উলামায়ে কেরামের সাথে বিদ্বেষ পোষনের ভয়াবহ পরিনতি(হার্ডকভার)
হযরতজী বলেন, গ্রন্থটি মূলত হযরত মাওলানা ইলয়াস (রহ.) এর বেশকিছু চিঠিপত্র (মোট ৬৫টি)-এর সংকলন। যার মধ্য হতে ৩৪টি চিঠি হযরত পাঠিয়েছিলেন এ কিতাবের সংকলক হযরত মাওলানা সাইয়িদ আবু হাসান আলী নদবী (রহ.)-এর কাছে, আর ৫টি চিঠি পাঠিয়েছিলেন মিয়াজি মুহাম্মাদ ঈসা (রহ.) এর কাছে ও অবশিষ্ট ২০টি চিঠি বিভিন্ন সাথীবর্গের কাছে প্রেরণ করেছেন। (কিতাবের ভূমিকা দ্রষ্টব্য)'আমি এই তাহরীকের মাধ্যমে প্রত্যেক জায়গায় উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গানে দীন এবং দুনিয়াদারদের মাঝে পারস্পরিক বন্ধন, মিল- মহব্বত ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্টি করতে চাই। (মালফুযাত; মালফুয নং ১০২) হযরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) বলেন, 'তাবলীগী কাজের একটিউসূল হলো, স্বাধীনভাবে নিজের মনমতো না চলা; বরং নিজেকে ঐ সমস্ত বুযুর্গের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালনা করা যাদের উপর দীনী বিষয়ে আমাদের পূর্ববর্তী আকাবির হযরতগণ আস্থা রেখে গেছেন এবং আল্লাহ তা'আলার সঙ্গে যাদের খাস সম্পর্কের ব্যাপারটি পরিজ্ঞাত ও সর্বস্বীকৃত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর সাধারণ নিয়ম এই ছিল যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের উপর বেশি আস্থা রেখেছিলেন তারাও তাদের উপর বেশি আস্থা রাখতেন। পরবর্তী যুগে অধিক আস্থার পাত্র ছিলেন ঐ সমস্ত বুযুর্গানে দীন যাদের উপর হযরত আবূ বকর (রাযি.) ও হযরত উমর (রাযি.) আস্থা রেখেছিলেন।' এরপর হযরত বলেন, 'দীনের কাজে আস্থাশীল ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা জরুরী। অন্যথায় অনেক বড় ধরনের গোমরাহীর আশঙ্কা রয়েছে।'(মালফুযাত; মালফুল নং ১৪৩)
An Najahah Shop
Category List
All products

হযরতজী বলেন, গ্রন্থটি মূলত হযরত মাওলানা ইলয়াস (রহ.) এর বেশকিছু চিঠিপত্র (মোট ৬৫টি)-এর সংকলন। যার মধ্য হতে ৩৪টি চিঠি হযরত পাঠিয়েছিলেন এ কিতাবের সংকলক হযরত মাওলানা সাইয়িদ আবু হাসান আলী নদবী (রহ.)-এর কাছে, আর ৫টি চিঠি পাঠিয়েছিলেন মিয়াজি মুহাম্মাদ ঈসা (রহ.) এর কাছে ও অবশিষ্ট ২০টি চিঠি বিভিন্ন সাথীবর্গের কাছে প্রেরণ করেছেন। (কিতাবের ভূমিকা দ্রষ্টব্য)
'আমি এই তাহরীকের মাধ্যমে প্রত্যেক জায়গায় উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গানে দীন এবং দুনিয়াদারদের মাঝে পারস্পরিক বন্ধন, মিল- মহব্বত ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্টি করতে চাই। (মালফুযাত; মালফুয নং ১০২) হযরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) বলেন, 'তাবলীগী কাজের একটি
উসূল হলো, স্বাধীনভাবে নিজের মনমতো না চলা; বরং নিজেকে ঐ সমস্ত বুযুর্গের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালনা করা যাদের উপর দীনী বিষয়ে আমাদের পূর্ববর্তী আকাবির হযরতগণ আস্থা রেখে গেছেন এবং আল্লাহ তা'আলার সঙ্গে যাদের খাস সম্পর্কের ব্যাপারটি পরিজ্ঞাত ও সর্বস্বীকৃত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর সাধারণ নিয়ম এই ছিল যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের উপর বেশি আস্থা রেখেছিলেন তারাও তাদের উপর বেশি আস্থা রাখতেন। পরবর্তী যুগে অধিক আস্থার পাত্র ছিলেন ঐ সমস্ত বুযুর্গানে দীন যাদের উপর হযরত আবূ বকর (রাযি.) ও হযরত উমর (রাযি.) আস্থা রেখেছিলেন।' এরপর হযরত বলেন, 'দীনের কাজে আস্থাশীল ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা জরুরী। অন্যথায় অনেক বড় ধরনের গোমরাহীর আশঙ্কা রয়েছে।'
(মালফুযাত; মালফুল নং ১৪৩)
'আমি এই তাহরীকের মাধ্যমে প্রত্যেক জায়গায় উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গানে দীন এবং দুনিয়াদারদের মাঝে পারস্পরিক বন্ধন, মিল- মহব্বত ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্টি করতে চাই। (মালফুযাত; মালফুয নং ১০২) হযরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) বলেন, 'তাবলীগী কাজের একটি
