মাদারিজুস সালিকীন
বইয়ের নাম : মাদারিজুস সালিকীন : আল্লাহওয়ালা হওয়ার সার্বিক দিকনির্দেশনালেখক : ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহিমাহুল্লাহ)পরিমার্জন : শাইখ সালিহ আহমাদ শামিঅনুবাদ : মাওলানা আসাদ আফরোজপ্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ানপৃষ্ঠা : ৬৪০যদি প্রশ্ন করেন : চিরসুখের জীবন, যার কোনো তুলনা নেই, সে জীবন অন্বেষণ করা থেকে নফসের দূরে থাকার কারণ কী? কীসে তাকে এর থেকে ভুলিয়ে রাখছে? আর এই ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতি কেন তার এত আগ্রহ; যা কল্পনা আর স্বপ্নের মতো? উপলব্ধির ঘাটতি নাকি আখিরাতকে অস্বীকার করার কারণে? নাকি বুদ্ধি-বিবেচনা ক্ষতিগ্রস্ত, ফলে তা থেকে অন্ধ হয়ে আছে? নাকি যা অনুপস্থিত, ঈমানের মাধ্যমে জানা যায়, তার ওপর বর্তমানে যা চোখে দেখা যাচ্ছে তাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে? .উত্তর হলো : প্রশ্নোক্ত সবগুলোই এর কারণ। .আর এর সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হলো ঈমানের দুর্বলতা। কেননা ঈমান হলো আমলের রূহ। ঈমানই ব্যক্তিকে আমলে উদ্বুদ্ধ করে, উত্তম ও নেককাজ করতে আদেশ দেয়, অশ্লীল ও অপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে নিষেধ করে। ঈমানের শক্তি অনুসারেই ব্যক্তি আমলে অগ্রসর হয় এবং আদেশ-নিষেধ পালনে তৎপরতা দেখায়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيْمَانُكُمْ إِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ٩٣“যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তা হলে এ কেমন ঈমান, যা তোমাদের এমন খারাপ কাজের নির্দেশ দেয়?” (সুরা বাকারা, ২ : ৯৩।)মূলকথা হলো : যখন ঈমানের শক্তি পূর্ণতা পায়, তখন আখিরাতের জীবনের প্রতি আগ্রহও শক্তিশালী হয় এবং তা অন্বেষণে ব্যক্তির তৎপরতাও বেড়ে যায়।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম : মাদারিজুস সালিকীন : আল্লাহওয়ালা হওয়ার সার্বিক দিকনির্দেশনা
লেখক : ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহিমাহুল্লাহ)
পরিমার্জন : শাইখ সালিহ আহমাদ শামি
অনুবাদ : মাওলানা আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান
পৃষ্ঠা : ৬৪০
যদি প্রশ্ন করেন : চিরসুখের জীবন, যার কোনো তুলনা নেই, সে জীবন অন্বেষণ করা থেকে নফসের দূরে থাকার কারণ কী? কীসে তাকে এর থেকে ভুলিয়ে রাখছে? আর এই ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতি কেন তার এত আগ্রহ; যা কল্পনা আর স্বপ্নের মতো? উপলব্ধির ঘাটতি নাকি আখিরাতকে অস্বীকার করার কারণে? নাকি বুদ্ধি-বিবেচনা ক্ষতিগ্রস্ত, ফলে তা থেকে অন্ধ হয়ে আছে? নাকি যা অনুপস্থিত, ঈমানের মাধ্যমে জানা যায়, তার ওপর বর্তমানে যা চোখে দেখা যাচ্ছে তাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে?
.
উত্তর হলো : প্রশ্নোক্ত সবগুলোই এর কারণ।
.
