শবে মেরাজ, শবে বরাত, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী
শবে বরাতকে সামনে রেখে আমাদের সমাজে নানা ধরনের কথা ও আমল প্রচলিত রয়েছে। এসবের ভেতর কিছু কর্ম ও আয়োজন বিদআত বা রুসুমাতের পর্যায় চলে গেছে। যেমন : নামাজ ও আমলের নির্দিষ্ট সময়, নফল ইবাদতের শরিয়তপরিপন্থি নিয়ম নির্ধারিত করা, রুটি-হালুয়া বানিয়ে বিতরণ করা, আতশবাজি, মিলাদ-কিয়াম, গান-বাজনা, মসজিদের আলোকসজ্জা, দল নিয়ে কবর জিয়ারত, মাজারে মোমবাতি-আগরবাতির প্রজ্বলনসহ আরও নানা কর্মকাণ্ড এর আওতাভুক্ত আছে। আমরা জানিও না যে, ইবাদত ও নেকির আশায় কৃত এ কাজগুলো আমাদের ঈমানকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করছে।অপর দিকে আরেক দল শবে বরাতকে এককথায় অস্বীকার করে। সুন্নাত অনুযায়ী ইবাদত ও রোজাকে বিদআত হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই দুই দলের মধ্যে একটি জামাত অবস্থান করছে। মূলত তারাই হক পথে আছেন। শরিয়তমাফিক নফল নামাজ, রোজা ও জিকির-আজকার করেন। বিদআত ও রুসুমাত থেকে বেঁচে থাকেন। রোনাজারিতে রাত কাটিয়ে দেন। কারণ শরিয়তে যেসকল রাতকে মর্যাদাপূর্ণ বা গুনাহ মাফের রাত হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে, এদের অন্যতম হলো 'লাইলাতুল মোবারাকাহ' বা 'শবে বরাত'। অনেক হাদিসগ্রন্থে শবে বরাতের ফজিলত বর্ণিত আছে।শবে বরাতসহ আরও বরকতময় রজনী ও দিবসগুলো নিয়ে শরিয়তের নির্দেশ জানতে এ বইটি এককথায় অনন্য। শবে বরাতের পাশাপাশি শবে মিরাজ, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা সকল স্তরের মুসলিম পাঠকের ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।
An Najahah Shop
Category List
All products

শবে বরাতকে সামনে রেখে আমাদের সমাজে নানা ধরনের কথা ও আমল প্রচলিত রয়েছে। এসবের ভেতর কিছু কর্ম ও আয়োজন বিদআত বা রুসুমাতের পর্যায় চলে গেছে। যেমন : নামাজ ও আমলের নির্দিষ্ট সময়, নফল ইবাদতের শরিয়তপরিপন্থি নিয়ম নির্ধারিত করা, রুটি-হালুয়া বানিয়ে বিতরণ করা, আতশবাজি, মিলাদ-কিয়াম, গান-বাজনা, মসজিদের আলোকসজ্জা, দল নিয়ে কবর জিয়ারত, মাজারে মোমবাতি-আগরবাতির প্রজ্বলনসহ আরও নানা কর্মকাণ্ড এর আওতাভুক্ত আছে। আমরা জানিও না যে, ইবাদত ও নেকির আশায় কৃত এ কাজগুলো আমাদের ঈমানকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
অপর দিকে আরেক দল শবে বরাতকে এককথায় অস্বীকার করে। সুন্নাত অনুযায়ী ইবাদত ও রোজাকে বিদআত হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই দুই দলের মধ্যে একটি জামাত অবস্থান করছে। মূলত তারাই হক পথে আছেন। শরিয়তমাফিক নফল নামাজ, রোজা ও জিকির-আজকার করেন। বিদআত ও রুসুমাত থেকে বেঁচে থাকেন। রোনাজারিতে রাত কাটিয়ে দেন। কারণ শরিয়তে যেসকল রাতকে মর্যাদাপূর্ণ বা গুনাহ মাফের রাত হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে, এদের অন্যতম হলো 'লাইলাতুল মোবারাকাহ' বা 'শবে বরাত'। অনেক হাদিসগ্রন্থে শবে বরাতের ফজিলত বর্ণিত আছে।
শবে বরাতসহ আরও বরকতময় রজনী ও দিবসগুলো নিয়ে শরিয়তের নির্দেশ জানতে এ বইটি এককথায় অনন্য। শবে বরাতের পাশাপাশি শবে মিরাজ, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা সকল স্তরের মুসলিম পাঠকের ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।
