শূন্যস্থান
বই : শূন্যস্থান লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফপ্রকাশনায় : Muhammad Publication‘শূন্যস্থান' নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা খালি খালি ভাব চলে আসে, তাই না? মনেহয় কী যেন নেই। কোথায় যেন কীসের একটুখানি অভাব। হ্যাঁ, আমাদের জীবনে এরকম অসংখ্য অগণিত শুন্যস্থান লুকিয়ে আছে। একজন শিক্ষিত বেকার ছেলের কাছে চাকরি না পাওয়ার অভাবটাই হচ্ছে শূন্যস্থান। পছন্দের জিনিসটা (ব্যক্তি/বস্তু) নিজের করে না পাওয়ার যন্ত্রণাটাই ব্যক্তির হৃদয়ে সৃষ্টি অদৃশ্য সেই শূন্যস্থান। জন্ম থেকেই শূন্যস্থান আমাদের প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। নেই বলে—এই যে নেই নামক অনুভূতিটা—এর হাত থেকে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিটিরও রেহাই নেই।.তবে এত এত শূন্যতার মাঝেও কিছু কিছু শূন্যতা আবার আমাদের নতুন করে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখায়। নিজেকে নতুন করে চিনতে শেখায়।.আত্মোপলব্ধির এই অনুভূতিটার নামই হচ্ছে শূন্যস্থান। হৃদয়ে শূন্যতা জন্মাতে না পারলে সেখানে সভ্যতার নতুন সংস্করণ কীরূপেই-বা ঘটবে? যেমন করে শীতের রুক্ষতার পরে বসন্ত প্রাণের স্পন্দন নিয়ে সবুজে- শ্যামলে প্রকৃতিকে নবরূপে সাজিয়ে তোলে, তেমনি মানবহৃদয়ে সৃষ্ট শূন্যস্থানও ব্যক্তিকে ভেঙেচুড়ে নতুন এক আমিতে বদলে দিয়ে জীবনে আনে এক নতুন জোয়ার। প্রত্যাবর্তনের সেই জোয়ারের সূচনালগ্ন নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন ‘শূন্যস্থান’।.অতএব, শূন্যস্থান কেবলই আবেগ নয়। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ও ডজন খানেক শূন্যতা বয়ে বেড়ায়। অনুভূতি জাগ্রত হয় অপ্রাপ্তির বেদনায়। নেই বলেও কিছু একটা তো আছে। সৌরজগতের দিকে একটিবার তাকিয়ে দেখুন—সীমাহীন ওই বিশালতার নামও নাকি মহাশূন্য। অতএব, শূন্যস্থান—অভিমান নয়, আর না অভিশাপ। শূন্যস্থান—একটি অনুভূতির নাম। যার পরে আর কোনো অভিযোগ বাসা বাঁধে না৷ সুতরাং আসুন নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা চিরচেনা সেই শূন্যস্থানটুকুকে খুঁজে বের করে রবের দিকে ফিরি। অনেক তো হলো; ফিরতে যে হবেই এবেলা। কি ফিরবেন তো?.
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : শূন্যস্থান
লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফ
প্রকাশনায় : Muhammad Publication
‘শূন্যস্থান' নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা খালি খালি ভাব চলে আসে, তাই না? মনেহয় কী যেন নেই। কোথায় যেন কীসের একটুখানি অভাব। হ্যাঁ, আমাদের জীবনে এরকম অসংখ্য অগণিত শুন্যস্থান লুকিয়ে আছে। একজন শিক্ষিত বেকার ছেলের কাছে চাকরি না পাওয়ার অভাবটাই হচ্ছে শূন্যস্থান। পছন্দের জিনিসটা (ব্যক্তি/বস্তু) নিজের করে না পাওয়ার যন্ত্রণাটাই ব্যক্তির হৃদয়ে সৃষ্টি অদৃশ্য সেই শূন্যস্থান। জন্ম থেকেই শূন্যস্থান আমাদের প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। নেই বলে—এই যে নেই নামক অনুভূতিটা—এর হাত থেকে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিটিরও রেহাই নেই।
.
তবে এত এত শূন্যতার মাঝেও কিছু কিছু শূন্যতা আবার আমাদের নতুন করে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখায়। নিজেকে নতুন করে চিনতে শেখায়।
.
আত্মোপলব্ধির এই অনুভূতিটার নামই হচ্ছে শূন্যস্থান। হৃদয়ে শূন্যতা জন্মাতে না পারলে সেখানে সভ্যতার নতুন সংস্করণ কীরূপেই-বা ঘটবে? যেমন করে শীতের রুক্ষতার পরে বসন্ত প্রাণের স্পন্দন নিয়ে সবুজে- শ্যামলে প্রকৃতিকে নবরূপে সাজিয়ে তোলে, তেমনি মানবহৃদয়ে সৃষ্ট শূন্যস্থানও ব্যক্তিকে ভেঙেচুড়ে নতুন এক আমিতে বদলে দিয়ে জীবনে আনে এক নতুন জোয়ার। প্রত্যাবর্তনের সেই জোয়ারের সূচনালগ্ন নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন ‘শূন্যস্থান’।
.
