সিক্রেটস অব ইয়াহুদিজম
পৃথিবীতে একটি জাতি আছে যারা পরের মাথায় কাঠল ভেঙে খেতে ওস্তাদ। পবিত্র কুরআনে এদেরকে ‘মাগজুব আলাইহিম’ বলা হয়েছে।তারা যে চির অভিশপ্ত জাতি, তাতে মোটেও সন্দেহ নেই। আজ যদিও বাহ্যত তাদের একটি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী দেখা যাচ্ছে, তাই বলে তারা অভিশাপ মুক্ত হয়ে গেছে মনে করার কোনো কারণ নেই। তাদের এই উত্থানই তাদের চিরকালীন বিলুপ্তির আলামত। তারা তাদের বর্তমান সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাচ্ছে পুরো পৃথিবীর শাসনক্ষমতা তাদের কুক্ষিগত হোক। জগতের সমূদয় অর্থসম্পদ তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসুক। সেই স্বপ্নে বিভোর হয়েই তারা তাদের ধারণামতে অপেক্ষায় আছে এক কল্যাণকর শক্তির (আমাদের ধারণায় অশুভ শক্তির প্রতীক) আধার দাজ্জালে আকবরের। তাদের বিশ্বাস যেদিন তারা হায়কলে সুলায়মানি নির্মাণ করতে সক্ষম হবে, সেদিনই তাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি বেরিয়ে এসে বিশ্ব শাসন করবে। পুরো বিশ্ব হবে তাদের করতলগত।ওই লক্ষ্য সামনে রেখেই আজ তারা বিশ্বজুড়ে নানা নাম ও সংগঠনের আড়ালে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আলোচিত গ্রন্থে সেসব সংগঠনের মুখোশ খুলে ফেলাই উদ্দেশ্য। লেখককে তাঁর প্রয়াসে পুরোটাই সফল মনে হচ্ছে।
An Najahah Shop
Category List
All products
পৃথিবীতে একটি জাতি আছে যারা পরের মাথায় কাঠল ভেঙে খেতে ওস্তাদ। পবিত্র কুরআনে এদেরকে ‘মাগজুব আলাইহিম’ বলা হয়েছে।
তারা যে চির অভিশপ্ত জাতি, তাতে মোটেও সন্দেহ নেই। আজ যদিও বাহ্যত তাদের একটি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী দেখা যাচ্ছে, তাই বলে তারা অভিশাপ মুক্ত হয়ে গেছে মনে করার কোনো কারণ নেই। তাদের এই উত্থানই তাদের চিরকালীন বিলুপ্তির আলামত। তারা তাদের বর্তমান সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাচ্ছে পুরো পৃথিবীর শাসনক্ষমতা তাদের কুক্ষিগত হোক। জগতের সমূদয় অর্থসম্পদ তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসুক। সেই স্বপ্নে বিভোর হয়েই তারা তাদের ধারণামতে অপেক্ষায় আছে এক কল্যাণকর শক্তির (আমাদের ধারণায় অশুভ শক্তির প্রতীক) আধার দাজ্জালে আকবরের। তাদের বিশ্বাস যেদিন তারা হায়কলে সুলায়মানি নির্মাণ করতে সক্ষম হবে, সেদিনই তাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি বেরিয়ে এসে বিশ্ব শাসন করবে। পুরো বিশ্ব হবে তাদের করতলগত।
ওই লক্ষ্য সামনে রেখেই আজ তারা বিশ্বজুড়ে নানা নাম ও সংগঠনের আড়ালে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আলোচিত গ্রন্থে সেসব সংগঠনের মুখোশ খুলে ফেলাই উদ্দেশ্য। লেখককে তাঁর প্রয়াসে পুরোটাই সফল মনে হচ্ছে।
তারা যে চির অভিশপ্ত জাতি, তাতে মোটেও সন্দেহ নেই। আজ যদিও বাহ্যত তাদের একটি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী দেখা যাচ্ছে, তাই বলে তারা অভিশাপ মুক্ত হয়ে গেছে মনে করার কোনো কারণ নেই। তাদের এই উত্থানই তাদের চিরকালীন বিলুপ্তির আলামত। তারা তাদের বর্তমান সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাচ্ছে পুরো পৃথিবীর শাসনক্ষমতা তাদের কুক্ষিগত হোক। জগতের সমূদয় অর্থসম্পদ তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসুক। সেই স্বপ্নে বিভোর হয়েই তারা তাদের ধারণামতে অপেক্ষায় আছে এক কল্যাণকর শক্তির (আমাদের ধারণায় অশুভ শক্তির প্রতীক) আধার দাজ্জালে আকবরের। তাদের বিশ্বাস যেদিন তারা হায়কলে সুলায়মানি নির্মাণ করতে সক্ষম হবে, সেদিনই তাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি বেরিয়ে এসে বিশ্ব শাসন করবে। পুরো বিশ্ব হবে তাদের করতলগত।
