দেহ ও বিভ্রান্ত বিদআতী রুসুম- রেওয়াজ দূর করা লক্ষ্যে সহীহ হাদীস ও গ্রহণযোগ্য দলীল-প্রমাণের আলোকে শবে বরাআত, শবে কদর ও শবে মিরাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্তাকারে একটি বই লেখার ইচ্ছা ব্যাক্ত করি এবং কাজ শুরু করি। আলহামদুল্লিাহ! আল্লাহর দয়ায় ও সাথীদের সহযোগিতায় বইটির কাজ পূর্ণ করি।
সর্বোপরি বইটি পাঠকের হাতে পৌঁছতে যাদের সামান্য সহযোগিতাও রয়েছে, তাদের সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা ও দু'আ থাকল।
পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার এই পুস্তিকাটি কবুল করেন ও সকলের জন্য উপকারী এবং আমার নাজাতের ওসিলা বানিয়ে দিন। আমীন।
মুফতি মুহাম্মাদ ইসমাঈল হুসাইন দোহারী
ফুলদানী প্রকাশনী
লেখকের কথা
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে আশরাফুল মাখলুকাত, সৃষ্টির সেরা হিসাবে দুনিয়ার মধ্যে পাঠিয়েছেন এবং দুনিয়ার বুকে চলার জন্য আমাদেরকে দিয়েছেন কিছু নিয়ম-নীতি ও বিধি-বিধান। যেগুলো পালন করে আমরা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করে পরকালে চিরস্থায়ী ঠিকানা জান্নাত লাভ করতে পারি। সেই বিধি-বিধানের মধ্য থেকে কিছু বিধি-বিধান আল্লাহ তাআলা বান্দার উপর আবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। আর কিছু আমল রেখেছেন ঐচ্ছিক যা আমল করে বান্দা-বান্দি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করতে পারে। সেই আমলগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো শবে বরাআতে ও শবে কদরে আমল করা। আর হাজার বছর যাবৎ মুসলমানগণ এ রাতদ্বয়ে গুরুত্বসহকারে আমল করেও আসছেন। কিন্তু বর্তমানে কতিপয় লোক সর্ব-সাধারণ মুসলমানদের ঈমান ও আমল বিনষ্ট করার জন্য বিভিন্ন মন্তব্য ও বক্তব্য প্রচার করছে। শবে বরাআতের ফযীলত ও এ রাতে আমল করাকে ভিত্তিহীন এবং বিদআত বলে প্রচার করছে।
আর সর্ব-সাধারণ জনগণ তাদের লিখিত কিতাবাদী পড়ে এবং তাদের ওয়াজ-নসীহত ও বক্তব্য শুনে বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং নিজেদের ঈমান, আমল এর ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়ছে। আবার একশ্রেণীর মানুষ শবে বরাআত ও শবে কদরের ন্যায় শবে মিরাজকেও গ্ররুত্বপূর্ণ ও ফজিলতময় রাত মনে করে উক্ত রজনীতে মনগড়া ইবাদত বন্দেগীতে মগ্ন থাকে এবং বিদআতী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকে। তাই সমাজের এ পরিস্থিতি দেখে এবং সর্ব-সাধারণ থেকে সন্দেহ ও বিভ্রান্ত বিদআতী রুসুম- রেওয়াজ দূর করা লক্ষ্যে সহীহ হাদীস ও গ্রহণযোগ্য দলীল-প্রমাণের আলোকে শবে বরাআত, শবে কদর ও শবে মিরাজের ব্যাপারে সংক্ষিপ্তাকারে একটি বই লেখার ইচ্ছা ব্যাক্ত করি এবং কাজ শুরু করি। আলহামদুল্লিাহ! আল্লাহর দয়ায় ও সাথীদের সহযোগিতায় বইটির কাজ পূর্ণ করি।
সর্বোপরি বইটি পাঠকের হাতে পৌঁছতে যাদের সামান্য সহযোগিতাও রয়েছে, তাদের সকলের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা ও দু'আ থাকল।
পরিশেষে মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, তিনি যেন আমার এই পুস্তিকাটি কবুল করেন ও সকলের জন্য উপকারী এবং আমার নাজাতের ওসিলা বানিয়ে দিন। আমীন।