অতএব, শূন্যস্থান কেবলই আবেগ নয়। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ও ডজন খানেক শূন্যতা বয়ে বেড়ায়। অনুভূতি জাগ্রত হয় অপ্রাপ্তির বেদনায়। নেই বলেও কিছু একটা তো আছে। সৌরজগতের দিকে একটিবার তাকিয়ে দেখুন—সীমাহীন ওই বিশালতার নামও নাকি মহাশূন্য। অতএব, শূন্যস্থান—অভিমান নয়, আর না অভিশাপ। শূন্যস্থান—একটি অনুভূতির নাম। যার পরে আর কোনো অভিযোগ বাসা বাঁধে না৷ সুতরাং আসুন নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা চিরচেনা সেই শূন্যস্থানটুকুকে খুঁজে বের করে রবের দিকে ফিরি। অনেক তো হলো; ফিরতে যে হবেই এবেলা। কি ফিরবেন তো?
.
লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফ
প্রকাশনায় : Muhammad Publication
‘শূন্যস্থান' নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা খালি খালি ভাব চলে আসে, তাই না? মনেহয় কী যেন নেই। কোথায় যেন কীসের একটুখানি অভাব। হ্যাঁ, আমাদের জীবনে এরকম অসংখ্য অগণিত শুন্যস্থান লুকিয়ে আছে। একজন শিক্ষিত বেকার ছেলের কাছে চাকরি না পাওয়ার অভাবটাই হচ্ছে শূন্যস্থান। পছন্দের জিনিসটা (ব্যক্তি/বস্তু) নিজের করে না পাওয়ার যন্ত্রণাটাই ব্যক্তির হৃদয়ে সৃষ্টি অদৃশ্য সেই শূন্যস্থান। জন্ম থেকেই শূন্যস্থান আমাদের প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। নেই বলে—এই যে নেই নামক অনুভূতিটা—এর হাত থেকে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিটিরও রেহাই নেই।
.
তবে এত এত শূন্যতার মাঝেও কিছু কিছু শূন্যতা আবার আমাদের নতুন করে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখায়। নিজেকে নতুন করে চিনতে শেখায়।
.
আত্মোপলব্ধির এই অনুভূতিটার নামই হচ্ছে শূন্যস্থান। হৃদয়ে শূন্যতা জন্মাতে না পারলে সেখানে সভ্যতার নতুন সংস্করণ কীরূপেই-বা ঘটবে? যেমন করে শীতের রুক্ষতার পরে বসন্ত প্রাণের স্পন্দন নিয়ে সবুজে- শ্যামলে প্রকৃতিকে নবরূপে সাজিয়ে তোলে, তেমনি মানবহৃদয়ে সৃষ্ট শূন্যস্থানও ব্যক্তিকে ভেঙেচুড়ে নতুন এক আমিতে বদলে দিয়ে জীবনে আনে এক নতুন জোয়ার। প্রত্যাবর্তনের সেই জোয়ারের সূচনালগ্ন নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন ‘শূন্যস্থান’।
.
অতএব, শূন্যস্থান কেবলই আবেগ নয়। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ও ডজন খানেক শূন্যতা বয়ে বেড়ায়। অনুভূতি জাগ্রত হয় অপ্রাপ্তির বেদনায়। নেই বলেও কিছু একটা তো আছে। সৌরজগতের দিকে একটিবার তাকিয়ে দেখুন—সীমাহীন ওই বিশালতার নামও নাকি মহাশূন্য। অতএব, শূন্যস্থান—অভিমান নয়, আর না অভিশাপ। শূন্যস্থান—একটি অনুভূতির নাম। যার পরে আর কোনো অভিযোগ বাসা বাঁধে না৷ সুতরাং আসুন নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা চিরচেনা সেই শূন্যস্থানটুকুকে খুঁজে বের করে রবের দিকে ফিরি। অনেক তো হলো; ফিরতে যে হবেই এবেলা। কি ফিরবেন তো?
.
শূন্যস্থান
225 BDT300 BDTSave 75 BDT
1
বই : শূন্যস্থান
লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফ
প্রকাশনায় : Muhammad Publication
‘শূন্যস্থান' নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা খালি খালি ভাব চলে আসে, তাই না? মনেহয় কী যেন নেই। কোথায় যেন কীসের একটুখানি অভাব। হ্যাঁ, আমাদের জীবনে এরকম অসংখ্য অগণিত শুন্যস্থান লুকিয়ে আছে। একজন শিক্ষিত বেকার ছেলের কাছে চাকরি না পাওয়ার অভাবটাই হচ্ছে শূন্যস্থান। পছন্দের জিনিসটা (ব্যক্তি/বস্তু) নিজের করে না পাওয়ার যন্ত্রণাটাই ব্যক্তির হৃদয়ে সৃষ্টি অদৃশ্য সেই শূন্যস্থান। জন্ম থেকেই শূন্যস্থান আমাদের প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। নেই বলে—এই যে নেই নামক অনুভূতিটা—এর হাত থেকে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিটিরও রেহাই নেই।
.
