হারামাইনের আর্তনাদ
বই : হারামাইনের আর্তনাদলেখক : মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর অনুবাদ : এনামুল হক মাসউদ মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকাহারামাইন শরিফাইন। পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও মর্যাদাপূর্ণ দুটি স্থান। যেখানে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মুমিন থাকে বে-কারার, যে জায়গার দর্শনের জন্য প্রতিটি মুসলিম থাকে বে-চাইন। একটি হলো বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর। আরেকটি হলো মসজিদে নববি বা নবিজির মসজিদ। কে না চায় এমন পবিত্র ভূমিতে অবস্থান করতে! কে না চায় এমন মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় কবরস্থ হতে! বস্তুত এ দুটি স্থানের কারণেই সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আরব হলো ভালোবাসার দেশ।কিন্তু অত্যন্ত হতাশা ও আফসোসের বিষয় হলো, যে পবিত্র হারামাইনের কারণে দেশ ও দেশটির শাসকদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখা হয়, সে হারামাইনের মর্যাদা আজ তার শাসকশ্রেণির হাতে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্ব তাগুতের কালো ছায়া আজ পবিত্র এ দু'জায়গার ওপর পড়েছে। তাদের নাপাক পদচারণায় পবিত্র ভূমির মর্যাদা বিনষ্ট হচ্ছে। কাবা ও মসজিদে নববিকে ঘিরে চলছে গোপন ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। যে-ই বিরোধিতা করছে, তাকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। মোটকথা, মুসলিমদের প্রাণের স্থান দুটি নিয়ে চলছে ভয়াবহ চক্রান্তের খেলা।যে জাজিরাতুল আরব থেকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লাঞ্ছিত করে বের করে দিয়েছিলেন, সে ভূমিতেই আজ তাদেরকে সসম্মানে স্যালুট দিয়ে বরণ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে তাদেরকে হারামের সীমানায়ও অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। অবাক করা ব্যাপার হলো, মুসলিমবিশ্ব এসব দেখে ও জেনেও সবাই অজ্ঞাত এক কারণে নীরবতা অবলম্বন করছে। আর যারাই বা এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদেরকে দুনিয়ার কথিত প্রভু আমেরিকা-ইসরাইলের পরামর্শে টেরোরিস্ট বলে অভিহিত করা হচ্ছে। হায় আফসোস!!নীরবে কাঁদছে হারামাইনের ভূমি, প্রাসাদ, দেয়াল থেকে শুরু করে প্রতিটি বালুকণা। কিন্তু কে শুনবে তার কান্নার আওয়াজ? কে দেবে তাকে সান্ত্বনার প্রলেপ?? উম্মাহর এ নীরবতার মধ্যেই শক্ত হাতে হাতে কলম তুলে নিলেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত লেখক মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর হাফি.। বিভিন্ন বক্তব্য, নানা বিশ্লেষণ ও অনেক তথ্য ও আর্টিকেল দিয়ে সাজিয়ে তুললেন কাগজের সাদা পাতা। সাদা পাতাগুলো রক্তিম হয়ে 'হারামাইন কি পুকার' নামে আত্মপ্রকাশ করল। অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ এ বইটির অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো. এনামুল হক মাসউদ। (লিখেছেন : মুহতারাম তারেকুজ্জামান তারেক)
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : হারামাইনের আর্তনাদ
লেখক : মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর
অনুবাদ : এনামুল হক মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
হারামাইন শরিফাইন। পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও মর্যাদাপূর্ণ দুটি স্থান। যেখানে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মুমিন থাকে বে-কারার, যে জায়গার দর্শনের জন্য প্রতিটি মুসলিম থাকে বে-চাইন। একটি হলো বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর। আরেকটি হলো মসজিদে নববি বা নবিজির মসজিদ। কে না চায় এমন পবিত্র ভূমিতে অবস্থান করতে! কে না চায় এমন মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় কবরস্থ হতে! বস্তুত এ দুটি স্থানের কারণেই সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আরব হলো ভালোবাসার দেশ।
