আত্মবিচার বিশুদ্ধ জীবনের ভিত্তি
আলোচ্য গ্রন্থটি কেয়ামত দিবসে নাজাত প্রত্যাশী প্রতিটি মুমিনের একান্ত সঙ্গী হবার মতো অবশ্যপাঠ্য একটি গ্রন্থ। গ্রন্থটির বিষয়বস্তু ‘মুহাসাবাতুন নাফস’ বা আত্মবিচার। এই আত্মবিচার ইহকাল-পরকালে কল্যাণ ও আল্লাহর সন্তুষ্টিকামী প্রতিটি মুসলমানের জন্য অপরিহার্য একটি বিষয়। যারা এই গুণ অর্জন করতে পারবে কেবল তাদের প্রতিই আল্লাহ তাআলা সন্তুষ্ট হবেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হতে পারবে। অন্যভাবে বললে, মুহাসাবাতুন নাফস-ই হলো কেয়ামত দিবসে আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান ও অন্যতম মাধ্যম। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় নিজের আত্মার বিচার ও শাসন করবে, নিজেকে সর্বদা শরীয়তের বিধানের মধ্যে আবদ্ধ রাখবে, সে-ই একমাত্র কেয়ামত দিবসের লাঞ্ছনা, বিপদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে।
An Najahah Shop
Category List
All products

আলোচ্য গ্রন্থটি কেয়ামত দিবসে নাজাত প্রত্যাশী প্রতিটি মুমিনের একান্ত সঙ্গী হবার মতো অবশ্যপাঠ্য একটি গ্রন্থ। গ্রন্থটির বিষয়বস্তু ‘মুহাসাবাতুন নাফস’ বা আত্মবিচার। এই আত্মবিচার ইহকাল-পরকালে কল্যাণ ও আল্লাহর সন্তুষ্টিকামী প্রতিটি মুসলমানের জন্য অপরিহার্য একটি বিষয়। যারা এই গুণ অর্জন করতে পারবে কেবল তাদের প্রতিই আল্লাহ তাআলা সন্তুষ্ট হবেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হতে পারবে।
অন্যভাবে বললে, মুহাসাবাতুন নাফস-ই হলো কেয়ামত দিবসে আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান ও অন্যতম মাধ্যম। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় নিজের আত্মার বিচার ও শাসন করবে, নিজেকে সর্বদা শরীয়তের বিধানের মধ্যে আবদ্ধ রাখবে, সে-ই একমাত্র কেয়ামত দিবসের লাঞ্ছনা, বিপদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে।
অন্যভাবে বললে, মুহাসাবাতুন নাফস-ই হলো কেয়ামত দিবসে আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান ও অন্যতম মাধ্যম। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় নিজের আত্মার বিচার ও শাসন করবে, নিজেকে সর্বদা শরীয়তের বিধানের মধ্যে আবদ্ধ রাখবে, সে-ই একমাত্র কেয়ামত দিবসের লাঞ্ছনা, বিপদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে।
আত্মবিচার বিশুদ্ধ জীবনের ভিত্তি
115 BDT230 BDTSave 115 BDT
1
আলোচ্য গ্রন্থটি কেয়ামত দিবসে নাজাত প্রত্যাশী প্রতিটি মুমিনের একান্ত সঙ্গী হবার মতো অবশ্যপাঠ্য একটি গ্রন্থ। গ্রন্থটির বিষয়বস্তু ‘মুহাসাবাতুন নাফস’ বা আত্মবিচার। এই আত্মবিচার ইহকাল-পরকালে কল্যাণ ও আল্লাহর সন্তুষ্টিকামী প্রতিটি মুসলমানের জন্য অপরিহার্য একটি বিষয়। যারা এই গুণ অর্জন করতে পারবে কেবল তাদের প্রতিই আল্লাহ তাআলা সন্তুষ্ট হবেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হতে পারবে।
অন্যভাবে বললে, মুহাসাবাতুন নাফস-ই হলো কেয়ামত দিবসে আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান ও অন্যতম মাধ্যম। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় নিজের আত্মার বিচার ও শাসন করবে, নিজেকে সর্বদা শরীয়তের বিধানের মধ্যে আবদ্ধ রাখবে, সে-ই একমাত্র কেয়ামত দিবসের লাঞ্ছনা, বিপদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে।
অন্যভাবে বললে, মুহাসাবাতুন নাফস-ই হলো কেয়ামত দিবসে আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান ও অন্যতম মাধ্যম। যে ব্যক্তি দুনিয়ায় নিজের আত্মার বিচার ও শাসন করবে, নিজেকে সর্বদা শরীয়তের বিধানের মধ্যে আবদ্ধ রাখবে, সে-ই একমাত্র কেয়ামত দিবসের লাঞ্ছনা, বিপদ ও বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে।