আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি
বাংলাদেশে মুজাহিদদের পদধূলি-পৃষ্ঠা ৩৬বই আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি।রাতের বেলা ঢাকা থেকে টেলিফোন এলো যে, আফগান নেতা তাঁর দুই সাথীসহ চাটগাঁ আসছেন। স্টেশন হতে মেহমানরা গেলেন সোজা দেশের প্রাচীনতম ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র হাটহাজারী মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায়। আলোচনা সভা ও খানা-পিনাপর্ব শেষে সন্ধ্যায় পটিয়াস্থ দেশের বৃহত্তর দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়ায়। রাত্রে মাদ্রাসার রেস্ট হাউজে থেকে সকালবেলা ওখানকার ছাত্র-শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনসাধারণের এক সমাবেশে মেহমানদের বক্তৃতার পর গাড়ীতে করে চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে দারুল ম'আরিফ আল-ইসলামিয়া। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে ছাত্র-গণজমায়েতে ভাষণদানের পর তারা গেলেন শহরের প্রাণকেন্দ্র লাল খান বাজারের মওলানা শওকত আলী রোড হয়ে পাহাড়ের উপর প্রতিষ্ঠিত জামেউল উলুম মাদ্রাসায়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনের পেছনে, সুউচ্চ পাহাড়ের শীর্ষে চোখ জুড়ানো সুন্দর মসজিদটিতে আফগান-আরব মুজাহিদরা যখন তাদের চোখে দেখা, বুকে মাখা জিহাদ আর বিজয়ের কাহিনী বর্ণনা করছিলেন-খুলে বলছিলেন সোভিয়েত-আফগান কমিউনিস্ট হায়েনাদের নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের বিষাদপূর্ণ দাস্তান, তখন মসজিদে সমবেত ছাত্র-যুবক, পুলিশ-সেপাই, কৃষক-শ্রমিক, চাকুরে- বেকার সকল স্তরের শ্রোতার হৃদয়-মনে উথলে উঠছিলো সমবেদনা আর সমহর্মিতার ছাত্র-ঊর্মিমালা।অশ্রুভেজা নয়নে উদ্ভাসিত হচ্ছিলো শপথের অগ্নিক্ষরা দ্যুতি। শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তুফান তুলছিলো খালেদ-উমর, তারেক-মূসা, আইয়ূবী-মাহমুদ-ঈসা খাঁ ও তীতুমীরের শোণিতধারা। মুহুর্মুহু না'রায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে প্রকম্পিত হচ্ছিলো চারদিকের ছোট-বড় পাহাড়। দুলে উঠছিলো প্রাচ্যের রাণী চট্টলার মজবুত ঢালাই দেয়া ইমারত, পীচঢালা রাজপথ।
An Najahah Shop
Category List
All products

বাংলাদেশে মুজাহিদদের পদধূলি-পৃষ্ঠা ৩৬
বই আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি।
রাতের বেলা ঢাকা থেকে টেলিফোন এলো যে, আফগান নেতা তাঁর দুই সাথীসহ চাটগাঁ আসছেন। স্টেশন হতে মেহমানরা গেলেন সোজা দেশের প্রাচীনতম ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র হাটহাজারী মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায়।
আলোচনা সভা ও খানা-পিনাপর্ব শেষে সন্ধ্যায় পটিয়াস্থ দেশের বৃহত্তর দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়ায়। রাত্রে মাদ্রাসার রেস্ট হাউজে থেকে সকালবেলা ওখানকার ছাত্র-শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনসাধারণের এক সমাবেশে মেহমানদের বক্তৃতার পর গাড়ীতে করে চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে দারুল ম'আরিফ আল-ইসলামিয়া। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে ছাত্র-গণজমায়েতে ভাষণদানের পর তারা গেলেন শহরের প্রাণকেন্দ্র লাল খান বাজারের মওলানা শওকত আলী রোড হয়ে পাহাড়ের উপর প্রতিষ্ঠিত জামেউল উলুম মাদ্রাসায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনের পেছনে, সুউচ্চ পাহাড়ের শীর্ষে চোখ জুড়ানো সুন্দর মসজিদটিতে আফগান-আরব মুজাহিদরা যখন তাদের চোখে দেখা, বুকে মাখা জিহাদ আর বিজয়ের কাহিনী বর্ণনা করছিলেন-খুলে বলছিলেন সোভিয়েত-আফগান কমিউনিস্ট হায়েনাদের নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের বিষাদপূর্ণ দাস্তান, তখন মসজিদে সমবেত ছাত্র-যুবক, পুলিশ-সেপাই, কৃষক-শ্রমিক, চাকুরে- বেকার সকল স্তরের শ্রোতার হৃদয়-মনে উথলে উঠছিলো সমবেদনা আর সমহর্মিতার ছাত্র-ঊর্মিমালা।
