হ্যালো মাওলানা।
বইয়ের নাম:হ্যালো মাওলানা।লেখক:মুহাম্মাদ ফজলুল হক।প্রকাশনায়:আর-রিহাব পাবলিকেশন্স।বই আলোচনা- হ্যালো মাওলানা বইটি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা নোমানকে ঘিরে লেখা হয়েছে।মাওলানা নোমান মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা হলেও কুরআন হাদিসের এলেমের ব্যাপারে সে একজন জ্ঞান-বিশারদ।হকের ব্যাপারে সে আপোষহীন।তবে তার মেজাজ মর্জি ঠান্ডা।বড় হুজুরের আদেশে মাদরাসা থেকে নোমান সাহেবকে পাঠানো হয় মসজিদে ইমামতির জন্য।আর ইমামের জন্য থাকার নির্দিষ্ট জায়গা না থাকার ফলে শেষে সভাপতি তার বাসায় থাকার কথা বলেন।শেষে নোমান সাহেবের থাকার বন্দোবস্ত হয় সভাপতি সাহেবের বাসার ড্রাইভারের রুমে।জানিয়ে রাখা ভালো,সভাপতির বাড়ির সদস্য হচ্ছেন তার বউ,বাবা(আফসার উদ্দিন),ভাতিজি(জোবায়দা),গাড়ি চালক(ইদ্রিস)এবং সভাপতির প্রবাসি ছেলে হুমায়ূন।মাওলানা নোমান সাহেব ইদ্রিসের সাথে থাকা শুরু করেন এবং তার বিভিন্ন অযোক্তিক প্রশ্নের সম্মুখীন হন।নোমান সাহেবের খাবার এ বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়।খাবার দিয়ে যায় জোবায়দা।সেই সুবাধেই জোবায়দার সাথে কয়েকবার দেখা হয়েছে নোমান সাহেবের সাথে।আর জোবায়দার সাথে যাতে দেখা না হয় সেজন্য নোমান সাহেব নামাজের পর কিছুক্ষণ মসজিদে অবস্থান করে বাসায় ফিরেন।এভাবেই চলছিল নোমান সাহেবের প্রতিদিন।এদিকে সভাপতি জানতে পারেন প্রবাসে থাকা তার ছেলে খুবই অসুস্থ এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত।তবে যে কয়দিন বেঁচে থাকবে তার চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ৩-৪লক্ষ টাকার প্রয়োজন।এসব শুনে সভাপতি তার ছেলেকে দেশে চলে আসতে বলেন এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন বাপ-মা মরা জোবায়দার সাথে ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা।এর ফলে জোবায়দার সব সম্পত্তির মালিক হবে তার ছেলে।আর সেখান থেকে তার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে নিতে পারবে যতদিন বেঁচে থাকবে।আর এসব কথা জানতে পেরে যায় ড্রাইভার ইদ্রিস।যেখানে হুমায়ূন এর বেঁচে থাকা সন্দেহহীন,সেখানে জোবায়দার বিয়ে হয়ে গেলে তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে সেটা মেনে নিতে পারেনি ইদ্রিস।তাই সে পরিকল্পনা করে জোবায়দার মনে মাওলানার প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর চেষ্টা করে।সাথে সাথে সভাপতি যাতে করে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত নাহ করতে পারে এজন্য জোবায়দার দাদার সাথে পরিকল্পনা করতে থাকে।আর বড় হুজুরের সাথে কথা বলে নোমান সাহেবের বাবা-মাকে নিয়ে আসেন এবং জোবায়দার দাদাজানকে রাজি করান নোমান সাহেবের সাথে জোবায়দার বিয়ে দেবার জন্য।দাদাজান,বড়হুজুর সব ঠিক করে সভাপতিকে সেখানে ডাকেন।তখন মানসম্মানের ভয়ে সবদিক বিবেচনা করে তিনিও রাজি হন।তবে এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন নাহ নোমান সাহেব।পরে তাকে সেখানে উপস্থিত করা হলে সে কী বিয়ে করেছিল জোবায়দাকে?শেষ টা কী হয়েছিল জানতে পড়তে হবে বইটি।এটি একটি ইসলামি উপন্যাস।উপন্যাসটিতে লেখক ইমামের বাস্তবিক জীবন,সমাজের বর্তমানের পরিস্থিতি,মানুষের ভিতরে থাকা ব্যক্তিত্ব খুবই নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।আশা করি পাঠক বইটি পড়ার সময় নতুন ধরনের এক প্লটের উপন্যাসের সাথে পরিচিত হবেন।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম:হ্যালো মাওলানা।
