সালাতে খুশু খুজুর উপায়
বই: সালাতে খুশু খুজুর উপায়লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ।প্রকাশনী: আর রিহাব পাবলিকেশনবান্দা সালাতে যা বলে, যেসব কর্ম করে তা বুঝতে চেষ্টা করা, কুরআনের আয়াতসমূহ, যিকির, দো‘আ ইত্যাদিতে চিন্তা-ফিকির করা। আর মনে মনে এ কথা বলা, সে এখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আল্লাহ তাকে দেখছে। কারণ, মুসল্লি যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন সে আল্লাহর সামনে দাঁড়ায় এবং আল্লাহর সাথেই কথা বলে, আর কারো সাথে নয়। আর ইহসান-أن تعبد الله كأنك تراه، فإن لم تكن تراه فإنه يراك.“তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, যেন তুমি তাকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে না দেখ, তিনি অবশ্যই তোমাকে দেখছেন”। অতঃপর, যখন বান্দা সালাতের মজা ও স্বাদ গ্রহণ করবে, তখন সালাতের দিকে তার ঝোঁক আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এটি ঈমানের শক্তি অনুযায়ী হয়ে থাকে। আর ঈমানকে শক্তিশালী করে এমন উপকরণ অসংখ্য। এ কারণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন-حبب إليَّ من دنياكم : النساء والطيب ، وجعلت قرة عيني في الصلاة .“তোমাদের দুনিয়ার কয়েকটি জিনিষ আমার নিকট প্রিয় করা হয়েছে: নারী ও খুশবু। আর সালাতকে আমার চক্ষুশীতলকারী করা হয়েছে”।অপর হাদিসে বর্ণিত তিনি বলেন- أرحنا بالصلاة يا بلال “হে বিলাল, সালাতের মাধ্যমে আমাকে শান্তি দাও”। তিনি এ কথা বলেন নি সালাত হতে আমাকে মুক্তি দাও।সালাতে খুশুর ফজিলত ও খুশু ছেড়ে দেয়া সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى، مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ، كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ، فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ، إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ. “আল্লাহ তা‘আলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওজু করে, ওয়াক্ত মত সালাতগুলো আদায় করে এবং ভালোভাবে রুকু-সেজদা করে ও খুশুকে পরিপূর্ণ রূপ দেয়, তাকে ক্ষমা করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর যে ব্যক্তি এগুলো করে না, তাকে ক্ষমা করার ব্যাপারে আল্লাহর কোন প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি চান ক্ষমা করবেন অথবা তাকে আযাব-শাস্তি-দেবেন। [সুনানে আবু দাউদ- ৪২৫, সহীহুল জামে‘- ৩২৪২]
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: সালাতে খুশু খুজুর উপায়
লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ।
প্রকাশনী: আর রিহাব পাবলিকেশন
বান্দা সালাতে যা বলে, যেসব কর্ম করে তা বুঝতে চেষ্টা করা, কুরআনের আয়াতসমূহ, যিকির, দো‘আ ইত্যাদিতে চিন্তা-ফিকির করা। আর মনে মনে এ কথা বলা, সে এখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আল্লাহ তাকে দেখছে। কারণ, মুসল্লি যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন সে আল্লাহর সামনে দাঁড়ায় এবং আল্লাহর সাথেই কথা বলে, আর কারো সাথে নয়।
আর ইহসান-
أن تعبد الله كأنك تراه، فإن لم تكن تراه فإنه يراك.
“তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, যেন তুমি তাকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে না দেখ, তিনি অবশ্যই তোমাকে দেখছেন”।
অতঃপর, যখন বান্দা সালাতের মজা ও স্বাদ গ্রহণ করবে, তখন সালাতের দিকে তার ঝোঁক আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এটি ঈমানের শক্তি অনুযায়ী হয়ে থাকে।
আর ঈমানকে শক্তিশালী করে এমন উপকরণ অসংখ্য। এ কারণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন-
حبب إليَّ من دنياكم : النساء والطيب ، وجعلت قرة عيني في الصلاة .
“তোমাদের দুনিয়ার কয়েকটি জিনিষ আমার নিকট প্রিয় করা হয়েছে: নারী ও খুশবু। আর সালাতকে আমার চক্ষুশীতলকারী করা হয়েছে”।
অপর হাদিসে বর্ণিত তিনি বলেন- أرحنا بالصلاة يا بلال “হে বিলাল, সালাতের মাধ্যমে আমাকে শান্তি দাও”।
তিনি এ কথা বলেন নি সালাত হতে আমাকে মুক্তি দাও।
সালাতে খুশুর ফজিলত ও খুশু ছেড়ে দেয়া সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى، مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ، كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ، فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ، إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ.
