শুহাদায়ে কারবালা হোসাইনী আদর্শ
নাম : শুহাদায়ে কারবালা হোসাইনী আদর্শলেখক : মুফতি মুহাম্মদ শফী রহ.অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদপ্রথম প্রকাশ : ২০১৭বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভারপৃষ্ঠাসংখ্যা : ১১২মুদ্রিত মূল্য : ২০০রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কলিজার টুকরা জান্নাতের যুবকদের সরদার হযরত হুসাইন রাযি.-এর হৃদয়-বিদারক শাহাদাতের ঘটনায় আসমান-জমীন কেঁদেছে, জিন জাতি কেঁদেছে, জঙ্গলের পশুরা ব্যথিত হয়েছে। আর মানুষ; তার ওপর আবার মুসলমান, এমন কে আছে, যে এই ব্যথা অনুভব করে না কিংবা কোনো কালে তা ভুলে যাবে?কিন্তু তাঁদের পবিত্র আত্মা তাদের খোঁজ করে, যারা সমবেদনার লোকদেখানো প্রদর্শনী না করে তাঁদের ব্যথা-বেদনায় শরিক থাকবে এবং তাঁদের লক্ষ্য অর্জনের সাথী হবে। তাঁদের নীরব, কিন্তু জ্যান্ত পবিত্র যবান মুসলমানদের সবসময় ওই মহান উদ্দেশ্যের দাওয়াত দেয়, যার জন্য হযরত হুসাইন রাযি. অস্থির হয়ে প্রথমে মদিনা থেকে মক্কা এবং এরপর মক্কা থেকে কূফা যাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েছেন। যার জন্য সন্তানাদি ও আহলে বাইতদের কুরবান করে নিজে কুরবান হয়ে গেছেন।কারবালার ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন। হযরত হুসাইন রাযি.-এর চিঠি ও বক্তৃতা মন দিয়ে পডুন, দেখতে পাবেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল-- কিতাব ও সুন্নাতের বিধান সঠিকভাবে প্রচলন করা।- ইসলামের ইনসাফী নেযাম আবার নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা।- ইসলামের মধ্যে খেলাফতে-নবুওয়্যতের জায়গায় যে রাজতন্ত্রের প্রচলন হয়েছে, সেটার মুকাবিলা করা।- হকের বিপরীতে শক্তি ও অর্থকড়ির প্রদর্শনী দ্বারা ভীত না হওয়া।- এর জন্য জান-মাল ও সন্তানাদি কুরবান করা।-ভয়-ভীতি এবং বিপদ-আপদের সময়, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ রাখা। তাঁরই ওপর ভরসা করা। আর যত বড় বিপদই আসুক, সবসময় তাঁরই শোকরগুজার বান্দা হিসেবে নিজেকে পেশ করা।কেউ কি আছে, যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, শহিদে-কারবালার এই ডাক শুনবে এবং তাঁর মিশনকে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণে বাস্তবায়িত করবে। তাঁর মহৎ আখলাকের অনুসরণকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বানাবে?
An Najahah Shop
Category List
All products

নাম : শুহাদায়ে কারবালা হোসাইনী আদর্শ
লেখক : মুফতি মুহাম্মদ শফী রহ.
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
প্রথম প্রকাশ : ২০১৭
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১১২
মুদ্রিত মূল্য : ২০০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কলিজার টুকরা জান্নাতের যুবকদের সরদার হযরত হুসাইন রাযি.-এর হৃদয়-বিদারক শাহাদাতের ঘটনায় আসমান-জমীন কেঁদেছে, জিন জাতি কেঁদেছে, জঙ্গলের পশুরা ব্যথিত হয়েছে। আর মানুষ; তার ওপর আবার মুসলমান, এমন কে আছে, যে এই ব্যথা অনুভব করে না কিংবা কোনো কালে তা ভুলে যাবে?
কিন্তু তাঁদের পবিত্র আত্মা তাদের খোঁজ করে, যারা সমবেদনার লোকদেখানো প্রদর্শনী না করে তাঁদের ব্যথা-বেদনায় শরিক থাকবে এবং তাঁদের লক্ষ্য অর্জনের সাথী হবে। তাঁদের নীরব, কিন্তু জ্যান্ত পবিত্র যবান মুসলমানদের সবসময় ওই মহান উদ্দেশ্যের দাওয়াত দেয়, যার জন্য হযরত হুসাইন রাযি. অস্থির হয়ে প্রথমে মদিনা থেকে মক্কা এবং এরপর মক্কা থেকে কূফা যাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েছেন। যার জন্য সন্তানাদি ও আহলে বাইতদের কুরবান করে নিজে কুরবান হয়ে গেছেন।
কারবালার ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন। হযরত হুসাইন রাযি.-এর চিঠি ও বক্তৃতা মন দিয়ে পডুন, দেখতে পাবেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল-
- কিতাব ও সুন্নাতের বিধান সঠিকভাবে প্রচলন করা।
- ইসলামের ইনসাফী নেযাম আবার নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা।
- ইসলামের মধ্যে খেলাফতে-নবুওয়্যতের জায়গায় যে রাজতন্ত্রের প্রচলন হয়েছে, সেটার মুকাবিলা করা।
- হকের বিপরীতে শক্তি ও অর্থকড়ির প্রদর্শনী দ্বারা ভীত না হওয়া।
- এর জন্য জান-মাল ও সন্তানাদি কুরবান করা।
-ভয়-ভীতি এবং বিপদ-আপদের সময়, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ রাখা। তাঁরই ওপর ভরসা করা। আর যত বড় বিপদই আসুক, সবসময় তাঁরই শোকরগুজার বান্দা হিসেবে নিজেকে পেশ করা।
কেউ কি আছে, যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, শহিদে-কারবালার এই ডাক শুনবে এবং তাঁর মিশনকে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণে বাস্তবায়িত করবে। তাঁর মহৎ আখলাকের অনুসরণকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বানাবে?