লেখক:মুহাম্মাদ ফজলুল হক।
প্রকাশনায়:আর-রিহাব পাবলিকেশন্স।
বই আলোচনা- হ্যালো মাওলানা বইটি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা নোমানকে ঘিরে লেখা হয়েছে।
মাওলানা নোমান মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা হলেও কুরআন হাদিসের এলেমের ব্যাপারে সে একজন জ্ঞান-বিশারদ।হকের ব্যাপারে সে আপোষহীন।তবে তার মেজাজ মর্জি ঠান্ডা।
বড় হুজুরের আদেশে মাদরাসা থেকে নোমান সাহেবকে পাঠানো হয় মসজিদে ইমামতির জন্য।আর ইমামের জন্য থাকার নির্দিষ্ট জায়গা না থাকার ফলে শেষে সভাপতি তার বাসায় থাকার কথা বলেন।শেষে নোমান সাহেবের থাকার বন্দোবস্ত হয় সভাপতি সাহেবের বাসার ড্রাইভারের রুমে।
জানিয়ে রাখা ভালো,সভাপতির বাড়ির সদস্য হচ্ছেন তার বউ,বাবা(আফসার উদ্দিন),ভাতিজি(জোবায়দা),গাড়ি চালক(ইদ্রিস)এবং সভাপতির প্রবাসি ছেলে হুমায়ূন।
মাওলানা নোমান সাহেব ইদ্রিসের সাথে থাকা শুরু করেন এবং তার বিভিন্ন অযোক্তিক প্রশ্নের সম্মুখীন হন।নোমান সাহেবের খাবার এ বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়।খাবার দিয়ে যায় জোবায়দা।সেই সুবাধেই জোবায়দার সাথে কয়েকবার দেখা হয়েছে নোমান সাহেবের সাথে।আর জোবায়দার সাথে যাতে দেখা না হয় সেজন্য নোমান সাহেব নামাজের পর কিছুক্ষণ মসজিদে অবস্থান করে বাসায় ফিরেন।এভাবেই চলছিল নোমান সাহেবের প্রতিদিন।
এদিকে সভাপতি জানতে পারেন প্রবাসে থাকা তার ছেলে খুবই অসুস্থ এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত।তবে যে কয়দিন বেঁচে থাকবে তার চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ৩-৪লক্ষ টাকার প্রয়োজন।
এসব শুনে সভাপতি তার ছেলেকে দেশে চলে আসতে বলেন এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন বাপ-মা মরা জোবায়দার সাথে ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা।এর ফলে জোবায়দার সব সম্পত্তির মালিক হবে তার ছেলে।আর সেখান থেকে তার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে নিতে পারবে যতদিন বেঁচে থাকবে।আর এসব কথা জানতে পেরে যায় ড্রাইভার ইদ্রিস।যেখানে হুমায়ূন এর বেঁচে থাকা সন্দেহহীন,সেখানে জোবায়দার বিয়ে হয়ে গেলে তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে সেটা মেনে নিতে পারেনি ইদ্রিস।
তাই সে পরিকল্পনা করে জোবায়দার মনে মাওলানার প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর চেষ্টা করে।সাথে সাথে সভাপতি যাতে করে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত নাহ করতে পারে এজন্য জোবায়দার দাদার সাথে পরিকল্পনা করতে থাকে।আর বড় হুজুরের সাথে কথা বলে নোমান সাহেবের বাবা-মাকে নিয়ে আসেন এবং জোবায়দার দাদাজানকে রাজি করান নোমান সাহেবের সাথে জোবায়দার বিয়ে দেবার জন্য।দাদাজান,বড়হুজুর সব ঠিক করে সভাপতিকে সেখানে ডাকেন।তখন মানসম্মানের ভয়ে সবদিক বিবেচনা করে তিনিও রাজি হন।তবে এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন নাহ নোমান সাহেব।পরে তাকে সেখানে উপস্থিত করা হলে সে কী বিয়ে করেছিল জোবায়দাকে?শেষ টা কী হয়েছিল জানতে পড়তে হবে বইটি।
এটি একটি ইসলামি উপন্যাস।উপন্যাসটিতে লেখক ইমামের বাস্তবিক জীবন,সমাজের বর্তমানের পরিস্থিতি,মানুষের ভিতরে থাকা ব্যক্তিত্ব খুবই নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আশা করি পাঠক বইটি পড়ার সময় নতুন ধরনের এক প্লটের উপন্যাসের সাথে পরিচিত হবেন।
