ডাক দিয়ে যাই তোমায় হে মুসলিম তরুণী
বই: ডাক দিয়ে যাই তোমায় হে মুসলিম তরুণীলেখক: উসতাজ হাসসান শামসি পাশাঅনুবাদ: আব্দুল্লাহ ইউসুফপৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৭২বাঁধাই: হার্ডকভারপ্রচ্ছদ মূল্য: ৩৬০৳ইংরেজ নারীর মতে নারীর কর্মক্ষেত্র.ইংরেজ লেখিকা ল্যাডি কুক ‘ইকো’ নামক ম্যাগাজিনে লেখেন, ‘নারী-পুরুষের সহকর্মক্ষেত্রে পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই নারীরা এমন কর্মক্ষেত্রে যেতে দ্বিধা করে, যে কর্মক্ষেত্র তার সৃষ্টির প্রকৃতি বিরুদ্ধ। এমন সহকর্মক্ষেত্র যে অঞ্চলে যত বেশি, সে অঞ্চলে জারজ সন্তানের সংখ্যা তত বেশি। আর এটা নারীর জন্য মারাত্মক শঙ্কার ব্যাপার।’এরপর লেখিকা বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মক্ষেত্রের কারণে পশ্চিমা নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। এখনো কি এটা বোঝার সময় আসেনি? হাজার হাজার নিরপরাধ শিশু হত্যা রোধ করার এখনো কি সময় আসেনি? এখানে তো শিশুর কোনো অপরাধ নেই। যা অপরাধ সবই করেছে পুরুষ নারীর নরম মনকে কাজে লাগিয়ে। .হে মা-বাবারা, আপনাদের মেয়েদের ল্যাবে বা কারখানায় কাজ করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর লোভ যেন আপনাদের প্রতারিত না করে। আমি তাদের পরিণতির কথা বলছি। তাদেরকে পুরুষদের থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিন। তাদেরকে নির্লজ্জ নিষ্ঠুর পুরুষদের ওত পেতে থাকার বিষয়ে সতর্ক করুন।.পরিসংখ্যান থেকে আমরা জেনেছি যে, জারজ সন্তান ধারণ করার এ মহাঘাতি ব্যাধি সে অঞ্চলে বেশি, যে অঞ্চলে নারী-পুরুষে অবাধ মেলামেশা হয়। আপনার কি দেখছেন না যে, সবচেয়ে বেশি জারজ সন্তান সে শ্রেণির নারীদের মধ্যে রয়েছে, যারা ল্যাবে কাজ করে বা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেবিকার কাজ করে। আবার অনেক নারী বিপদে পড়ে এসব জারজ সন্তান পেটে ধরছে। যদি অ্যাবরশন করানোর ডাক্তাররা অ্যাবরশন না করে, তবে আমরা এখন যত জারজ সন্তান দেখছি, তারচেয়ে বহু গুণ জারজ সন্তান দেখতে হতো। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা আমাদেরকে নিকৃষ্ট অবস্থায় এনে ফেলে। পূর্বে এমন কিছুর কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। নাগরিক জীবনে এ এক চরম অবক্ষয়।’-
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: ডাক দিয়ে যাই তোমায় হে মুসলিম তরুণী
লেখক: উসতাজ হাসসান শামসি পাশা
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ ইউসুফ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৭২
বাঁধাই: হার্ডকভার
প্রচ্ছদ মূল্য: ৩৬০৳
ইংরেজ নারীর মতে নারীর কর্মক্ষেত্র
.
ইংরেজ লেখিকা ল্যাডি কুক ‘ইকো’ নামক ম্যাগাজিনে লেখেন,
‘নারী-পুরুষের সহকর্মক্ষেত্রে পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই নারীরা এমন কর্মক্ষেত্রে যেতে দ্বিধা করে, যে কর্মক্ষেত্র তার সৃষ্টির প্রকৃতি বিরুদ্ধ। এমন সহকর্মক্ষেত্র যে অঞ্চলে যত বেশি, সে অঞ্চলে জারজ সন্তানের সংখ্যা তত বেশি। আর এটা নারীর জন্য মারাত্মক শঙ্কার ব্যাপার।’
এরপর লেখিকা বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মক্ষেত্রের কারণে পশ্চিমা নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। এখনো কি এটা বোঝার সময় আসেনি? হাজার হাজার নিরপরাধ শিশু হত্যা রোধ করার এখনো কি সময় আসেনি? এখানে তো শিশুর কোনো অপরাধ নেই। যা অপরাধ সবই করেছে পুরুষ নারীর নরম মনকে কাজে লাগিয়ে।
.
হে মা-বাবারা, আপনাদের মেয়েদের ল্যাবে বা কারখানায় কাজ করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর লোভ যেন আপনাদের প্রতারিত না করে। আমি তাদের পরিণতির কথা বলছি। তাদেরকে পুরুষদের থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিন। তাদেরকে নির্লজ্জ নিষ্ঠুর পুরুষদের ওত পেতে থাকার বিষয়ে সতর্ক করুন।
.
