An Najahah Shop

An Najahah Shop

EN

নারী-পুরুষের একান্ত গোপন কথা বা পুশিদাহ রাজ(হার্ডকভার)

An Najahah Shop

নারী-পুরুষের একান্ত গোপন কথা বা পুশিদাহ রাজ(হার্ডকভার)
  • নারী-পুরুষের একান্ত গোপন কথা বা পুশিদাহ রাজ(হার্ডকভার)_img_0

নারী-পুরুষের একান্ত গোপন কথা বা পুশিদাহ রাজ(হার্ডকভার)

175 BDT320 BDTSave 145 BDT


মানুষের মূল ভিত্তি কী?
আলো জ্বালানোর জন্য তেল যেমন মূল বাতির জন্য তেল যেমন মূল উপাদান, মানুষের জন্য বীর্যও তেমন মূল উপাদান। বাতির মধ্যে যতক্ষণ তেল বা জ্বালানি থাকে, ততক্ষণ সে তার আলো দান করে থাকে। জ্বালানি বা তেল শেষ হয়ে গেলে যেমন আলোও নিঃশেষ হয়ে যায়। বীর্যও মানুষের জন্য যৌনতত্তে¡র চাবিকাঠি। বীর্য যতক্ষণ শরীরে থাকবে, যৌবনের উত্তেজনাও ততক্ষণ বিরাজ করবে। বীর্য যখন নিঃশেষ হয়ে যাবে, তার যৌবনের উত্তেজনাও তখন হারিয়ে যাবে।
বীর্য মৌলিক বিষয়
১. মানুষের শরীরের গাঢ় ও ঘনযুক্ত পানি বিশেষ।
২. সাদাবর্ণ।
৩. উত্তেজনার সঙ্গে তীব্রবেগে লাফিয়ে লাফিয়ে বের হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেনÑমানুষ যা খায়, প্রথমে তা দ্বারা রস তৈরি হয়। তারপর সে রস থেকে রক্ত প্রস্তুত হয়। রক্ত থেকে গোশত, গোশত থেকে চর্বি। অতঃপর সে চর্বি থেকে হাড্ডি, হাড্ডি থেকে মগজ। সবশেষে ছাব্বিশ দিন পর মহামূল্যবান এ বীর্য তৈরি হয়। যেন সাতটি মেশিন অতিক্রম করে এ বীর্যের উৎপাদন। বুঝার বিষয়, এ বীর্য কত মূল্যবান সম্পদ। কিন্তু আফসোসের বিষয় যে, কতিপয় নির্বোধ লোকের এ মূল্যবান সম্পদের মূল্যায়ন করতে জানে না। এর কদর বুঝে না। ফলে ভুল পদ্ধতিতে হারাম স্থানে তা বিনষ্ট করে দেয়। অবশেষে তার অবস্থা যেন হয় যে, শত আফসোস করেও তার সে মূল্যবান সম্পদটি ফিরিয়ে আনতে পারে না। ফলে সে জীবনভর আফসোস করতে থাকে।
বীর্য তত্ত¡
এর আগে এ ব্যাপারে আলোচনা করা হয়েছে যে, বীর্য নামক উপাদান, যার রঙ সাদা ও গাঢ়, দেখতে মূলপদার্থের মতো। এ বীর্য যখন বের হয, তখন তীব্রবেগে লাফিয়ে লাফিয়ে বের হয়। যা নারীদের ডিম্বাণুতে পৌঁছে গর্ভধারণের উপকরণে রূপান্তরীত হয়। মনে রাখতে হবে যে, মানুষ জন্মের মূল উপাদান হলো বীর্য। আর এ বীর্য যখন কোনো যুবকের লিঙ্গ থেকে বের হয় তখন তা পরিমাণে তিন থেকে ছয় মাশা (এক মাশা = আট রতি) পর্যন্ত হয়ে থাকে। বীর্যের আসল উপাদান হলো কীট বা বীর্যের পোকা। যা দ্বারা ভ্রæণ হয়। বীর্যের মাঝে এ ধরনের কীট না থাকলে এর মাধমে সন্তান জন্ম হবে না। এই কীট বা পোকা বীর্যের মধ্যে বেহিসাব থাকে। যদিও ভ্রæণ তৈরির জন্য একটি কীটই যথেষ্ট। কীটগুলোর মাথা কিছুটা গোলাকার ও চেপ্টা হয়ে থাকে। এগুলো আকারে এটা ছোট যে, দুরবীণ বা অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা অসম্ভব। বীর্য মানুষের শরীরের রক্ত থেকে তৈরি হয়ে থাকে। সুতরাং যার শরীরের রক্ত যতো বেশি বৃদ্ধি পাবে, তার শরীরে বীর্যও ততো বেশি বাড়তে থাকবে। যৌবনকালে বীর্য অধিক থাকার কারণ হলো, যৌবনকালে শরীরের রক্ত থাকে তুলনামূলক বেশি।
মানুষের শরীরের বীর্য তৈরির কয়েকটি অঙ্গ রয়েছে। যথাÑ কলিজা, হৃদপি ও মস্তিষ্ক ইত্যাদি। বীর্য বৃদ্ধি করতে হলে এসব অঙ্গ সুস্থ থাকতে হবে। কারণ মানুষ যে খাবারই গ্রহণ করে, তা দ্বারা পরিষ্কার রক্ত তৈরি হয়।