রাসূলের চোখে দুনিয়া
রাসূলের চোখে দুনিয়া বইটি নিয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানিয়েছে প্রিয় ভাই মোহাম্মদ আল ওমর (আল্লাহ তাকে উত্তম বদলা দান করুন)।..আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন "দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা আর কাফিরের জন্য জান্নাতস্বরুপ।" [রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিস নং-১৪৬]বইয়ে যা আছে :বইটি বিভিন্ন নবী-রাসূলদের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক হাদিসের এক উজ্জ্বল ভান্ডার। এতে রাসূল (আ.)-দের যুহদ নিয়ে হাদিসভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটির প্রথমেই বইটির লেখক ইমাম আহমাদ রহ. এর সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বহুল ব্যবহৃত কিছু আরবি বাক্যাংশের অর্থ এবং ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অতপর ১১ জন বিখ্যাত রাসূলের যুহদ সম্পর্কিত হাদিস একের পর এক তুলে ধরা হয়েছে।.বইটিতে যে রাসূলদের যুহদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , তারা হলেন : ১) হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম২) হযরত আদম আলাইহিস সালাম৩) হযরত নূহ আলাইহিস সালাম৪) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম৫) হযরত ইউসূফ আলাইহিস সালাম৬) হযরত আইয়ূব আলাইহিস সালাম৭) হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম৮) হযরত মুসা আলাইহিস সালাম৯) হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম১০) হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম১১) হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম.বইটি রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানার এবং রাসূলদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।..বইটি কেন পড়া উচিত :বইটি পড়ে আমরা রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানতে পারব।উনারা দুনিয়াকে কতটা ঘৃণা করতেন, আর আখিরাতকে কতটা ভালোবাসতেন-সে সম্পর্কে জানতে পারব।বিভিন্ন রাসূলদের আল্লাহ প্রেমের স্বরুপ জানতে পারব।আল্লাহর কাছে দুনিয়া কতটা নিকৃষ্ট তা জানতে পারব।আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের চিনতে পারব, অপ্রিয়দের কেউ চিনতে পারব।এছাড়াও আরো অনেক কিছু জানতে পারব, যা দ্বারা আমরা আমাদের জীবনকে রাঙিয়ে আল্লাহর রঙে রঙিন হতে পারব।.আল্লাহ সবাইকে বইটি পড়ার এবং আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।
An Najahah Shop
Category List
All products

রাসূলের চোখে দুনিয়া বইটি নিয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানিয়েছে প্রিয় ভাই মোহাম্মদ আল ওমর (আল্লাহ তাকে উত্তম বদলা দান করুন)।
.
.
আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন "দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা আর কাফিরের জন্য জান্নাতস্বরুপ।" [রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিস নং-১৪৬]
বইয়ে যা আছে :
বইটি বিভিন্ন নবী-রাসূলদের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক হাদিসের এক উজ্জ্বল ভান্ডার। এতে রাসূল (আ.)-দের যুহদ নিয়ে হাদিসভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটির প্রথমেই বইটির লেখক ইমাম আহমাদ রহ. এর সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বহুল ব্যবহৃত কিছু আরবি বাক্যাংশের অর্থ এবং ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অতপর ১১ জন বিখ্যাত রাসূলের যুহদ সম্পর্কিত হাদিস একের পর এক তুলে ধরা হয়েছে।
.
বইটিতে যে রাসূলদের যুহদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , তারা হলেন :
১) হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২) হযরত আদম আলাইহিস সালাম
৩) হযরত নূহ আলাইহিস সালাম
৪) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম
৫) হযরত ইউসূফ আলাইহিস সালাম
৬) হযরত আইয়ূব আলাইহিস সালাম
৭) হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম
৮) হযরত মুসা আলাইহিস সালাম
৯) হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম
১০) হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম
১১) হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম
.
বইটি রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানার এবং রাসূলদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
.
