মুসলিম ঐতিহ্যে রুকাইয়া সংস্কৃতি
ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপসের রচিত এই বইটির মূল অংশ প্রথমে পিএইচডি থিসিস হিসেবে ১৯৯৪ সালে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থাপিত হয়। বইটিতে পুথিগত জ্ঞানের সাথে একেবারে সরাসরি মাঠপর্যায়ের গবেষণার যথাযথ সমন্বয় ঘটেছে; মুসলিম সমাজে তত্ত্বগতভাবে রুকইয়ার অবস্থান এবং প্রয়োগিক অনুশীলনকে মেথডলজিক্যালি মূল্যায়ন করা হয়েছে।রুকইয়া চর্চার ক্ষেত্রে মুসলিম জাতির বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকম চর্চা পাওয়া যায়। এ কারণে এর একটি বাস্তব চিত্র তুলে আনার জন্য একটি শ্রমসাধ্য অসাধারণ কাজ করেছেন বইটির লেখক ড. বিলাল। তিনি মাঠপর্যায়ের গবেষণার জন্য সাতটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক এক্সরসিস্টের (রাকি) সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন। এসব সাক্ষাৎকারের ফলাফল বইয়ের মূল অংশেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে।একইসাথে সাক্ষাৎকারগুলো বইয়ের একটি বড় পরিশিষ্টে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমা সেক্যুলার একাডেমিয়াতে স্রষ্টা, তাঁর অদৃশ্য সৃষ্টি জিন এবং সকল অতিপ্রাকৃতিক শক্তির কার্যকারিতা যেখানে একদম অস্বীকার করা হয়, সেখানে ড. বিলালের এই কাজটি একটি ভিন্ন মাত্রার প্রভাব সৃষ্টি করেছে। তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিকভাবে রুকইয়া বিষয়টিকে বোঝার জন্য এই বই একটি অনন্য অবদান—যা জ্ঞানপিপাসু সাধারণ মানুষ ও জ্ঞানীগুণীদের লাইব্রেরিতে একটি অমূল্য সংযোজন হয়ে থাকবে। ইনশা আল্লাহ।
An Najahah Shop
Category List
All products

ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপসের রচিত এই বইটির মূল অংশ প্রথমে পিএইচডি থিসিস হিসেবে ১৯৯৪ সালে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থাপিত হয়। বইটিতে পুথিগত জ্ঞানের সাথে একেবারে সরাসরি মাঠপর্যায়ের গবেষণার যথাযথ সমন্বয় ঘটেছে; মুসলিম সমাজে তত্ত্বগতভাবে রুকইয়ার অবস্থান এবং প্রয়োগিক অনুশীলনকে মেথডলজিক্যালি মূল্যায়ন করা হয়েছে।
রুকইয়া চর্চার ক্ষেত্রে মুসলিম জাতির বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকম চর্চা পাওয়া যায়। এ কারণে এর একটি বাস্তব চিত্র তুলে আনার জন্য একটি শ্রমসাধ্য অসাধারণ কাজ করেছেন বইটির লেখক ড. বিলাল। তিনি মাঠপর্যায়ের গবেষণার জন্য সাতটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক এক্সরসিস্টের (রাকি) সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন। এসব সাক্ষাৎকারের ফলাফল বইয়ের মূল অংশেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
একইসাথে সাক্ষাৎকারগুলো বইয়ের একটি বড় পরিশিষ্টে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমা সেক্যুলার একাডেমিয়াতে স্রষ্টা, তাঁর অদৃশ্য সৃষ্টি জিন এবং সকল অতিপ্রাকৃতিক শক্তির কার্যকারিতা যেখানে একদম অস্বীকার করা হয়, সেখানে ড. বিলালের এই কাজটি একটি ভিন্ন মাত্রার প্রভাব সৃষ্টি করেছে। তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিকভাবে রুকইয়া বিষয়টিকে বোঝার জন্য এই বই একটি অনন্য অবদান—যা জ্ঞানপিপাসু সাধারণ মানুষ ও জ্ঞানীগুণীদের লাইব্রেরিতে একটি অমূল্য সংযোজন হয়ে থাকবে। ইনশা আল্লাহ।
মুসলিম ঐতিহ্যে রুকাইয়া সংস্কৃতি
290 BDT380 BDTSave 90 BDT
1
ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপসের রচিত এই বইটির মূল অংশ প্রথমে পিএইচডি থিসিস হিসেবে ১৯৯৪ সালে ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থাপিত হয়। বইটিতে পুথিগত জ্ঞানের সাথে একেবারে সরাসরি মাঠপর্যায়ের গবেষণার যথাযথ সমন্বয় ঘটেছে; মুসলিম সমাজে তত্ত্বগতভাবে রুকইয়ার অবস্থান এবং প্রয়োগিক অনুশীলনকে মেথডলজিক্যালি মূল্যায়ন করা হয়েছে।
রুকইয়া চর্চার ক্ষেত্রে মুসলিম জাতির বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকম চর্চা পাওয়া যায়। এ কারণে এর একটি বাস্তব চিত্র তুলে আনার জন্য একটি শ্রমসাধ্য অসাধারণ কাজ করেছেন বইটির লেখক ড. বিলাল। তিনি মাঠপর্যায়ের গবেষণার জন্য সাতটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক এক্সরসিস্টের (রাকি) সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন। এসব সাক্ষাৎকারের ফলাফল বইয়ের মূল অংশেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
একইসাথে সাক্ষাৎকারগুলো বইয়ের একটি বড় পরিশিষ্টে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমা সেক্যুলার একাডেমিয়াতে স্রষ্টা, তাঁর অদৃশ্য সৃষ্টি জিন এবং সকল অতিপ্রাকৃতিক শক্তির কার্যকারিতা যেখানে একদম অস্বীকার করা হয়, সেখানে ড. বিলালের এই কাজটি একটি ভিন্ন মাত্রার প্রভাব সৃষ্টি করেছে। তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিকভাবে রুকইয়া বিষয়টিকে বোঝার জন্য এই বই একটি অনন্য অবদান—যা জ্ঞানপিপাসু সাধারণ মানুষ ও জ্ঞানীগুণীদের লাইব্রেরিতে একটি অমূল্য সংযোজন হয়ে থাকবে। ইনশা আল্লাহ।