তাবলীগ জামা'আতের বর্তমান সংকটের নেপথ্য কারণ(হার্ডকভার)
তাবলীগের মধ্যে বর্তমান যে সংকট চলছে তা মূলতঃ শুরু হয়েছিল ১৯৯৬ সাল থেকে। ২০০২ সালে এসে তা কিছুটা প্রকাশ্যরূপ নেয়। ২০০৪ সালে আরেকটু মারাত্মক আকার ধারণ করে। ২০১৪ সালে ডালপালা মেলতে থাকে। ২০১৫ সালে নিযামুদ্দীনের বাইরে চলে আসে আর ২০১৬ সালে বিষ্ফোরিত হয়ে যায়। ২০১৭ সালে সারা বিশ্বব্যাপী জানাজানি হয়ে যায়।এই সব কিছুর মূলে হলেন মাওলানা সাআদ কান্ধালবী। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির একগুয়েমী, নেতৃত্ব প্রিয়তা এবং ড্যামকেয়ার ভাবের কারণে কিভাবে তাবলীগের এই মেহনত ক্ষতিগ্রস্ত হল, দেশে দেশে কিভাবে মারকাযে মারকাযে গন্ডগোলের সূত্রপাত হল, উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কিভাবে বিষোদগার চলতে লাগল এবং হযরতযী মাওলানা ইলিয়াস (রহঃ) এর ইচ্ছাকে কুরবাণী দিয়ে কিভাবে সাধারণ জনগণকে উলামায়ে কেরাম থেকে দূরে রাখা হতে লাগল সেসব ইতিহাস বিস্তারিত ভাবে সন-তারিখ সহ এই কিতাবে তুলে ধরা হয়েছে। যে কোন পাঠক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি নিয়ে এই কিতাবটি পাঠ করলে তিনি সঠিক- সত্য এবং বাস্তব অবস্থা উপলদ্ধি করতে পারবেন। এই কিতাবে যেসব তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে সেসব তথ্য দিল্লী, সাহারানপুর এবং দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন নির্ভরযুক্ত কিতাবাদী থেকে তুলে ধরা হয়েছে।বইয়ের শেষে ওইসব কিতাবের নাম দিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহে সেগুলি সংরক্ষিত আছে। কেউ দেখতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। এখানে আমি আবেগের বশবর্তি হয়ে কিংবা কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে কোন কিছু লিখি নাই বরং জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরাই আমার মূল উদ্দেশ্য। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং এখলাসের সাথে দ্বীনের মেহনতে জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।
An Najahah Shop
Category List
All products

তাবলীগের মধ্যে বর্তমান যে সংকট চলছে তা মূলতঃ শুরু হয়েছিল ১৯৯৬ সাল থেকে। ২০০২ সালে এসে তা কিছুটা প্রকাশ্যরূপ নেয়। ২০০৪ সালে আরেকটু মারাত্মক আকার ধারণ করে। ২০১৪ সালে ডালপালা মেলতে থাকে। ২০১৫ সালে নিযামুদ্দীনের বাইরে চলে আসে আর ২০১৬ সালে বিষ্ফোরিত হয়ে যায়। ২০১৭ সালে সারা বিশ্বব্যাপী জানাজানি হয়ে যায়।
এই সব কিছুর মূলে হলেন মাওলানা সাআদ কান্ধালবী। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির একগুয়েমী, নেতৃত্ব প্রিয়তা এবং ড্যামকেয়ার ভাবের কারণে কিভাবে তাবলীগের এই মেহনত ক্ষতিগ্রস্ত হল, দেশে দেশে কিভাবে মারকাযে মারকাযে গন্ডগোলের সূত্রপাত হল, উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কিভাবে বিষোদগার চলতে লাগল এবং হযরতযী মাওলানা ইলিয়াস (রহঃ) এর ইচ্ছাকে কুরবাণী দিয়ে কিভাবে সাধারণ জনগণকে উলামায়ে কেরাম থেকে দূরে রাখা হতে লাগল সেসব ইতিহাস বিস্তারিত ভাবে সন-তারিখ সহ এই কিতাবে তুলে ধরা হয়েছে। যে কোন পাঠক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি নিয়ে এই কিতাবটি পাঠ করলে তিনি সঠিক- সত্য এবং বাস্তব অবস্থা উপলদ্ধি করতে পারবেন। এই কিতাবে যেসব তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে সেসব তথ্য দিল্লী, সাহারানপুর এবং দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন নির্ভরযুক্ত কিতাবাদী থেকে তুলে ধরা হয়েছে।
বইয়ের শেষে ওইসব কিতাবের নাম দিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহে সেগুলি সংরক্ষিত আছে। কেউ দেখতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। এখানে আমি আবেগের বশবর্তি হয়ে কিংবা কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে কোন কিছু লিখি নাই বরং জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরাই আমার মূল উদ্দেশ্য। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং এখলাসের সাথে দ্বীনের মেহনতে জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।
এই সব কিছুর মূলে হলেন মাওলানা সাআদ কান্ধালবী। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির একগুয়েমী, নেতৃত্ব প্রিয়তা এবং ড্যামকেয়ার ভাবের কারণে কিভাবে তাবলীগের এই মেহনত ক্ষতিগ্রস্ত হল, দেশে দেশে কিভাবে মারকাযে মারকাযে গন্ডগোলের সূত্রপাত হল, উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কিভাবে বিষোদগার চলতে লাগল এবং হযরতযী মাওলানা ইলিয়াস (রহঃ) এর ইচ্ছাকে কুরবাণী দিয়ে কিভাবে সাধারণ জনগণকে উলামায়ে কেরাম থেকে দূরে রাখা হতে লাগল সেসব ইতিহাস বিস্তারিত ভাবে সন-তারিখ সহ এই কিতাবে তুলে ধরা হয়েছে। যে কোন পাঠক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি নিয়ে এই কিতাবটি পাঠ করলে তিনি সঠিক- সত্য এবং বাস্তব অবস্থা উপলদ্ধি করতে পারবেন। এই কিতাবে যেসব তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে সেসব তথ্য দিল্লী, সাহারানপুর এবং দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন নির্ভরযুক্ত কিতাবাদী থেকে তুলে ধরা হয়েছে।
