মজালিসে হাসানাহ : ২য় খন্ড
সালাফে সালেহীন এবং বুযুর্গদের প্রতি সুধারণা তৈরি করার পন্থা কী? কোন জিনিসটি এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপকারী হয়ে থাকে?এই প্রশ্নের জবাবে হযরত নদভী রহ. বলেন, এর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো বুযুর্গ ও আল্লাহওয়ালাদের সোহবত ও সাহচর্য, যাদের মুখে তাদের ঘটনাবলি শুনবে, যা দ্বারা আছর তৈরি হয় এবং ওই বুযুর্গদের মহব্বত অন্তরে বসে যায়, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা তৈরি হয়। আল্লাহর তাওফীকে এমন সোহবত লাভ হয়।দ্বিতীয় যে জিনিস দ্বারা সালাফের প্রতি সুধারণা তৈরি হয় তা হলো, এমন কিতাবাদি অধ্যয়ন করা, যাতে তাদের মর্যাদা ও অবদান বিবৃত হয়েছে। আর কোনো কাজই নিজ থেকে হয় না, এতেও আল্লাহর তাওফীকের প্রভাব থাকে। প্রথম প্রথম জরাহ তাদীলের কিতাবাদি থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রথম প্রথম কেবল এমন কিতাব পড়া উচিত, যাতে তাদের মহত্ত্ব, মর্যাদা এবং কৃতিত্বের বিবরণ রয়েছে। আর এমন কিতাবাদি থেকে সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিন্দা ও সমালোচনা রয়েছে। শুরুতে চার ইমামের অনুসারীদের পরস্পরের প্রতি কৃত অভিযোগসমূহও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যদি শৈশবেই কেউ এমন কিতাবাদি পেয়ে যায়, যেগুলোতে বুযুর্গদের প্রতি আপত্তি করা হয়েছে, তবে তা খুবই আশঙ্কার বিষয়। তাহলে সে সর্বদা এমনই থেকে যাবে, কখনো তাদের প্রতি সুধারণা জন্মাবে না। বরং সে মনে করবে, তারা সাধারণ মানুষ ছিল। আমাদের মতো তাদের মাঝে এই মন্দ দিকগুলো ছিল, তাদের অমুক কথাটি আপত্তিকর।এগুলোর মধ্যেও সবচেয়ে কার্যকরি হলো সাহচর্য। কারও শৈশবেই লাভ হয়, কারও যৌবনে, আর কারও পরিণত বয়সে।-মজালিসে হাসানাহ : ২/৩৩১
An Najahah Shop
Category List
All products

সালাফে সালেহীন এবং বুযুর্গদের প্রতি সুধারণা তৈরি করার পন্থা কী? কোন জিনিসটি এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপকারী হয়ে থাকে?
এই প্রশ্নের জবাবে হযরত নদভী রহ. বলেন, এর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো বুযুর্গ ও আল্লাহওয়ালাদের সোহবত ও সাহচর্য, যাদের মুখে তাদের ঘটনাবলি শুনবে, যা দ্বারা আছর তৈরি হয় এবং ওই বুযুর্গদের মহব্বত অন্তরে বসে যায়, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা তৈরি হয়। আল্লাহর তাওফীকে এমন সোহবত লাভ হয়।
