রায়হানা বিনতে শামউন ইবনে জায়েদ রাদিআল্লাহু আনহা
বইয়ের নাম : রায়হানা বিনতে শামউন ইবনে জায়েদলেখক : এনামুল করীম ইমামসম্পাদনা : আকরাম হোসাইন, ইমরান রাইহান, সালমান মুহাম্মাদ, আবদুল্লাহ আল হাদিতাহকিক ও তাখরিজ : আবদুল আজিজ মাহবুবনির্ধারিত মূল্য : ২২০পৃষ্ঠা : ১৭৬রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইহুদিরা নানা রকম ষড়যন্ত্র ও গাদ্দারি করে যাচ্ছিল। ইসলাম ও মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দিতে তারা মক্কার কাফিরদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এই যুদ্ধের পর নবিজি মদিনার ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজাকে অবরোধ করেন। তাদের সকল পুরুষকে হত্যা করেন ও নারীশিশুকে দাসদাসী হিসেবে বন্দি করেন।বনু কুরাইজার যুদ্ধবন্দি হিসেবে রায়হানা বিনতে শামউন দাসী হিসেবে নবিজির ঘরে আসেন। নবিজি তাঁকে ইসলাম গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রথমে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুদিন পর ইসলাম গ্রহণ করলে নবিজি তাঁকে বিয়ে করেন। এভাবেই রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদ নবিজির স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন—রাদিয়াল্লাহু আনহা। কিন্তু নবিজির সাথে তাঁর সংসার এক নাটকীয় আখ্যানে পরিণত হয়। তাঁর সাথে নবিজির বাসর হয়নি। তিনি নবিজির বাসর গ্রহণে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে নবিজি তাঁকে তালাক দিয়ে দেন; তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো—রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদের বিয়ে ও তালাক নিয়ে সব তথ্যই মতভেদপূর্ণ।নবিজীবনের বৈচিত্র্যময় বিয়ে, সংসার ও রাষ্ট্রপরিচালনার অনেক দিকই আমাদের কাছে অনালোচিত। সিরাতের গভীর জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব সম্বন্ধে জানা। গল্পভাষ্যের সিরাতে নববির আলোকময় অধ্যায় আর ইহুদি চরিত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখিত এই বই আপনার জ্ঞানের আঙিনা বিস্তৃত করবে নিশ্চিত।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম : রায়হানা বিনতে শামউন ইবনে জায়েদ
লেখক : এনামুল করীম ইমাম
সম্পাদনা : আকরাম হোসাইন, ইমরান রাইহান, সালমান মুহাম্মাদ, আবদুল্লাহ আল হাদি
তাহকিক ও তাখরিজ : আবদুল আজিজ মাহবুব
নির্ধারিত মূল্য : ২২০
পৃষ্ঠা : ১৭৬
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইহুদিরা নানা রকম ষড়যন্ত্র ও গাদ্দারি করে যাচ্ছিল। ইসলাম ও মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দিতে তারা মক্কার কাফিরদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এই যুদ্ধের পর নবিজি মদিনার ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজাকে অবরোধ করেন। তাদের সকল পুরুষকে হত্যা করেন ও নারীশিশুকে দাসদাসী হিসেবে বন্দি করেন।
বনু কুরাইজার যুদ্ধবন্দি হিসেবে রায়হানা বিনতে শামউন দাসী হিসেবে নবিজির ঘরে আসেন। নবিজি তাঁকে ইসলাম গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রথমে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুদিন পর ইসলাম গ্রহণ করলে নবিজি তাঁকে বিয়ে করেন। এভাবেই রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদ নবিজির স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন—রাদিয়াল্লাহু আনহা। কিন্তু নবিজির সাথে তাঁর সংসার এক নাটকীয় আখ্যানে পরিণত হয়। তাঁর সাথে নবিজির বাসর হয়নি। তিনি নবিজির বাসর গ্রহণে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে নবিজি তাঁকে তালাক দিয়ে দেন; তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো—রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদের বিয়ে ও তালাক নিয়ে সব তথ্যই মতভেদপূর্ণ।
নবিজীবনের বৈচিত্র্যময় বিয়ে, সংসার ও রাষ্ট্রপরিচালনার অনেক দিকই আমাদের কাছে অনালোচিত। সিরাতের গভীর জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব সম্বন্ধে জানা। গল্পভাষ্যের সিরাতে নববির আলোকময় অধ্যায় আর ইহুদি চরিত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখিত এই বই আপনার জ্ঞানের আঙিনা বিস্তৃত করবে নিশ্চিত।
লেখক : এনামুল করীম ইমাম
সম্পাদনা : আকরাম হোসাইন, ইমরান রাইহান, সালমান মুহাম্মাদ, আবদুল্লাহ আল হাদি
তাহকিক ও তাখরিজ : আবদুল আজিজ মাহবুব
নির্ধারিত মূল্য : ২২০
পৃষ্ঠা : ১৭৬
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইহুদিরা নানা রকম ষড়যন্ত্র ও গাদ্দারি করে যাচ্ছিল। ইসলাম ও মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দিতে তারা মক্কার কাফিরদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এই যুদ্ধের পর নবিজি মদিনার ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজাকে অবরোধ করেন। তাদের সকল পুরুষকে হত্যা করেন ও নারীশিশুকে দাসদাসী হিসেবে বন্দি করেন।