কিন্তু অত্যন্ত হতাশা ও আফসোসের বিষয় হলো, যে পবিত্র হারামাইনের কারণে দেশ ও দেশটির শাসকদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখা হয়, সে হারামাইনের মর্যাদা আজ তার শাসকশ্রেণির হাতে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্ব তাগুতের কালো ছায়া আজ পবিত্র এ দু'জায়গার ওপর পড়েছে। তাদের নাপাক পদচারণায় পবিত্র ভূমির মর্যাদা বিনষ্ট হচ্ছে। কাবা ও মসজিদে নববিকে ঘিরে চলছে গোপন ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। যে-ই বিরোধিতা করছে, তাকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। মোটকথা, মুসলিমদের প্রাণের স্থান দুটি নিয়ে চলছে ভয়াবহ চক্রান্তের খেলা।
যে জাজিরাতুল আরব থেকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লাঞ্ছিত করে বের করে দিয়েছিলেন, সে ভূমিতেই আজ তাদেরকে সসম্মানে স্যালুট দিয়ে বরণ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে তাদেরকে হারামের সীমানায়ও অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। অবাক করা ব্যাপার হলো, মুসলিমবিশ্ব এসব দেখে ও জেনেও সবাই অজ্ঞাত এক কারণে নীরবতা অবলম্বন করছে। আর যারাই বা এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদেরকে দুনিয়ার কথিত প্রভু আমেরিকা-ইসরাইলের পরামর্শে টেরোরিস্ট বলে অভিহিত করা হচ্ছে। হায় আফসোস!!
নীরবে কাঁদছে হারামাইনের ভূমি, প্রাসাদ, দেয়াল থেকে শুরু করে প্রতিটি বালুকণা। কিন্তু কে শুনবে তার কান্নার আওয়াজ? কে দেবে তাকে সান্ত্বনার প্রলেপ?? উম্মাহর এ নীরবতার মধ্যেই শক্ত হাতে হাতে কলম তুলে নিলেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত লেখক মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর হাফি.। বিভিন্ন বক্তব্য, নানা বিশ্লেষণ ও অনেক তথ্য ও আর্টিকেল দিয়ে সাজিয়ে তুললেন কাগজের সাদা পাতা। সাদা পাতাগুলো রক্তিম হয়ে 'হারামাইন কি পুকার' নামে আত্মপ্রকাশ করল। অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ এ বইটির অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো. এনামুল হক মাসউদ।
(লিখেছেন : মুহতারাম তারেকুজ্জামান তারেক)
লেখক : মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর
অনুবাদ : এনামুল হক মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
হারামাইন শরিফাইন। পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও মর্যাদাপূর্ণ দুটি স্থান। যেখানে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মুমিন থাকে বে-কারার, যে জায়গার দর্শনের জন্য প্রতিটি মুসলিম থাকে বে-চাইন। একটি হলো বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর। আরেকটি হলো মসজিদে নববি বা নবিজির মসজিদ। কে না চায় এমন পবিত্র ভূমিতে অবস্থান করতে! কে না চায় এমন মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় কবরস্থ হতে! বস্তুত এ দুটি স্থানের কারণেই সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আরব হলো ভালোবাসার দেশ।
কিন্তু অত্যন্ত হতাশা ও আফসোসের বিষয় হলো, যে পবিত্র হারামাইনের কারণে দেশ ও দেশটির শাসকদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখা হয়, সে হারামাইনের মর্যাদা আজ তার শাসকশ্রেণির হাতে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্ব তাগুতের কালো ছায়া আজ পবিত্র এ দু'জায়গার ওপর পড়েছে। তাদের নাপাক পদচারণায় পবিত্র ভূমির মর্যাদা বিনষ্ট হচ্ছে। কাবা ও মসজিদে নববিকে ঘিরে চলছে গোপন ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। যে-ই বিরোধিতা করছে, তাকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। মোটকথা, মুসলিমদের প্রাণের স্থান দুটি নিয়ে চলছে ভয়াবহ চক্রান্তের খেলা।
যে জাজিরাতুল আরব থেকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লাঞ্ছিত করে বের করে দিয়েছিলেন, সে ভূমিতেই আজ তাদেরকে সসম্মানে স্যালুট দিয়ে বরণ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে তাদেরকে হারামের সীমানায়ও অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। অবাক করা ব্যাপার হলো, মুসলিমবিশ্ব এসব দেখে ও জেনেও সবাই অজ্ঞাত এক কারণে নীরবতা অবলম্বন করছে। আর যারাই বা এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদেরকে দুনিয়ার কথিত প্রভু আমেরিকা-ইসরাইলের পরামর্শে টেরোরিস্ট বলে অভিহিত করা হচ্ছে। হায় আফসোস!!
