নবীজীবনের (সা.) সোনালী নকশা
বইয়ের নাম : নবীজীবনের (সা.) সোনালী নকশালেখক : মুফতি নিদওয়ান নাসিম কাসেমিঅনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদপৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভারমুদ্রিত মুল্য : ২৫০রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন পুরো মানবজাতির জন্য একটি পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আদর্শ এবং আলোর দিশারি। এ জন্যই আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে তাকে রাহমাতুল্লিল আলামিন বা পুরো জগতের জন্য রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন। .আর এর দাবি হলো, উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির হৃদয়ে তাঁর মহব্বত ও ভালোবাসা এমনভাবে বসে যাবে, যা সকল মহব্বত ও ভালোবাসা হতে ঊর্ধ্বের; এমন ভালোবাসা, যা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিরাজ করবে; এমন ভালোবাসা, রবের পর যে ভালোবাসায় কোনো অংশীদার থাকবে না; এমন ভালোবাসা, যা নিজ সন্তানাদি এবং পিতামাতা থেকেও বহুগুণ বেশি হবে; এমন ভালোবাসা, যাতে আত্মোৎসর্গ ও আত্ম-সমর্পণ বিদ্যমান থাকবে; এমন ভালোবাসা, যার ছায়া প্রিয় নবী সম্পর্কিত সবার জন্য বিস্তৃত হবে; এমন ভালোবাসা, যার জন্য নিজের রগ-গলা কাটা, নিজের পিতামাতা এবং সন্তানাদিদের উৎসর্গ করা এবং নিজের ইজ্জত-আবরুকে উৎসর্গ করা সহজ হয়ে যাবে, কিন্তু কোনো মূল্যেই নিজের মনিবের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মনিবের মহব্বত হতে বঞ্চিত থাকা সহ্য হবে না।.আর নিঃসন্দেহে এ স্তরের ভালোবাসা ও মর্যাদাবোধ ততক্ষণ পর্যন্ত সৃষ্টি হতে পারে না, যতক্ষণ না কোনো ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র জীবনী অধ্যয়ন করবে। কারণ, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার পবিত্র জীবন এবং মহৎ কর্ম সম্বন্ধে অবগত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত অর্থে তার মর্যাদা কারও অন্তরে আসীন হতে পারে না, বা তার প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা সৃষ্টিও হতে পারে না।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম : নবীজীবনের (সা.) সোনালী নকশা
লেখক : মুফতি নিদওয়ান নাসিম কাসেমি
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
মুদ্রিত মুল্য : ২৫০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন পুরো মানবজাতির জন্য একটি পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আদর্শ এবং আলোর দিশারি। এ জন্যই আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে তাকে রাহমাতুল্লিল আলামিন বা পুরো জগতের জন্য রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
.
আর এর দাবি হলো, উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির হৃদয়ে তাঁর মহব্বত ও ভালোবাসা এমনভাবে বসে যাবে, যা সকল মহব্বত ও ভালোবাসা হতে ঊর্ধ্বের; এমন ভালোবাসা, যা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিরাজ করবে; এমন ভালোবাসা, রবের পর যে ভালোবাসায় কোনো অংশীদার থাকবে না; এমন ভালোবাসা, যা নিজ সন্তানাদি এবং পিতামাতা থেকেও বহুগুণ বেশি হবে; এমন ভালোবাসা, যাতে আত্মোৎসর্গ ও আত্ম-সমর্পণ বিদ্যমান থাকবে; এমন ভালোবাসা, যার ছায়া প্রিয় নবী সম্পর্কিত সবার জন্য বিস্তৃত হবে; এমন ভালোবাসা, যার জন্য নিজের রগ-গলা কাটা, নিজের পিতামাতা এবং সন্তানাদিদের উৎসর্গ করা এবং নিজের ইজ্জত-আবরুকে উৎসর্গ করা সহজ হয়ে যাবে, কিন্তু কোনো মূল্যেই নিজের মনিবের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মনিবের মহব্বত হতে বঞ্চিত থাকা সহ্য হবে না।
.
আর নিঃসন্দেহে এ স্তরের ভালোবাসা ও মর্যাদাবোধ ততক্ষণ পর্যন্ত সৃষ্টি হতে পারে না, যতক্ষণ না কোনো ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র জীবনী অধ্যয়ন করবে। কারণ, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার পবিত্র জীবন এবং মহৎ কর্ম সম্বন্ধে অবগত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত অর্থে তার মর্যাদা কারও অন্তরে আসীন হতে পারে না, বা তার প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা সৃষ্টিও হতে পারে না।
.
লেখক : মুফতি নিদওয়ান নাসিম কাসেমি
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
মুদ্রিত মুল্য : ২৫০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন পুরো মানবজাতির জন্য একটি পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আদর্শ এবং আলোর দিশারি। এ জন্যই আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে তাকে রাহমাতুল্লিল আলামিন বা পুরো জগতের জন্য রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
.
আর এর দাবি হলো, উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির হৃদয়ে তাঁর মহব্বত ও ভালোবাসা এমনভাবে বসে যাবে, যা সকল মহব্বত ও ভালোবাসা হতে ঊর্ধ্বের; এমন ভালোবাসা, যা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিরাজ করবে; এমন ভালোবাসা, রবের পর যে ভালোবাসায় কোনো অংশীদার থাকবে না; এমন ভালোবাসা, যা নিজ সন্তানাদি এবং পিতামাতা থেকেও বহুগুণ বেশি হবে; এমন ভালোবাসা, যাতে আত্মোৎসর্গ ও আত্ম-সমর্পণ বিদ্যমান থাকবে; এমন ভালোবাসা, যার ছায়া প্রিয় নবী সম্পর্কিত সবার জন্য বিস্তৃত হবে; এমন ভালোবাসা, যার জন্য নিজের রগ-গলা কাটা, নিজের পিতামাতা এবং সন্তানাদিদের উৎসর্গ করা এবং নিজের ইজ্জত-আবরুকে উৎসর্গ করা সহজ হয়ে যাবে, কিন্তু কোনো মূল্যেই নিজের মনিবের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মনিবের মহব্বত হতে বঞ্চিত থাকা সহ্য হবে না।
.
