আদর্শ পরিবার
আদর্শ পরিবার আজকে পড়ে শেষ করলাম। এই বইটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ.এর জীবনের বিভিন্ন ঘটনা, তার পরিবারের নানানদিক তুলে আনা হয়েছে বইটাতে। যেগুলো বেশ শিক্ষণীয়। তার জীবন ও পরিবারের অনেককিছুই জানা হয়েছে বইটা পড়ে। তার নিজের হাফেজ হওয়া ও তার স্ত্রীর হাফেজা হওয়ার ব্যাপারটা খুবই চমৎকার। সংসারের গ্যাড়াকলে পড়লেই যে মেয়েদের জীবন শেষ হয়ে যায় এই ব্যাপারটাকে পুরোপুরি ভুল প্রমাণিত করে দেয় তার পরিবারের মেয়ে ও পুত্রবধূদের সবার কোরআন হেফজ করাটা। নারীর সংসারের বাইরেও তার আলাদা জীবন আছে। আছে ইলমচর্চা, ইবাদত ও আখেরাতের পাথেয় জমানো। আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম কী করে সংসার সামলানোর পরেও তার পরিবারের মেয়েরা কোরআন হেফজ করতে পারতো! পড়তে পড়তে একটা অধ্যায় পেলাম যেখানে মেয়েদের দৈনন্দিন রুটিনের বর্ণনা করা হয়েছে। তাদের দিনের কাজকর্ম চলতো মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার ঘন্টাধ্বনি শুনে শুনে। সংসারের কাজের তেমন ঝামেলা নেই। প্রতি বেলায় বেলায় নানানপদের মুখরোচক খাবার রান্না করার কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যেদিন সবক কঠিন থাকবে সেদিন বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খাওয়ার নিয়মও আছে। ভারতবর্ষেই তো বাস করতেন ওনারা! অথচ কদিন আগেও দেখলাম মাজিদা রিফা আপা এই ব্যাপারটা তার কোন এক লেখায় বললে বঙ্গদেশীয় ভাইয়েরা খুবই চোটপাট করেন যে রিফা আপার বাস সেক্যুলারীয় সমাজে। সেখানে থেকে আমাদের সংসারের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলা ওনার জন্য বিরাট বড় অপরাধ। আচ্ছা, রিফা আপার কথাটা বাদই দিলাম। দেখেও কিছু বলিনি তখন। কিন্তু সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ. এর পরিবারের এই নিয়ম নিয়ে কী বলা যায়? ভারতবর্ষেও তো বঙ্গদেশের মতোই হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি,রসনা বিলাসের ছড়াছড়ি ছিলো। তারপরেও তো এই নিয়ম, রুসুমের বাইরে তারা থাকতে পেরেছেন। যার কারণে তার পরিবারের মেয়েরা সংসারের গ্যাড়াকলে আটকে থাকেননি। দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হওয়ার পথটা তাদের জন্য সুগমই ছিলো। এই সবই সম্ভব হয়েছে পরিবারের পুরুষদের সহযোগিতায় ও সংযমী হওয়ায়। পিতামাতার জীবদ্দশাতেই সন্তানদেরকে আলাদা সংসার করার স্বাধীনতা দেওয়া ও সুষ্ঠুভাবে পরিবার কিভাবে পরিচালনা করা যায় তার সম্পূর্ণ নির্দেশিকা এই বইয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। যেগুলো আমি আমার পোস্টে বললে আমাকে আবার ফেমিনিজমের ভূতে ধরেছে বলা হবে। আমি বেশি কিছু বলছি না এইজন্য। বাকিটা বই পড়লেই জানা যাবে। মাস্ট রিডিং একটা বই। ঘরে তালিম করেও পড়া উচিত।
An Najahah Shop
Category List
All products

আদর্শ পরিবার আজকে পড়ে শেষ করলাম। এই বইটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ.এর জীবনের বিভিন্ন ঘটনা, তার পরিবারের নানানদিক তুলে আনা হয়েছে বইটাতে। যেগুলো বেশ শিক্ষণীয়। তার জীবন ও পরিবারের অনেককিছুই জানা হয়েছে বইটা পড়ে। তার নিজের হাফেজ হওয়া ও তার স্ত্রীর হাফেজা হওয়ার ব্যাপারটা খুবই চমৎকার। সংসারের গ্যাড়াকলে পড়লেই যে মেয়েদের জীবন শেষ হয়ে যায় এই ব্যাপারটাকে পুরোপুরি ভুল প্রমাণিত করে দেয় তার পরিবারের মেয়ে ও পুত্রবধূদের সবার কোরআন হেফজ করাটা।