উসূল হলো, স্বাধীনভাবে নিজের মনমতো না চলা; বরং নিজেকে ঐ সমস্ত বুযুর্গের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালনা করা যাদের উপর দীনী বিষয়ে আমাদের পূর্ববর্তী আকাবির হযরতগণ আস্থা রেখে গেছেন এবং আল্লাহ তা'আলার সঙ্গে যাদের খাস সম্পর্কের ব্যাপারটি পরিজ্ঞাত ও সর্বস্বীকৃত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর সাধারণ নিয়ম এই ছিল যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের উপর বেশি আস্থা রেখেছিলেন তারাও তাদের উপর বেশি আস্থা রাখতেন। পরবর্তী যুগে অধিক আস্থার পাত্র ছিলেন ঐ সমস্ত বুযুর্গানে দীন যাদের উপর হযরত আবূ বকর (রাযি.) ও হযরত উমর (রাযি.) আস্থা রেখেছিলেন।' এরপর হযরত বলেন, 'দীনের কাজে আস্থাশীল ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা জরুরী। অন্যথায় অনেক বড় ধরনের গোমরাহীর আশঙ্কা রয়েছে।'
(মালফুযাত; মালফুল নং ১৪৩)
উলামায়ে কেরামের সাথে বিদ্বেষ পোষনের ভয়াবহ পরিনতি(হার্ডকভার)
140 BDT240 BDTSave 100 BDT
1
হযরতজী বলেন, গ্রন্থটি মূলত হযরত মাওলানা ইলয়াস (রহ.) এর বেশকিছু চিঠিপত্র (মোট ৬৫টি)-এর সংকলন। যার মধ্য হতে ৩৪টি চিঠি হযরত পাঠিয়েছিলেন এ কিতাবের সংকলক হযরত মাওলানা সাইয়িদ আবু হাসান আলী নদবী (রহ.)-এর কাছে, আর ৫টি চিঠি পাঠিয়েছিলেন মিয়াজি মুহাম্মাদ ঈসা (রহ.) এর কাছে ও অবশিষ্ট ২০টি চিঠি বিভিন্ন সাথীবর্গের কাছে প্রেরণ করেছেন। (কিতাবের ভূমিকা দ্রষ্টব্য)
'আমি এই তাহরীকের মাধ্যমে প্রত্যেক জায়গায় উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গানে দীন এবং দুনিয়াদারদের মাঝে পারস্পরিক বন্ধন, মিল- মহব্বত ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্টি করতে চাই। (মালফুযাত; মালফুয নং ১০২) হযরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) বলেন, 'তাবলীগী কাজের একটি
উসূল হলো, স্বাধীনভাবে নিজের মনমতো না চলা; বরং নিজেকে ঐ সমস্ত বুযুর্গের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালনা করা যাদের উপর দীনী বিষয়ে আমাদের পূর্ববর্তী আকাবির হযরতগণ আস্থা রেখে গেছেন এবং আল্লাহ তা'আলার সঙ্গে যাদের খাস সম্পর্কের ব্যাপারটি পরিজ্ঞাত ও সর্বস্বীকৃত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর সাধারণ নিয়ম এই ছিল যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের উপর বেশি আস্থা রেখেছিলেন তারাও তাদের উপর বেশি আস্থা রাখতেন। পরবর্তী যুগে অধিক আস্থার পাত্র ছিলেন ঐ সমস্ত বুযুর্গানে দীন যাদের উপর হযরত আবূ বকর (রাযি.) ও হযরত উমর (রাযি.) আস্থা রেখেছিলেন।' এরপর হযরত বলেন, 'দীনের কাজে আস্থাশীল ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা জরুরী। অন্যথায় অনেক বড় ধরনের গোমরাহীর আশঙ্কা রয়েছে।'
(মালফুযাত; মালফুল নং ১৪৩)
'আমি এই তাহরীকের মাধ্যমে প্রত্যেক জায়গায় উলামায়ে কেরাম ও বুযুর্গানে দীন এবং দুনিয়াদারদের মাঝে পারস্পরিক বন্ধন, মিল- মহব্বত ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্টি করতে চাই। (মালফুযাত; মালফুয নং ১০২) হযরতজী মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) বলেন, 'তাবলীগী কাজের একটি
উসূল হলো, স্বাধীনভাবে নিজের মনমতো না চলা; বরং নিজেকে ঐ সমস্ত বুযুর্গের পরামর্শ অনুযায়ী পরিচালনা করা যাদের উপর দীনী বিষয়ে আমাদের পূর্ববর্তী আকাবির হযরতগণ আস্থা রেখে গেছেন এবং আল্লাহ তা'আলার সঙ্গে যাদের খাস সম্পর্কের ব্যাপারটি পরিজ্ঞাত ও সর্বস্বীকৃত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরে সাহাবায়ে কেরাম (রাযি.) এর সাধারণ নিয়ম এই ছিল যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাদের উপর বেশি আস্থা রেখেছিলেন তারাও তাদের উপর বেশি আস্থা রাখতেন। পরবর্তী যুগে অধিক আস্থার পাত্র ছিলেন ঐ সমস্ত বুযুর্গানে দীন যাদের উপর হযরত আবূ বকর (রাযি.) ও হযরত উমর (রাযি.) আস্থা রেখেছিলেন।' এরপর হযরত বলেন, 'দীনের কাজে আস্থাশীল ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা জরুরী। অন্যথায় অনেক বড় ধরনের গোমরাহীর আশঙ্কা রয়েছে।'
(মালফুযাত; মালফুল নং ১৪৩)