কুরআন হাদীসের আলোকে হানাফিদের আমলের সুদৃঢ় দলীল প্রমাণ
ভূমিকাআলহামদুলিল্লাহ; আল্লাহ পাকের লাখো কোটি শুকরিয়া যে, তিনি আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা ও কামিয়াবীর জন্য কুরআন-হাদীসের বিধান দান করেছেন আর রাসূলে আকরাম (সা:) সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে তা যথাযথ ভাবে উম্মতের নিকট পৌছে দিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম এই আমানত বুকে ধারণ করে তাবেঈনদের নিকট তা অর্পণ করেছেন। তাবেঈনগণ পরিপূর্ণ আমানতদারী ও দিয়ানাতের সাথে তা তাবে তাবেঈন ও আয়িম্মায়ে মুজাতাহিদীনদের নিকট সোপর্দ করেছেন। এভাবে সূত্র পরস্পরায় কুরআন- হাদীসের এই ইলম আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেছে। সব যুগের উলামায়ে কেরাম নায়েবে নবী হিসেবে তাদের উপর অর্পিত যিম্মাদারী পালন করতে সচেষ্ট হয়েছেন। আর সাধারণ জনগণ উলামায়ে কেরামের উপর আস্থা পোষণ করে তাদের বর্ণনাকৃত মাসআলা মাসায়িল নির্দ্বিধায় মেনে এসেছেন।আল্লাহর রাসূলের যুগে দ্বীনী বিষয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাহাবায়ে কেরাম নবীজীর নিকট থেকে তার সমাধান জেনে নিতেন। নবীজীর ওফাতের পরে খুলাফায়ে রাশেদীন বিভিন্ন ইসলামী শহরে বড় বড় ফকীহ সাহাবায়ে কেরামকে মাসআলা বয়ান করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মক্কা-মদীনা, দামেশক, ইয়ামান, বসরা, কুফা প্রভৃতি শহরে লোকেরা তাদের নিকট থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতেন। কুরআন-হাদীসে সরাসরি কোন মাসআলা না পেলে তারা ইজতিহাদ ও কিয়াসের মাধ্যমে তার সমাধান দিতেন। এভাবেই তাকলীদের সূচনা হয়েছিল। কেননা তাকলীদ মানে হল আমি যেটা জানিনা বা বুঝিনা আমার যিনি বড় তার নিকট থেকে আমি তা বুঝে নিব।তাকলীদ হচ্ছে মানুষের একটি স্বভাবজাত বিষয়। তাকলীদ ছাড়া কোন মানুষ এক কদমও সামনে অগ্রসর হতে পারেনা। দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় ক্ষেত্রেই তাকলীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে তাকলীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর সেই কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে তাকলীদের এই সিলসিলা চলে আসছে। বিগত বারশত বছর পর্যন্ত এনিয়ে কোন উচ্চবাচ্য হয়নি। কেউ তাকলীদের বিরোধিতা করেনি।আল্লাহ পাকেরই খাস মেহেরবানী যে, মানুষের আসানীর জন্য চার ইমামের মধ্যে তাকলীদকে সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুবা মানুষ অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে
An Najahah Shop
Category List
All products

ভূমিকা
আলহামদুলিল্লাহ; আল্লাহ পাকের লাখো কোটি শুকরিয়া যে, তিনি আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা ও কামিয়াবীর জন্য কুরআন-হাদীসের বিধান দান করেছেন আর রাসূলে আকরাম (সা:) সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে তা যথাযথ ভাবে উম্মতের নিকট পৌছে দিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম এই আমানত বুকে ধারণ করে তাবেঈনদের নিকট তা অর্পণ করেছেন। তাবেঈনগণ পরিপূর্ণ আমানতদারী ও দিয়ানাতের সাথে তা তাবে তাবেঈন ও আয়িম্মায়ে মুজাতাহিদীনদের নিকট সোপর্দ করেছেন। এভাবে সূত্র পরস্পরায় কুরআন- হাদীসের এই ইলম আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেছে। সব যুগের উলামায়ে কেরাম নায়েবে নবী হিসেবে তাদের উপর অর্পিত যিম্মাদারী পালন করতে সচেষ্ট হয়েছেন। আর সাধারণ জনগণ উলামায়ে কেরামের উপর আস্থা পোষণ করে তাদের বর্ণনাকৃত মাসআলা মাসায়িল নির্দ্বিধায় মেনে এসেছেন।
