প্রিয় অপ্রিয়
"প্রিয় অপ্রিয়" বইয়ের সংক্ষিপ্ত লেখা:বেশি দিন নয়, মাত্র পাঁচ বছর আগেও বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী বোদ্ধা চিন্তক বিশ্লেষক পড়ুয়া লিখিয়ে—সকলেরই মাসশেষের অপেক্ষা কাটতো যার আগ্রহে, সে ছিলো মাসিক রহমত। তাই তো এই পাঁচ বছরেও সর্বমহলের আক্ষেপ দেখা যায় সমানে রহমত-এর জন্য।২০০০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত বিশেষ করে পত্রিকাপাঠকের সংখ্যাধিক্য ছিলো রহমত ঘিরে। রহমত একটি অপরাজেয় পত্রিকা। রহমত এখনও বেঁচে আছে কোটি মানুষের হৃদয়ে। এই ভালোবাসা এবং জনপ্রিয়তার মূলে যে প্রধান কেন্দ্র নির্দেশ করা যায়, তা হলো পালাবদলের হাত ধরে রহমত-এর প্রতি পত্রিকাটির প্রধান প্রতিপালক—সম্পাদকের হৃদয়িক পরিচর্যা। সম্পাদক তিনিই হতে পারেন, যিনি পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে সব্যসাচী হতে পারেন। যিনি জ্ঞানে, পাণ্ডিত্যে, বুদ্ধিতে, বিশ্লেষণে, উদ্যোগে, প্রতিরোধে, অর্জনে, বিসর্জনে, কৌশলে, সৌজন্যে, পাঠে, লেখায়, অভিজ্ঞতায়, উপলব্ধিতে একজন পরিপক্ব ও সর্ববৃন্তের পদচারী হতে পারেন। যিনি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন। যিনি বর্তমানকে সামলে নিয়ে ভবিষ্যতের কথা বলতে পারেন। যিনি অগুনতি পাঠকের সামনে বর্তমানের ভাষায় ভবিষ্যতের শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারেন। এজন্যই একজন সম্পাদক হয়ে থাকেন অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন। একজন সম্পাদকের কলাম হয়ে থাকে জীবন্ত, সর্বকালে সব প্রেক্ষাপটেই প্রাসঙ্গিক।রহমত-এর সম্পাদকীয়গুলো তেমনই। এক-দেড় দশক আগের প্রদত্ত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রতিটি ধারাভাষ্যের ভেতরই এই ঝড়ঝঞ্ঝাপূর্ণ সময়ের তীব্র স্রোত, হৈ-হল্লা এবং তর্কপ্রতর্কের একটি স্থানিক ধারাপাত ফুটে আছে। যারা সম্পাদক এ যুগে এবং ভবিষ্যতে, যারা বিভিন্ন অঙ্কের ফল মিলাতে আগ্রহী এখন এবং আগামীতে, তাদের জন্য রহমতের সম্পাদকীয়গুলো কতটুকু গুরুত্ব বহন করে, তা পাঠ করলেই কেবল বুঝার সাধ্য হবে।
An Najahah Shop
Category List
All products

"প্রিয় অপ্রিয়" বইয়ের সংক্ষিপ্ত লেখা:
বেশি দিন নয়, মাত্র পাঁচ বছর আগেও বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী বোদ্ধা চিন্তক বিশ্লেষক পড়ুয়া লিখিয়ে—সকলেরই মাসশেষের অপেক্ষা কাটতো যার আগ্রহে, সে ছিলো মাসিক রহমত। তাই তো এই পাঁচ বছরেও সর্বমহলের আক্ষেপ দেখা যায় সমানে রহমত-এর জন্য।
২০০০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত বিশেষ করে পত্রিকাপাঠকের সংখ্যাধিক্য ছিলো রহমত ঘিরে। রহমত একটি অপরাজেয় পত্রিকা। রহমত এখনও বেঁচে আছে কোটি মানুষের হৃদয়ে। এই ভালোবাসা এবং জনপ্রিয়তার মূলে যে প্রধান কেন্দ্র নির্দেশ করা যায়, তা হলো পালাবদলের হাত ধরে রহমত-এর প্রতি পত্রিকাটির প্রধান প্রতিপালক—সম্পাদকের হৃদয়িক পরিচর্যা। সম্পাদক তিনিই হতে পারেন, যিনি পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে সব্যসাচী হতে পারেন। যিনি জ্ঞানে, পাণ্ডিত্যে, বুদ্ধিতে, বিশ্লেষণে, উদ্যোগে, প্রতিরোধে, অর্জনে, বিসর্জনে, কৌশলে, সৌজন্যে, পাঠে, লেখায়, অভিজ্ঞতায়, উপলব্ধিতে