“আল্লাহ তা‘আলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওজু করে, ওয়াক্ত মত সালাতগুলো আদায় করে এবং ভালোভাবে রুকু-সেজদা করে ও খুশুকে পরিপূর্ণ রূপ দেয়, তাকে ক্ষমা করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর যে ব্যক্তি এগুলো করে না, তাকে ক্ষমা করার ব্যাপারে আল্লাহর কোন প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি চান ক্ষমা করবেন অথবা তাকে আযাব-শাস্তি-দেবেন। [সুনানে আবু দাউদ- ৪২৫, সহীহুল জামে‘- ৩২৪২]
লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ।
প্রকাশনী: আর রিহাব পাবলিকেশন
বান্দা সালাতে যা বলে, যেসব কর্ম করে তা বুঝতে চেষ্টা করা, কুরআনের আয়াতসমূহ, যিকির, দো‘আ ইত্যাদিতে চিন্তা-ফিকির করা। আর মনে মনে এ কথা বলা, সে এখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আল্লাহ তাকে দেখছে। কারণ, মুসল্লি যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন সে আল্লাহর সামনে দাঁড়ায় এবং আল্লাহর সাথেই কথা বলে, আর কারো সাথে নয়।
আর ইহসান-
أن تعبد الله كأنك تراه، فإن لم تكن تراه فإنه يراك.
“তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, যেন তুমি তাকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে না দেখ, তিনি অবশ্যই তোমাকে দেখছেন”।
অতঃপর, যখন বান্দা সালাতের মজা ও স্বাদ গ্রহণ করবে, তখন সালাতের দিকে তার ঝোঁক আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এটি ঈমানের শক্তি অনুযায়ী হয়ে থাকে।
আর ঈমানকে শক্তিশালী করে এমন উপকরণ অসংখ্য। এ কারণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন-
حبب إليَّ من دنياكم : النساء والطيب ، وجعلت قرة عيني في الصلاة .
“তোমাদের দুনিয়ার কয়েকটি জিনিষ আমার নিকট প্রিয় করা হয়েছে: নারী ও খুশবু। আর সালাতকে আমার চক্ষুশীতলকারী করা হয়েছে”।
অপর হাদিসে বর্ণিত তিনি বলেন- أرحنا بالصلاة يا بلال “হে বিলাল, সালাতের মাধ্যমে আমাকে শান্তি দাও”।
তিনি এ কথা বলেন নি সালাত হতে আমাকে মুক্তি দাও।
সালাতে খুশুর ফজিলত ও খুশু ছেড়ে দেয়া সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى، مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ، كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ، فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ، إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ.
“আল্লাহ তা‘আলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওজু করে, ওয়াক্ত মত সালাতগুলো আদায় করে এবং ভালোভাবে রুকু-সেজদা করে ও খুশুকে পরিপূর্ণ রূপ দেয়, তাকে ক্ষমা করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর যে ব্যক্তি এগুলো করে না, তাকে ক্ষমা করার ব্যাপারে আল্লাহর কোন প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি চান ক্ষমা করবেন অথবা তাকে আযাব-শাস্তি-দেবেন। [সুনানে আবু দাউদ- ৪২৫, সহীহুল জামে‘- ৩২৪২]
সালাতে খুশু খুজুর উপায়
120 BDT200 BDTSave 80 BDT
1
বই: সালাতে খুশু খুজুর উপায়
লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ।
প্রকাশনী: আর রিহাব পাবলিকেশন
বান্দা সালাতে যা বলে, যেসব কর্ম করে তা বুঝতে চেষ্টা করা, কুরআনের আয়াতসমূহ, যিকির, দো‘আ ইত্যাদিতে চিন্তা-ফিকির করা। আর মনে মনে এ কথা বলা, সে এখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আল্লাহ তাকে দেখছে। কারণ, মুসল্লি যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন সে আল্লাহর সামনে দাঁড়ায় এবং আল্লাহর সাথেই কথা বলে, আর কারো সাথে নয়।
আর ইহসান-
أن تعبد الله كأنك تراه، فإن لم تكن تراه فإنه يراك.
“তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, যেন তুমি তাকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে না দেখ, তিনি অবশ্যই তোমাকে দেখছেন”।
অতঃপর, যখন বান্দা সালাতের মজা ও স্বাদ গ্রহণ করবে, তখন সালাতের দিকে তার ঝোঁক আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এটি ঈমানের শক্তি অনুযায়ী হয়ে থাকে।
আর ঈমানকে শক্তিশালী করে এমন উপকরণ অসংখ্য। এ কারণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন-
حبب إليَّ من دنياكم : النساء والطيب ، وجعلت قرة عيني في الصلاة .
