ফুরুউল ঈমান
ফুরুউল ঈমানমূল : হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.মুদ্রিত মুল্য : ৳260ছাড় মূল্য : ৳130হাকীমুল উম্মাত মুজাদ্দিদুল মিল্লাত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.-এর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব সর্বজনস্বীকৃত ও সর্বজনবিদিত। হযরত থানভী রহ.-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, ইলমী রূহানী খেদমত ও মুসলিম উম্মাহর জন্য তাঁর সংস্কারমূলক বিরাট অবদানের কারণে তাঁকে হাকীমুল উম্মত [উম্মতের (আধ্যাত্মিক রোগের) চিকিৎসক] ও মুজাদ্দিদুল মিল্লাত (মুসলিম জাতির সংস্কারক) খেতাবে ভূষিত করা হয়েছে।হযরত থানভী রহ. প্রায় এক সহস্র কিতাব রচনা করেছেন। তাঁর রচনা-ভাণ্ডারের অন্যতম কিতাব “ফুরুউল ঈমান : ঈমানের শাখা-প্রশাখা”। এ কিতাব সম্পর্কে হযরত রহ. লিখেছেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমার ইচ্ছা ছিল, ঈমানের এ শাখাসমূহকে আমার স্বদেশি মুসলমান ভাইদের অবগতির জন্যে সহজবোধ্য উর্দুতে লিখে দেই। যাতে করে তারা জানতে পারেন, যে ঈমানের দাবি আমরা করি, তার এতগুলো শাখা রয়েছে। এবং চিন্তা করে দেখে যে, আমাদের মধ্যে এসব শাখার কতগুলো বিদ্যমান রয়েছে এবং কতগুলো নেই। তাহলে এর দ্বারা নিজের ঈমানের পূর্ণতা ও অপূর্ণতার পরিমাপ করতে পারবে। যে সমস্ত গুণের অভাব নিজেদের মধ্যে পাবে সেগুলো অর্জনের এবং পূর্ণতাসাধনের চেষ্টা করবে এবং সেগুলো পূর্ণ না করে পরিপূর্ণ ঈমানের দাবি করতে লজ্জাবোধ করবে। যদিও দ্বীনের মূল বিষয়গুলো স্বীকার করলে নিম্নস্তরের ঈমানের অধিকারী হওয়া যায়। কিন্তু সে ঈমান তেমনই, যেমন ল্যাংড়া, লুলা, অন্ধ, কানা, পঙ্গু মানুষকে মানুষ বলা হয়। সবাই জানে যে, এ রকম মানুষ কোন পর্যায়ের মানুষ।এ সমস্ত শাখা আলোচনা করার আরেকটি উদ্দেশ্য এও যে, বিজাতিরা জানতে পারবে যে, ইসলামের শিক্ষা যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। (এ জন্যই সবক’টি শাখা-সংক্রান্ত আয়াত ও হাদীসসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে, যেন তারা জানতে পারে যে, এ সমস্ত শিক্ষা শরীয়ত নিজেই দিয়েছে। এগুলো কারো ধারণা বা বুদ্ধি দ্বারা উদ্ভাবিত নয়) এবং ইসলাম ঐ ব্যক্তিকেই পূর্ণ মুসলমান বলে জানে, যার মধ্যে এ সমস্ত উত্তম চরিত্র ও পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। অসম্পূর্ণ মুসলমানদের দেখে তারা ইসলামের শিক্ষাকে যেন গুরুত্বহীন মনে না করে। কারণ, ইসলামের কাজ বলে দেওয়া। জোর-জবরদস্তি কাউকে মুসলমান বানিয়ে দেওয়া নয়। এ সমস্ত ত্রুটি আমাদের; ইসলামের উপর এর কোনো দায়িত্ব ও দোষ চাপানো যাবে না।”
An Najahah Shop
Category List
All products

ফুরুউল ঈমান
মূল : হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.