বইটি কেন পড়া উচিত :
বইটি পড়ে আমরা রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানতে পারব।
উনারা দুনিয়াকে কতটা ঘৃণা করতেন, আর আখিরাতকে কতটা ভালোবাসতেন-সে সম্পর্কে জানতে পারব।
বিভিন্ন রাসূলদের আল্লাহ প্রেমের স্বরুপ জানতে পারব।
আল্লাহর কাছে দুনিয়া কতটা নিকৃষ্ট তা জানতে পারব।
আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের চিনতে পারব, অপ্রিয়দের কেউ চিনতে পারব।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু জানতে পারব, যা দ্বারা আমরা আমাদের জীবনকে রাঙিয়ে আল্লাহর রঙে রঙিন হতে পারব।
.
আল্লাহ সবাইকে বইটি পড়ার এবং আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।
.
.
আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন "দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা আর কাফিরের জন্য জান্নাতস্বরুপ।" [রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিস নং-১৪৬]
বইয়ে যা আছে :
বইটি বিভিন্ন নবী-রাসূলদের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক হাদিসের এক উজ্জ্বল ভান্ডার। এতে রাসূল (আ.)-দের যুহদ নিয়ে হাদিসভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটির প্রথমেই বইটির লেখক ইমাম আহমাদ রহ. এর সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বহুল ব্যবহৃত কিছু আরবি বাক্যাংশের অর্থ এবং ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অতপর ১১ জন বিখ্যাত রাসূলের যুহদ সম্পর্কিত হাদিস একের পর এক তুলে ধরা হয়েছে।
.
বইটিতে যে রাসূলদের যুহদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , তারা হলেন :
১) হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২) হযরত আদম আলাইহিস সালাম
৩) হযরত নূহ আলাইহিস সালাম
৪) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম
৫) হযরত ইউসূফ আলাইহিস সালাম
৬) হযরত আইয়ূব আলাইহিস সালাম
৭) হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম
৮) হযরত মুসা আলাইহিস সালাম
৯) হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম
১০) হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম
১১) হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম
.
বইটি রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানার এবং রাসূলদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
.
বইটি কেন পড়া উচিত :
বইটি পড়ে আমরা রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানতে পারব।
উনারা দুনিয়াকে কতটা ঘৃণা করতেন, আর আখিরাতকে কতটা ভালোবাসতেন-সে সম্পর্কে জানতে পারব।
বিভিন্ন রাসূলদের আল্লাহ প্রেমের স্বরুপ জানতে পারব।
আল্লাহর কাছে দুনিয়া কতটা নিকৃষ্ট তা জানতে পারব।
আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের চিনতে পারব, অপ্রিয়দের কেউ চিনতে পারব।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু জানতে পারব, যা দ্বারা আমরা আমাদের জীবনকে রাঙিয়ে আল্লাহর রঙে রঙিন হতে পারব।
.
আল্লাহ সবাইকে বইটি পড়ার এবং আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।
রাসূলের চোখে দুনিয়া
220 BDT275 BDTSave 55 BDT
1
রাসূলের চোখে দুনিয়া বইটি নিয়ে নিজের অনুভূতির কথা জানিয়েছে প্রিয় ভাই মোহাম্মদ আল ওমর (আল্লাহ তাকে উত্তম বদলা দান করুন)।
.
.
আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন "দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা আর কাফিরের জন্য জান্নাতস্বরুপ।" [রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিস নং-১৪৬]
বইয়ে যা আছে :
বইটি বিভিন্ন নবী-রাসূলদের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক হাদিসের এক উজ্জ্বল ভান্ডার। এতে রাসূল (আ.)-দের যুহদ নিয়ে হাদিসভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটির প্রথমেই বইটির লেখক ইমাম আহমাদ রহ. এর সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বহুল ব্যবহৃত কিছু আরবি বাক্যাংশের অর্থ এবং ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অতপর ১১ জন বিখ্যাত রাসূলের যুহদ সম্পর্কিত হাদিস একের পর এক তুলে ধরা হয়েছে।
.
