ইসলাম ও বিজ্ঞানের আলোকে খানাপিনার আদব(হার্ডকভার)
পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াত এবং সহীহ হাদীস সাক্ষ্য দেয় যে, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর অনুসরণ ও তার সুন্নাহর প্রতিটি আনুগত্যই মানব জীবনের পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধির উপকরণ এবং দুনিয়া ও আখিরাতের সকল সফলতার মূল চাবি-কাঠি। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ঘোষণা দিয়েছেন যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুকরণ করবে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে। (সূরা আহযাব: ৭১)সেজন্য মুহাম্মাদ (সা.) এর মুহাব্বত একজন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে বড় সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা, হুজুর (সা.) এর মুহাব্বত আল্লাহ পাককে মুহাব্বত করার পূর্বশর্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, “(হে নবী) আপনি বলে দিন যে, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহপাক তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মার্জনা করে দিবেন। আর আল্লাহপাক অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" (সূরা আলে-ইমরান: ৩০) মোটকথা মহানবী (সা.) এর অনুসরণ এবং অনুকরণে রয়েছে মানব জাতির কল্যাণ নিহিত। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ লোকেই মনে করেন যে, এই অনুসরণ এবং অনুগত্য শুধু নামায, রোযাসহ কয়েকটি আনুষ্ঠানিক ইবাদতের মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ: খানা-পিনা এমনকি জীবনের সর্বস্তরে মহানবী (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণ দ্বীনের অপরিহার্য কোন অঙ্গ নয়। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নামায-রোযায় পাকা, কিন্তু সুন্নাতের অনুসরণে গাফেল। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং তাঁর অনুপম জীবনাদর্শ ও আচার- আচরণ সম্পর্কিত সুন্নাতের ব্যাপারে মনোযোগের অভাব। মূলত মুসলমান মাত্রই সাফল্যজনক জীবন সাধনার একমাত্র উপাদান হচ্ছে মোহাম্মাদ (সা.) এর প্রতিটি সুন্নাত।
An Najahah Shop
Category List
All products

পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াত এবং সহীহ হাদীস সাক্ষ্য দেয় যে, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর অনুসরণ ও তার সুন্নাহর প্রতিটি আনুগত্যই মানব জীবনের পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধির উপকরণ এবং দুনিয়া ও আখিরাতের সকল সফলতার মূল চাবি-কাঠি। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ঘোষণা দিয়েছেন যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুকরণ করবে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে। (সূরা আহযাব: ৭১)
সেজন্য মুহাম্মাদ (সা.) এর মুহাব্বত একজন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে বড় সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা, হুজুর (সা.) এর মুহাব্বত আল্লাহ পাককে মুহাব্বত করার পূর্বশর্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, “(হে নবী) আপনি বলে দিন যে, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহপাক তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মার্জনা করে দিবেন। আর আল্লাহপাক অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" (সূরা আলে-ইমরান: ৩০) মোটকথা মহানবী (সা.) এর অনুসরণ এবং অনুকরণে রয়েছে মানব জাতির কল্যাণ নিহিত। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ লোকেই মনে করেন যে, এই অনুসরণ এবং অনুগত্য শুধু নামায, রোযাসহ কয়েকটি আনুষ্ঠানিক ইবাদতের মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ: খানা-পিনা এমনকি জীবনের সর্বস্তরে মহানবী (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণ দ্বীনের অপরিহার্য কোন অঙ্গ নয়। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নামায-রোযায় পাকা, কিন্তু সুন্নাতের অনুসরণে গাফেল। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং তাঁর অনুপম জীবনাদর্শ ও আচার- আচরণ সম্পর্কিত সুন্নাতের ব্যাপারে মনোযোগের অভাব। মূলত মুসলমান মাত্রই সাফল্যজনক জীবন সাধনার একমাত্র উপাদান হচ্ছে মোহাম্মাদ (সা.) এর প্রতিটি সুন্নাত।