ওই লক্ষ্য সামনে রেখেই আজ তারা বিশ্বজুড়ে নানা নাম ও সংগঠনের আড়ালে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আলোচিত গ্রন্থে সেসব সংগঠনের মুখোশ খুলে ফেলাই উদ্দেশ্য। লেখককে তাঁর প্রয়াসে পুরোটাই সফল মনে হচ্ছে।
সিক্রেটস অব ইয়াহুদিজম
410 BDT550 BDTSave 140 BDT
1
পৃথিবীতে একটি জাতি আছে যারা পরের মাথায় কাঠল ভেঙে খেতে ওস্তাদ। পবিত্র কুরআনে এদেরকে ‘মাগজুব আলাইহিম’ বলা হয়েছে।
তারা যে চির অভিশপ্ত জাতি, তাতে মোটেও সন্দেহ নেই। আজ যদিও বাহ্যত তাদের একটি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী দেখা যাচ্ছে, তাই বলে তারা অভিশাপ মুক্ত হয়ে গেছে মনে করার কোনো কারণ নেই। তাদের এই উত্থানই তাদের চিরকালীন বিলুপ্তির আলামত। তারা তাদের বর্তমান সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাচ্ছে পুরো পৃথিবীর শাসনক্ষমতা তাদের কুক্ষিগত হোক। জগতের সমূদয় অর্থসম্পদ তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসুক। সেই স্বপ্নে বিভোর হয়েই তারা তাদের ধারণামতে অপেক্ষায় আছে এক কল্যাণকর শক্তির (আমাদের ধারণায় অশুভ শক্তির প্রতীক) আধার দাজ্জালে আকবরের। তাদের বিশ্বাস যেদিন তারা হায়কলে সুলায়মানি নির্মাণ করতে সক্ষম হবে, সেদিনই তাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি বেরিয়ে এসে বিশ্ব শাসন করবে। পুরো বিশ্ব হবে তাদের করতলগত।
ওই লক্ষ্য সামনে রেখেই আজ তারা বিশ্বজুড়ে নানা নাম ও সংগঠনের আড়ালে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আলোচিত গ্রন্থে সেসব সংগঠনের মুখোশ খুলে ফেলাই উদ্দেশ্য। লেখককে তাঁর প্রয়াসে পুরোটাই সফল মনে হচ্ছে।
তারা যে চির অভিশপ্ত জাতি, তাতে মোটেও সন্দেহ নেই। আজ যদিও বাহ্যত তাদের একটি রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী দেখা যাচ্ছে, তাই বলে তারা অভিশাপ মুক্ত হয়ে গেছে মনে করার কোনো কারণ নেই। তাদের এই উত্থানই তাদের চিরকালীন বিলুপ্তির আলামত। তারা তাদের বর্তমান সাফল্য নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাচ্ছে পুরো পৃথিবীর শাসনক্ষমতা তাদের কুক্ষিগত হোক। জগতের সমূদয় অর্থসম্পদ তাদের হাতের মুঠোয় চলে আসুক। সেই স্বপ্নে বিভোর হয়েই তারা তাদের ধারণামতে অপেক্ষায় আছে এক কল্যাণকর শক্তির (আমাদের ধারণায় অশুভ শক্তির প্রতীক) আধার দাজ্জালে আকবরের। তাদের বিশ্বাস যেদিন তারা হায়কলে সুলায়মানি নির্মাণ করতে সক্ষম হবে, সেদিনই তাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি বেরিয়ে এসে বিশ্ব শাসন করবে। পুরো বিশ্ব হবে তাদের করতলগত।
ওই লক্ষ্য সামনে রেখেই আজ তারা বিশ্বজুড়ে নানা নাম ও সংগঠনের আড়ালে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আলোচিত গ্রন্থে সেসব সংগঠনের মুখোশ খুলে ফেলাই উদ্দেশ্য। লেখককে তাঁর প্রয়াসে পুরোটাই সফল মনে হচ্ছে।