লেখক : মুফতি মুহাম্মদ শফী রহ.
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
প্রথম প্রকাশ : ২০১৭
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১১২
মুদ্রিত মূল্য : ২০০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কলিজার টুকরা জান্নাতের যুবকদের সরদার হযরত হুসাইন রাযি.-এর হৃদয়-বিদারক শাহাদাতের ঘটনায় আসমান-জমীন কেঁদেছে, জিন জাতি কেঁদেছে, জঙ্গলের পশুরা ব্যথিত হয়েছে। আর মানুষ; তার ওপর আবার মুসলমান, এমন কে আছে, যে এই ব্যথা অনুভব করে না কিংবা কোনো কালে তা ভুলে যাবে?
কিন্তু তাঁদের পবিত্র আত্মা তাদের খোঁজ করে, যারা সমবেদনার লোকদেখানো প্রদর্শনী না করে তাঁদের ব্যথা-বেদনায় শরিক থাকবে এবং তাঁদের লক্ষ্য অর্জনের সাথী হবে। তাঁদের নীরব, কিন্তু জ্যান্ত পবিত্র যবান মুসলমানদের সবসময় ওই মহান উদ্দেশ্যের দাওয়াত দেয়, যার জন্য হযরত হুসাইন রাযি. অস্থির হয়ে প্রথমে মদিনা থেকে মক্কা এবং এরপর মক্কা থেকে কূফা যাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েছেন। যার জন্য সন্তানাদি ও আহলে বাইতদের কুরবান করে নিজে কুরবান হয়ে গেছেন।
কারবালার ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন। হযরত হুসাইন রাযি.-এর চিঠি ও বক্তৃতা মন দিয়ে পডুন, দেখতে পাবেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল-
- কিতাব ও সুন্নাতের বিধান সঠিকভাবে প্রচলন করা।
- ইসলামের ইনসাফী নেযাম আবার নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা।
- ইসলামের মধ্যে খেলাফতে-নবুওয়্যতের জায়গায় যে রাজতন্ত্রের প্রচলন হয়েছে, সেটার মুকাবিলা করা।
- হকের বিপরীতে শক্তি ও অর্থকড়ির প্রদর্শনী দ্বারা ভীত না হওয়া।
- এর জন্য জান-মাল ও সন্তানাদি কুরবান করা।
-ভয়-ভীতি এবং বিপদ-আপদের সময়, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ রাখা। তাঁরই ওপর ভরসা করা। আর যত বড় বিপদই আসুক, সবসময় তাঁরই শোকরগুজার বান্দা হিসেবে নিজেকে পেশ করা।
কেউ কি আছে, যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, শহিদে-কারবালার এই ডাক শুনবে এবং তাঁর মিশনকে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণে বাস্তবায়িত করবে। তাঁর মহৎ আখলাকের অনুসরণকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বানাবে?
শুহাদায়ে কারবালা হোসাইনী আদর্শ
100 BDT200 BDTSave 100 BDT
1
নাম : শুহাদায়ে কারবালা হোসাইনী আদর্শ
লেখক : মুফতি মুহাম্মদ শফী রহ.
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
প্রথম প্রকাশ : ২০১৭
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১১২
মুদ্রিত মূল্য : ২০০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কলিজার টুকরা জান্নাতের যুবকদের সরদার হযরত হুসাইন রাযি.-এর হৃদয়-বিদারক শাহাদাতের ঘটনায় আসমান-জমীন কেঁদেছে, জিন জাতি কেঁদেছে, জঙ্গলের পশুরা ব্যথিত হয়েছে। আর মানুষ; তার ওপর আবার মুসলমান, এমন কে আছে, যে এই ব্যথা অনুভব করে না কিংবা কোনো কালে তা ভুলে যাবে?