দ্বিতীয় যে জিনিস দ্বারা সালাফের প্রতি সুধারণা তৈরি হয় তা হলো, এমন কিতাবাদি অধ্যয়ন করা, যাতে তাদের মর্যাদা ও অবদান বিবৃত হয়েছে। আর কোনো কাজই নিজ থেকে হয় না, এতেও আল্লাহর তাওফীকের প্রভাব থাকে। প্রথম প্রথম জরাহ তাদীলের কিতাবাদি থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রথম প্রথম কেবল এমন কিতাব পড়া উচিত, যাতে তাদের মহত্ত্ব, মর্যাদা এবং কৃতিত্বের বিবরণ রয়েছে। আর এমন কিতাবাদি থেকে সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিন্দা ও সমালোচনা রয়েছে। শুরুতে চার ইমামের অনুসারীদের পরস্পরের প্রতি কৃত অভিযোগসমূহও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যদি শৈশবেই কেউ এমন কিতাবাদি পেয়ে যায়, যেগুলোতে বুযুর্গদের প্রতি আপত্তি করা হয়েছে, তবে তা খুবই আশঙ্কার বিষয়। তাহলে সে সর্বদা এমনই থেকে যাবে, কখনো তাদের প্রতি সুধারণা জন্মাবে না। বরং সে মনে করবে, তারা সাধারণ মানুষ ছিল। আমাদের মতো তাদের মাঝে এই মন্দ দিকগুলো ছিল, তাদের অমুক কথাটি আপত্তিকর।
এগুলোর মধ্যেও সবচেয়ে কার্যকরি হলো সাহচর্য। কারও শৈশবেই লাভ হয়, কারও যৌবনে, আর কারও পরিণত বয়সে।
-মজালিসে হাসানাহ : ২/৩৩১
এই প্রশ্নের জবাবে হযরত নদভী রহ. বলেন, এর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো বুযুর্গ ও আল্লাহওয়ালাদের সোহবত ও সাহচর্য, যাদের মুখে তাদের ঘটনাবলি শুনবে, যা দ্বারা আছর তৈরি হয় এবং ওই বুযুর্গদের মহব্বত অন্তরে বসে যায়, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা তৈরি হয়। আল্লাহর তাওফীকে এমন সোহবত লাভ হয়।
দ্বিতীয় যে জিনিস দ্বারা সালাফের প্রতি সুধারণা তৈরি হয় তা হলো, এমন কিতাবাদি অধ্যয়ন করা, যাতে তাদের মর্যাদা ও অবদান বিবৃত হয়েছে। আর কোনো কাজই নিজ থেকে হয় না, এতেও আল্লাহর তাওফীকের প্রভাব থাকে। প্রথম প্রথম জরাহ তাদীলের কিতাবাদি থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রথম প্রথম কেবল এমন কিতাব পড়া উচিত, যাতে তাদের মহত্ত্ব, মর্যাদা এবং কৃতিত্বের বিবরণ রয়েছে। আর এমন কিতাবাদি থেকে সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিন্দা ও সমালোচনা রয়েছে। শুরুতে চার ইমামের অনুসারীদের পরস্পরের প্রতি কৃত অভিযোগসমূহও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যদি শৈশবেই কেউ এমন কিতাবাদি পেয়ে যায়, যেগুলোতে বুযুর্গদের প্রতি আপত্তি করা হয়েছে, তবে তা খুবই আশঙ্কার বিষয়। তাহলে সে সর্বদা এমনই থেকে যাবে, কখনো তাদের প্রতি সুধারণা জন্মাবে না। বরং সে মনে করবে, তারা সাধারণ মানুষ ছিল। আমাদের মতো তাদের মাঝে এই মন্দ দিকগুলো ছিল, তাদের অমুক কথাটি আপত্তিকর।
এগুলোর মধ্যেও সবচেয়ে কার্যকরি হলো সাহচর্য। কারও শৈশবেই লাভ হয়, কারও যৌবনে, আর কারও পরিণত বয়সে।
-মজালিসে হাসানাহ : ২/৩৩১
মজালিসে হাসানাহ : ২য় খন্ড
370 BDT740 BDTSave 370 BDT
1
সালাফে সালেহীন এবং বুযুর্গদের প্রতি সুধারণা তৈরি করার পন্থা কী? কোন জিনিসটি এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপকারী হয়ে থাকে?