নারীর সংসারের বাইরেও তার আলাদা জীবন আছে। আছে ইলমচর্চা, ইবাদত ও আখেরাতের পাথেয় জমানো। আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম কী করে সংসার সামলানোর পরেও তার পরিবারের মেয়েরা কোরআন হেফজ করতে পারতো! পড়তে পড়তে একটা অধ্যায় পেলাম যেখানে মেয়েদের দৈনন্দিন রুটিনের বর্ণনা করা হয়েছে। তাদের দিনের কাজকর্ম চলতো মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার ঘন্টাধ্বনি শুনে শুনে। সংসারের কাজের তেমন ঝামেলা নেই। প্রতি বেলায় বেলায় নানানপদের মুখরোচক খাবার রান্না করার কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যেদিন সবক কঠিন থাকবে সেদিন বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খাওয়ার নিয়মও আছে।
ভারতবর্ষেই তো বাস করতেন ওনারা! অথচ কদিন আগেও দেখলাম মাজিদা রিফা আপা এই ব্যাপারটা তার কোন এক লেখায় বললে বঙ্গদেশীয় ভাইয়েরা খুবই চোটপাট করেন যে রিফা আপার বাস সেক্যুলারীয় সমাজে। সেখানে থেকে আমাদের সংসারের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলা ওনার জন্য বিরাট বড় অপরাধ। আচ্ছা, রিফা আপার কথাটা বাদই দিলাম। দেখেও কিছু বলিনি তখন। কিন্তু সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ. এর পরিবারের এই নিয়ম নিয়ে কী বলা যায়? ভারতবর্ষেও তো বঙ্গদেশের মতোই হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি,রসনা বিলাসের ছড়াছড়ি ছিলো। তারপরেও তো এই নিয়ম, রুসুমের বাইরে তারা থাকতে পেরেছেন। যার কারণে তার পরিবারের মেয়েরা সংসারের গ্যাড়াকলে আটকে থাকেননি। দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হওয়ার পথটা তাদের জন্য সুগমই ছিলো। এই সবই সম্ভব হয়েছে পরিবারের পুরুষদের সহযোগিতায় ও সংযমী হওয়ায়।
পিতামাতার জীবদ্দশাতেই সন্তানদেরকে আলাদা সংসার করার স্বাধীনতা দেওয়া ও সুষ্ঠুভাবে পরিবার কিভাবে পরিচালনা করা যায় তার সম্পূর্ণ নির্দেশিকা এই বইয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। যেগুলো আমি আমার পোস্টে বললে আমাকে আবার ফেমিনিজমের ভূতে ধরেছে বলা হবে। আমি বেশি কিছু বলছি না এইজন্য। বাকিটা বই পড়লেই জানা যাবে। মাস্ট রিডিং একটা বই। ঘরে তালিম করেও পড়া উচিত।
নারীর সংসারের বাইরেও তার আলাদা জীবন আছে। আছে ইলমচর্চা, ইবাদত ও আখেরাতের পাথেয় জমানো। আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম কী করে সংসার সামলানোর পরেও তার পরিবারের মেয়েরা কোরআন হেফজ করতে পারতো! পড়তে পড়তে একটা অধ্যায় পেলাম যেখানে মেয়েদের দৈনন্দিন রুটিনের বর্ণনা করা হয়েছে। তাদের দিনের কাজকর্ম চলতো মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার ঘন্টাধ্বনি শুনে শুনে। সংসারের কাজের তেমন ঝামেলা নেই। প্রতি বেলায় বেলায় নানানপদের মুখরোচক খাবার রান্না করার কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যেদিন সবক কঠিন থাকবে সেদিন বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খাওয়ার নিয়মও আছে।