আর নিঃসন্দেহে এ স্তরের ভালোবাসা ও মর্যাদাবোধ ততক্ষণ পর্যন্ত সৃষ্টি হতে পারে না, যতক্ষণ না কোনো ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র জীবনী অধ্যয়ন করবে। কারণ, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার পবিত্র জীবন এবং মহৎ কর্ম সম্বন্ধে অবগত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত অর্থে তার মর্যাদা কারও অন্তরে আসীন হতে পারে না, বা তার প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা সৃষ্টিও হতে পারে না।
.
নবীজীবনের (সা.) সোনালী নকশা
125 BDT250 BDTSave 125 BDT
1
বইয়ের নাম : নবীজীবনের (সা.) সোনালী নকশা
লেখক : মুফতি নিদওয়ান নাসিম কাসেমি
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
মুদ্রিত মুল্য : ২৫০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন পুরো মানবজাতির জন্য একটি পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আদর্শ এবং আলোর দিশারি। এ জন্যই আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে তাকে রাহমাতুল্লিল আলামিন বা পুরো জগতের জন্য রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
.
আর এর দাবি হলো, উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির হৃদয়ে তাঁর মহব্বত ও ভালোবাসা এমনভাবে বসে যাবে, যা সকল মহব্বত ও ভালোবাসা হতে ঊর্ধ্বের; এমন ভালোবাসা, যা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিরাজ করবে; এমন ভালোবাসা, রবের পর যে ভালোবাসায় কোনো অংশীদার থাকবে না; এমন ভালোবাসা, যা নিজ সন্তানাদি এবং পিতামাতা থেকেও বহুগুণ বেশি হবে; এমন ভালোবাসা, যাতে আত্মোৎসর্গ ও আত্ম-সমর্পণ বিদ্যমান থাকবে; এমন ভালোবাসা, যার ছায়া প্রিয় নবী সম্পর্কিত সবার জন্য বিস্তৃত হবে; এমন ভালোবাসা, যার জন্য নিজের রগ-গলা কাটা, নিজের পিতামাতা এবং সন্তানাদিদের উৎসর্গ করা এবং নিজের ইজ্জত-আবরুকে উৎসর্গ করা সহজ হয়ে যাবে, কিন্তু কোনো মূল্যেই নিজের মনিবের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মনিবের মহব্বত হতে বঞ্চিত থাকা সহ্য হবে না।
.
আর নিঃসন্দেহে এ স্তরের ভালোবাসা ও মর্যাদাবোধ ততক্ষণ পর্যন্ত সৃষ্টি হতে পারে না, যতক্ষণ না কোনো ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র জীবনী অধ্যয়ন করবে। কারণ, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার পবিত্র জীবন এবং মহৎ কর্ম সম্বন্ধে অবগত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত অর্থে তার মর্যাদা কারও অন্তরে আসীন হতে পারে না, বা তার প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা সৃষ্টিও হতে পারে না।
.
লেখক : মুফতি নিদওয়ান নাসিম কাসেমি
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
মুদ্রিত মুল্য : ২৫০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন পুরো মানবজাতির জন্য একটি পরিপূর্ণ ও পূর্ণাঙ্গ আদর্শ এবং আলোর দিশারি। এ জন্যই আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে তাকে রাহমাতুল্লিল আলামিন বা পুরো জগতের জন্য রহমত উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
.
আর এর দাবি হলো, উম্মতের প্রতিটি ব্যক্তির হৃদয়ে তাঁর মহব্বত ও ভালোবাসা এমনভাবে বসে যাবে, যা সকল মহব্বত ও ভালোবাসা হতে ঊর্ধ্বের; এমন ভালোবাসা, যা দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিরাজ করবে; এমন ভালোবাসা, রবের পর যে ভালোবাসায় কোনো অংশীদার থাকবে না; এমন ভালোবাসা, যা নিজ সন্তানাদি এবং পিতামাতা থেকেও বহুগুণ বেশি হবে; এমন ভালোবাসা, যাতে আত্মোৎসর্গ ও আত্ম-সমর্পণ বিদ্যমান থাকবে; এমন ভালোবাসা, যার ছায়া প্রিয় নবী সম্পর্কিত সবার জন্য বিস্তৃত হবে; এমন ভালোবাসা, যার জন্য নিজের রগ-গলা কাটা, নিজের পিতামাতা এবং সন্তানাদিদের উৎসর্গ করা এবং নিজের ইজ্জত-আবরুকে উৎসর্গ করা সহজ হয়ে যাবে, কিন্তু কোনো মূল্যেই নিজের মনিবের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করা এবং মনিবের মহব্বত হতে বঞ্চিত থাকা সহ্য হবে না।
.
আর নিঃসন্দেহে এ স্তরের ভালোবাসা ও মর্যাদাবোধ ততক্ষণ পর্যন্ত সৃষ্টি হতে পারে না, যতক্ষণ না কোনো ব্যক্তি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র জীবনী অধ্যয়ন করবে। কারণ, যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার পবিত্র জীবন এবং মহৎ কর্ম সম্বন্ধে অবগত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত অর্থে তার মর্যাদা কারও অন্তরে আসীন হতে পারে না, বা তার প্রতি প্রকৃত ভালোবাসা সৃষ্টিও হতে পারে না।
.