শেষ মূহুর্ত
প্রদীপন মোমটি নিভে গেছে, তাই চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিছুক্ষণ পূর্বেই প্রজ্জলিত করা হয়েছিল মোমটিকে।আগুন তাকে জ্বালিয়ে নাশ করে দিয়েছে। কারণ! কারণ! তা ক্ষণস্থায়ী, প্রলয় তার অবধারিত। মানুষের জীবনও এর ব্যতিক্রম নয়।আযানের বাণী শুনে জীবনের সূচনা, আল্লাহর নামে জীবনাবসান। আর মাঝের সময়টুকু হয়ে থাকে অত্যন্ত মূল্যবান ও হাজারো সম্ভাবনাময়। মানুষ তার স্বপ্নের ছোট্ট ভুবনটাকে আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে চায় এবং ফুলের মত শোভার আঁধারে সুন্দর নির্মল করে সাজাতে চায়। কিন্তু পারে না! পারে না অদৃশ্য এক শক্তির কারণে, যে শক্তি তাকে বাধা দেয় এই সুকীর্তি অর্জন করতে। কেউ আশা করে বিশাল-অট্রালিকা দামী দামী গাড়ীর মালিক হয়ে দীর্ঘ জীবন বেচে থাকবে, আবার কেউ সংকল্প করে বিজয়চন্দ্র মজুমদারের লক্ষপথে কবিতার প্রতিটি লক্ষ পূরণ করতে। কিন্তু ঐ যে বললাম পারে না! পারে না শুধু মাত্র ঐ শক্তির কারণে। যার নাম মৃত্যু, যা আমাদের কাছে জটিলতা পূর্ণ ধাঁধা, যা আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারি না, যা আমাদের সবচেয়ে রহস্যপূর্ণ মনে হয় তা হচ্ছে জীবনের প্রবন্ধ। বাস্তবে আমরা জীবনের কোন বচন বুঝি না। জীবন কে কোন নিয়মে ফেলতে পারি না। জীবনকে আমাদের মনে হয় সহজ সরল নীরব লুতাতন্ত্র। জীবন নিয়ে আমরা যখন ভাবি তখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তৃষ্ণার্তের মত তখন আমরা খুজতে থাকি সীমানার জলাশয়। যখন আমরা নিজেদের উৎকণ্ঠায় চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করি আমাদের জীবন কী? তখন আমরা কোন উত্তর শুনতে পাই না। শুধু আমাদের কানে এসে বাড়ি খায় আমাদের প্রশ্নেরই প্রতিধ্বনি। জীবন আমাদের কাছে কত ভাবে কত রূপে ধরা দেয় কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোনটা জীবনের আসল রূপ, নাকি জীবনের কোন আসল রূপ নেই, সবই তারই প্রতিরূপ। কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় গোধূলিতে প্রথম সোনালী তারার মত কোমল আর স্নিগ্ধ, আবার কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় রাতের উত্তাল সমুদ্রের মত ভয়ংকর আর নিষ্ঠুর। হঠাৎ দেখি জীবন আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে মেঘের মত ভেসে ভেসে আলতোভাবে। তারপর কাছে
An Najahah Shop
Category List
All products

প্রদীপন মোমটি নিভে গেছে, তাই চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিছুক্ষণ পূর্বেই প্রজ্জলিত করা হয়েছিল মোমটিকে।
আগুন তাকে জ্বালিয়ে নাশ করে দিয়েছে। কারণ! কারণ! তা ক্ষণস্থায়ী, প্রলয় তার অবধারিত। মানুষের জীবনও এর ব্যতিক্রম নয়।
আযানের বাণী শুনে জীবনের সূচনা, আল্লাহর নামে জীবনাবসান। আর মাঝের সময়টুকু হয়ে থাকে অত্যন্ত মূল্যবান ও হাজারো সম্ভাবনাময়। মানুষ তার স্বপ্নের ছোট্ট ভুবনটাকে আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে চায় এবং ফুলের মত শোভার আঁধারে সুন্দর নির্মল করে সাজাতে চায়। কিন্তু পারে না! পারে না অদৃশ্য এক শক্তির কারণে, যে শক্তি তাকে বাধা দেয় এই সুকীর্তি অর্জন করতে। কেউ আশা করে বিশাল-অট্রালিকা দামী দামী গাড়ীর মালিক হয়ে দীর্ঘ জীবন বেচে থাকবে, আবার কেউ সংকল্প করে বিজয়চন্দ্র মজুমদারের লক্ষপথে কবিতার প্রতিটি লক্ষ পূরণ করতে। কিন্তু ঐ যে বললাম পারে না! পারে না শুধু মাত্র ঐ শক্তির কারণে। যার নাম মৃত্যু, যা আমাদের কাছে জটিলতা পূর্ণ ধাঁধা, যা আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারি না, যা আমাদের সবচেয়ে রহস্যপূর্ণ মনে হয় তা হচ্ছে জীবনের প্রবন্ধ। বাস্তবে আমরা জীবনের কোন বচন বুঝি না। জীবন কে কোন নিয়মে ফেলতে পারি না। জীবনকে আমাদের মনে হয় সহজ সরল নীরব লুতাতন্ত্র। জীবন নিয়ে আমরা যখন ভাবি তখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তৃষ্ণার্তের মত তখন আমরা খুজতে থাকি সীমানার জলাশয়। যখন আমরা নিজেদের উৎকণ্ঠায় চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করি আমাদের জীবন কী? তখন আমরা কোন উত্তর শুনতে পাই না। শুধু আমাদের কানে এসে বাড়ি খায় আমাদের প্রশ্নেরই প্রতিধ্বনি। জীবন আমাদের কাছে কত ভাবে কত রূপে ধরা দেয় কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোনটা জীবনের আসল রূপ, নাকি জীবনের কোন আসল রূপ নেই, সবই তারই প্রতিরূপ। কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় গোধূলিতে প্রথম সোনালী তারার মত কোমল আর স্নিগ্ধ, আবার কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় রাতের উত্তাল সমুদ্রের মত ভয়ংকর আর নিষ্ঠুর। হঠাৎ দেখি জীবন আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে মেঘের মত ভেসে ভেসে আলতোভাবে। তারপর কাছে
আগুন তাকে জ্বালিয়ে নাশ করে দিয়েছে। কারণ! কারণ! তা ক্ষণস্থায়ী, প্রলয় তার অবধারিত। মানুষের জীবনও এর ব্যতিক্রম নয়।
আযানের বাণী শুনে জীবনের সূচনা, আল্লাহর নামে জীবনাবসান। আর মাঝের সময়টুকু হয়ে থাকে অত্যন্ত মূল্যবান ও হাজারো সম্ভাবনাময়। মানুষ তার স্বপ্নের ছোট্ট ভুবনটাকে আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে চায় এবং ফুলের মত শোভার আঁধারে সুন্দর নির্মল করে সাজাতে চায়। কিন্তু পারে না! পারে না অদৃশ্য এক শক্তির কারণে, যে শক্তি তাকে বাধা দেয় এই সুকীর্তি অর্জন করতে। কেউ আশা করে বিশাল-অট্রালিকা দামী দামী গাড়ীর মালিক হয়ে দীর্ঘ জীবন বেচে থাকবে, আবার কেউ সংকল্প করে বিজয়চন্দ্র মজুমদারের লক্ষপথে কবিতার প্রতিটি লক্ষ পূরণ করতে। কিন্তু ঐ যে বললাম পারে না! পারে না শুধু মাত্র ঐ শক্তির কারণে। যার নাম মৃত্যু, যা আমাদের কাছে জটিলতা পূর্ণ ধাঁধা, যা আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারি না, যা আমাদের সবচেয়ে রহস্যপূর্ণ মনে হয় তা হচ্ছে জীবনের প্রবন্ধ। বাস্তবে আমরা জীবনের কোন বচন বুঝি না। জীবন কে কোন নিয়মে ফেলতে পারি না। জীবনকে আমাদের মনে হয় সহজ সরল নীরব লুতাতন্ত্র। জীবন নিয়ে আমরা যখন ভাবি তখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তৃষ্ণার্তের মত তখন আমরা খুজতে থাকি সীমানার জলাশয়। যখন আমরা নিজেদের উৎকণ্ঠায় চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করি আমাদের জীবন কী? তখন আমরা কোন উত্তর শুনতে পাই না। শুধু আমাদের কানে এসে বাড়ি খায় আমাদের প্রশ্নেরই প্রতিধ্বনি। জীবন আমাদের কাছে কত ভাবে কত রূপে ধরা দেয় কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোনটা জীবনের আসল রূপ, নাকি জীবনের কোন আসল রূপ নেই, সবই তারই প্রতিরূপ। কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় গোধূলিতে প্রথম সোনালী তারার মত কোমল আর স্নিগ্ধ, আবার কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় রাতের উত্তাল সমুদ্রের মত ভয়ংকর আর নিষ্ঠুর। হঠাৎ দেখি জীবন আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে মেঘের মত ভেসে ভেসে আলতোভাবে। তারপর কাছে
শেষ মূহুর্ত
85 BDT140 BDTSave 55 BDT
1
প্রদীপন মোমটি নিভে গেছে, তাই চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিছুক্ষণ পূর্বেই প্রজ্জলিত করা হয়েছিল মোমটিকে।
আগুন তাকে জ্বালিয়ে নাশ করে দিয়েছে। কারণ! কারণ! তা ক্ষণস্থায়ী, প্রলয় তার অবধারিত। মানুষের জীবনও এর ব্যতিক্রম নয়।
