প্রথম বিশ্বযুদ্ধ 1914-1918
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ওপর এই বইটি এক চমৎকার বিশ্লেষণ প্রদান করে। লেখক যুদ্ধের সূত্রপাত, কারণ, এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সম্পর্ক গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। ১৯১৪ সালের ২৮শে জুন আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকাণ্ডের পর যেভাবে অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তার বিস্তারিত বিবরণ বইটি ফুটিয়ে তোলে। এছাড়া, কিভাবে কেন্দ্রীয় শক্তি ও মিত্রশক্তির দেশগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে লড়িয়ে পড়ে, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। লেখক জাতিগত ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে যুদ্ধের বিস্তার এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির জটিলতা তুলে ধরেছেন। উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের প্রভাবকে গুরুত্ব সহকারে বিশ্লেষণ করা হয়েছে, যা যুদ্ধের তীব্রতা বাড়িয়েছিল। বইটি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও কৌশলকে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করেছে, যা পাঠকদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। এটি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং ঐতিহাসিক বিশ্লেষণের জন্য এক অনন্য গ্রন্থ।
An Najahah Shop
Category List
All products

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ওপর এই বইটি এক চমৎকার বিশ্লেষণ প্রদান করে। লেখক যুদ্ধের সূত্রপাত, কারণ, এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সম্পর্ক গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। ১৯১৪ সালের ২৮শে জুন আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকাণ্ডের পর যেভাবে অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তার বিস্তারিত বিবরণ বইটি ফুটিয়ে তোলে। এছাড়া, কিভাবে কেন্দ্রীয় শক্তি ও মিত্রশক্তির দেশগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে লড়িয়ে পড়ে, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। লেখক জাতিগত ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে যুদ্ধের বিস্তার এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির জটিলতা তুলে ধরেছেন। উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের প্রভাবকে গুরুত্ব সহকারে বিশ্লেষণ করা হয়েছে, যা যুদ্ধের তীব্রতা বাড়িয়েছিল। বইটি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও কৌশলকে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করেছে, যা পাঠকদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। এটি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং ঐতিহাসিক বিশ্লেষণের জন্য এক অনন্য গ্রন্থ।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ 1914-1918
420 BDT700 BDTSave 280 BDT
1
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ওপর এই বইটি এক চমৎকার বিশ্লেষণ প্রদান করে। লেখক যুদ্ধের সূত্রপাত, কারণ, এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সম্পর্ক গভীরভাবে আলোচনা করেছেন। ১৯১৪ সালের ২৮শে জুন আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্দিনান্দের হত্যাকাণ্ডের পর যেভাবে অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তার বিস্তারিত বিবরণ বইটি ফুটিয়ে তোলে। এছাড়া, কিভাবে কেন্দ্রীয় শক্তি ও মিত্রশক্তির দেশগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে লড়িয়ে পড়ে, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। লেখক জাতিগত ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে যুদ্ধের বিস্তার এবং আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির জটিলতা তুলে ধরেছেন। উগ্র জাতীয়তাবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের প্রভাবকে গুরুত্ব সহকারে বিশ্লেষণ করা হয়েছে, যা যুদ্ধের তীব্রতা বাড়িয়েছিল। বইটি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও কৌশলকে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করেছে, যা পাঠকদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। এটি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং ঐতিহাসিক বিশ্লেষণের জন্য এক অনন্য গ্রন্থ।