লেখক:মুহাম্মাদ ফজলুল হক।
প্রকাশনায়:আর-রিহাব পাবলিকেশন্স।
বই আলোচনা- হ্যালো মাওলানা বইটি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা নোমানকে ঘিরে লেখা হয়েছে।
মাওলানা নোমান মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা হলেও কুরআন হাদিসের এলেমের ব্যাপারে সে একজন জ্ঞান-বিশারদ।হকের ব্যাপারে সে আপোষহীন।তবে তার মেজাজ মর্জি ঠান্ডা।
বড় হুজুরের আদেশে মাদরাসা থেকে নোমান সাহেবকে পাঠানো হয় মসজিদে ইমামতির জন্য।আর ইমামের জন্য থাকার নির্দিষ্ট জায়গা না থাকার ফলে শেষে সভাপতি তার বাসায় থাকার কথা বলেন।শেষে নোমান সাহেবের থাকার বন্দোবস্ত হয় সভাপতি সাহেবের বাসার ড্রাইভারের রুমে।
জানিয়ে রাখা ভালো,সভাপতির বাড়ির সদস্য হচ্ছেন তার বউ,বাবা(আফসার উদ্দিন),ভাতিজি(জোবায়দা),গাড়ি চালক(ইদ্রিস)এবং সভাপতির প্রবাসি ছেলে হুমায়ূন।
মাওলানা নোমান সাহেব ইদ্রিসের সাথে থাকা শুরু করেন এবং তার বিভিন্ন অযোক্তিক প্রশ্নের সম্মুখীন হন।নোমান সাহেবের খাবার এ বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়।খাবার দিয়ে যায় জোবায়দা।সেই সুবাধেই জোবায়দার সাথে কয়েকবার দেখা হয়েছে নোমান সাহেবের সাথে।আর জোবায়দার সাথে যাতে দেখা না হয় সেজন্য নোমান সাহেব নামাজের পর কিছুক্ষণ মসজিদে অবস্থান করে বাসায় ফিরেন।এভাবেই চলছিল নোমান সাহেবের প্রতিদিন।
এদিকে সভাপতি জানতে পারেন প্রবাসে থাকা তার ছেলে খুবই অসুস্থ এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত।তবে যে কয়দিন বেঁচে থাকবে তার চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ৩-৪লক্ষ টাকার প্রয়োজন।
এসব শুনে সভাপতি তার ছেলেকে দেশে চলে আসতে বলেন এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন বাপ-মা মরা জোবায়দার সাথে ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা।এর ফলে জোবায়দার সব সম্পত্তির মালিক হবে তার ছেলে।আর সেখান থেকে তার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে নিতে পারবে যতদিন বেঁচে থাকবে।আর এসব কথা জানতে পেরে যায় ড্রাইভার ইদ্রিস।যেখানে হুমায়ূন এর বেঁচে থাকা সন্দেহহীন,সেখানে জোবায়দার বিয়ে হয়ে গেলে তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে সেটা মেনে নিতে পারেনি ইদ্রিস।
তাই সে পরিকল্পনা করে জোবায়দার মনে মাওলানার প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর চেষ্টা করে।সাথে সাথে সভাপতি যাতে করে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত নাহ করতে পারে এজন্য জোবায়দার দাদার সাথে পরিকল্পনা করতে থাকে।আর বড় হুজুরের সাথে কথা বলে নোমান সাহেবের বাবা-মাকে নিয়ে আসেন এবং জোবায়দার দাদাজানকে রাজি করান নোমান সাহেবের সাথে জোবায়দার বিয়ে দেবার জন্য।দাদাজান,বড়হুজুর সব ঠিক করে সভাপতিকে সেখানে ডাকেন।তখন মানসম্মানের ভয়ে সবদিক বিবেচনা করে তিনিও রাজি হন।তবে এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন নাহ নোমান সাহেব।পরে তাকে সেখানে উপস্থিত করা হলে সে কী বিয়ে করেছিল জোবায়দাকে?শেষ টা কী হয়েছিল জানতে পড়তে হবে বইটি।
এটি একটি ইসলামি উপন্যাস।উপন্যাসটিতে লেখক ইমামের বাস্তবিক জীবন,সমাজের বর্তমানের পরিস্থিতি,মানুষের ভিতরে থাকা ব্যক্তিত্ব খুবই নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আশা করি পাঠক বইটি পড়ার সময় নতুন ধরনের এক প্লটের উপন্যাসের সাথে পরিচিত হবেন।