পরিসংখ্যান থেকে আমরা জেনেছি যে, জারজ সন্তান ধারণ করার এ মহাঘাতি ব্যাধি সে অঞ্চলে বেশি, যে অঞ্চলে নারী-পুরুষে অবাধ মেলামেশা হয়। আপনার কি দেখছেন না যে, সবচেয়ে বেশি জারজ সন্তান সে শ্রেণির নারীদের মধ্যে রয়েছে, যারা ল্যাবে কাজ করে বা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেবিকার কাজ করে। আবার অনেক নারী বিপদে পড়ে এসব জারজ সন্তান পেটে ধরছে। যদি অ্যাবরশন করানোর ডাক্তাররা অ্যাবরশন না করে, তবে আমরা এখন যত জারজ সন্তান দেখছি, তারচেয়ে বহু গুণ জারজ সন্তান দেখতে হতো। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা আমাদেরকে নিকৃষ্ট অবস্থায় এনে ফেলে। পূর্বে এমন কিছুর কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। নাগরিক জীবনে এ এক চরম অবক্ষয়।’
-
লেখক: উসতাজ হাসসান শামসি পাশা
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ ইউসুফ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৭২
বাঁধাই: হার্ডকভার
প্রচ্ছদ মূল্য: ৩৬০৳
ইংরেজ নারীর মতে নারীর কর্মক্ষেত্র
.
ইংরেজ লেখিকা ল্যাডি কুক ‘ইকো’ নামক ম্যাগাজিনে লেখেন,
‘নারী-পুরুষের সহকর্মক্ষেত্রে পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই নারীরা এমন কর্মক্ষেত্রে যেতে দ্বিধা করে, যে কর্মক্ষেত্র তার সৃষ্টির প্রকৃতি বিরুদ্ধ। এমন সহকর্মক্ষেত্র যে অঞ্চলে যত বেশি, সে অঞ্চলে জারজ সন্তানের সংখ্যা তত বেশি। আর এটা নারীর জন্য মারাত্মক শঙ্কার ব্যাপার।’
এরপর লেখিকা বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মক্ষেত্রের কারণে পশ্চিমা নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। এখনো কি এটা বোঝার সময় আসেনি? হাজার হাজার নিরপরাধ শিশু হত্যা রোধ করার এখনো কি সময় আসেনি? এখানে তো শিশুর কোনো অপরাধ নেই। যা অপরাধ সবই করেছে পুরুষ নারীর নরম মনকে কাজে লাগিয়ে।
.
হে মা-বাবারা, আপনাদের মেয়েদের ল্যাবে বা কারখানায় কাজ করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর লোভ যেন আপনাদের প্রতারিত না করে। আমি তাদের পরিণতির কথা বলছি। তাদেরকে পুরুষদের থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিন। তাদেরকে নির্লজ্জ নিষ্ঠুর পুরুষদের ওত পেতে থাকার বিষয়ে সতর্ক করুন।
.
পরিসংখ্যান থেকে আমরা জেনেছি যে, জারজ সন্তান ধারণ করার এ মহাঘাতি ব্যাধি সে অঞ্চলে বেশি, যে অঞ্চলে নারী-পুরুষে অবাধ মেলামেশা হয়। আপনার কি দেখছেন না যে, সবচেয়ে বেশি জারজ সন্তান সে শ্রেণির নারীদের মধ্যে রয়েছে, যারা ল্যাবে কাজ করে বা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেবিকার কাজ করে। আবার অনেক নারী বিপদে পড়ে এসব জারজ সন্তান পেটে ধরছে। যদি অ্যাবরশন করানোর ডাক্তাররা অ্যাবরশন না করে, তবে আমরা এখন যত জারজ সন্তান দেখছি, তারচেয়ে বহু গুণ জারজ সন্তান দেখতে হতো। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা আমাদেরকে নিকৃষ্ট অবস্থায় এনে ফেলে। পূর্বে এমন কিছুর কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। নাগরিক জীবনে এ এক চরম অবক্ষয়।’
-
ডাক দিয়ে যাই তোমায় হে মুসলিম তরুণী
250 BDT360 BDTSave 110 BDT
1
বই: ডাক দিয়ে যাই তোমায় হে মুসলিম তরুণী
লেখক: উসতাজ হাসসান শামসি পাশা
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ ইউসুফ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৭২
বাঁধাই: হার্ডকভার
প্রচ্ছদ মূল্য: ৩৬০৳
ইংরেজ নারীর মতে নারীর কর্মক্ষেত্র
.
ইংরেজ লেখিকা ল্যাডি কুক ‘ইকো’ নামক ম্যাগাজিনে লেখেন,
‘নারী-পুরুষের সহকর্মক্ষেত্রে পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই নারীরা এমন কর্মক্ষেত্রে যেতে দ্বিধা করে, যে কর্মক্ষেত্র তার সৃষ্টির প্রকৃতি বিরুদ্ধ। এমন সহকর্মক্ষেত্র যে অঞ্চলে যত বেশি, সে অঞ্চলে জারজ সন্তানের সংখ্যা তত বেশি। আর এটা নারীর জন্য মারাত্মক শঙ্কার ব্যাপার।’
এরপর লেখিকা বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মক্ষেত্রের কারণে পশ্চিমা নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। এখনো কি এটা বোঝার সময় আসেনি? হাজার হাজার নিরপরাধ শিশু হত্যা রোধ করার এখনো কি সময় আসেনি? এখানে তো শিশুর কোনো অপরাধ নেই। যা অপরাধ সবই করেছে পুরুষ নারীর নরম মনকে কাজে লাগিয়ে।
.