বইটিতে যে রাসূলদের যুহদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , তারা হলেন :
১) হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২) হযরত আদম আলাইহিস সালাম
৩) হযরত নূহ আলাইহিস সালাম
৪) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম
৫) হযরত ইউসূফ আলাইহিস সালাম
৬) হযরত আইয়ূব আলাইহিস সালাম
৭) হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম
৮) হযরত মুসা আলাইহিস সালাম
৯) হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম
১০) হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম
১১) হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম
.
বইটি রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানার এবং রাসূলদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
.
বইটি কেন পড়া উচিত :
বইটি পড়ে আমরা রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানতে পারব।
উনারা দুনিয়াকে কতটা ঘৃণা করতেন, আর আখিরাতকে কতটা ভালোবাসতেন-সে সম্পর্কে জানতে পারব।
বিভিন্ন রাসূলদের আল্লাহ প্রেমের স্বরুপ জানতে পারব।
আল্লাহর কাছে দুনিয়া কতটা নিকৃষ্ট তা জানতে পারব।
আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের চিনতে পারব, অপ্রিয়দের কেউ চিনতে পারব।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু জানতে পারব, যা দ্বারা আমরা আমাদের জীবনকে রাঙিয়ে আল্লাহর রঙে রঙিন হতে পারব।
.
আল্লাহ সবাইকে বইটি পড়ার এবং আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।
.
.
আবু হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন "দুনিয়া মুমিনের জন্য জেলখানা আর কাফিরের জন্য জান্নাতস্বরুপ।" [রাসুলের চোখে দুনিয়া, হাদিস নং-১৪৬]
বইয়ে যা আছে :
বইটি বিভিন্ন নবী-রাসূলদের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক হাদিসের এক উজ্জ্বল ভান্ডার। এতে রাসূল (আ.)-দের যুহদ নিয়ে হাদিসভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটির প্রথমেই বইটির লেখক ইমাম আহমাদ রহ. এর সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। তারপর বহুল ব্যবহৃত কিছু আরবি বাক্যাংশের অর্থ এবং ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অতপর ১১ জন বিখ্যাত রাসূলের যুহদ সম্পর্কিত হাদিস একের পর এক তুলে ধরা হয়েছে।
.
বইটিতে যে রাসূলদের যুহদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , তারা হলেন :
১) হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২) হযরত আদম আলাইহিস সালাম
৩) হযরত নূহ আলাইহিস সালাম
৪) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম
৫) হযরত ইউসূফ আলাইহিস সালাম
৬) হযরত আইয়ূব আলাইহিস সালাম
৭) হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম
৮) হযরত মুসা আলাইহিস সালাম
৯) হযরত দাঊদ আলাইহিস সালাম
১০) হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম
১১) হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম
.
বইটি রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানার এবং রাসূলদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন্য মাধ্যম।
.
.
বইটি কেন পড়া উচিত :
বইটি পড়ে আমরা রাসূলদের যুহদ সম্পর্কে জানতে পারব।
উনারা দুনিয়াকে কতটা ঘৃণা করতেন, আর আখিরাতকে কতটা ভালোবাসতেন-সে সম্পর্কে জানতে পারব।
বিভিন্ন রাসূলদের আল্লাহ প্রেমের স্বরুপ জানতে পারব।
আল্লাহর কাছে দুনিয়া কতটা নিকৃষ্ট তা জানতে পারব।
আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের চিনতে পারব, অপ্রিয়দের কেউ চিনতে পারব।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু জানতে পারব, যা দ্বারা আমরা আমাদের জীবনকে রাঙিয়ে আল্লাহর রঙে রঙিন হতে পারব।
.
আল্লাহ সবাইকে বইটি পড়ার এবং আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।