মুদ্রিত মুল্য : ৳260
ছাড় মূল্য : ৳130
হাকীমুল উম্মাত মুজাদ্দিদুল মিল্লাত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.-এর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব সর্বজনস্বীকৃত ও সর্বজনবিদিত। হযরত থানভী রহ.-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, ইলমী রূহানী খেদমত ও মুসলিম উম্মাহর জন্য তাঁর সংস্কারমূলক বিরাট অবদানের কারণে তাঁকে হাকীমুল উম্মত [উম্মতের (আধ্যাত্মিক রোগের) চিকিৎসক] ও মুজাদ্দিদুল মিল্লাত (মুসলিম জাতির সংস্কারক) খেতাবে ভূষিত করা হয়েছে।
হযরত থানভী রহ. প্রায় এক সহস্র কিতাব রচনা করেছেন। তাঁর রচনা-ভাণ্ডারের অন্যতম কিতাব “ফুরুউল ঈমান : ঈমানের শাখা-প্রশাখা”। এ কিতাব সম্পর্কে হযরত রহ. লিখেছেন,
“দীর্ঘদিন ধরে আমার ইচ্ছা ছিল, ঈমানের এ শাখাসমূহকে আমার স্বদেশি মুসলমান ভাইদের অবগতির জন্যে সহজবোধ্য উর্দুতে লিখে দেই। যাতে করে তারা জানতে পারেন, যে ঈমানের দাবি আমরা করি, তার এতগুলো শাখা রয়েছে। এবং চিন্তা করে দেখে যে, আমাদের মধ্যে এসব শাখার কতগুলো বিদ্যমান রয়েছে এবং কতগুলো নেই। তাহলে এর দ্বারা নিজের ঈমানের পূর্ণতা ও অপূর্ণতার পরিমাপ করতে পারবে। যে সমস্ত গুণের অভাব নিজেদের মধ্যে পাবে সেগুলো অর্জনের এবং পূর্ণতাসাধনের চেষ্টা করবে এবং সেগুলো পূর্ণ না করে পরিপূর্ণ ঈমানের দাবি করতে লজ্জাবোধ করবে। যদিও দ্বীনের মূল বিষয়গুলো স্বীকার করলে নিম্নস্তরের ঈমানের অধিকারী হওয়া যায়। কিন্তু সে ঈমান তেমনই, যেমন ল্যাংড়া, লুলা, অন্ধ, কানা, পঙ্গু মানুষকে মানুষ বলা হয়। সবাই জানে যে, এ রকম মানুষ কোন পর্যায়ের মানুষ।
এ সমস্ত শাখা আলোচনা করার আরেকটি উদ্দেশ্য এও যে, বিজাতিরা জানতে পারবে যে, ইসলামের শিক্ষা যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। (এ জন্যই সবক’টি শাখা-সংক্রান্ত আয়াত ও হাদীসসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে, যেন তারা জানতে পারে যে, এ সমস্ত শিক্ষা শরীয়ত নিজেই দিয়েছে। এগুলো কারো ধারণা বা বুদ্ধি দ্বারা উদ্ভাবিত নয়) এবং ইসলাম ঐ ব্যক্তিকেই পূর্ণ মুসলমান বলে জানে, যার মধ্যে এ সমস্ত উত্তম চরিত্র ও পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। অসম্পূর্ণ মুসলমানদের দেখে তারা ইসলামের শিক্ষাকে যেন গুরুত্বহীন মনে না করে। কারণ, ইসলামের কাজ বলে দেওয়া। জোর-জবরদস্তি কাউকে মুসলমান বানিয়ে দেওয়া নয়। এ সমস্ত ত্রুটি আমাদের; ইসলামের উপর এর কোনো দায়িত্ব ও দোষ চাপানো যাবে না।”
মূল : হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.
মুদ্রিত মুল্য : ৳260
ছাড় মূল্য : ৳130
হাকীমুল উম্মাত মুজাদ্দিদুল মিল্লাত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.-এর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব সর্বজনস্বীকৃত ও সর্বজনবিদিত। হযরত থানভী রহ.-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, ইলমী রূহানী খেদমত ও মুসলিম উম্মাহর জন্য তাঁর সংস্কারমূলক বিরাট অবদানের কারণে তাঁকে হাকীমুল উম্মত [উম্মতের (আধ্যাত্মিক রোগের) চিকিৎসক] ও মুজাদ্দিদুল মিল্লাত (মুসলিম জাতির সংস্কারক) খেতাবে ভূষিত করা হয়েছে।
হযরত থানভী রহ. প্রায় এক সহস্র কিতাব রচনা করেছেন। তাঁর রচনা-ভাণ্ডারের অন্যতম কিতাব “ফুরুউল ঈমান : ঈমানের শাখা-প্রশাখা”। এ কিতাব সম্পর্কে হযরত রহ. লিখেছেন,
“দীর্ঘদিন ধরে আমার ইচ্ছা ছিল, ঈমানের এ শাখাসমূহকে আমার স্বদেশি মুসলমান ভাইদের অবগতির জন্যে সহজবোধ্য উর্দুতে লিখে দেই। যাতে করে তারা জানতে পারেন, যে ঈমানের দাবি আমরা করি, তার এতগুলো শাখা রয়েছে। এবং চিন্তা করে দেখে যে, আমাদের মধ্যে এসব শাখার কতগুলো বিদ্যমান রয়েছে এবং কতগুলো নেই। তাহলে এর দ্বারা নিজের ঈমানের পূর্ণতা ও অপূর্ণতার পরিমাপ করতে পারবে। যে সমস্ত গুণের অভাব নিজেদের মধ্যে পাবে সেগুলো অর্জনের এবং পূর্ণতাসাধনের চেষ্টা করবে এবং সেগুলো পূর্ণ না করে পরিপূর্ণ ঈমানের দাবি করতে লজ্জাবোধ করবে। যদিও দ্বীনের মূল বিষয়গুলো স্বীকার করলে নিম্নস্তরের ঈমানের অধিকারী হওয়া যায়। কিন্তু সে ঈমান তেমনই, যেমন ল্যাংড়া, লুলা, অন্ধ, কানা, পঙ্গু মানুষকে মানুষ বলা হয়। সবাই জানে যে, এ রকম মানুষ কোন পর্যায়ের মানুষ।
