হে যুবক! (আজ তবে ফেরা হোক নীড়ে)
নাম : হে যুবক! (আজ তবে ফেরা হোক নীড়ে)মূল : শাইখ সালমান বিন ফাহাদ আওদাঅনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীকধরন : মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক)পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮০প্রকাশনী : দারুল আরকামআল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং মহান আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। কারণ আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে অত্যান্ত ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি পাপ কাজ করে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হোক এটা আল্লাহ তাআলা চান না।তাই তার হাবিব বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে তওবা করার সঠিক নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন।হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ তাআলা রাত্রিবেলায় নিজ কুদরতি হস্ত সম্প্রসারণ করেন, যেন দিনে গুনাহকারী বান্দা তাওবা করে ফিরে আসে। আর তিনি দিনের বেলায় হস্ত সম্প্রসারণ করেন যেন রাত্রিবেলায় গুনাহকারী ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে। এমনইভাবে চলতে থাকবে পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদিত হওয়ার আগ পর্যন্ত। (মুসলিম : ৪৯৬০)হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সমুদয় বনী-আদম অন্যায়কারী। আর উত্তম অন্যায়কারী হচ্ছে যে অন্যায় করে তাওবা করে।আমার প্রিয় ভাই! আল্লাহর শপথ! আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসি। স্নেহ করি। আমি আপনার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমার একান্ত মনোবাসনা হলো- আপনি যেন তাওবাকারী হয়ে যান। কেননা আমরা সবাই পাপ করে থাকি। আমাদের মধ্যে কে কে খাঁটি তওবা করতে প্রস্তুত আছি? (সূত্র, হে যুবক , পৃষ্ঠা, ৭৮)
An Najahah Shop
Category List
All products

নাম : হে যুবক! (আজ তবে ফেরা হোক নীড়ে)
মূল : শাইখ সালমান বিন ফাহাদ আওদা
অনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক
ধরন : মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮০
প্রকাশনী : দারুল আরকাম
আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং মহান আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। কারণ আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে অত্যান্ত ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি পাপ কাজ করে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হোক এটা আল্লাহ তাআলা চান না।
তাই তার হাবিব বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে তওবা করার সঠিক নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন।
হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ তাআলা রাত্রিবেলায় নিজ কুদরতি হস্ত সম্প্রসারণ করেন, যেন দিনে গুনাহকারী বান্দা তাওবা করে ফিরে আসে। আর তিনি দিনের বেলায় হস্ত সম্প্রসারণ করেন যেন রাত্রিবেলায় গুনাহকারী ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে। এমনইভাবে চলতে থাকবে পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদিত হওয়ার আগ পর্যন্ত। (মুসলিম : ৪৯৬০)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সমুদয় বনী-আদম অন্যায়কারী। আর উত্তম অন্যায়কারী হচ্ছে যে অন্যায় করে তাওবা করে।
আমার প্রিয় ভাই! আল্লাহর শপথ! আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসি। স্নেহ করি। আমি আপনার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমার একান্ত মনোবাসনা হলো- আপনি যেন তাওবাকারী হয়ে যান। কেননা আমরা সবাই পাপ করে থাকি। আমাদের মধ্যে কে কে খাঁটি তওবা করতে প্রস্তুত আছি? (সূত্র, হে যুবক , পৃষ্ঠা, ৭৮)
মূল : শাইখ সালমান বিন ফাহাদ আওদা
অনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক
ধরন : মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮০
প্রকাশনী : দারুল আরকাম
আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং মহান আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। কারণ আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে অত্যান্ত ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি পাপ কাজ করে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হোক এটা আল্লাহ তাআলা চান না।
তাই তার হাবিব বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে তওবা করার সঠিক নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন।
হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ তাআলা রাত্রিবেলায় নিজ কুদরতি হস্ত সম্প্রসারণ করেন, যেন দিনে গুনাহকারী বান্দা তাওবা করে ফিরে আসে। আর তিনি দিনের বেলায় হস্ত সম্প্রসারণ করেন যেন রাত্রিবেলায় গুনাহকারী ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে। এমনইভাবে চলতে থাকবে পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদিত হওয়ার আগ পর্যন্ত। (মুসলিম : ৪৯৬০)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সমুদয় বনী-আদম অন্যায়কারী। আর উত্তম অন্যায়কারী হচ্ছে যে অন্যায় করে তাওবা করে।
আমার প্রিয় ভাই! আল্লাহর শপথ! আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসি। স্নেহ করি। আমি আপনার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমার একান্ত মনোবাসনা হলো- আপনি যেন তাওবাকারী হয়ে যান। কেননা আমরা সবাই পাপ করে থাকি। আমাদের মধ্যে কে কে খাঁটি তওবা করতে প্রস্তুত আছি? (সূত্র, হে যুবক , পৃষ্ঠা, ৭৮)
হে যুবক! (আজ তবে ফেরা হোক নীড়ে)
80 BDT160 BDTSave 80 BDT
1
নাম : হে যুবক! (আজ তবে ফেরা হোক নীড়ে)
মূল : শাইখ সালমান বিন ফাহাদ আওদা
অনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক
ধরন : মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮০
প্রকাশনী : দারুল আরকাম
আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং মহান আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। কারণ আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে অত্যান্ত ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি পাপ কাজ করে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হোক এটা আল্লাহ তাআলা চান না।
তাই তার হাবিব বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে তওবা করার সঠিক নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন।
হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ তাআলা রাত্রিবেলায় নিজ কুদরতি হস্ত সম্প্রসারণ করেন, যেন দিনে গুনাহকারী বান্দা তাওবা করে ফিরে আসে। আর তিনি দিনের বেলায় হস্ত সম্প্রসারণ করেন যেন রাত্রিবেলায় গুনাহকারী ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে। এমনইভাবে চলতে থাকবে পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদিত হওয়ার আগ পর্যন্ত। (মুসলিম : ৪৯৬০)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সমুদয় বনী-আদম অন্যায়কারী। আর উত্তম অন্যায়কারী হচ্ছে যে অন্যায় করে তাওবা করে।
আমার প্রিয় ভাই! আল্লাহর শপথ! আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসি। স্নেহ করি। আমি আপনার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমার একান্ত মনোবাসনা হলো- আপনি যেন তাওবাকারী হয়ে যান। কেননা আমরা সবাই পাপ করে থাকি। আমাদের মধ্যে কে কে খাঁটি তওবা করতে প্রস্তুত আছি? (সূত্র, হে যুবক , পৃষ্ঠা, ৭৮)
মূল : শাইখ সালমান বিন ফাহাদ আওদা
অনুবাদ : কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক
ধরন : মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক)
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮০
প্রকাশনী : দারুল আরকাম
আল্লাহ তাআলা তওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং মহান আল্লাহ তওবাকারীদের ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। কারণ আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে অত্যান্ত ভালোবেসে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি পাপ কাজ করে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হোক এটা আল্লাহ তাআলা চান না।
তাই তার হাবিব বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মাধ্যমে তওবা করার সঠিক নিয়ম শিক্ষা দিয়েছেন।
হাদীস শরীফে এসেছে- আল্লাহ তাআলা রাত্রিবেলায় নিজ কুদরতি হস্ত সম্প্রসারণ করেন, যেন দিনে গুনাহকারী বান্দা তাওবা করে ফিরে আসে। আর তিনি দিনের বেলায় হস্ত সম্প্রসারণ করেন যেন রাত্রিবেলায় গুনাহকারী ব্যক্তি তওবা করে ফিরে আসে। এমনইভাবে চলতে থাকবে পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদিত হওয়ার আগ পর্যন্ত। (মুসলিম : ৪৯৬০)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সমুদয় বনী-আদম অন্যায়কারী। আর উত্তম অন্যায়কারী হচ্ছে যে অন্যায় করে তাওবা করে।
আমার প্রিয় ভাই! আল্লাহর শপথ! আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালবাসি। স্নেহ করি। আমি আপনার একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমার একান্ত মনোবাসনা হলো- আপনি যেন তাওবাকারী হয়ে যান। কেননা আমরা সবাই পাপ করে থাকি। আমাদের মধ্যে কে কে খাঁটি তওবা করতে প্রস্তুত আছি? (সূত্র, হে যুবক , পৃষ্ঠা, ৭৮)