নীরবে কাঁদছে হারামাইনের ভূমি, প্রাসাদ, দেয়াল থেকে শুরু করে প্রতিটি বালুকণা। কিন্তু কে শুনবে তার কান্নার আওয়াজ? কে দেবে তাকে সান্ত্বনার প্রলেপ?? উম্মাহর এ নীরবতার মধ্যেই শক্ত হাতে হাতে কলম তুলে নিলেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত লেখক মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর হাফি.। বিভিন্ন বক্তব্য, নানা বিশ্লেষণ ও অনেক তথ্য ও আর্টিকেল দিয়ে সাজিয়ে তুললেন কাগজের সাদা পাতা। সাদা পাতাগুলো রক্তিম হয়ে 'হারামাইন কি পুকার' নামে আত্মপ্রকাশ করল। অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ এ বইটির অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো. এনামুল হক মাসউদ।
(লিখেছেন : মুহতারাম তারেকুজ্জামান তারেক)
হারামাইনের আর্তনাদ
300 BDT500 BDTSave 200 BDT
1
বই : হারামাইনের আর্তনাদ
লেখক : মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর
অনুবাদ : এনামুল হক মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
হারামাইন শরিফাইন। পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও মর্যাদাপূর্ণ দুটি স্থান। যেখানে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মুমিন থাকে বে-কারার, যে জায়গার দর্শনের জন্য প্রতিটি মুসলিম থাকে বে-চাইন। একটি হলো বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর। আরেকটি হলো মসজিদে নববি বা নবিজির মসজিদ। কে না চায় এমন পবিত্র ভূমিতে অবস্থান করতে! কে না চায় এমন মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় কবরস্থ হতে! বস্তুত এ দুটি স্থানের কারণেই সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আরব হলো ভালোবাসার দেশ।
কিন্তু অত্যন্ত হতাশা ও আফসোসের বিষয় হলো, যে পবিত্র হারামাইনের কারণে দেশ ও দেশটির শাসকদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখা হয়, সে হারামাইনের মর্যাদা আজ তার শাসকশ্রেণির হাতে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্ব তাগুতের কালো ছায়া আজ পবিত্র এ দু'জায়গার ওপর পড়েছে। তাদের নাপাক পদচারণায় পবিত্র ভূমির মর্যাদা বিনষ্ট হচ্ছে। কাবা ও মসজিদে নববিকে ঘিরে চলছে গোপন ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। যে-ই বিরোধিতা করছে, তাকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। মোটকথা, মুসলিমদের প্রাণের স্থান দুটি নিয়ে চলছে ভয়াবহ চক্রান্তের খেলা।
যে জাজিরাতুল আরব থেকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লাঞ্ছিত করে বের করে দিয়েছিলেন, সে ভূমিতেই আজ তাদেরকে সসম্মানে স্যালুট দিয়ে বরণ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে তাদেরকে হারামের সীমানায়ও অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। অবাক করা ব্যাপার হলো, মুসলিমবিশ্ব এসব দেখে ও জেনেও সবাই অজ্ঞাত এক কারণে নীরবতা অবলম্বন করছে। আর যারাই বা এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদেরকে দুনিয়ার কথিত প্রভু আমেরিকা-ইসরাইলের পরামর্শে টেরোরিস্ট বলে অভিহিত করা হচ্ছে। হায় আফসোস!!