কিন্তু তাঁদের পবিত্র আত্মা তাদের খোঁজ করে, যারা সমবেদনার লোকদেখানো প্রদর্শনী না করে তাঁদের ব্যথা-বেদনায় শরিক থাকবে এবং তাঁদের লক্ষ্য অর্জনের সাথী হবে। তাঁদের নীরব, কিন্তু জ্যান্ত পবিত্র যবান মুসলমানদের সবসময় ওই মহান উদ্দেশ্যের দাওয়াত দেয়, যার জন্য হযরত হুসাইন রাযি. অস্থির হয়ে প্রথমে মদিনা থেকে মক্কা এবং এরপর মক্কা থেকে কূফা যাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েছেন। যার জন্য সন্তানাদি ও আহলে বাইতদের কুরবান করে নিজে কুরবান হয়ে গেছেন।
কারবালার ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন। হযরত হুসাইন রাযি.-এর চিঠি ও বক্তৃতা মন দিয়ে পডুন, দেখতে পাবেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল-
- কিতাব ও সুন্নাতের বিধান সঠিকভাবে প্রচলন করা।
- ইসলামের ইনসাফী নেযাম আবার নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা।
- ইসলামের মধ্যে খেলাফতে-নবুওয়্যতের জায়গায় যে রাজতন্ত্রের প্রচলন হয়েছে, সেটার মুকাবিলা করা।
- হকের বিপরীতে শক্তি ও অর্থকড়ির প্রদর্শনী দ্বারা ভীত না হওয়া।
- এর জন্য জান-মাল ও সন্তানাদি কুরবান করা।
-ভয়-ভীতি এবং বিপদ-আপদের সময়, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ রাখা। তাঁরই ওপর ভরসা করা। আর যত বড় বিপদই আসুক, সবসময় তাঁরই শোকরগুজার বান্দা হিসেবে নিজেকে পেশ করা।
কেউ কি আছে, যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, শহিদে-কারবালার এই ডাক শুনবে এবং তাঁর মিশনকে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণে বাস্তবায়িত করবে। তাঁর মহৎ আখলাকের অনুসরণকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বানাবে?
লেখক : মুফতি মুহাম্মদ শফী রহ.
অনুবাদ : মাওলানা মাকসুদ আহমদ
প্রথম প্রকাশ : ২০১৭
বাইন্ডিং ধরন : হার্ডকভার
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১১২
মুদ্রিত মূল্য : ২০০
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কলিজার টুকরা জান্নাতের যুবকদের সরদার হযরত হুসাইন রাযি.-এর হৃদয়-বিদারক শাহাদাতের ঘটনায় আসমান-জমীন কেঁদেছে, জিন জাতি কেঁদেছে, জঙ্গলের পশুরা ব্যথিত হয়েছে। আর মানুষ; তার ওপর আবার মুসলমান, এমন কে আছে, যে এই ব্যথা অনুভব করে না কিংবা কোনো কালে তা ভুলে যাবে?
কিন্তু তাঁদের পবিত্র আত্মা তাদের খোঁজ করে, যারা সমবেদনার লোকদেখানো প্রদর্শনী না করে তাঁদের ব্যথা-বেদনায় শরিক থাকবে এবং তাঁদের লক্ষ্য অর্জনের সাথী হবে। তাঁদের নীরব, কিন্তু জ্যান্ত পবিত্র যবান মুসলমানদের সবসময় ওই মহান উদ্দেশ্যের দাওয়াত দেয়, যার জন্য হযরত হুসাইন রাযি. অস্থির হয়ে প্রথমে মদিনা থেকে মক্কা এবং এরপর মক্কা থেকে কূফা যাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েছেন। যার জন্য সন্তানাদি ও আহলে বাইতদের কুরবান করে নিজে কুরবান হয়ে গেছেন।
কারবালার ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখুন। হযরত হুসাইন রাযি.-এর চিঠি ও বক্তৃতা মন দিয়ে পডুন, দেখতে পাবেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল-
- কিতাব ও সুন্নাতের বিধান সঠিকভাবে প্রচলন করা।
- ইসলামের ইনসাফী নেযাম আবার নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা।
- ইসলামের মধ্যে খেলাফতে-নবুওয়্যতের জায়গায় যে রাজতন্ত্রের প্রচলন হয়েছে, সেটার মুকাবিলা করা।
- হকের বিপরীতে শক্তি ও অর্থকড়ির প্রদর্শনী দ্বারা ভীত না হওয়া।
- এর জন্য জান-মাল ও সন্তানাদি কুরবান করা।
-ভয়-ভীতি এবং বিপদ-আপদের সময়, প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহকে স্মরণ রাখা। তাঁরই ওপর ভরসা করা। আর যত বড় বিপদই আসুক, সবসময় তাঁরই শোকরগুজার বান্দা হিসেবে নিজেকে পেশ করা।
কেউ কি আছে, যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, শহিদে-কারবালার এই ডাক শুনবে এবং তাঁর মিশনকে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণে বাস্তবায়িত করবে। তাঁর মহৎ আখলাকের অনুসরণকে নিজের জীবনের লক্ষ্য বানাবে?