অপর দিকে আরেক দল শবে বরাতকে এককথায় অস্বীকার করে। সুন্নাত অনুযায়ী ইবাদত ও রোজাকে বিদআত হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই দুই দলের মধ্যে একটি জামাত অবস্থান করছে। মূলত তারাই হক পথে আছেন। শরিয়তমাফিক নফল নামাজ, রোজা ও জিকির-আজকার করেন। বিদআত ও রুসুমাত থেকে বেঁচে থাকেন। রোনাজারিতে রাত কাটিয়ে দেন। কারণ শরিয়তে যেসকল রাতকে মর্যাদাপূর্ণ বা গুনাহ মাফের রাত হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে, এদের অন্যতম হলো 'লাইলাতুল মোবারাকাহ' বা 'শবে বরাত'। অনেক হাদিসগ্রন্থে শবে বরাতের ফজিলত বর্ণিত আছে।
শবে বরাতসহ আরও বরকতময় রজনী ও দিবসগুলো নিয়ে শরিয়তের নির্দেশ জানতে এ বইটি এককথায় অনন্য। শবে বরাতের পাশাপাশি শবে মিরাজ, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা সকল স্তরের মুসলিম পাঠকের ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।
শবে মেরাজ, শবে বরাত, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী
100 BDT200 BDTSave 100 BDT
1
শবে বরাতকে সামনে রেখে আমাদের সমাজে নানা ধরনের কথা ও আমল প্রচলিত রয়েছে। এসবের ভেতর কিছু কর্ম ও আয়োজন বিদআত বা রুসুমাতের পর্যায় চলে গেছে। যেমন : নামাজ ও আমলের নির্দিষ্ট সময়, নফল ইবাদতের শরিয়তপরিপন্থি নিয়ম নির্ধারিত করা, রুটি-হালুয়া বানিয়ে বিতরণ করা, আতশবাজি, মিলাদ-কিয়াম, গান-বাজনা, মসজিদের আলোকসজ্জা, দল নিয়ে কবর জিয়ারত, মাজারে মোমবাতি-আগরবাতির প্রজ্বলনসহ আরও নানা কর্মকাণ্ড এর আওতাভুক্ত আছে। আমরা জানিও না যে, ইবাদত ও নেকির আশায় কৃত এ কাজগুলো আমাদের ঈমানকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
অপর দিকে আরেক দল শবে বরাতকে এককথায় অস্বীকার করে। সুন্নাত অনুযায়ী ইবাদত ও রোজাকে বিদআত হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই দুই দলের মধ্যে একটি জামাত অবস্থান করছে। মূলত তারাই হক পথে আছেন। শরিয়তমাফিক নফল নামাজ, রোজা ও জিকির-আজকার করেন। বিদআত ও রুসুমাত থেকে বেঁচে থাকেন। রোনাজারিতে রাত কাটিয়ে দেন। কারণ শরিয়তে যেসকল রাতকে মর্যাদাপূর্ণ বা গুনাহ মাফের রাত হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে, এদের অন্যতম হলো 'লাইলাতুল মোবারাকাহ' বা 'শবে বরাত'। অনেক হাদিসগ্রন্থে শবে বরাতের ফজিলত বর্ণিত আছে।
শবে বরাতসহ আরও বরকতময় রজনী ও দিবসগুলো নিয়ে শরিয়তের নির্দেশ জানতে এ বইটি এককথায় অনন্য। শবে বরাতের পাশাপাশি শবে মিরাজ, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা সকল স্তরের মুসলিম পাঠকের ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।
অপর দিকে আরেক দল শবে বরাতকে এককথায় অস্বীকার করে। সুন্নাত অনুযায়ী ইবাদত ও রোজাকে বিদআত হিসেবে আখ্যা দেয়। তবে এই দুই দলের মধ্যে একটি জামাত অবস্থান করছে। মূলত তারাই হক পথে আছেন। শরিয়তমাফিক নফল নামাজ, রোজা ও জিকির-আজকার করেন। বিদআত ও রুসুমাত থেকে বেঁচে থাকেন। রোনাজারিতে রাত কাটিয়ে দেন। কারণ শরিয়তে যেসকল রাতকে মর্যাদাপূর্ণ বা গুনাহ মাফের রাত হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়েছে, এদের অন্যতম হলো 'লাইলাতুল মোবারাকাহ' বা 'শবে বরাত'। অনেক হাদিসগ্রন্থে শবে বরাতের ফজিলত বর্ণিত আছে।
শবে বরাতসহ আরও বরকতময় রজনী ও দিবসগুলো নিয়ে শরিয়তের নির্দেশ জানতে এ বইটি এককথায় অনন্য। শবে বরাতের পাশাপাশি শবে মিরাজ, শবে কদর, আশুরা ও ঈদে মিলাদুন্নবী বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা সকল স্তরের মুসলিম পাঠকের ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।