নীরবে কাঁদছে হারামাইনের ভূমি, প্রাসাদ, দেয়াল থেকে শুরু করে প্রতিটি বালুকণা। কিন্তু কে শুনবে তার কান্নার আওয়াজ? কে দেবে তাকে সান্ত্বনার প্রলেপ?? উম্মাহর এ নীরবতার মধ্যেই শক্ত হাতে হাতে কলম তুলে নিলেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত লেখক মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর হাফি.। বিভিন্ন বক্তব্য, নানা বিশ্লেষণ ও অনেক তথ্য ও আর্টিকেল দিয়ে সাজিয়ে তুললেন কাগজের সাদা পাতা। সাদা পাতাগুলো রক্তিম হয়ে 'হারামাইন কি পুকার' নামে আত্মপ্রকাশ করল। অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ এ বইটির অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো. এনামুল হক মাসউদ।
(লিখেছেন : মুহতারাম তারেকুজ্জামান তারেক)
লেখক : মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর
অনুবাদ : এনামুল হক মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
হারামাইন শরিফাইন। পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র ও মর্যাদাপূর্ণ দুটি স্থান। যেখানে যাওয়ার জন্য প্রতিটি মুমিন থাকে বে-কারার, যে জায়গার দর্শনের জন্য প্রতিটি মুসলিম থাকে বে-চাইন। একটি হলো বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর। আরেকটি হলো মসজিদে নববি বা নবিজির মসজিদ। কে না চায় এমন পবিত্র ভূমিতে অবস্থান করতে! কে না চায় এমন মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় কবরস্থ হতে! বস্তুত এ দুটি স্থানের কারণেই সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আরব হলো ভালোবাসার দেশ।
কিন্তু অত্যন্ত হতাশা ও আফসোসের বিষয় হলো, যে পবিত্র হারামাইনের কারণে দেশ ও দেশটির শাসকদের শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে দেখা হয়, সে হারামাইনের মর্যাদা আজ তার শাসকশ্রেণির হাতে ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্ব তাগুতের কালো ছায়া আজ পবিত্র এ দু'জায়গার ওপর পড়েছে। তাদের নাপাক পদচারণায় পবিত্র ভূমির মর্যাদা বিনষ্ট হচ্ছে। কাবা ও মসজিদে নববিকে ঘিরে চলছে গোপন ষড়যন্ত্রের নীলনকশা। যে-ই বিরোধিতা করছে, তাকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। মোটকথা, মুসলিমদের প্রাণের স্থান দুটি নিয়ে চলছে ভয়াবহ চক্রান্তের খেলা।
যে জাজিরাতুল আরব থেকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহুদি-খ্রিষ্টানদের লাঞ্ছিত করে বের করে দিয়েছিলেন, সে ভূমিতেই আজ তাদেরকে সসম্মানে স্যালুট দিয়ে বরণ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে তাদেরকে হারামের সীমানায়ও অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। অবাক করা ব্যাপার হলো, মুসলিমবিশ্ব এসব দেখে ও জেনেও সবাই অজ্ঞাত এক কারণে নীরবতা অবলম্বন করছে। আর যারাই বা এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে, তাদেরকে দুনিয়ার কথিত প্রভু আমেরিকা-ইসরাইলের পরামর্শে টেরোরিস্ট বলে অভিহিত করা হচ্ছে। হায় আফসোস!!
নীরবে কাঁদছে হারামাইনের ভূমি, প্রাসাদ, দেয়াল থেকে শুরু করে প্রতিটি বালুকণা। কিন্তু কে শুনবে তার কান্নার আওয়াজ? কে দেবে তাকে সান্ত্বনার প্রলেপ?? উম্মাহর এ নীরবতার মধ্যেই শক্ত হাতে হাতে কলম তুলে নিলেন পাকিস্তানের প্রখ্যাত লেখক মুফতি আবু লুবাবা শাহ মানসুর হাফি.। বিভিন্ন বক্তব্য, নানা বিশ্লেষণ ও অনেক তথ্য ও আর্টিকেল দিয়ে সাজিয়ে তুললেন কাগজের সাদা পাতা। সাদা পাতাগুলো রক্তিম হয়ে 'হারামাইন কি পুকার' নামে আত্মপ্রকাশ করল। অসাধারণ গুরুত্বপূর্ণ এ বইটির অনুবাদ করেছেন মাওলানা মো. এনামুল হক মাসউদ।
(লিখেছেন : মুহতারাম তারেকুজ্জামান তারেক)