একজন পরিপক্ব ও সর্ববৃন্তের পদচারী হতে পারেন। যিনি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন। যিনি বর্তমানকে সামলে নিয়ে ভবিষ্যতের কথা বলতে পারেন। যিনি অগুনতি পাঠকের সামনে বর্তমানের ভাষায় ভবিষ্যতের শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারেন। এজন্যই একজন সম্পাদক হয়ে থাকেন অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন। একজন সম্পাদকের কলাম হয়ে থাকে জীবন্ত, সর্বকালে সব প্রেক্ষাপটেই প্রাসঙ্গিক।
রহমত-এর সম্পাদকীয়গুলো তেমনই। এক-দেড় দশক আগের প্রদত্ত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রতিটি ধারাভাষ্যের ভেতরই এই ঝড়ঝঞ্ঝাপূর্ণ সময়ের তীব্র স্রোত, হৈ-হল্লা এবং তর্কপ্রতর্কের একটি স্থানিক ধারাপাত ফুটে আছে। যারা সম্পাদক এ যুগে এবং ভবিষ্যতে, যারা বিভিন্ন অঙ্কের ফল মিলাতে আগ্রহী এখন এবং আগামীতে, তাদের জন্য রহমতের সম্পাদকীয়গুলো কতটুকু গুরুত্ব বহন করে, তা পাঠ করলেই কেবল বুঝার সাধ্য হবে।
প্রিয় অপ্রিয়
240 BDT400 BDTSave 160 BDT
1
"প্রিয় অপ্রিয়" বইয়ের সংক্ষিপ্ত লেখা:
বেশি দিন নয়, মাত্র পাঁচ বছর আগেও বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী বোদ্ধা চিন্তক বিশ্লেষক পড়ুয়া লিখিয়ে—সকলেরই মাসশেষের অপেক্ষা কাটতো যার আগ্রহে, সে ছিলো মাসিক রহমত। তাই তো এই পাঁচ বছরেও সর্বমহলের আক্ষেপ দেখা যায় সমানে রহমত-এর জন্য।
২০০০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত বিশেষ করে পত্রিকাপাঠকের সংখ্যাধিক্য ছিলো রহমত ঘিরে। রহমত একটি অপরাজেয় পত্রিকা। রহমত এখনও বেঁচে আছে কোটি মানুষের হৃদয়ে। এই ভালোবাসা এবং জনপ্রিয়তার মূলে যে প্রধান কেন্দ্র নির্দেশ করা যায়, তা হলো পালাবদলের হাত ধরে রহমত-এর প্রতি পত্রিকাটির প্রধান প্রতিপালক—সম্পাদকের হৃদয়িক পরিচর্যা। সম্পাদক তিনিই হতে পারেন, যিনি পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে সব্যসাচী হতে পারেন। যিনি জ্ঞানে, পাণ্ডিত্যে, বুদ্ধিতে, বিশ্লেষণে, উদ্যোগে, প্রতিরোধে, অর্জনে, বিসর্জনে, কৌশলে, সৌজন্যে, পাঠে, লেখায়, অভিজ্ঞতায়, উপলব্ধিতে একজন পরিপক্ব ও সর্ববৃন্তের পদচারী হতে পারেন। যিনি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন। যিনি বর্তমানকে সামলে নিয়ে ভবিষ্যতের কথা বলতে পারেন। যিনি অগুনতি পাঠকের সামনে বর্তমানের ভাষায় ভবিষ্যতের শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারেন। এজন্যই একজন সম্পাদক হয়ে থাকেন অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন। একজন সম্পাদকের কলাম হয়ে থাকে জীবন্ত, সর্বকালে সব প্রেক্ষাপটেই প্রাসঙ্গিক।
রহমত-এর সম্পাদকীয়গুলো তেমনই। এক-দেড় দশক আগের প্রদত্ত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রতিটি ধারাভাষ্যের ভেতরই এই ঝড়ঝঞ্ঝাপূর্ণ সময়ের তীব্র স্রোত, হৈ-হল্লা এবং তর্কপ্রতর্কের একটি স্থানিক ধারাপাত ফুটে আছে। যারা সম্পাদক এ যুগে এবং ভবিষ্যতে, যারা বিভিন্ন অঙ্কের ফল মিলাতে আগ্রহী এখন এবং আগামীতে, তাদের জন্য রহমতের সম্পাদকীয়গুলো কতটুকু গুরুত্ব বহন করে, তা পাঠ করলেই কেবল বুঝার সাধ্য হবে।