এ সমস্ত শাখা আলোচনা করার আরেকটি উদ্দেশ্য এও যে, বিজাতিরা জানতে পারবে যে, ইসলামের শিক্ষা যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। (এ জন্যই সবক’টি শাখা-সংক্রান্ত আয়াত ও হাদীসসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে, যেন তারা জানতে পারে যে, এ সমস্ত শিক্ষা শরীয়ত নিজেই দিয়েছে। এগুলো কারো ধারণা বা বুদ্ধি দ্বারা উদ্ভাবিত নয়) এবং ইসলাম ঐ ব্যক্তিকেই পূর্ণ মুসলমান বলে জানে, যার মধ্যে এ সমস্ত উত্তম চরিত্র ও পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। অসম্পূর্ণ মুসলমানদের দেখে তারা ইসলামের শিক্ষাকে যেন গুরুত্বহীন মনে না করে। কারণ, ইসলামের কাজ বলে দেওয়া। জোর-জবরদস্তি কাউকে মুসলমান বানিয়ে দেওয়া নয়। এ সমস্ত ত্রুটি আমাদের; ইসলামের উপর এর কোনো দায়িত্ব ও দোষ চাপানো যাবে না।”
ফুরুউল ঈমান
130 BDT260 BDTSave 130 BDT
1
ফুরুউল ঈমান
মূল : হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.
মুদ্রিত মুল্য : ৳260
ছাড় মূল্য : ৳130
হাকীমুল উম্মাত মুজাদ্দিদুল মিল্লাত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.-এর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব সর্বজনস্বীকৃত ও সর্বজনবিদিত। হযরত থানভী রহ.-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, ইলমী রূহানী খেদমত ও মুসলিম উম্মাহর জন্য তাঁর সংস্কারমূলক বিরাট অবদানের কারণে তাঁকে হাকীমুল উম্মত [উম্মতের (আধ্যাত্মিক রোগের) চিকিৎসক] ও মুজাদ্দিদুল মিল্লাত (মুসলিম জাতির সংস্কারক) খেতাবে ভূষিত করা হয়েছে।
হযরত থানভী রহ. প্রায় এক সহস্র কিতাব রচনা করেছেন। তাঁর রচনা-ভাণ্ডারের অন্যতম কিতাব “ফুরুউল ঈমান : ঈমানের শাখা-প্রশাখা”। এ কিতাব সম্পর্কে হযরত রহ. লিখেছেন,
“দীর্ঘদিন ধরে আমার ইচ্ছা ছিল, ঈমানের এ শাখাসমূহকে আমার স্বদেশি মুসলমান ভাইদের অবগতির জন্যে সহজবোধ্য উর্দুতে লিখে দেই। যাতে করে তারা জানতে পারেন, যে ঈমানের দাবি আমরা করি, তার এতগুলো শাখা রয়েছে। এবং চিন্তা করে দেখে যে, আমাদের মধ্যে এসব শাখার কতগুলো বিদ্যমান রয়েছে এবং কতগুলো নেই। তাহলে এর দ্বারা নিজের ঈমানের পূর্ণতা ও অপূর্ণতার পরিমাপ করতে পারবে। যে সমস্ত গুণের অভাব নিজেদের মধ্যে পাবে সেগুলো অর্জনের এবং পূর্ণতাসাধনের চেষ্টা করবে এবং সেগুলো পূর্ণ না করে পরিপূর্ণ ঈমানের দাবি করতে লজ্জাবোধ করবে। যদিও দ্বীনের মূল বিষয়গুলো স্বীকার করলে নিম্নস্তরের ঈমানের অধিকারী হওয়া যায়। কিন্তু সে ঈমান তেমনই, যেমন ল্যাংড়া, লুলা, অন্ধ, কানা, পঙ্গু মানুষকে মানুষ বলা হয়। সবাই জানে যে, এ রকম মানুষ কোন পর্যায়ের মানুষ।
এ সমস্ত শাখা আলোচনা করার আরেকটি উদ্দেশ্য এও যে, বিজাতিরা জানতে পারবে যে, ইসলামের শিক্ষা যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। (এ জন্যই সবক’টি শাখা-সংক্রান্ত আয়াত ও হাদীসসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে, যেন তারা জানতে পারে যে, এ সমস্ত শিক্ষা শরীয়ত নিজেই দিয়েছে। এগুলো কারো ধারণা বা বুদ্ধি দ্বারা উদ্ভাবিত নয়) এবং ইসলাম ঐ ব্যক্তিকেই পূর্ণ মুসলমান বলে জানে, যার মধ্যে এ সমস্ত উত্তম চরিত্র ও পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। অসম্পূর্ণ মুসলমানদের দেখে তারা ইসলামের শিক্ষাকে যেন গুরুত্বহীন মনে না করে। কারণ, ইসলামের কাজ বলে দেওয়া। জোর-জবরদস্তি কাউকে মুসলমান বানিয়ে দেওয়া নয়। এ সমস্ত ত্রুটি আমাদের; ইসলামের উপর এর কোনো দায়িত্ব ও দোষ চাপানো যাবে না।”
মূল : হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.
