তালীমুন নিসা
যে কোনো জাতি ও সমাজ গঠনের পেছনে নারী-জাতি যে মৌলিক ভূমিকা পালন করেন, তা জ্ঞানীমাত্রই কারও কাছে অস্পষ্ট নয়। জাতির নির্মাণ ও উৎকর্ষের প্রথম ও প্রধান শর্ত সে জাতির নারী-শ্রেণির শুদ্ধি ও সংশোধন। সেজন্যই নারীর শিক্ষা, সংশোধন ও চরিত্র গঠনের প্রতি ইসলাম সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করেছে। ইসলামে বহু বিধান বিশেষভাবে নারীর উদ্দেশ্যে প্রণীত হয়েছে।নারীকে সেসকল বিধান অবহিত করা এবং সে অনুযায়ী তাদের শিক্ষিত ও দীক্ষিত করার লক্ষ্যে উম্মতের মহান আলেমগণ সবযুগে কল্যাণকর বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং তাদের জন্য বিশেষভাবে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন।এরকম গ্রন্থের তালিকা আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সে তালিকার শীর্ষদিকে যে কিতাবগুলোর নাম উল্লেখ করা যায় তার অন্যতম হলো-হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী ছাহেব থানভী রহ. কর্তৃক রচিত 'বেহেশতী জেওর। নারী-জাতির সার্বিক শিক্ষা ও নির্দেশনার জন্য এ কিতাব এক কথায় নজিরবিহীন।এ ধারারই আরও দুটি অসাধারণ উপকারী কিতাব- 'তোহফায়ে খাওয়াতীন' ও 'তা'লীমুন-নিসা'। উভয়টিই হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ আশেক-ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.-এর রচনা। প্রথমটি বৃহৎ ও বিস্তারিত; দ্বিতীয়টি ক্ষুদ্র ও সংক্ষিপ্ত। পর্যায়ক্রমে উভয়টির পাঠ বাংলাভাষী নারী মহলকে অপরিসীম উপকার দেবে আশা করি। সেই আশা থেকে 'তা'লীমুন-নিসা'র অনুবাদ আরম্ভ করা।অনুবাদের যখন ইচ্ছা ব্যক্ত করি, তখন এ বান্দার আরেক পরম মুহসিন, উস্তায়তুল্য হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান ছাহেব (দামাত বারাকাতুহুম) উপদেশ করলেন, অনুবাদ যেন এত সহজ ও সাবলীল রাখা হয়, যাতে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো ছাত্র অনর্গল পড়ে যেতে পারে এবং জীবনে যে মানুষ কিছু পড়েনি সেও কোনোরূপ ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা ছাড়া পড়ে বুঝে নিতে পারে।উপদেশ বাস্তবায়নে কতটুক উত্তীর্ণ হতে পেরেছি জানি না। চেষ্টার পুরোটা করেছি তাও বলতে পারি না। কোথাও বোধহয় করতে পেরেছি; কোথাও পারিনি। সীমাবদ্ধতা। তবে এটুকু বলি, তাঁর এ উপদেশ আমাকে অনেক উপকৃত করেছে। অনুবাদের পথচলা সহজ করেছে। ভাষার দৈন্যকে আড়াল করার সুন্দর উপাখ্যান তৈরি করেছে। সুতরাং আমি লিখেছি ঠিক তেমন করে, যেমন করে ঘরোয়া কথা বলি। অন্তত চেষ্টা করেছি। সম্মানিত পাঠক-পাঠিকার কাছে আশা, অনুবাদটি সেই দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া। -আবদুল্লাহ মা'রূফ হাফি.