আর এর সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হলো ঈমানের দুর্বলতা। কেননা ঈমান হলো আমলের রূহ। ঈমানই ব্যক্তিকে আমলে উদ্বুদ্ধ করে, উত্তম ও নেককাজ করতে আদেশ দেয়, অশ্লীল ও অপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে নিষেধ করে। ঈমানের শক্তি অনুসারেই ব্যক্তি আমলে অগ্রসর হয় এবং আদেশ-নিষেধ পালনে তৎপরতা দেখায়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيْمَانُكُمْ إِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ٩٣
“যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তা হলে এ কেমন ঈমান, যা তোমাদের এমন খারাপ কাজের নির্দেশ দেয়?” (সুরা বাকারা, ২ : ৯৩।)
মূলকথা হলো : যখন ঈমানের শক্তি পূর্ণতা পায়, তখন আখিরাতের জীবনের প্রতি আগ্রহও শক্তিশালী হয় এবং তা অন্বেষণে ব্যক্তির তৎপরতাও বেড়ে যায়।
.
লেখক : ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহিমাহুল্লাহ)
পরিমার্জন : শাইখ সালিহ আহমাদ শামি
অনুবাদ : মাওলানা আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান
পৃষ্ঠা : ৬৪০
যদি প্রশ্ন করেন : চিরসুখের জীবন, যার কোনো তুলনা নেই, সে জীবন অন্বেষণ করা থেকে নফসের দূরে থাকার কারণ কী? কীসে তাকে এর থেকে ভুলিয়ে রাখছে? আর এই ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতি কেন তার এত আগ্রহ; যা কল্পনা আর স্বপ্নের মতো? উপলব্ধির ঘাটতি নাকি আখিরাতকে অস্বীকার করার কারণে? নাকি বুদ্ধি-বিবেচনা ক্ষতিগ্রস্ত, ফলে তা থেকে অন্ধ হয়ে আছে? নাকি যা অনুপস্থিত, ঈমানের মাধ্যমে জানা যায়, তার ওপর বর্তমানে যা চোখে দেখা যাচ্ছে তাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে?
.
উত্তর হলো : প্রশ্নোক্ত সবগুলোই এর কারণ।
.
আর এর সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হলো ঈমানের দুর্বলতা। কেননা ঈমান হলো আমলের রূহ। ঈমানই ব্যক্তিকে আমলে উদ্বুদ্ধ করে, উত্তম ও নেককাজ করতে আদেশ দেয়, অশ্লীল ও অপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে নিষেধ করে। ঈমানের শক্তি অনুসারেই ব্যক্তি আমলে অগ্রসর হয় এবং আদেশ-নিষেধ পালনে তৎপরতা দেখায়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيْمَانُكُمْ إِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ٩٣
“যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তা হলে এ কেমন ঈমান, যা তোমাদের এমন খারাপ কাজের নির্দেশ দেয়?” (সুরা বাকারা, ২ : ৯৩।)
মূলকথা হলো : যখন ঈমানের শক্তি পূর্ণতা পায়, তখন আখিরাতের জীবনের প্রতি আগ্রহও শক্তিশালী হয় এবং তা অন্বেষণে ব্যক্তির তৎপরতাও বেড়ে যায়।
.
মাদারিজুস সালিকীন
685 BDT800 BDTSave 115 BDT
1
বইয়ের নাম : মাদারিজুস সালিকীন : আল্লাহওয়ালা হওয়ার সার্বিক দিকনির্দেশনা
লেখক : ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহিমাহুল্লাহ)
পরিমার্জন : শাইখ সালিহ আহমাদ শামি
অনুবাদ : মাওলানা আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান
পৃষ্ঠা : ৬৪০
যদি প্রশ্ন করেন : চিরসুখের জীবন, যার কোনো তুলনা নেই, সে জীবন অন্বেষণ করা থেকে নফসের দূরে থাকার কারণ কী? কীসে তাকে এর থেকে ভুলিয়ে রাখছে? আর এই ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতি কেন তার এত আগ্রহ; যা কল্পনা আর স্বপ্নের মতো? উপলব্ধির ঘাটতি নাকি আখিরাতকে অস্বীকার করার কারণে? নাকি বুদ্ধি-বিবেচনা ক্ষতিগ্রস্ত, ফলে তা থেকে অন্ধ হয়ে আছে? নাকি যা অনুপস্থিত, ঈমানের মাধ্যমে জানা যায়, তার ওপর বর্তমানে যা চোখে দেখা যাচ্ছে তাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে?