মুদ্রিত মুল্য : ৳260
ছাড় মূল্য : ৳130
হাকীমুল উম্মাত মুজাদ্দিদুল মিল্লাত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.-এর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব সর্বজনস্বীকৃত ও সর্বজনবিদিত। হযরত থানভী রহ.-এর অসাধারণ প্রজ্ঞা, ইলমী রূহানী খেদমত ও মুসলিম উম্মাহর জন্য তাঁর সংস্কারমূলক বিরাট অবদানের কারণে তাঁকে হাকীমুল উম্মত [উম্মতের (আধ্যাত্মিক রোগের) চিকিৎসক] ও মুজাদ্দিদুল মিল্লাত (মুসলিম জাতির সংস্কারক) খেতাবে ভূষিত করা হয়েছে।
হযরত থানভী রহ. প্রায় এক সহস্র কিতাব রচনা করেছেন। তাঁর রচনা-ভাণ্ডারের অন্যতম কিতাব “ফুরুউল ঈমান : ঈমানের শাখা-প্রশাখা”। এ কিতাব সম্পর্কে হযরত রহ. লিখেছেন,
“দীর্ঘদিন ধরে আমার ইচ্ছা ছিল, ঈমানের এ শাখাসমূহকে আমার স্বদেশি মুসলমান ভাইদের অবগতির জন্যে সহজবোধ্য উর্দুতে লিখে দেই। যাতে করে তারা জানতে পারেন, যে ঈমানের দাবি আমরা করি, তার এতগুলো শাখা রয়েছে। এবং চিন্তা করে দেখে যে, আমাদের মধ্যে এসব শাখার কতগুলো বিদ্যমান রয়েছে এবং কতগুলো নেই। তাহলে এর দ্বারা নিজের ঈমানের পূর্ণতা ও অপূর্ণতার পরিমাপ করতে পারবে। যে সমস্ত গুণের অভাব নিজেদের মধ্যে পাবে সেগুলো অর্জনের এবং পূর্ণতাসাধনের চেষ্টা করবে এবং সেগুলো পূর্ণ না করে পরিপূর্ণ ঈমানের দাবি করতে লজ্জাবোধ করবে। যদিও দ্বীনের মূল বিষয়গুলো স্বীকার করলে নিম্নস্তরের ঈমানের অধিকারী হওয়া যায়। কিন্তু সে ঈমান তেমনই, যেমন ল্যাংড়া, লুলা, অন্ধ, কানা, পঙ্গু মানুষকে মানুষ বলা হয়। সবাই জানে যে, এ রকম মানুষ কোন পর্যায়ের মানুষ।
এ সমস্ত শাখা আলোচনা করার আরেকটি উদ্দেশ্য এও যে, বিজাতিরা জানতে পারবে যে, ইসলামের শিক্ষা যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। (এ জন্যই সবক’টি শাখা-সংক্রান্ত আয়াত ও হাদীসসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে, যেন তারা জানতে পারে যে, এ সমস্ত শিক্ষা শরীয়ত নিজেই দিয়েছে। এগুলো কারো ধারণা বা বুদ্ধি দ্বারা উদ্ভাবিত নয়) এবং ইসলাম ঐ ব্যক্তিকেই পূর্ণ মুসলমান বলে জানে, যার মধ্যে এ সমস্ত উত্তম চরিত্র ও পূর্ণতার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান রয়েছে। অসম্পূর্ণ মুসলমানদের দেখে তারা ইসলামের শিক্ষাকে যেন গুরুত্বহীন মনে না করে। কারণ, ইসলামের কাজ বলে দেওয়া। জোর-জবরদস্তি কাউকে মুসলমান বানিয়ে দেওয়া নয়। এ সমস্ত ত্রুটি আমাদের; ইসলামের উপর এর কোনো দায়িত্ব ও দোষ চাপানো যাবে না।”