ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’
হারুনের ছোট ছেলে আবু ইসা সৌন্দর্যে অতুলনীয় ছিলেন। তিনি একবার তার এই ছোট ছেলেকে বলেছিলেন, “যদি তোমার সৌন্দর্য মামুনের থাকত”! মামুনকেই তিনি বলতেন, “যদি সমস্ত সৌন্দর্য তোমার মধ্যে থাকত তাহলে সবচেয়ে সুন্দর হতো। যদি আমার ক্ষমতা থাকত তাহলে আমি আবু ইসার সৌন্দর্যও তোমাকে দিয়ে দিতাম”।হারুনের স্ত্রী জুবাইদা এসব কথায় অনেক কষ্ট পেতেন। তিনি হারুনকে তিরস্কার করে বলতেন, “আপনি এক বাঁদির সন্তানকে আমার কলিজার টুকরার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছেন”। মাঝেমাঝেই তাদের মধ্যে এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হতো। যেহেতু জুবাইদা অন্যান্য যোগ্যতায়ও আমিনকে মামুনের চেয়ে কম মনে করতেন না, তাই হারুন অধিকাংশ সময় তাদের দুজনের মাঝে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতেন। পরীক্ষার ফলাফলে সবসময় জুবাইদাকে লজ্জিত হতে হতো। একবার হারুনুর রশিদ তার কাছে রাখা কয়েকটি মিসওয়াকের দিকে ইশারা করে আমিনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এগুলো কী”? আমিন বললেন, “এগুলো মিসওয়াক”। এরপর তিনি মামুনকে ডেকে একই প্রশ্ন করলেন। মামুন জবাব দিলেন, “এগুলো হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যের উৎস হে আমিরুল মুমিনিন”।'ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’ বইয়ের নেওয়া টুকরো অংশ.
An Najahah Shop
Category List
All products

হারুনের ছোট ছেলে আবু ইসা সৌন্দর্যে অতুলনীয় ছিলেন। তিনি একবার তার এই ছোট ছেলেকে বলেছিলেন, “যদি তোমার সৌন্দর্য মামুনের থাকত”! মামুনকেই তিনি বলতেন, “যদি সমস্ত সৌন্দর্য তোমার মধ্যে থাকত তাহলে সবচেয়ে সুন্দর হতো। যদি আমার ক্ষমতা থাকত তাহলে আমি আবু ইসার সৌন্দর্যও তোমাকে দিয়ে দিতাম”।
হারুনের স্ত্রী জুবাইদা এসব কথায় অনেক কষ্ট পেতেন। তিনি হারুনকে তিরস্কার করে বলতেন, “আপনি এক বাঁদির সন্তানকে আমার কলিজার টুকরার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছেন”। মাঝেমাঝেই তাদের মধ্যে এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হতো। যেহেতু জুবাইদা অন্যান্য যোগ্যতায়ও আমিনকে মামুনের চেয়ে কম মনে করতেন না, তাই হারুন অধিকাংশ সময় তাদের দুজনের মাঝে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতেন। পরীক্ষার ফলাফলে সবসময় জুবাইদাকে লজ্জিত হতে হতো। একবার হারুনুর রশিদ তার কাছে রাখা কয়েকটি মিসওয়াকের দিকে ইশারা করে আমিনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এগুলো কী”? আমিন বললেন, “এগুলো মিসওয়াক”। এরপর তিনি মামুনকে ডেকে একই প্রশ্ন করলেন। মামুন জবাব দিলেন, “এগুলো হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যের উৎস হে আমিরুল মুমিনিন”।
'ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’ বইয়ের নেওয়া টুকরো অংশ.