তবে এত এত শূন্যতার মাঝেও কিছু কিছু শূন্যতা আবার আমাদের নতুন করে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখায়। নিজেকে নতুন করে চিনতে শেখায়।
.
আত্মোপলব্ধির এই অনুভূতিটার নামই হচ্ছে শূন্যস্থান। হৃদয়ে শূন্যতা জন্মাতে না পারলে সেখানে সভ্যতার নতুন সংস্করণ কীরূপেই-বা ঘটবে? যেমন করে শীতের রুক্ষতার পরে বসন্ত প্রাণের স্পন্দন নিয়ে সবুজে- শ্যামলে প্রকৃতিকে নবরূপে সাজিয়ে তোলে, তেমনি মানবহৃদয়ে সৃষ্ট শূন্যস্থানও ব্যক্তিকে ভেঙেচুড়ে নতুন এক আমিতে বদলে দিয়ে জীবনে আনে এক নতুন জোয়ার। প্রত্যাবর্তনের সেই জোয়ারের সূচনালগ্ন নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন ‘শূন্যস্থান’।
.
অতএব, শূন্যস্থান কেবলই আবেগ নয়। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ও ডজন খানেক শূন্যতা বয়ে বেড়ায়। অনুভূতি জাগ্রত হয় অপ্রাপ্তির বেদনায়। নেই বলেও কিছু একটা তো আছে। সৌরজগতের দিকে একটিবার তাকিয়ে দেখুন—সীমাহীন ওই বিশালতার নামও নাকি মহাশূন্য। অতএব, শূন্যস্থান—অভিমান নয়, আর না অভিশাপ। শূন্যস্থান—একটি অনুভূতির নাম। যার পরে আর কোনো অভিযোগ বাসা বাঁধে না৷ সুতরাং আসুন নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা চিরচেনা সেই শূন্যস্থানটুকুকে খুঁজে বের করে রবের দিকে ফিরি। অনেক তো হলো; ফিরতে যে হবেই এবেলা। কি ফিরবেন তো?
.
লেখক : এনামুল হক ইবনে ইউসুফ
প্রকাশনায় : Muhammad Publication
‘শূন্যস্থান' নামটা শুনলেই মনের মধ্যে কেমন যেন একটা খালি খালি ভাব চলে আসে, তাই না? মনেহয় কী যেন নেই। কোথায় যেন কীসের একটুখানি অভাব। হ্যাঁ, আমাদের জীবনে এরকম অসংখ্য অগণিত শুন্যস্থান লুকিয়ে আছে। একজন শিক্ষিত বেকার ছেলের কাছে চাকরি না পাওয়ার অভাবটাই হচ্ছে শূন্যস্থান। পছন্দের জিনিসটা (ব্যক্তি/বস্তু) নিজের করে না পাওয়ার যন্ত্রণাটাই ব্যক্তির হৃদয়ে সৃষ্টি অদৃশ্য সেই শূন্যস্থান। জন্ম থেকেই শূন্যস্থান আমাদের প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়াচ্ছে। নেই বলে—এই যে নেই নামক অনুভূতিটা—এর হাত থেকে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিটিরও রেহাই নেই।
.
তবে এত এত শূন্যতার মাঝেও কিছু কিছু শূন্যতা আবার আমাদের নতুন করে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখায়। নিজেকে নতুন করে চিনতে শেখায়।
.
আত্মোপলব্ধির এই অনুভূতিটার নামই হচ্ছে শূন্যস্থান। হৃদয়ে শূন্যতা জন্মাতে না পারলে সেখানে সভ্যতার নতুন সংস্করণ কীরূপেই-বা ঘটবে? যেমন করে শীতের রুক্ষতার পরে বসন্ত প্রাণের স্পন্দন নিয়ে সবুজে- শ্যামলে প্রকৃতিকে নবরূপে সাজিয়ে তোলে, তেমনি মানবহৃদয়ে সৃষ্ট শূন্যস্থানও ব্যক্তিকে ভেঙেচুড়ে নতুন এক আমিতে বদলে দিয়ে জীবনে আনে এক নতুন জোয়ার। প্রত্যাবর্তনের সেই জোয়ারের সূচনালগ্ন নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন ‘শূন্যস্থান’।
.
অতএব, শূন্যস্থান কেবলই আবেগ নয়। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ও ডজন খানেক শূন্যতা বয়ে বেড়ায়। অনুভূতি জাগ্রত হয় অপ্রাপ্তির বেদনায়। নেই বলেও কিছু একটা তো আছে। সৌরজগতের দিকে একটিবার তাকিয়ে দেখুন—সীমাহীন ওই বিশালতার নামও নাকি মহাশূন্য। অতএব, শূন্যস্থান—অভিমান নয়, আর না অভিশাপ। শূন্যস্থান—একটি অনুভূতির নাম। যার পরে আর কোনো অভিযোগ বাসা বাঁধে না৷ সুতরাং আসুন নিজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা চিরচেনা সেই শূন্যস্থানটুকুকে খুঁজে বের করে রবের দিকে ফিরি। অনেক তো হলো; ফিরতে যে হবেই এবেলা। কি ফিরবেন তো?
.