হে মা-বাবারা, আপনাদের মেয়েদের ল্যাবে বা কারখানায় কাজ করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর লোভ যেন আপনাদের প্রতারিত না করে। আমি তাদের পরিণতির কথা বলছি। তাদেরকে পুরুষদের থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিন। তাদেরকে নির্লজ্জ নিষ্ঠুর পুরুষদের ওত পেতে থাকার বিষয়ে সতর্ক করুন।
.
পরিসংখ্যান থেকে আমরা জেনেছি যে, জারজ সন্তান ধারণ করার এ মহাঘাতি ব্যাধি সে অঞ্চলে বেশি, যে অঞ্চলে নারী-পুরুষে অবাধ মেলামেশা হয়। আপনার কি দেখছেন না যে, সবচেয়ে বেশি জারজ সন্তান সে শ্রেণির নারীদের মধ্যে রয়েছে, যারা ল্যাবে কাজ করে বা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেবিকার কাজ করে। আবার অনেক নারী বিপদে পড়ে এসব জারজ সন্তান পেটে ধরছে। যদি অ্যাবরশন করানোর ডাক্তাররা অ্যাবরশন না করে, তবে আমরা এখন যত জারজ সন্তান দেখছি, তারচেয়ে বহু গুণ জারজ সন্তান দেখতে হতো। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা আমাদেরকে নিকৃষ্ট অবস্থায় এনে ফেলে। পূর্বে এমন কিছুর কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। নাগরিক জীবনে এ এক চরম অবক্ষয়।’
-
লেখক: উসতাজ হাসসান শামসি পাশা
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ ইউসুফ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ২৭২
বাঁধাই: হার্ডকভার
প্রচ্ছদ মূল্য: ৩৬০৳
ইংরেজ নারীর মতে নারীর কর্মক্ষেত্র
.
ইংরেজ লেখিকা ল্যাডি কুক ‘ইকো’ নামক ম্যাগাজিনে লেখেন,
‘নারী-পুরুষের সহকর্মক্ষেত্রে পুরুষ নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাই নারীরা এমন কর্মক্ষেত্রে যেতে দ্বিধা করে, যে কর্মক্ষেত্র তার সৃষ্টির প্রকৃতি বিরুদ্ধ। এমন সহকর্মক্ষেত্র যে অঞ্চলে যত বেশি, সে অঞ্চলে জারজ সন্তানের সংখ্যা তত বেশি। আর এটা নারীর জন্য মারাত্মক শঙ্কার ব্যাপার।’
এরপর লেখিকা বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মক্ষেত্রের কারণে পশ্চিমা নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। এখনো কি এটা বোঝার সময় আসেনি? হাজার হাজার নিরপরাধ শিশু হত্যা রোধ করার এখনো কি সময় আসেনি? এখানে তো শিশুর কোনো অপরাধ নেই। যা অপরাধ সবই করেছে পুরুষ নারীর নরম মনকে কাজে লাগিয়ে।
.
হে মা-বাবারা, আপনাদের মেয়েদের ল্যাবে বা কারখানায় কাজ করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর লোভ যেন আপনাদের প্রতারিত না করে। আমি তাদের পরিণতির কথা বলছি। তাদেরকে পুরুষদের থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিন। তাদেরকে নির্লজ্জ নিষ্ঠুর পুরুষদের ওত পেতে থাকার বিষয়ে সতর্ক করুন।
.
পরিসংখ্যান থেকে আমরা জেনেছি যে, জারজ সন্তান ধারণ করার এ মহাঘাতি ব্যাধি সে অঞ্চলে বেশি, যে অঞ্চলে নারী-পুরুষে অবাধ মেলামেশা হয়। আপনার কি দেখছেন না যে, সবচেয়ে বেশি জারজ সন্তান সে শ্রেণির নারীদের মধ্যে রয়েছে, যারা ল্যাবে কাজ করে বা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেবিকার কাজ করে। আবার অনেক নারী বিপদে পড়ে এসব জারজ সন্তান পেটে ধরছে। যদি অ্যাবরশন করানোর ডাক্তাররা অ্যাবরশন না করে, তবে আমরা এখন যত জারজ সন্তান দেখছি, তারচেয়ে বহু গুণ জারজ সন্তান দেখতে হতো। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা আমাদেরকে নিকৃষ্ট অবস্থায় এনে ফেলে। পূর্বে এমন কিছুর কল্পনা করাও সম্ভব ছিল না। নাগরিক জীবনে এ এক চরম অবক্ষয়।’
-