বনু কুরাইজার যুদ্ধবন্দি হিসেবে রায়হানা বিনতে শামউন দাসী হিসেবে নবিজির ঘরে আসেন। নবিজি তাঁকে ইসলাম গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রথমে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুদিন পর ইসলাম গ্রহণ করলে নবিজি তাঁকে বিয়ে করেন। এভাবেই রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদ নবিজির স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন—রাদিয়াল্লাহু আনহা। কিন্তু নবিজির সাথে তাঁর সংসার এক নাটকীয় আখ্যানে পরিণত হয়। তাঁর সাথে নবিজির বাসর হয়নি। তিনি নবিজির বাসর গ্রহণে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে নবিজি তাঁকে তালাক দিয়ে দেন; তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো—রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদের বিয়ে ও তালাক নিয়ে সব তথ্যই মতভেদপূর্ণ।
নবিজীবনের বৈচিত্র্যময় বিয়ে, সংসার ও রাষ্ট্রপরিচালনার অনেক দিকই আমাদের কাছে অনালোচিত। সিরাতের গভীর জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব সম্বন্ধে জানা। গল্পভাষ্যের সিরাতে নববির আলোকময় অধ্যায় আর ইহুদি চরিত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখিত এই বই আপনার জ্ঞানের আঙিনা বিস্তৃত করবে নিশ্চিত।
রায়হানা বিনতে শামউন ইবনে জায়েদ রাদিআল্লাহু আনহা
220 BDT
1
বইয়ের নাম : রায়হানা বিনতে শামউন ইবনে জায়েদ
লেখক : এনামুল করীম ইমাম
সম্পাদনা : আকরাম হোসাইন, ইমরান রাইহান, সালমান মুহাম্মাদ, আবদুল্লাহ আল হাদি
তাহকিক ও তাখরিজ : আবদুল আজিজ মাহবুব
নির্ধারিত মূল্য : ২২০
পৃষ্ঠা : ১৭৬
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইহুদিরা নানা রকম ষড়যন্ত্র ও গাদ্দারি করে যাচ্ছিল। ইসলাম ও মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দিতে তারা মক্কার কাফিরদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এই যুদ্ধের পর নবিজি মদিনার ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজাকে অবরোধ করেন। তাদের সকল পুরুষকে হত্যা করেন ও নারীশিশুকে দাসদাসী হিসেবে বন্দি করেন।
বনু কুরাইজার যুদ্ধবন্দি হিসেবে রায়হানা বিনতে শামউন দাসী হিসেবে নবিজির ঘরে আসেন। নবিজি তাঁকে ইসলাম গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রথমে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুদিন পর ইসলাম গ্রহণ করলে নবিজি তাঁকে বিয়ে করেন। এভাবেই রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদ নবিজির স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন—রাদিয়াল্লাহু আনহা। কিন্তু নবিজির সাথে তাঁর সংসার এক নাটকীয় আখ্যানে পরিণত হয়। তাঁর সাথে নবিজির বাসর হয়নি। তিনি নবিজির বাসর গ্রহণে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে নবিজি তাঁকে তালাক দিয়ে দেন; তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো—রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদের বিয়ে ও তালাক নিয়ে সব তথ্যই মতভেদপূর্ণ।
নবিজীবনের বৈচিত্র্যময় বিয়ে, সংসার ও রাষ্ট্রপরিচালনার অনেক দিকই আমাদের কাছে অনালোচিত। সিরাতের গভীর জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব সম্বন্ধে জানা। গল্পভাষ্যের সিরাতে নববির আলোকময় অধ্যায় আর ইহুদি চরিত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখিত এই বই আপনার জ্ঞানের আঙিনা বিস্তৃত করবে নিশ্চিত।
লেখক : এনামুল করীম ইমাম
সম্পাদনা : আকরাম হোসাইন, ইমরান রাইহান, সালমান মুহাম্মাদ, আবদুল্লাহ আল হাদি
তাহকিক ও তাখরিজ : আবদুল আজিজ মাহবুব
নির্ধারিত মূল্য : ২২০
পৃষ্ঠা : ১৭৬
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ইহুদিরা নানা রকম ষড়যন্ত্র ও গাদ্দারি করে যাচ্ছিল। ইসলাম ও মুসলমানদের একেবারে নিশ্চিহ্ন করে দিতে তারা মক্কার কাফিরদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এই যুদ্ধের পর নবিজি মদিনার ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজাকে অবরোধ করেন। তাদের সকল পুরুষকে হত্যা করেন ও নারীশিশুকে দাসদাসী হিসেবে বন্দি করেন।
বনু কুরাইজার যুদ্ধবন্দি হিসেবে রায়হানা বিনতে শামউন দাসী হিসেবে নবিজির ঘরে আসেন। নবিজি তাঁকে ইসলাম গ্রহণের প্রস্তাব করেন। প্রথমে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কিছুদিন পর ইসলাম গ্রহণ করলে নবিজি তাঁকে বিয়ে করেন। এভাবেই রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদ নবিজির স্ত্রী হওয়ার মর্যাদা লাভ করেন—রাদিয়াল্লাহু আনহা। কিন্তু নবিজির সাথে তাঁর সংসার এক নাটকীয় আখ্যানে পরিণত হয়। তাঁর সাথে নবিজির বাসর হয়নি। তিনি নবিজির বাসর গ্রহণে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে নবিজি তাঁকে তালাক দিয়ে দেন; তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো—রায়হানা বিনতে শামউন বিন জায়েদের বিয়ে ও তালাক নিয়ে সব তথ্যই মতভেদপূর্ণ।
নবিজীবনের বৈচিত্র্যময় বিয়ে, সংসার ও রাষ্ট্রপরিচালনার অনেক দিকই আমাদের কাছে অনালোচিত। সিরাতের গভীর জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব সম্বন্ধে জানা। গল্পভাষ্যের সিরাতে নববির আলোকময় অধ্যায় আর ইহুদি চরিত্রের আদ্যোপান্ত নিয়ে লিখিত এই বই আপনার জ্ঞানের আঙিনা বিস্তৃত করবে নিশ্চিত।