সেজন্য মুহাম্মাদ (সা.) এর মুহাব্বত একজন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে বড় সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা, হুজুর (সা.) এর মুহাব্বত আল্লাহ পাককে মুহাব্বত করার পূর্বশর্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, “(হে নবী) আপনি বলে দিন যে, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহপাক তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মার্জনা করে দিবেন। আর আল্লাহপাক অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" (সূরা আলে-ইমরান: ৩০) মোটকথা মহানবী (সা.) এর অনুসরণ এবং অনুকরণে রয়েছে মানব জাতির কল্যাণ নিহিত। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ লোকেই মনে করেন যে, এই অনুসরণ এবং অনুগত্য শুধু নামায, রোযাসহ কয়েকটি আনুষ্ঠানিক ইবাদতের মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ: খানা-পিনা এমনকি জীবনের সর্বস্তরে মহানবী (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণ দ্বীনের অপরিহার্য কোন অঙ্গ নয়। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নামায-রোযায় পাকা, কিন্তু সুন্নাতের অনুসরণে গাফেল। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং তাঁর অনুপম জীবনাদর্শ ও আচার- আচরণ সম্পর্কিত সুন্নাতের ব্যাপারে মনোযোগের অভাব। মূলত মুসলমান মাত্রই সাফল্যজনক জীবন সাধনার একমাত্র উপাদান হচ্ছে মোহাম্মাদ (সা.) এর প্রতিটি সুন্নাত।
ইসলাম ও বিজ্ঞানের আলোকে খানাপিনার আদব(হার্ডকভার)
85 BDT140 BDTSave 55 BDT
1
পবিত্র কুরআনের অসংখ্য আয়াত এবং সহীহ হাদীস সাক্ষ্য দেয় যে, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর অনুসরণ ও তার সুন্নাহর প্রতিটি আনুগত্যই মানব জীবনের পরিপূর্ণ পরিশুদ্ধির উপকরণ এবং দুনিয়া ও আখিরাতের সকল সফলতার মূল চাবি-কাঠি। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ঘোষণা দিয়েছেন যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুকরণ করবে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে। (সূরা আহযাব: ৭১)
সেজন্য মুহাম্মাদ (সা.) এর মুহাব্বত একজন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে বড় সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা, হুজুর (সা.) এর মুহাব্বত আল্লাহ পাককে মুহাব্বত করার পূর্বশর্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, “(হে নবী) আপনি বলে দিন যে, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহপাক তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মার্জনা করে দিবেন। আর আল্লাহপাক অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" (সূরা আলে-ইমরান: ৩০) মোটকথা মহানবী (সা.) এর অনুসরণ এবং অনুকরণে রয়েছে মানব জাতির কল্যাণ নিহিত। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ লোকেই মনে করেন যে, এই অনুসরণ এবং অনুগত্য শুধু নামায, রোযাসহ কয়েকটি আনুষ্ঠানিক ইবাদতের মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ: খানা-পিনা এমনকি জীবনের সর্বস্তরে মহানবী (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণ দ্বীনের অপরিহার্য কোন অঙ্গ নয়। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নামায-রোযায় পাকা, কিন্তু সুন্নাতের অনুসরণে গাফেল। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং তাঁর অনুপম জীবনাদর্শ ও আচার- আচরণ সম্পর্কিত সুন্নাতের ব্যাপারে মনোযোগের অভাব। মূলত মুসলমান মাত্রই সাফল্যজনক জীবন সাধনার একমাত্র উপাদান হচ্ছে মোহাম্মাদ (সা.) এর প্রতিটি সুন্নাত।
সেজন্য মুহাম্মাদ (সা.) এর মুহাব্বত একজন মুসলমানের জন্য সবচেয়ে বড় সৌভাগ্যের বিষয়। কেননা, হুজুর (সা.) এর মুহাব্বত আল্লাহ পাককে মুহাব্বত করার পূর্বশর্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, “(হে নবী) আপনি বলে দিন যে, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহপাক তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মার্জনা করে দিবেন। আর আল্লাহপাক অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।" (সূরা আলে-ইমরান: ৩০) মোটকথা মহানবী (সা.) এর অনুসরণ এবং অনুকরণে রয়েছে মানব জাতির কল্যাণ নিহিত। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ লোকেই মনে করেন যে, এই অনুসরণ এবং অনুগত্য শুধু নামায, রোযাসহ কয়েকটি আনুষ্ঠানিক ইবাদতের মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ: খানা-পিনা এমনকি জীবনের সর্বস্তরে মহানবী (সা.) এর সুন্নাতের অনুসরণ দ্বীনের অপরিহার্য কোন অঙ্গ নয়। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নামায-রোযায় পাকা, কিন্তু সুন্নাতের অনুসরণে গাফেল। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রকৃত শিক্ষা সম্পর্কে অজ্ঞতা এবং তাঁর অনুপম জীবনাদর্শ ও আচার- আচরণ সম্পর্কিত সুন্নাতের ব্যাপারে মনোযোগের অভাব। মূলত মুসলমান মাত্রই সাফল্যজনক জীবন সাধনার একমাত্র উপাদান হচ্ছে মোহাম্মাদ (সা.) এর প্রতিটি সুন্নাত।