.
উত্তর হলো : প্রশ্নোক্ত সবগুলোই এর কারণ।
.
আর এর সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হলো ঈমানের দুর্বলতা। কেননা ঈমান হলো আমলের রূহ। ঈমানই ব্যক্তিকে আমলে উদ্বুদ্ধ করে, উত্তম ও নেককাজ করতে আদেশ দেয়, অশ্লীল ও অপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে নিষেধ করে। ঈমানের শক্তি অনুসারেই ব্যক্তি আমলে অগ্রসর হয় এবং আদেশ-নিষেধ পালনে তৎপরতা দেখায়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيْمَانُكُمْ إِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ٩٣
“যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তা হলে এ কেমন ঈমান, যা তোমাদের এমন খারাপ কাজের নির্দেশ দেয়?” (সুরা বাকারা, ২ : ৯৩।)
মূলকথা হলো : যখন ঈমানের শক্তি পূর্ণতা পায়, তখন আখিরাতের জীবনের প্রতি আগ্রহও শক্তিশালী হয় এবং তা অন্বেষণে ব্যক্তির তৎপরতাও বেড়ে যায়।
.
লেখক : ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহিমাহুল্লাহ)
পরিমার্জন : শাইখ সালিহ আহমাদ শামি
অনুবাদ : মাওলানা আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল বায়ান
পৃষ্ঠা : ৬৪০
যদি প্রশ্ন করেন : চিরসুখের জীবন, যার কোনো তুলনা নেই, সে জীবন অন্বেষণ করা থেকে নফসের দূরে থাকার কারণ কী? কীসে তাকে এর থেকে ভুলিয়ে রাখছে? আর এই ধ্বংসশীল ও ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতি কেন তার এত আগ্রহ; যা কল্পনা আর স্বপ্নের মতো? উপলব্ধির ঘাটতি নাকি আখিরাতকে অস্বীকার করার কারণে? নাকি বুদ্ধি-বিবেচনা ক্ষতিগ্রস্ত, ফলে তা থেকে অন্ধ হয়ে আছে? নাকি যা অনুপস্থিত, ঈমানের মাধ্যমে জানা যায়, তার ওপর বর্তমানে যা চোখে দেখা যাচ্ছে তাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে?
.
উত্তর হলো : প্রশ্নোক্ত সবগুলোই এর কারণ।
.
আর এর সবচেয়ে শক্তিশালী কারণ হলো ঈমানের দুর্বলতা। কেননা ঈমান হলো আমলের রূহ। ঈমানই ব্যক্তিকে আমলে উদ্বুদ্ধ করে, উত্তম ও নেককাজ করতে আদেশ দেয়, অশ্লীল ও অপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে নিষেধ করে। ঈমানের শক্তি অনুসারেই ব্যক্তি আমলে অগ্রসর হয় এবং আদেশ-নিষেধ পালনে তৎপরতা দেখায়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
قُلْ بِئْسَمَا يَأْمُرُكُمْ بِهِ إِيْمَانُكُمْ إِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ٩٣
“যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাকো, তা হলে এ কেমন ঈমান, যা তোমাদের এমন খারাপ কাজের নির্দেশ দেয়?” (সুরা বাকারা, ২ : ৯৩।)
মূলকথা হলো : যখন ঈমানের শক্তি পূর্ণতা পায়, তখন আখিরাতের জীবনের প্রতি আগ্রহও শক্তিশালী হয় এবং তা অন্বেষণে ব্যক্তির তৎপরতাও বেড়ে যায়।
.