আল্লাহর রাসূলের যুগে দ্বীনী বিষয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাহাবায়ে কেরাম নবীজীর নিকট থেকে তার সমাধান জেনে নিতেন। নবীজীর ওফাতের পরে খুলাফায়ে রাশেদীন বিভিন্ন ইসলামী শহরে বড় বড় ফকীহ সাহাবায়ে কেরামকে মাসআলা বয়ান করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মক্কা-মদীনা, দামেশক, ইয়ামান, বসরা, কুফা প্রভৃতি শহরে লোকেরা তাদের নিকট থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতেন। কুরআন-হাদীসে সরাসরি কোন মাসআলা না পেলে তারা ইজতিহাদ ও কিয়াসের মাধ্যমে তার সমাধান দিতেন। এভাবেই তাকলীদের সূচনা হয়েছিল। কেননা তাকলীদ মানে হল আমি যেটা জানিনা বা বুঝিনা আমার যিনি বড় তার নিকট থেকে আমি তা বুঝে নিব।
তাকলীদ হচ্ছে মানুষের একটি স্বভাবজাত বিষয়। তাকলীদ ছাড়া কোন মানুষ এক কদমও সামনে অগ্রসর হতে পারেনা। দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় ক্ষেত্রেই তাকলীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে তাকলীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর সেই কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে তাকলীদের এই সিলসিলা চলে আসছে। বিগত বারশত বছর পর্যন্ত এনিয়ে কোন উচ্চবাচ্য হয়নি। কেউ তাকলীদের বিরোধিতা করেনি।
আল্লাহ পাকেরই খাস মেহেরবানী যে, মানুষের আসানীর জন্য চার ইমামের মধ্যে তাকলীদকে সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুবা মানুষ অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে
আলহামদুলিল্লাহ; আল্লাহ পাকের লাখো কোটি শুকরিয়া যে, তিনি আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা ও কামিয়াবীর জন্য কুরআন-হাদীসের বিধান দান করেছেন আর রাসূলে আকরাম (সা:) সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে তা যথাযথ ভাবে উম্মতের নিকট পৌছে দিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম এই আমানত বুকে ধারণ করে তাবেঈনদের নিকট তা অর্পণ করেছেন। তাবেঈনগণ পরিপূর্ণ আমানতদারী ও দিয়ানাতের সাথে তা তাবে তাবেঈন ও আয়িম্মায়ে মুজাতাহিদীনদের নিকট সোপর্দ করেছেন। এভাবে সূত্র পরস্পরায় কুরআন- হাদীসের এই ইলম আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেছে। সব যুগের উলামায়ে কেরাম নায়েবে নবী হিসেবে তাদের উপর অর্পিত যিম্মাদারী পালন করতে সচেষ্ট হয়েছেন। আর সাধারণ জনগণ উলামায়ে কেরামের উপর আস্থা পোষণ করে তাদের বর্ণনাকৃত মাসআলা মাসায়িল নির্দ্বিধায় মেনে এসেছেন।
