অপারেশন ফারাক্কা’
অপারেশন ফারাক্কা ডুয়েন ইভান্সের লেখা গোয়েন্দা উপন্যাস North from Calcutta-এর অনুবাদ। ইংরেজি বইটি বেরিয়েছিল ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের পেকোজ মুন প্রকাশনী থেকে। প্রকাশের পরপরই বইটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। কারণ যে বিষয় নিয়ে বই, সেটাই লেখকের পেশা। নিউ ম্যাক্সিকো স্ট্যাট ইউনিভার্সিটির স্নাতক এ লেখক ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর মোস্ট সিনিয়র ফিল্ড অপারেশন অফিসার এবং ভূষিত হয়েছিলেন ইন্টেলিজেন্স স্টার পদকে। তাঁর লেখা পাঠককে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জগতে নিয়ে যায়।এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশমির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।
An Najahah Shop
Category List
All products

অপারেশন ফারাক্কা ডুয়েন ইভান্সের লেখা গোয়েন্দা উপন্যাস North from Calcutta-এর অনুবাদ। ইংরেজি বইটি বেরিয়েছিল ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের পেকোজ মুন প্রকাশনী থেকে। প্রকাশের পরপরই বইটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। কারণ যে বিষয় নিয়ে বই, সেটাই লেখকের পেশা। নিউ ম্যাক্সিকো স্ট্যাট ইউনিভার্সিটির স্নাতক এ লেখক ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর মোস্ট সিনিয়র ফিল্ড অপারেশন অফিসার এবং ভূষিত হয়েছিলেন ইন্টেলিজেন্স স্টার পদকে। তাঁর লেখা পাঠককে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জগতে নিয়ে যায়।
এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশমির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।
ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।
এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশমির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।
ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।
অপারেশন ফারাক্কা’
430 BDT520 BDTSave 90 BDT
1
অপারেশন ফারাক্কা ডুয়েন ইভান্সের লেখা গোয়েন্দা উপন্যাস North from Calcutta-এর অনুবাদ। ইংরেজি বইটি বেরিয়েছিল ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের পেকোজ মুন প্রকাশনী থেকে। প্রকাশের পরপরই বইটি তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। কারণ যে বিষয় নিয়ে বই, সেটাই লেখকের পেশা। নিউ ম্যাক্সিকো স্ট্যাট ইউনিভার্সিটির স্নাতক এ লেখক ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর মোস্ট সিনিয়র ফিল্ড অপারেশন অফিসার এবং ভূষিত হয়েছিলেন ইন্টেলিজেন্স স্টার পদকে। তাঁর লেখা পাঠককে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জগতে নিয়ে যায়।
এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশমির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।
ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।
এ বইয়ে লেখক সাধারণ রহস্য উপন্যাসের মতো স্রেফ কল্পনাকে আশ্রয় করেননি; বরং জন্মলগ্ন থেকে উপমহাদেশের দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের স্নায়ু টানটান উত্তেজনার বাস্তবতাকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন। এই উত্তেজনার গিরিমুখ হলো কাশমির, আর লক্ষ্য হলো লশকরে তােইয়েবার মাধ্যমে ফারাক্কা বাঁধ ধ্বংস করে দিয়ে ভারত-পাকিস্তানকে একটি সর্বনেশে পারমাণবিক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়া।
ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে টানাপোড়েন চলছে। এটা শুধু দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কেই প্রভাব ফেলেনি; বরং বাংলাদেশের জীবনযাত্রা, প্রকৃতি ও অর্থনীতিকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই বাঁধকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয় ‘অপারেশন ফারাক্কা’র কাহিনি—শুরু হয় এক ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত এবং একই সঙ্গে সেটি রুখে দওয়ার জন্য তুখোড় গোয়েন্দা তারেক দুররানির জানবাজি অভিযান। বইয়ের চরিত্রগুলো পাকিস্তান, আরব আমিরাত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত চষে এসে মিলিত হয় ফারাক্কার সুচমুখে এবং চূড়ান্ত পরিণতির দিকে এগিয়ে যায় জীবন্ত দৃশ্যাবলি।