ভারতবর্ষেই তো বাস করতেন ওনারা! অথচ কদিন আগেও দেখলাম মাজিদা রিফা আপা এই ব্যাপারটা তার কোন এক লেখায় বললে বঙ্গদেশীয় ভাইয়েরা খুবই চোটপাট করেন যে রিফা আপার বাস সেক্যুলারীয় সমাজে। সেখানে থেকে আমাদের সংসারের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলা ওনার জন্য বিরাট বড় অপরাধ। আচ্ছা, রিফা আপার কথাটা বাদই দিলাম। দেখেও কিছু বলিনি তখন। কিন্তু সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ. এর পরিবারের এই নিয়ম নিয়ে কী বলা যায়? ভারতবর্ষেও তো বঙ্গদেশের মতোই হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি,রসনা বিলাসের ছড়াছড়ি ছিলো। তারপরেও তো এই নিয়ম, রুসুমের বাইরে তারা থাকতে পেরেছেন। যার কারণে তার পরিবারের মেয়েরা সংসারের গ্যাড়াকলে আটকে থাকেননি। দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হওয়ার পথটা তাদের জন্য সুগমই ছিলো। এই সবই সম্ভব হয়েছে পরিবারের পুরুষদের সহযোগিতায় ও সংযমী হওয়ায়।
পিতামাতার জীবদ্দশাতেই সন্তানদেরকে আলাদা সংসার করার স্বাধীনতা দেওয়া ও সুষ্ঠুভাবে পরিবার কিভাবে পরিচালনা করা যায় তার সম্পূর্ণ নির্দেশিকা এই বইয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। যেগুলো আমি আমার পোস্টে বললে আমাকে আবার ফেমিনিজমের ভূতে ধরেছে বলা হবে। আমি বেশি কিছু বলছি না এইজন্য। বাকিটা বই পড়লেই জানা যাবে। মাস্ট রিডিং একটা বই। ঘরে তালিম করেও পড়া উচিত।
আদর্শ পরিবার
120 BDT160 BDTSave 40 BDT
1
আদর্শ পরিবার আজকে পড়ে শেষ করলাম। এই বইটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। মুফতি সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ.এর জীবনের বিভিন্ন ঘটনা, তার পরিবারের নানানদিক তুলে আনা হয়েছে বইটাতে। যেগুলো বেশ শিক্ষণীয়। তার জীবন ও পরিবারের অনেককিছুই জানা হয়েছে বইটা পড়ে। তার নিজের হাফেজ হওয়া ও তার স্ত্রীর হাফেজা হওয়ার ব্যাপারটা খুবই চমৎকার। সংসারের গ্যাড়াকলে পড়লেই যে মেয়েদের জীবন শেষ হয়ে যায় এই ব্যাপারটাকে পুরোপুরি ভুল প্রমাণিত করে দেয় তার পরিবারের মেয়ে ও পুত্রবধূদের সবার কোরআন হেফজ করাটা।
নারীর সংসারের বাইরেও তার আলাদা জীবন আছে। আছে ইলমচর্চা, ইবাদত ও আখেরাতের পাথেয় জমানো। আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম কী করে সংসার সামলানোর পরেও তার পরিবারের মেয়েরা কোরআন হেফজ করতে পারতো! পড়তে পড়তে একটা অধ্যায় পেলাম যেখানে মেয়েদের দৈনন্দিন রুটিনের বর্ণনা করা হয়েছে। তাদের দিনের কাজকর্ম চলতো মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার ঘন্টাধ্বনি শুনে শুনে। সংসারের কাজের তেমন ঝামেলা নেই। প্রতি বেলায় বেলায় নানানপদের মুখরোচক খাবার রান্না করার কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যেদিন সবক কঠিন থাকবে সেদিন বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খাওয়ার নিয়মও আছে।