বইয়ের শেষে ওইসব কিতাবের নাম দিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহে সেগুলি সংরক্ষিত আছে। কেউ দেখতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। এখানে আমি আবেগের বশবর্তি হয়ে কিংবা কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে কোন কিছু লিখি নাই বরং জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরাই আমার মূল উদ্দেশ্য। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং এখলাসের সাথে দ্বীনের মেহনতে জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।
তাবলীগ জামা'আতের বর্তমান সংকটের নেপথ্য কারণ(হার্ডকভার)
180 BDT300 BDTSave 120 BDT
1
তাবলীগের মধ্যে বর্তমান যে সংকট চলছে তা মূলতঃ শুরু হয়েছিল ১৯৯৬ সাল থেকে। ২০০২ সালে এসে তা কিছুটা প্রকাশ্যরূপ নেয়। ২০০৪ সালে আরেকটু মারাত্মক আকার ধারণ করে। ২০১৪ সালে ডালপালা মেলতে থাকে। ২০১৫ সালে নিযামুদ্দীনের বাইরে চলে আসে আর ২০১৬ সালে বিষ্ফোরিত হয়ে যায়। ২০১৭ সালে সারা বিশ্বব্যাপী জানাজানি হয়ে যায়।
এই সব কিছুর মূলে হলেন মাওলানা সাআদ কান্ধালবী। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির একগুয়েমী, নেতৃত্ব প্রিয়তা এবং ড্যামকেয়ার ভাবের কারণে কিভাবে তাবলীগের এই মেহনত ক্ষতিগ্রস্ত হল, দেশে দেশে কিভাবে মারকাযে মারকাযে গন্ডগোলের সূত্রপাত হল, উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কিভাবে বিষোদগার চলতে লাগল এবং হযরতযী মাওলানা ইলিয়াস (রহঃ) এর ইচ্ছাকে কুরবাণী দিয়ে কিভাবে সাধারণ জনগণকে উলামায়ে কেরাম থেকে দূরে রাখা হতে লাগল সেসব ইতিহাস বিস্তারিত ভাবে সন-তারিখ সহ এই কিতাবে তুলে ধরা হয়েছে। যে কোন পাঠক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি নিয়ে এই কিতাবটি পাঠ করলে তিনি সঠিক- সত্য এবং বাস্তব অবস্থা উপলদ্ধি করতে পারবেন। এই কিতাবে যেসব তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে সেসব তথ্য দিল্লী, সাহারানপুর এবং দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন নির্ভরযুক্ত কিতাবাদী থেকে তুলে ধরা হয়েছে।
বইয়ের শেষে ওইসব কিতাবের নাম দিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহে সেগুলি সংরক্ষিত আছে। কেউ দেখতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। এখানে আমি আবেগের বশবর্তি হয়ে কিংবা কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে কোন কিছু লিখি নাই বরং জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরাই আমার মূল উদ্দেশ্য। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং এখলাসের সাথে দ্বীনের মেহনতে জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।
এই সব কিছুর মূলে হলেন মাওলানা সাআদ কান্ধালবী। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির একগুয়েমী, নেতৃত্ব প্রিয়তা এবং ড্যামকেয়ার ভাবের কারণে কিভাবে তাবলীগের এই মেহনত ক্ষতিগ্রস্ত হল, দেশে দেশে কিভাবে মারকাযে মারকাযে গন্ডগোলের সূত্রপাত হল, উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কিভাবে বিষোদগার চলতে লাগল এবং হযরতযী মাওলানা ইলিয়াস (রহঃ) এর ইচ্ছাকে কুরবাণী দিয়ে কিভাবে সাধারণ জনগণকে উলামায়ে কেরাম থেকে দূরে রাখা হতে লাগল সেসব ইতিহাস বিস্তারিত ভাবে সন-তারিখ সহ এই কিতাবে তুলে ধরা হয়েছে। যে কোন পাঠক নিরপেক্ষ দৃষ্টিভংগি নিয়ে এই কিতাবটি পাঠ করলে তিনি সঠিক- সত্য এবং বাস্তব অবস্থা উপলদ্ধি করতে পারবেন। এই কিতাবে যেসব তথ্য সন্নিবেশিত করা হয়েছে সেসব তথ্য দিল্লী, সাহারানপুর এবং দেওবন্দ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন নির্ভরযুক্ত কিতাবাদী থেকে তুলে ধরা হয়েছে।
বইয়ের শেষে ওইসব কিতাবের নাম দিয়ে দেয়া হয়েছে এবং আমার ব্যক্তিগত সংগ্রহে সেগুলি সংরক্ষিত আছে। কেউ দেখতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। এখানে আমি আবেগের বশবর্তি হয়ে কিংবা কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে কোন কিছু লিখি নাই বরং জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরাই আমার মূল উদ্দেশ্য। আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন এবং এখলাসের সাথে দ্বীনের মেহনতে জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন। আমীন।