An Najahah Shop
Category List
All products

যে কোনো জাতি ও সমাজ গঠনের পেছনে নারী-জাতি যে মৌলিক ভূমিকা পালন করেন, তা জ্ঞানীমাত্রই কারও কাছে অস্পষ্ট নয়। জাতির নির্মাণ ও উৎকর্ষের প্রথম ও প্রধান শর্ত সে জাতির নারী-শ্রেণির শুদ্ধি ও সংশোধন। সেজন্যই নারীর শিক্ষা, সংশোধন ও চরিত্র গঠনের প্রতি ইসলাম সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করেছে। ইসলামে বহু বিধান বিশেষভাবে নারীর উদ্দেশ্যে প্রণীত হয়েছে।
নারীকে সেসকল বিধান অবহিত করা এবং সে অনুযায়ী তাদের শিক্ষিত ও দীক্ষিত করার লক্ষ্যে উম্মতের মহান আলেমগণ সবযুগে কল্যাণকর বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং তাদের জন্য বিশেষভাবে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন।
এরকম গ্রন্থের তালিকা আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সে তালিকার শীর্ষদিকে যে কিতাবগুলোর নাম উল্লেখ করা যায় তার অন্যতম হলো-হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী ছাহেব থানভী রহ. কর্তৃক রচিত 'বেহেশতী জেওর। নারী-জাতির সার্বিক শিক্ষা ও নির্দেশনার জন্য এ কিতাব এক কথায় নজিরবিহীন।
এ ধারারই আরও দুটি অসাধারণ উপকারী কিতাব- 'তোহফায়ে খাওয়াতীন' ও 'তা'লীমুন-নিসা'। উভয়টিই হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ আশেক-ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.-এর রচনা। প্রথমটি বৃহৎ ও বিস্তারিত; দ্বিতীয়টি ক্ষুদ্র ও সংক্ষিপ্ত। পর্যায়ক্রমে উভয়টির পাঠ বাংলাভাষী নারী মহলকে অপরিসীম উপকার দেবে আশা করি। সেই আশা থেকে 'তা'লীমুন-নিসা'র অনুবাদ আরম্ভ করা।
অনুবাদের যখন ইচ্ছা ব্যক্ত করি, তখন এ বান্দার আরেক পরম মুহসিন, উস্তায়তুল্য হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান ছাহেব (দামাত বারাকাতুহুম) উপদেশ করলেন, অনুবাদ যেন এত সহজ ও সাবলীল রাখা হয়, যাতে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো ছাত্র অনর্গল পড়ে যেতে পারে এবং জীবনে যে মানুষ কিছু পড়েনি সেও কোনোরূপ ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা ছাড়া পড়ে বুঝে নিতে পারে।
উপদেশ বাস্তবায়নে কতটুক উত্তীর্ণ হতে পেরেছি জানি না। চেষ্টার পুরোটা করেছি তাও বলতে পারি না। কোথাও বোধহয় করতে পেরেছি; কোথাও পারিনি। সীমাবদ্ধতা। তবে এটুকু বলি, তাঁর এ উপদেশ আমাকে অনেক উপকৃত করেছে। অনুবাদের পথচলা সহজ করেছে। ভাষার দৈন্যকে আড়াল করার সুন্দর উপাখ্যান তৈরি করেছে। সুতরাং আমি লিখেছি ঠিক তেমন করে, যেমন করে ঘরোয়া কথা বলি। অন্তত চেষ্টা করেছি। সম্মানিত পাঠক-পাঠিকার কাছে আশা, অনুবাদটি সেই দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া।
-আবদুল্লাহ মা'রূফ হাফি.