আযানের বাণী শুনে জীবনের সূচনা, আল্লাহর নামে জীবনাবসান। আর মাঝের সময়টুকু হয়ে থাকে অত্যন্ত মূল্যবান ও হাজারো সম্ভাবনাময়। মানুষ তার স্বপ্নের ছোট্ট ভুবনটাকে আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে চায় এবং ফুলের মত শোভার আঁধারে সুন্দর নির্মল করে সাজাতে চায়। কিন্তু পারে না! পারে না অদৃশ্য এক শক্তির কারণে, যে শক্তি তাকে বাধা দেয় এই সুকীর্তি অর্জন করতে। কেউ আশা করে বিশাল-অট্রালিকা দামী দামী গাড়ীর মালিক হয়ে দীর্ঘ জীবন বেচে থাকবে, আবার কেউ সংকল্প করে বিজয়চন্দ্র মজুমদারের লক্ষপথে কবিতার প্রতিটি লক্ষ পূরণ করতে। কিন্তু ঐ যে বললাম পারে না! পারে না শুধু মাত্র ঐ শক্তির কারণে। যার নাম মৃত্যু, যা আমাদের কাছে জটিলতা পূর্ণ ধাঁধা, যা আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারি না, যা আমাদের সবচেয়ে রহস্যপূর্ণ মনে হয় তা হচ্ছে জীবনের প্রবন্ধ। বাস্তবে আমরা জীবনের কোন বচন বুঝি না। জীবন কে কোন নিয়মে ফেলতে পারি না। জীবনকে আমাদের মনে হয় সহজ সরল নীরব লুতাতন্ত্র। জীবন নিয়ে আমরা যখন ভাবি তখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তৃষ্ণার্তের মত তখন আমরা খুজতে থাকি সীমানার জলাশয়। যখন আমরা নিজেদের উৎকণ্ঠায় চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করি আমাদের জীবন কী? তখন আমরা কোন উত্তর শুনতে পাই না। শুধু আমাদের কানে এসে বাড়ি খায় আমাদের প্রশ্নেরই প্রতিধ্বনি। জীবন আমাদের কাছে কত ভাবে কত রূপে ধরা দেয় কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোনটা জীবনের আসল রূপ, নাকি জীবনের কোন আসল রূপ নেই, সবই তারই প্রতিরূপ। কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় গোধূলিতে প্রথম সোনালী তারার মত কোমল আর স্নিগ্ধ, আবার কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় রাতের উত্তাল সমুদ্রের মত ভয়ংকর আর নিষ্ঠুর। হঠাৎ দেখি জীবন আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে মেঘের মত ভেসে ভেসে আলতোভাবে। তারপর কাছে
আগুন তাকে জ্বালিয়ে নাশ করে দিয়েছে। কারণ! কারণ! তা ক্ষণস্থায়ী, প্রলয় তার অবধারিত। মানুষের জীবনও এর ব্যতিক্রম নয়।
আযানের বাণী শুনে জীবনের সূচনা, আল্লাহর নামে জীবনাবসান। আর মাঝের সময়টুকু হয়ে থাকে অত্যন্ত মূল্যবান ও হাজারো সম্ভাবনাময়। মানুষ তার স্বপ্নের ছোট্ট ভুবনটাকে আলোয় আলোয় ভরিয়ে দিতে চায় এবং ফুলের মত শোভার আঁধারে সুন্দর নির্মল করে সাজাতে চায়। কিন্তু পারে না! পারে না অদৃশ্য এক শক্তির কারণে, যে শক্তি তাকে বাধা দেয় এই সুকীর্তি অর্জন করতে। কেউ আশা করে বিশাল-অট্রালিকা দামী দামী গাড়ীর মালিক হয়ে দীর্ঘ জীবন বেচে থাকবে, আবার কেউ সংকল্প করে বিজয়চন্দ্র মজুমদারের লক্ষপথে কবিতার প্রতিটি লক্ষ পূরণ করতে। কিন্তু ঐ যে বললাম পারে না! পারে না শুধু মাত্র ঐ শক্তির কারণে। যার নাম মৃত্যু, যা আমাদের কাছে জটিলতা পূর্ণ ধাঁধা, যা আমরা কখনো বুঝে উঠতে পারি না, যা আমাদের সবচেয়ে রহস্যপূর্ণ মনে হয় তা হচ্ছে জীবনের প্রবন্ধ। বাস্তবে আমরা জীবনের কোন বচন বুঝি না। জীবন কে কোন নিয়মে ফেলতে পারি না। জীবনকে আমাদের মনে হয় সহজ সরল নীরব লুতাতন্ত্র। জীবন নিয়ে আমরা যখন ভাবি তখন আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। তৃষ্ণার্তের মত তখন আমরা খুজতে থাকি সীমানার জলাশয়। যখন আমরা নিজেদের উৎকণ্ঠায় চিৎকার করে জিজ্ঞাসা করি আমাদের জীবন কী? তখন আমরা কোন উত্তর শুনতে পাই না। শুধু আমাদের কানে এসে বাড়ি খায় আমাদের প্রশ্নেরই প্রতিধ্বনি। জীবন আমাদের কাছে কত ভাবে কত রূপে ধরা দেয় কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোনটা জীবনের আসল রূপ, নাকি জীবনের কোন আসল রূপ নেই, সবই তারই প্রতিরূপ। কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় গোধূলিতে প্রথম সোনালী তারার মত কোমল আর স্নিগ্ধ, আবার কখন জীবনকে আমাদের মনে হয় রাতের উত্তাল সমুদ্রের মত ভয়ংকর আর নিষ্ঠুর। হঠাৎ দেখি জীবন আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে মেঘের মত ভেসে ভেসে আলতোভাবে। তারপর কাছে