অশ্রুভেজা নয়নে উদ্ভাসিত হচ্ছিলো শপথের অগ্নিক্ষরা দ্যুতি। শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তুফান তুলছিলো খালেদ-উমর, তারেক-মূসা, আইয়ূবী-মাহমুদ-ঈসা খাঁ ও তীতুমীরের শোণিতধারা। মুহুর্মুহু না'রায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে প্রকম্পিত হচ্ছিলো চারদিকের ছোট-বড় পাহাড়। দুলে উঠছিলো প্রাচ্যের রাণী চট্টলার মজবুত ঢালাই দেয়া ইমারত, পীচঢালা রাজপথ।
বই আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি।
রাতের বেলা ঢাকা থেকে টেলিফোন এলো যে, আফগান নেতা তাঁর দুই সাথীসহ চাটগাঁ আসছেন। স্টেশন হতে মেহমানরা গেলেন সোজা দেশের প্রাচীনতম ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র হাটহাজারী মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায়।
আলোচনা সভা ও খানা-পিনাপর্ব শেষে সন্ধ্যায় পটিয়াস্থ দেশের বৃহত্তর দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়ায়। রাত্রে মাদ্রাসার রেস্ট হাউজে থেকে সকালবেলা ওখানকার ছাত্র-শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনসাধারণের এক সমাবেশে মেহমানদের বক্তৃতার পর গাড়ীতে করে চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে দারুল ম'আরিফ আল-ইসলামিয়া। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে ছাত্র-গণজমায়েতে ভাষণদানের পর তারা গেলেন শহরের প্রাণকেন্দ্র লাল খান বাজারের মওলানা শওকত আলী রোড হয়ে পাহাড়ের উপর প্রতিষ্ঠিত জামেউল উলুম মাদ্রাসায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনের পেছনে, সুউচ্চ পাহাড়ের শীর্ষে চোখ জুড়ানো সুন্দর মসজিদটিতে আফগান-আরব মুজাহিদরা যখন তাদের চোখে দেখা, বুকে মাখা জিহাদ আর বিজয়ের কাহিনী বর্ণনা করছিলেন-খুলে বলছিলেন সোভিয়েত-আফগান কমিউনিস্ট হায়েনাদের নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের বিষাদপূর্ণ দাস্তান, তখন মসজিদে সমবেত ছাত্র-যুবক, পুলিশ-সেপাই, কৃষক-শ্রমিক, চাকুরে- বেকার সকল স্তরের শ্রোতার হৃদয়-মনে উথলে উঠছিলো সমবেদনা আর সমহর্মিতার ছাত্র-ঊর্মিমালা।
অশ্রুভেজা নয়নে উদ্ভাসিত হচ্ছিলো শপথের অগ্নিক্ষরা দ্যুতি। শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তুফান তুলছিলো খালেদ-উমর, তারেক-মূসা, আইয়ূবী-মাহমুদ-ঈসা খাঁ ও তীতুমীরের শোণিতধারা। মুহুর্মুহু না'রায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে প্রকম্পিত হচ্ছিলো চারদিকের ছোট-বড় পাহাড়। দুলে উঠছিলো প্রাচ্যের রাণী চট্টলার মজবুত ঢালাই দেয়া ইমারত, পীচঢালা রাজপথ।
আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি
200 BDT400 BDTSave 200 BDT
sold_units 1
1
বাংলাদেশে মুজাহিদদের পদধূলি-পৃষ্ঠা ৩৬
বই আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি।
রাতের বেলা ঢাকা থেকে টেলিফোন এলো যে, আফগান নেতা তাঁর দুই সাথীসহ চাটগাঁ আসছেন। স্টেশন হতে মেহমানরা গেলেন সোজা দেশের প্রাচীনতম ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র হাটহাজারী মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায়।