নারীকে সেসকল বিধান অবহিত করা এবং সে অনুযায়ী তাদের শিক্ষিত ও দীক্ষিত করার লক্ষ্যে উম্মতের মহান আলেমগণ সবযুগে কল্যাণকর বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং তাদের জন্য বিশেষভাবে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন।
এরকম গ্রন্থের তালিকা আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সে তালিকার শীর্ষদিকে যে কিতাবগুলোর নাম উল্লেখ করা যায় তার অন্যতম হলো-হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী ছাহেব থানভী রহ. কর্তৃক রচিত 'বেহেশতী জেওর। নারী-জাতির সার্বিক শিক্ষা ও নির্দেশনার জন্য এ কিতাব এক কথায় নজিরবিহীন।
এ ধারারই আরও দুটি অসাধারণ উপকারী কিতাব- 'তোহফায়ে খাওয়াতীন' ও 'তা'লীমুন-নিসা'। উভয়টিই হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ আশেক-ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.-এর রচনা। প্রথমটি বৃহৎ ও বিস্তারিত; দ্বিতীয়টি ক্ষুদ্র ও সংক্ষিপ্ত। পর্যায়ক্রমে উভয়টির পাঠ বাংলাভাষী নারী মহলকে অপরিসীম উপকার দেবে আশা করি। সেই আশা থেকে 'তা'লীমুন-নিসা'র অনুবাদ আরম্ভ করা।
অনুবাদের যখন ইচ্ছা ব্যক্ত করি, তখন এ বান্দার আরেক পরম মুহসিন, উস্তায়তুল্য হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান ছাহেব (দামাত বারাকাতুহুম) উপদেশ করলেন, অনুবাদ যেন এত সহজ ও সাবলীল রাখা হয়, যাতে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো ছাত্র অনর্গল পড়ে যেতে পারে এবং জীবনে যে মানুষ কিছু পড়েনি সেও কোনোরূপ ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা ছাড়া পড়ে বুঝে নিতে পারে।
উপদেশ বাস্তবায়নে কতটুক উত্তীর্ণ হতে পেরেছি জানি না। চেষ্টার পুরোটা করেছি তাও বলতে পারি না। কোথাও বোধহয় করতে পেরেছি; কোথাও পারিনি। সীমাবদ্ধতা। তবে এটুকু বলি, তাঁর এ উপদেশ আমাকে অনেক উপকৃত করেছে। অনুবাদের পথচলা সহজ করেছে। ভাষার দৈন্যকে আড়াল করার সুন্দর উপাখ্যান তৈরি করেছে। সুতরাং আমি লিখেছি ঠিক তেমন করে, যেমন করে ঘরোয়া কথা বলি। অন্তত চেষ্টা করেছি। সম্মানিত পাঠক-পাঠিকার কাছে আশা, অনুবাদটি সেই দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া।
-আবদুল্লাহ মা'রূফ হাফি.
তালীমুন নিসা
195 BDT390 BDTSave 195 BDT
1
যে কোনো জাতি ও সমাজ গঠনের পেছনে নারী-জাতি যে মৌলিক ভূমিকা পালন করেন, তা জ্ঞানীমাত্রই কারও কাছে অস্পষ্ট নয়। জাতির নির্মাণ ও উৎকর্ষের প্রথম ও প্রধান শর্ত সে জাতির নারী-শ্রেণির শুদ্ধি ও সংশোধন। সেজন্যই নারীর শিক্ষা, সংশোধন ও চরিত্র গঠনের প্রতি ইসলাম সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করেছে। ইসলামে বহু বিধান বিশেষভাবে নারীর উদ্দেশ্যে প্রণীত হয়েছে।
নারীকে সেসকল বিধান অবহিত করা এবং সে অনুযায়ী তাদের শিক্ষিত ও দীক্ষিত করার লক্ষ্যে উম্মতের মহান আলেমগণ সবযুগে কল্যাণকর বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং তাদের জন্য বিশেষভাবে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন।
এরকম গ্রন্থের তালিকা আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সে তালিকার শীর্ষদিকে যে কিতাবগুলোর নাম উল্লেখ করা যায় তার অন্যতম হলো-হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী ছাহেব থানভী রহ. কর্তৃক রচিত 'বেহেশতী জেওর। নারী-জাতির সার্বিক শিক্ষা ও নির্দেশনার জন্য এ কিতাব এক কথায় নজিরবিহীন।
এ ধারারই আরও দুটি অসাধারণ উপকারী কিতাব- 'তোহফায়ে খাওয়াতীন' ও 'তা'লীমুন-নিসা'। উভয়টিই হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ আশেক-ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.-এর রচনা। প্রথমটি বৃহৎ ও বিস্তারিত; দ্বিতীয়টি ক্ষুদ্র ও সংক্ষিপ্ত। পর্যায়ক্রমে উভয়টির পাঠ বাংলাভাষী নারী মহলকে অপরিসীম উপকার দেবে আশা করি। সেই আশা থেকে 'তা'লীমুন-নিসা'র অনুবাদ আরম্ভ করা।
অনুবাদের যখন ইচ্ছা ব্যক্ত করি, তখন এ বান্দার আরেক পরম মুহসিন, উস্তায়তুল্য হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান ছাহেব (দামাত বারাকাতুহুম) উপদেশ করলেন, অনুবাদ যেন এত সহজ ও সাবলীল রাখা হয়, যাতে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো ছাত্র অনর্গল পড়ে যেতে পারে এবং জীবনে যে মানুষ কিছু পড়েনি সেও কোনোরূপ ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা ছাড়া পড়ে বুঝে নিতে পারে।
উপদেশ বাস্তবায়নে কতটুক উত্তীর্ণ হতে পেরেছি জানি না। চেষ্টার পুরোটা করেছি তাও বলতে পারি না। কোথাও বোধহয় করতে পেরেছি; কোথাও পারিনি। সীমাবদ্ধতা। তবে এটুকু বলি, তাঁর এ উপদেশ আমাকে অনেক উপকৃত করেছে। অনুবাদের পথচলা সহজ করেছে। ভাষার দৈন্যকে আড়াল করার সুন্দর উপাখ্যান তৈরি করেছে। সুতরাং আমি লিখেছি ঠিক তেমন করে, যেমন করে ঘরোয়া কথা বলি। অন্তত চেষ্টা করেছি। সম্মানিত পাঠক-পাঠিকার কাছে আশা, অনুবাদটি সেই দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া।
-আবদুল্লাহ মা'রূফ হাফি.