হ্যালো মাওলানা।
240 BDT400 BDTSave 160 BDT
1
বইয়ের নাম:হ্যালো মাওলানা।
লেখক:মুহাম্মাদ ফজলুল হক।
প্রকাশনায়:আর-রিহাব পাবলিকেশন্স।
বই আলোচনা- হ্যালো মাওলানা বইটি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা নোমানকে ঘিরে লেখা হয়েছে।
মাওলানা নোমান মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা হলেও কুরআন হাদিসের এলেমের ব্যাপারে সে একজন জ্ঞান-বিশারদ।হকের ব্যাপারে সে আপোষহীন।তবে তার মেজাজ মর্জি ঠান্ডা।
বড় হুজুরের আদেশে মাদরাসা থেকে নোমান সাহেবকে পাঠানো হয় মসজিদে ইমামতির জন্য।আর ইমামের জন্য থাকার নির্দিষ্ট জায়গা না থাকার ফলে শেষে সভাপতি তার বাসায় থাকার কথা বলেন।শেষে নোমান সাহেবের থাকার বন্দোবস্ত হয় সভাপতি সাহেবের বাসার ড্রাইভারের রুমে।
জানিয়ে রাখা ভালো,সভাপতির বাড়ির সদস্য হচ্ছেন তার বউ,বাবা(আফসার উদ্দিন),ভাতিজি(জোবায়দা),গাড়ি চালক(ইদ্রিস)এবং সভাপতির প্রবাসি ছেলে হুমায়ূন।
মাওলানা নোমান সাহেব ইদ্রিসের সাথে থাকা শুরু করেন এবং তার বিভিন্ন অযোক্তিক প্রশ্নের সম্মুখীন হন।নোমান সাহেবের খাবার এ বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়।খাবার দিয়ে যায় জোবায়দা।সেই সুবাধেই জোবায়দার সাথে কয়েকবার দেখা হয়েছে নোমান সাহেবের সাথে।আর জোবায়দার সাথে যাতে দেখা না হয় সেজন্য নোমান সাহেব নামাজের পর কিছুক্ষণ মসজিদে অবস্থান করে বাসায় ফিরেন।এভাবেই চলছিল নোমান সাহেবের প্রতিদিন।
এদিকে সভাপতি জানতে পারেন প্রবাসে থাকা তার ছেলে খুবই অসুস্থ এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত।তবে যে কয়দিন বেঁচে থাকবে তার চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ৩-৪লক্ষ টাকার প্রয়োজন।
এসব শুনে সভাপতি তার ছেলেকে দেশে চলে আসতে বলেন এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন বাপ-মা মরা জোবায়দার সাথে ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা।এর ফলে জোবায়দার সব সম্পত্তির মালিক হবে তার ছেলে।আর সেখান থেকে তার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে নিতে পারবে যতদিন বেঁচে থাকবে।আর এসব কথা জানতে পেরে যায় ড্রাইভার ইদ্রিস।যেখানে হুমায়ূন এর বেঁচে থাকা সন্দেহহীন,সেখানে জোবায়দার বিয়ে হয়ে গেলে তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে সেটা মেনে নিতে পারেনি ইদ্রিস।
তাই সে পরিকল্পনা করে জোবায়দার মনে মাওলানার প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর চেষ্টা করে।সাথে সাথে সভাপতি যাতে করে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত নাহ করতে পারে এজন্য জোবায়দার দাদার সাথে পরিকল্পনা করতে থাকে।আর বড় হুজুরের সাথে কথা বলে নোমান সাহেবের বাবা-মাকে নিয়ে আসেন এবং জোবায়দার দাদাজানকে রাজি করান নোমান সাহেবের সাথে জোবায়দার বিয়ে দেবার জন্য।দাদাজান,বড়হুজুর সব ঠিক করে সভাপতিকে সেখানে ডাকেন।তখন মানসম্মানের ভয়ে সবদিক বিবেচনা করে তিনিও রাজি হন।তবে এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন নাহ নোমান সাহেব।পরে তাকে সেখানে উপস্থিত করা হলে সে কী বিয়ে করেছিল জোবায়দাকে?শেষ টা কী হয়েছিল জানতে পড়তে হবে বইটি।