আল্লাহর রাসূলের যুগে দ্বীনী বিষয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাহাবায়ে কেরাম নবীজীর নিকট থেকে তার সমাধান জেনে নিতেন। নবীজীর ওফাতের পরে খুলাফায়ে রাশেদীন বিভিন্ন ইসলামী শহরে বড় বড় ফকীহ সাহাবায়ে কেরামকে মাসআলা বয়ান করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মক্কা-মদীনা, দামেশক, ইয়ামান, বসরা, কুফা প্রভৃতি শহরে লোকেরা তাদের নিকট থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতেন। কুরআন-হাদীসে সরাসরি কোন মাসআলা না পেলে তারা ইজতিহাদ ও কিয়াসের মাধ্যমে তার সমাধান দিতেন। এভাবেই তাকলীদের সূচনা হয়েছিল। কেননা তাকলীদ মানে হল আমি যেটা জানিনা বা বুঝিনা আমার যিনি বড় তার নিকট থেকে আমি তা বুঝে নিব।
তাকলীদ হচ্ছে মানুষের একটি স্বভাবজাত বিষয়। তাকলীদ ছাড়া কোন মানুষ এক কদমও সামনে অগ্রসর হতে পারেনা। দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় ক্ষেত্রেই তাকলীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে তাকলীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর সেই কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে তাকলীদের এই সিলসিলা চলে আসছে। বিগত বারশত বছর পর্যন্ত এনিয়ে কোন উচ্চবাচ্য হয়নি। কেউ তাকলীদের বিরোধিতা করেনি।
আল্লাহ পাকেরই খাস মেহেরবানী যে, মানুষের আসানীর জন্য চার ইমামের মধ্যে তাকলীদকে সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুবা মানুষ অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে
কুরআন হাদীসের আলোকে হানাফিদের আমলের সুদৃঢ় দলীল প্রমাণ
180 BDT300 BDTSave 120 BDT
1
ভূমিকা
আলহামদুলিল্লাহ; আল্লাহ পাকের লাখো কোটি শুকরিয়া যে, তিনি আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা ও কামিয়াবীর জন্য কুরআন-হাদীসের বিধান দান করেছেন আর রাসূলে আকরাম (সা:) সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে তা যথাযথ ভাবে উম্মতের নিকট পৌছে দিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম এই আমানত বুকে ধারণ করে তাবেঈনদের নিকট তা অর্পণ করেছেন। তাবেঈনগণ পরিপূর্ণ আমানতদারী ও দিয়ানাতের সাথে তা তাবে তাবেঈন ও আয়িম্মায়ে মুজাতাহিদীনদের নিকট সোপর্দ করেছেন। এভাবে সূত্র পরস্পরায় কুরআন- হাদীসের এই ইলম আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেছে। সব যুগের উলামায়ে কেরাম নায়েবে নবী হিসেবে তাদের উপর অর্পিত যিম্মাদারী পালন করতে সচেষ্ট হয়েছেন। আর সাধারণ জনগণ উলামায়ে কেরামের উপর আস্থা পোষণ করে তাদের বর্ণনাকৃত মাসআলা মাসায়িল নির্দ্বিধায় মেনে এসেছেন।
আল্লাহর রাসূলের যুগে দ্বীনী বিষয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাহাবায়ে কেরাম নবীজীর নিকট থেকে তার সমাধান জেনে নিতেন। নবীজীর ওফাতের পরে খুলাফায়ে রাশেদীন বিভিন্ন ইসলামী শহরে বড় বড় ফকীহ সাহাবায়ে কেরামকে মাসআলা বয়ান করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মক্কা-মদীনা, দামেশক, ইয়ামান, বসরা, কুফা প্রভৃতি শহরে লোকেরা তাদের নিকট থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতেন। কুরআন-হাদীসে সরাসরি কোন মাসআলা না পেলে তারা ইজতিহাদ ও কিয়াসের মাধ্যমে তার সমাধান দিতেন। এভাবেই তাকলীদের সূচনা হয়েছিল। কেননা তাকলীদ মানে হল আমি যেটা জানিনা বা বুঝিনা আমার যিনি বড় তার নিকট থেকে আমি তা বুঝে নিব।