নারীকে সেসকল বিধান অবহিত করা এবং সে অনুযায়ী তাদের শিক্ষিত ও দীক্ষিত করার লক্ষ্যে উম্মতের মহান আলেমগণ সবযুগে কল্যাণকর বহুমুখী প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং তাদের জন্য বিশেষভাবে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন।
এরকম গ্রন্থের তালিকা আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক সমৃদ্ধ। সে তালিকার শীর্ষদিকে যে কিতাবগুলোর নাম উল্লেখ করা যায় তার অন্যতম হলো-হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী ছাহেব থানভী রহ. কর্তৃক রচিত 'বেহেশতী জেওর। নারী-জাতির সার্বিক শিক্ষা ও নির্দেশনার জন্য এ কিতাব এক কথায় নজিরবিহীন।
এ ধারারই আরও দুটি অসাধারণ উপকারী কিতাব- 'তোহফায়ে খাওয়াতীন' ও 'তা'লীমুন-নিসা'। উভয়টিই হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ আশেক-ইলাহী বুলন্দশহরী রহ.-এর রচনা। প্রথমটি বৃহৎ ও বিস্তারিত; দ্বিতীয়টি ক্ষুদ্র ও সংক্ষিপ্ত। পর্যায়ক্রমে উভয়টির পাঠ বাংলাভাষী নারী মহলকে অপরিসীম উপকার দেবে আশা করি। সেই আশা থেকে 'তা'লীমুন-নিসা'র অনুবাদ আরম্ভ করা।
অনুবাদের যখন ইচ্ছা ব্যক্ত করি, তখন এ বান্দার আরেক পরম মুহসিন, উস্তায়তুল্য হযরত মাওলানা মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান খান ছাহেব (দামাত বারাকাতুহুম) উপদেশ করলেন, অনুবাদ যেন এত সহজ ও সাবলীল রাখা হয়, যাতে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো ছাত্র অনর্গল পড়ে যেতে পারে এবং জীবনে যে মানুষ কিছু পড়েনি সেও কোনোরূপ ব্যাখ্যার প্রয়োজনীয়তা ছাড়া পড়ে বুঝে নিতে পারে।
উপদেশ বাস্তবায়নে কতটুক উত্তীর্ণ হতে পেরেছি জানি না। চেষ্টার পুরোটা করেছি তাও বলতে পারি না। কোথাও বোধহয় করতে পেরেছি; কোথাও পারিনি। সীমাবদ্ধতা। তবে এটুকু বলি, তাঁর এ উপদেশ আমাকে অনেক উপকৃত করেছে। অনুবাদের পথচলা সহজ করেছে। ভাষার দৈন্যকে আড়াল করার সুন্দর উপাখ্যান তৈরি করেছে। সুতরাং আমি লিখেছি ঠিক তেমন করে, যেমন করে ঘরোয়া কথা বলি। অন্তত চেষ্টা করেছি। সম্মানিত পাঠক-পাঠিকার কাছে আশা, অনুবাদটি সেই দৃষ্টিকোণ থেকে নেওয়া।
-আবদুল্লাহ মা'রূফ হাফি.