এই প্রশ্নের জবাবে হযরত নদভী রহ. বলেন, এর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো বুযুর্গ ও আল্লাহওয়ালাদের সোহবত ও সাহচর্য, যাদের মুখে তাদের ঘটনাবলি শুনবে, যা দ্বারা আছর তৈরি হয় এবং ওই বুযুর্গদের মহব্বত অন্তরে বসে যায়, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা তৈরি হয়। আল্লাহর তাওফীকে এমন সোহবত লাভ হয়।
দ্বিতীয় যে জিনিস দ্বারা সালাফের প্রতি সুধারণা তৈরি হয় তা হলো, এমন কিতাবাদি অধ্যয়ন করা, যাতে তাদের মর্যাদা ও অবদান বিবৃত হয়েছে। আর কোনো কাজই নিজ থেকে হয় না, এতেও আল্লাহর তাওফীকের প্রভাব থাকে। প্রথম প্রথম জরাহ তাদীলের কিতাবাদি থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রথম প্রথম কেবল এমন কিতাব পড়া উচিত, যাতে তাদের মহত্ত্ব, মর্যাদা এবং কৃতিত্বের বিবরণ রয়েছে। আর এমন কিতাবাদি থেকে সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিন্দা ও সমালোচনা রয়েছে। শুরুতে চার ইমামের অনুসারীদের পরস্পরের প্রতি কৃত অভিযোগসমূহও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যদি শৈশবেই কেউ এমন কিতাবাদি পেয়ে যায়, যেগুলোতে বুযুর্গদের প্রতি আপত্তি করা হয়েছে, তবে তা খুবই আশঙ্কার বিষয়। তাহলে সে সর্বদা এমনই থেকে যাবে, কখনো তাদের প্রতি সুধারণা জন্মাবে না। বরং সে মনে করবে, তারা সাধারণ মানুষ ছিল। আমাদের মতো তাদের মাঝে এই মন্দ দিকগুলো ছিল, তাদের অমুক কথাটি আপত্তিকর।
এগুলোর মধ্যেও সবচেয়ে কার্যকরি হলো সাহচর্য। কারও শৈশবেই লাভ হয়, কারও যৌবনে, আর কারও পরিণত বয়সে।
-মজালিসে হাসানাহ : ২/৩৩১
এই প্রশ্নের জবাবে হযরত নদভী রহ. বলেন, এর জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো বুযুর্গ ও আল্লাহওয়ালাদের সোহবত ও সাহচর্য, যাদের মুখে তাদের ঘটনাবলি শুনবে, যা দ্বারা আছর তৈরি হয় এবং ওই বুযুর্গদের মহব্বত অন্তরে বসে যায়, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা তৈরি হয়। আল্লাহর তাওফীকে এমন সোহবত লাভ হয়।
দ্বিতীয় যে জিনিস দ্বারা সালাফের প্রতি সুধারণা তৈরি হয় তা হলো, এমন কিতাবাদি অধ্যয়ন করা, যাতে তাদের মর্যাদা ও অবদান বিবৃত হয়েছে। আর কোনো কাজই নিজ থেকে হয় না, এতেও আল্লাহর তাওফীকের প্রভাব থাকে। প্রথম প্রথম জরাহ তাদীলের কিতাবাদি থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রথম প্রথম কেবল এমন কিতাব পড়া উচিত, যাতে তাদের মহত্ত্ব, মর্যাদা এবং কৃতিত্বের বিবরণ রয়েছে। আর এমন কিতাবাদি থেকে সতর্ক থাকা উচিত, যাতে নিন্দা ও সমালোচনা রয়েছে। শুরুতে চার ইমামের অনুসারীদের পরস্পরের প্রতি কৃত অভিযোগসমূহও এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যদি শৈশবেই কেউ এমন কিতাবাদি পেয়ে যায়, যেগুলোতে বুযুর্গদের প্রতি আপত্তি করা হয়েছে, তবে তা খুবই আশঙ্কার বিষয়। তাহলে সে সর্বদা এমনই থেকে যাবে, কখনো তাদের প্রতি সুধারণা জন্মাবে না। বরং সে মনে করবে, তারা সাধারণ মানুষ ছিল। আমাদের মতো তাদের মাঝে এই মন্দ দিকগুলো ছিল, তাদের অমুক কথাটি আপত্তিকর।
এগুলোর মধ্যেও সবচেয়ে কার্যকরি হলো সাহচর্য। কারও শৈশবেই লাভ হয়, কারও যৌবনে, আর কারও পরিণত বয়সে।
-মজালিসে হাসানাহ : ২/৩৩১