আলোচনা সভা ও খানা-পিনাপর্ব শেষে সন্ধ্যায় পটিয়াস্থ দেশের বৃহত্তর দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়ায়। রাত্রে মাদ্রাসার রেস্ট হাউজে থেকে সকালবেলা ওখানকার ছাত্র-শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনসাধারণের এক সমাবেশে মেহমানদের বক্তৃতার পর গাড়ীতে করে চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে দারুল ম'আরিফ আল-ইসলামিয়া। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে ছাত্র-গণজমায়েতে ভাষণদানের পর তারা গেলেন শহরের প্রাণকেন্দ্র লাল খান বাজারের মওলানা শওকত আলী রোড হয়ে পাহাড়ের উপর প্রতিষ্ঠিত জামেউল উলুম মাদ্রাসায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনের পেছনে, সুউচ্চ পাহাড়ের শীর্ষে চোখ জুড়ানো সুন্দর মসজিদটিতে আফগান-আরব মুজাহিদরা যখন তাদের চোখে দেখা, বুকে মাখা জিহাদ আর বিজয়ের কাহিনী বর্ণনা করছিলেন-খুলে বলছিলেন সোভিয়েত-আফগান কমিউনিস্ট হায়েনাদের নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের বিষাদপূর্ণ দাস্তান, তখন মসজিদে সমবেত ছাত্র-যুবক, পুলিশ-সেপাই, কৃষক-শ্রমিক, চাকুরে- বেকার সকল স্তরের শ্রোতার হৃদয়-মনে উথলে উঠছিলো সমবেদনা আর সমহর্মিতার ছাত্র-ঊর্মিমালা।
অশ্রুভেজা নয়নে উদ্ভাসিত হচ্ছিলো শপথের অগ্নিক্ষরা দ্যুতি। শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তুফান তুলছিলো খালেদ-উমর, তারেক-মূসা, আইয়ূবী-মাহমুদ-ঈসা খাঁ ও তীতুমীরের শোণিতধারা। মুহুর্মুহু না'রায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে প্রকম্পিত হচ্ছিলো চারদিকের ছোট-বড় পাহাড়। দুলে উঠছিলো প্রাচ্যের রাণী চট্টলার মজবুত ঢালাই দেয়া ইমারত, পীচঢালা রাজপথ।
বই আফগানিস্তানে আমি আল্লাহকে দেখেছি।
রাতের বেলা ঢাকা থেকে টেলিফোন এলো যে, আফগান নেতা তাঁর দুই সাথীসহ চাটগাঁ আসছেন। স্টেশন হতে মেহমানরা গেলেন সোজা দেশের প্রাচীনতম ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র হাটহাজারী মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায়।
আলোচনা সভা ও খানা-পিনাপর্ব শেষে সন্ধ্যায় পটিয়াস্থ দেশের বৃহত্তর দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়ায়। রাত্রে মাদ্রাসার রেস্ট হাউজে থেকে সকালবেলা ওখানকার ছাত্র-শিক্ষক ও সর্বস্তরের জনসাধারণের এক সমাবেশে মেহমানদের বক্তৃতার পর গাড়ীতে করে চট্টগ্রাম শহরের উপকণ্ঠে দারুল ম'আরিফ আল-ইসলামিয়া। সেখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষে ছাত্র-গণজমায়েতে ভাষণদানের পর তারা গেলেন শহরের প্রাণকেন্দ্র লাল খান বাজারের মওলানা শওকত আলী রোড হয়ে পাহাড়ের উপর প্রতিষ্ঠিত জামেউল উলুম মাদ্রাসায়।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনের পেছনে, সুউচ্চ পাহাড়ের শীর্ষে চোখ জুড়ানো সুন্দর মসজিদটিতে আফগান-আরব মুজাহিদরা যখন তাদের চোখে দেখা, বুকে মাখা জিহাদ আর বিজয়ের কাহিনী বর্ণনা করছিলেন-খুলে বলছিলেন সোভিয়েত-আফগান কমিউনিস্ট হায়েনাদের নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের বিষাদপূর্ণ দাস্তান, তখন মসজিদে সমবেত ছাত্র-যুবক, পুলিশ-সেপাই, কৃষক-শ্রমিক, চাকুরে- বেকার সকল স্তরের শ্রোতার হৃদয়-মনে উথলে উঠছিলো সমবেদনা আর সমহর্মিতার ছাত্র-ঊর্মিমালা।
অশ্রুভেজা নয়নে উদ্ভাসিত হচ্ছিলো শপথের অগ্নিক্ষরা দ্যুতি। শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তুফান তুলছিলো খালেদ-উমর, তারেক-মূসা, আইয়ূবী-মাহমুদ-ঈসা খাঁ ও তীতুমীরের শোণিতধারা। মুহুর্মুহু না'রায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে প্রকম্পিত হচ্ছিলো চারদিকের ছোট-বড় পাহাড়। দুলে উঠছিলো প্রাচ্যের রাণী চট্টলার মজবুত ঢালাই দেয়া ইমারত, পীচঢালা রাজপথ।