হারুনের স্ত্রী জুবাইদা এসব কথায় অনেক কষ্ট পেতেন। তিনি হারুনকে তিরস্কার করে বলতেন, “আপনি এক বাঁদির সন্তানকে আমার কলিজার টুকরার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছেন”। মাঝেমাঝেই তাদের মধ্যে এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হতো। যেহেতু জুবাইদা অন্যান্য যোগ্যতায়ও আমিনকে মামুনের চেয়ে কম মনে করতেন না, তাই হারুন অধিকাংশ সময় তাদের দুজনের মাঝে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতেন। পরীক্ষার ফলাফলে সবসময় জুবাইদাকে লজ্জিত হতে হতো। একবার হারুনুর রশিদ তার কাছে রাখা কয়েকটি মিসওয়াকের দিকে ইশারা করে আমিনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এগুলো কী”? আমিন বললেন, “এগুলো মিসওয়াক”। এরপর তিনি মামুনকে ডেকে একই প্রশ্ন করলেন। মামুন জবাব দিলেন, “এগুলো হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যের উৎস হে আমিরুল মুমিনিন”।
'ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’ বইয়ের নেওয়া টুকরো অংশ.
ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’
275 BDT460 BDTSave 185 BDT
1
হারুনের ছোট ছেলে আবু ইসা সৌন্দর্যে অতুলনীয় ছিলেন। তিনি একবার তার এই ছোট ছেলেকে বলেছিলেন, “যদি তোমার সৌন্দর্য মামুনের থাকত”! মামুনকেই তিনি বলতেন, “যদি সমস্ত সৌন্দর্য তোমার মধ্যে থাকত তাহলে সবচেয়ে সুন্দর হতো। যদি আমার ক্ষমতা থাকত তাহলে আমি আবু ইসার সৌন্দর্যও তোমাকে দিয়ে দিতাম”।
হারুনের স্ত্রী জুবাইদা এসব কথায় অনেক কষ্ট পেতেন। তিনি হারুনকে তিরস্কার করে বলতেন, “আপনি এক বাঁদির সন্তানকে আমার কলিজার টুকরার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছেন”। মাঝেমাঝেই তাদের মধ্যে এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হতো। যেহেতু জুবাইদা অন্যান্য যোগ্যতায়ও আমিনকে মামুনের চেয়ে কম মনে করতেন না, তাই হারুন অধিকাংশ সময় তাদের দুজনের মাঝে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতেন। পরীক্ষার ফলাফলে সবসময় জুবাইদাকে লজ্জিত হতে হতো। একবার হারুনুর রশিদ তার কাছে রাখা কয়েকটি মিসওয়াকের দিকে ইশারা করে আমিনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এগুলো কী”? আমিন বললেন, “এগুলো মিসওয়াক”। এরপর তিনি মামুনকে ডেকে একই প্রশ্ন করলেন। মামুন জবাব দিলেন, “এগুলো হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যের উৎস হে আমিরুল মুমিনিন”।
'ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’ বইয়ের নেওয়া টুকরো অংশ.
হারুনের স্ত্রী জুবাইদা এসব কথায় অনেক কষ্ট পেতেন। তিনি হারুনকে তিরস্কার করে বলতেন, “আপনি এক বাঁদির সন্তানকে আমার কলিজার টুকরার ওপর প্রাধান্য দিচ্ছেন”। মাঝেমাঝেই তাদের মধ্যে এ নিয়ে বাকবিতণ্ডা হতো। যেহেতু জুবাইদা অন্যান্য যোগ্যতায়ও আমিনকে মামুনের চেয়ে কম মনে করতেন না, তাই হারুন অধিকাংশ সময় তাদের দুজনের মাঝে পরীক্ষার ব্যবস্থা করতেন। পরীক্ষার ফলাফলে সবসময় জুবাইদাকে লজ্জিত হতে হতো। একবার হারুনুর রশিদ তার কাছে রাখা কয়েকটি মিসওয়াকের দিকে ইশারা করে আমিনকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এগুলো কী”? আমিন বললেন, “এগুলো মিসওয়াক”। এরপর তিনি মামুনকে ডেকে একই প্রশ্ন করলেন। মামুন জবাব দিলেন, “এগুলো হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যের উৎস হে আমিরুল মুমিনিন”।
'ইতিহাসের দর্পণে খলিফা আল মামুন’ বইয়ের নেওয়া টুকরো অংশ.