এটি একটি ইসলামি উপন্যাস।উপন্যাসটিতে লেখক ইমামের বাস্তবিক জীবন,সমাজের বর্তমানের পরিস্থিতি,মানুষের ভিতরে থাকা ব্যক্তিত্ব খুবই নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আশা করি পাঠক বইটি পড়ার সময় নতুন ধরনের এক প্লটের উপন্যাসের সাথে পরিচিত হবেন।
লেখক:মুহাম্মাদ ফজলুল হক।
প্রকাশনায়:আর-রিহাব পাবলিকেশন্স।
বই আলোচনা- হ্যালো মাওলানা বইটি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা নোমানকে ঘিরে লেখা হয়েছে।
মাওলানা নোমান মাত্র ফারেগ হওয়া মাওলানা হলেও কুরআন হাদিসের এলেমের ব্যাপারে সে একজন জ্ঞান-বিশারদ।হকের ব্যাপারে সে আপোষহীন।তবে তার মেজাজ মর্জি ঠান্ডা।
বড় হুজুরের আদেশে মাদরাসা থেকে নোমান সাহেবকে পাঠানো হয় মসজিদে ইমামতির জন্য।আর ইমামের জন্য থাকার নির্দিষ্ট জায়গা না থাকার ফলে শেষে সভাপতি তার বাসায় থাকার কথা বলেন।শেষে নোমান সাহেবের থাকার বন্দোবস্ত হয় সভাপতি সাহেবের বাসার ড্রাইভারের রুমে।
জানিয়ে রাখা ভালো,সভাপতির বাড়ির সদস্য হচ্ছেন তার বউ,বাবা(আফসার উদ্দিন),ভাতিজি(জোবায়দা),গাড়ি চালক(ইদ্রিস)এবং সভাপতির প্রবাসি ছেলে হুমায়ূন।
মাওলানা নোমান সাহেব ইদ্রিসের সাথে থাকা শুরু করেন এবং তার বিভিন্ন অযোক্তিক প্রশ্নের সম্মুখীন হন।নোমান সাহেবের খাবার এ বাড়ি থেকেই দেওয়া হয়।খাবার দিয়ে যায় জোবায়দা।সেই সুবাধেই জোবায়দার সাথে কয়েকবার দেখা হয়েছে নোমান সাহেবের সাথে।আর জোবায়দার সাথে যাতে দেখা না হয় সেজন্য নোমান সাহেব নামাজের পর কিছুক্ষণ মসজিদে অবস্থান করে বাসায় ফিরেন।এভাবেই চলছিল নোমান সাহেবের প্রতিদিন।
এদিকে সভাপতি জানতে পারেন প্রবাসে থাকা তার ছেলে খুবই অসুস্থ এবং তার মৃত্যু নিশ্চিত।তবে যে কয়দিন বেঁচে থাকবে তার চিকিৎসার জন্য প্রতি মাসে ৩-৪লক্ষ টাকার প্রয়োজন।
এসব শুনে সভাপতি তার ছেলেকে দেশে চলে আসতে বলেন এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন বাপ-মা মরা জোবায়দার সাথে ছেলের বিয়ে দেয়ার কথা।এর ফলে জোবায়দার সব সম্পত্তির মালিক হবে তার ছেলে।আর সেখান থেকে তার চিকিৎসার খরচ চালিয়ে নিতে পারবে যতদিন বেঁচে থাকবে।আর এসব কথা জানতে পেরে যায় ড্রাইভার ইদ্রিস।যেখানে হুমায়ূন এর বেঁচে থাকা সন্দেহহীন,সেখানে জোবায়দার বিয়ে হয়ে গেলে তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে সেটা মেনে নিতে পারেনি ইদ্রিস।
তাই সে পরিকল্পনা করে জোবায়দার মনে মাওলানার প্রতি ভালোবাসা জন্মানোর চেষ্টা করে।সাথে সাথে সভাপতি যাতে করে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত নাহ করতে পারে এজন্য জোবায়দার দাদার সাথে পরিকল্পনা করতে থাকে।আর বড় হুজুরের সাথে কথা বলে নোমান সাহেবের বাবা-মাকে নিয়ে আসেন এবং জোবায়দার দাদাজানকে রাজি করান নোমান সাহেবের সাথে জোবায়দার বিয়ে দেবার জন্য।দাদাজান,বড়হুজুর সব ঠিক করে সভাপতিকে সেখানে ডাকেন।তখন মানসম্মানের ভয়ে সবদিক বিবেচনা করে তিনিও রাজি হন।তবে এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে কিছুই জানতেন নাহ নোমান সাহেব।পরে তাকে সেখানে উপস্থিত করা হলে সে কী বিয়ে করেছিল জোবায়দাকে?শেষ টা কী হয়েছিল জানতে পড়তে হবে বইটি।
এটি একটি ইসলামি উপন্যাস।উপন্যাসটিতে লেখক ইমামের বাস্তবিক জীবন,সমাজের বর্তমানের পরিস্থিতি,মানুষের ভিতরে থাকা ব্যক্তিত্ব খুবই নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আশা করি পাঠক বইটি পড়ার সময় নতুন ধরনের এক প্লটের উপন্যাসের সাথে পরিচিত হবেন।