“তোমাদের দুনিয়ার কয়েকটি জিনিষ আমার নিকট প্রিয় করা হয়েছে: নারী ও খুশবু। আর সালাতকে আমার চক্ষুশীতলকারী করা হয়েছে”।
অপর হাদিসে বর্ণিত তিনি বলেন- أرحنا بالصلاة يا بلال “হে বিলাল, সালাতের মাধ্যমে আমাকে শান্তি দাও”।
তিনি এ কথা বলেন নি সালাত হতে আমাকে মুক্তি দাও।
সালাতে খুশুর ফজিলত ও খুশু ছেড়ে দেয়া সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى، مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ، كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ، فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ، إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ.
“আল্লাহ তা‘আলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওজু করে, ওয়াক্ত মত সালাতগুলো আদায় করে এবং ভালোভাবে রুকু-সেজদা করে ও খুশুকে পরিপূর্ণ রূপ দেয়, তাকে ক্ষমা করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর যে ব্যক্তি এগুলো করে না, তাকে ক্ষমা করার ব্যাপারে আল্লাহর কোন প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি চান ক্ষমা করবেন অথবা তাকে আযাব-শাস্তি-দেবেন। [সুনানে আবু দাউদ- ৪২৫, সহীহুল জামে‘- ৩২৪২]
লেখক: শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ।
প্রকাশনী: আর রিহাব পাবলিকেশন
বান্দা সালাতে যা বলে, যেসব কর্ম করে তা বুঝতে চেষ্টা করা, কুরআনের আয়াতসমূহ, যিকির, দো‘আ ইত্যাদিতে চিন্তা-ফিকির করা। আর মনে মনে এ কথা বলা, সে এখন আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়েছে, আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আল্লাহ তাকে দেখছে। কারণ, মুসল্লি যখন সালাতে দাঁড়ায় তখন সে আল্লাহর সামনে দাঁড়ায় এবং আল্লাহর সাথেই কথা বলে, আর কারো সাথে নয়।
আর ইহসান-
أن تعبد الله كأنك تراه، فإن لم تكن تراه فإنه يراك.
“তুমি এমনভাবে ইবাদত করবে, যেন তুমি তাকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে না দেখ, তিনি অবশ্যই তোমাকে দেখছেন”।
অতঃপর, যখন বান্দা সালাতের মজা ও স্বাদ গ্রহণ করবে, তখন সালাতের দিকে তার ঝোঁক আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। আর এটি ঈমানের শক্তি অনুযায়ী হয়ে থাকে।
আর ঈমানকে শক্তিশালী করে এমন উপকরণ অসংখ্য। এ কারণে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন-
حبب إليَّ من دنياكم : النساء والطيب ، وجعلت قرة عيني في الصلاة .
“তোমাদের দুনিয়ার কয়েকটি জিনিষ আমার নিকট প্রিয় করা হয়েছে: নারী ও খুশবু। আর সালাতকে আমার চক্ষুশীতলকারী করা হয়েছে”।
অপর হাদিসে বর্ণিত তিনি বলেন- أرحنا بالصلاة يا بلال “হে বিলাল, সালাতের মাধ্যমে আমাকে শান্তি দাও”।
তিনি এ কথা বলেন নি সালাত হতে আমাকে মুক্তি দাও।
সালাতে খুশুর ফজিলত ও খুশু ছেড়ে দেয়া সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
خَمْسُ صَلَوَاتٍ افْتَرَضَهُنَّ اللَّهُ تَعَالَى، مَنْ أَحْسَنَ وُضُوءَهُنَّ وَصَلَّاهُنَّ لِوَقْتِهِنَّ، وَأَتَمَّ رُكُوعَهُنَّ وَخُشُوعَهُنَّ، كَانَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ أَنْ يَغْفِرَ لَهُ، وَمَنْ لَمْ يَفْعَلْ، فَلَيْسَ لَهُ عَلَى اللَّهِ عَهْدٌ، إِنْ شَاءَ غَفَرَ لَهُ، وَإِنْ شَاءَ عَذَّبَهُ.
“আল্লাহ তা‘আলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওজু করে, ওয়াক্ত মত সালাতগুলো আদায় করে এবং ভালোভাবে রুকু-সেজদা করে ও খুশুকে পরিপূর্ণ রূপ দেয়, তাকে ক্ষমা করে দেয়ার বিষয়ে আল্লাহ তা‘আলা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর যে ব্যক্তি এগুলো করে না, তাকে ক্ষমা করার ব্যাপারে আল্লাহর কোন প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি চান ক্ষমা করবেন অথবা তাকে আযাব-শাস্তি-দেবেন। [সুনানে আবু দাউদ- ৪২৫, সহীহুল জামে‘- ৩২৪২]