তাকলীদ হচ্ছে মানুষের একটি স্বভাবজাত বিষয়। তাকলীদ ছাড়া কোন মানুষ এক কদমও সামনে অগ্রসর হতে পারেনা। দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় ক্ষেত্রেই তাকলীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে তাকলীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর সেই কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে তাকলীদের এই সিলসিলা চলে আসছে। বিগত বারশত বছর পর্যন্ত এনিয়ে কোন উচ্চবাচ্য হয়নি। কেউ তাকলীদের বিরোধিতা করেনি।
আল্লাহ পাকেরই খাস মেহেরবানী যে, মানুষের আসানীর জন্য চার ইমামের মধ্যে তাকলীদকে সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুবা মানুষ অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে
আলহামদুলিল্লাহ; আল্লাহ পাকের লাখো কোটি শুকরিয়া যে, তিনি আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা ও কামিয়াবীর জন্য কুরআন-হাদীসের বিধান দান করেছেন আর রাসূলে আকরাম (সা:) সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে তা যথাযথ ভাবে উম্মতের নিকট পৌছে দিয়েছেন। সাহাবায়ে কেরাম এই আমানত বুকে ধারণ করে তাবেঈনদের নিকট তা অর্পণ করেছেন। তাবেঈনগণ পরিপূর্ণ আমানতদারী ও দিয়ানাতের সাথে তা তাবে তাবেঈন ও আয়িম্মায়ে মুজাতাহিদীনদের নিকট সোপর্দ করেছেন। এভাবে সূত্র পরস্পরায় কুরআন- হাদীসের এই ইলম আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেছে। সব যুগের উলামায়ে কেরাম নায়েবে নবী হিসেবে তাদের উপর অর্পিত যিম্মাদারী পালন করতে সচেষ্ট হয়েছেন। আর সাধারণ জনগণ উলামায়ে কেরামের উপর আস্থা পোষণ করে তাদের বর্ণনাকৃত মাসআলা মাসায়িল নির্দ্বিধায় মেনে এসেছেন।
আল্লাহর রাসূলের যুগে দ্বীনী বিষয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে সাহাবায়ে কেরাম নবীজীর নিকট থেকে তার সমাধান জেনে নিতেন। নবীজীর ওফাতের পরে খুলাফায়ে রাশেদীন বিভিন্ন ইসলামী শহরে বড় বড় ফকীহ সাহাবায়ে কেরামকে মাসআলা বয়ান করার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মক্কা-মদীনা, দামেশক, ইয়ামান, বসরা, কুফা প্রভৃতি শহরে লোকেরা তাদের নিকট থেকে সমস্যার সমাধান জেনে নিতেন। কুরআন-হাদীসে সরাসরি কোন মাসআলা না পেলে তারা ইজতিহাদ ও কিয়াসের মাধ্যমে তার সমাধান দিতেন। এভাবেই তাকলীদের সূচনা হয়েছিল। কেননা তাকলীদ মানে হল আমি যেটা জানিনা বা বুঝিনা আমার যিনি বড় তার নিকট থেকে আমি তা বুঝে নিব।
তাকলীদ হচ্ছে মানুষের একটি স্বভাবজাত বিষয়। তাকলীদ ছাড়া কোন মানুষ এক কদমও সামনে অগ্রসর হতে পারেনা। দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় ক্ষেত্রেই তাকলীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কুরআন-হাদীসে স্পষ্টভাবে তাকলীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর সেই কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে তাকলীদের এই সিলসিলা চলে আসছে। বিগত বারশত বছর পর্যন্ত এনিয়ে কোন উচ্চবাচ্য হয়নি। কেউ তাকলীদের বিরোধিতা করেনি।
আল্লাহ পাকেরই খাস মেহেরবানী যে, মানুষের আসানীর জন্য চার ইমামের মধ্যে তাকলীদকে সীমাবদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুবা মানুষ অনেক বিভ্রান্তির মধ্যে