ভারতবর্ষেই তো বাস করতেন ওনারা! অথচ কদিন আগেও দেখলাম মাজিদা রিফা আপা এই ব্যাপারটা তার কোন এক লেখায় বললে বঙ্গদেশীয় ভাইয়েরা খুবই চোটপাট করেন যে রিফা আপার বাস সেক্যুলারীয় সমাজে। সেখানে থেকে আমাদের সংসারের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলা ওনার জন্য বিরাট বড় অপরাধ। আচ্ছা, রিফা আপার কথাটা বাদই দিলাম। দেখেও কিছু বলিনি তখন। কিন্তু সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ. এর পরিবারের এই নিয়ম নিয়ে কী বলা যায়? ভারতবর্ষেও তো বঙ্গদেশের মতোই হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি,রসনা বিলাসের ছড়াছড়ি ছিলো। তারপরেও তো এই নিয়ম, রুসুমের বাইরে তারা থাকতে পেরেছেন। যার কারণে তার পরিবারের মেয়েরা সংসারের গ্যাড়াকলে আটকে থাকেননি। দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হওয়ার পথটা তাদের জন্য সুগমই ছিলো। এই সবই সম্ভব হয়েছে পরিবারের পুরুষদের সহযোগিতায় ও সংযমী হওয়ায়।
পিতামাতার জীবদ্দশাতেই সন্তানদেরকে আলাদা সংসার করার স্বাধীনতা দেওয়া ও সুষ্ঠুভাবে পরিবার কিভাবে পরিচালনা করা যায় তার সম্পূর্ণ নির্দেশিকা এই বইয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। যেগুলো আমি আমার পোস্টে বললে আমাকে আবার ফেমিনিজমের ভূতে ধরেছে বলা হবে। আমি বেশি কিছু বলছি না এইজন্য। বাকিটা বই পড়লেই জানা যাবে। মাস্ট রিডিং একটা বই। ঘরে তালিম করেও পড়া উচিত।
নারীর সংসারের বাইরেও তার আলাদা জীবন আছে। আছে ইলমচর্চা, ইবাদত ও আখেরাতের পাথেয় জমানো। আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম কী করে সংসার সামলানোর পরেও তার পরিবারের মেয়েরা কোরআন হেফজ করতে পারতো! পড়তে পড়তে একটা অধ্যায় পেলাম যেখানে মেয়েদের দৈনন্দিন রুটিনের বর্ণনা করা হয়েছে। তাদের দিনের কাজকর্ম চলতো মূলত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার ঘন্টাধ্বনি শুনে শুনে। সংসারের কাজের তেমন ঝামেলা নেই। প্রতি বেলায় বেলায় নানানপদের মুখরোচক খাবার রান্না করার কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। যেদিন সবক কঠিন থাকবে সেদিন বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খাওয়ার নিয়মও আছে।
ভারতবর্ষেই তো বাস করতেন ওনারা! অথচ কদিন আগেও দেখলাম মাজিদা রিফা আপা এই ব্যাপারটা তার কোন এক লেখায় বললে বঙ্গদেশীয় ভাইয়েরা খুবই চোটপাট করেন যে রিফা আপার বাস সেক্যুলারীয় সমাজে। সেখানে থেকে আমাদের সংসারের সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলা ওনার জন্য বিরাট বড় অপরাধ। আচ্ছা, রিফা আপার কথাটা বাদই দিলাম। দেখেও কিছু বলিনি তখন। কিন্তু সাঈদ আহমদ পালনপুরি রহ. এর পরিবারের এই নিয়ম নিয়ে কী বলা যায়? ভারতবর্ষেও তো বঙ্গদেশের মতোই হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি,রসনা বিলাসের ছড়াছড়ি ছিলো। তারপরেও তো এই নিয়ম, রুসুমের বাইরে তারা থাকতে পেরেছেন। যার কারণে তার পরিবারের মেয়েরা সংসারের গ্যাড়াকলে আটকে থাকেননি। দুনিয়া ও আখেরাতে কামিয়াবি হওয়ার পথটা তাদের জন্য সুগমই ছিলো। এই সবই সম্ভব হয়েছে পরিবারের পুরুষদের সহযোগিতায় ও সংযমী হওয়ায়।
পিতামাতার জীবদ্দশাতেই সন্তানদেরকে আলাদা সংসার করার স্বাধীনতা দেওয়া ও সুষ্ঠুভাবে পরিবার কিভাবে পরিচালনা করা যায় তার সম্পূর্ণ নির্দেশিকা এই বইয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। যেগুলো আমি আমার পোস্টে বললে আমাকে আবার ফেমিনিজমের ভূতে ধরেছে বলা হবে। আমি বেশি কিছু বলছি না এইজন্য। বাকিটা বই পড়লেই জানা যাবে। মাস্ট রিডিং একটা বই। ঘরে তালিম করেও পড়া উচিত।