ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি
বই : ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতিলেখক : সালাউদ্দিন বিন আহমদ ইদলিবিপ্রকাশক : রাহনুমা প্রকাশনীবাধাই : হার্ড কাভারপৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৯২মুদ্রিত মূল : ৪০০মুসলিম উম্মাহর এই সংকটময় মূহুর্তে অল্পতেই কাওকে কাফের সাব্যস্ত করা কতটুকু যৌক্তিক?.ঈমানের সর্বোচ্চ স্তর নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সর্বনিম্ন স্তরটি থেকে যায় অনালোচিত বা স্বল্পালোচিত। এতে মানুষের মনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা ভ্রমে পড়ে যায়। মনে হয়-ঈমান দ্বারা উদ্দেশ্য বুঝি তার এই সর্বোচ্চ স্তরই।.ঈমানের সর্বনিম্ন স্তরটি বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই। এটিও ঈমানের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ের ঈমান প্রাথমিকভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবে না। তবে, এটি চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে অবস্থান থেকে নিষ্কৃতি দান করবে। তারা প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ করলেও আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহে পরবর্তী সময়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। বিষয়টি হাদিসে বিস্তৃত আকারে বর্ণিত হয়েছে।আমরা আজ মজলুম। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে তারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ইসলামের শত্রুরা দেশে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সম্পদ লুণ্ঠন করছে, করছে মুসলিম নারীদের ইজ্জতহরণ। এরই মধ্যে যদি আমরা নিজেরা একে-অপরকে কাফের বলায় বাড়াবাড়ি করি, নানাবিধ দ্বন্দ্ব উসকে দিয়ে ভিতর থেকেই মুসলিম উম্মাহর শক্তিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে চাই? তখন আমাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়বে বৈ কমবে কি?.যেন আমরা অল্পতেই অপর ভাইকে ঈমানহারা না বলি, তাদের ঈমানের গন্ডি থেকে বাইরে সরিয়ে কুফরে ফেলে না দিই; সে জন্যই প্রয়োজন বাংলাভাষী অধিক বিশ্লেষণ-সমৃদ্ধ কোনো বই—যা আমাদের তাকফির তথা অন্যকে কাফির আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি পরিহার করে মধ্যম্পন্থা অবলম্বন করতে শেখাবে।সে রকম একটি বই-ই হলো ‘ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি’। যা আমাদের ঈমান ও তাকফির সম্পর্কে জ্ঞানের সে অভাব দূর করবে এবং কোনো মুসলিম ভাইকে কাফের আখ্যা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ সচেতন হতে সাহায্য করবে।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি
লেখক : সালাউদ্দিন বিন আহমদ ইদলিবি
প্রকাশক : রাহনুমা প্রকাশনী
বাধাই : হার্ড কাভার
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৯২
মুদ্রিত মূল : ৪০০
মুসলিম উম্মাহর এই সংকটময় মূহুর্তে অল্পতেই কাওকে কাফের সাব্যস্ত করা কতটুকু যৌক্তিক?
.
ঈমানের সর্বোচ্চ স্তর নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সর্বনিম্ন স্তরটি থেকে যায় অনালোচিত বা স্বল্পালোচিত। এতে মানুষের মনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা ভ্রমে পড়ে যায়। মনে হয়-ঈমান দ্বারা উদ্দেশ্য বুঝি তার এই সর্বোচ্চ স্তরই।
.
ঈমানের সর্বনিম্ন স্তরটি বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই। এটিও ঈমানের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ের ঈমান প্রাথমিকভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবে না। তবে, এটি চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে অবস্থান থেকে নিষ্কৃতি দান করবে। তারা প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ করলেও আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহে পরবর্তী সময়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। বিষয়টি হাদিসে বিস্তৃত আকারে বর্ণিত হয়েছে।
আমরা আজ মজলুম। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে তারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ইসলামের শত্রুরা দেশে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সম্পদ লুণ্ঠন করছে, করছে মুসলিম নারীদের ইজ্জতহরণ। এরই মধ্যে যদি আমরা নিজেরা একে-অপরকে কাফের বলায় বাড়াবাড়ি করি, নানাবিধ দ্বন্দ্ব উসকে দিয়ে ভিতর থেকেই মুসলিম উম্মাহর শক্তিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে চাই? তখন আমাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়বে বৈ কমবে কি?
.
যেন আমরা অল্পতেই অপর ভাইকে ঈমানহারা না বলি, তাদের ঈমানের গন্ডি থেকে বাইরে সরিয়ে কুফরে ফেলে না দিই; সে জন্যই প্রয়োজন বাংলাভাষী অধিক বিশ্লেষণ-সমৃদ্ধ কোনো বই—যা আমাদের তাকফির তথা অন্যকে কাফির আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি পরিহার করে মধ্যম্পন্থা অবলম্বন করতে শেখাবে।
সে রকম একটি বই-ই হলো ‘ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি’। যা আমাদের ঈমান ও তাকফির সম্পর্কে জ্ঞানের সে অভাব দূর করবে এবং কোনো মুসলিম ভাইকে কাফের আখ্যা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ সচেতন হতে সাহায্য করবে।
.
লেখক : সালাউদ্দিন বিন আহমদ ইদলিবি
প্রকাশক : রাহনুমা প্রকাশনী
বাধাই : হার্ড কাভার
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৯২
মুদ্রিত মূল : ৪০০
মুসলিম উম্মাহর এই সংকটময় মূহুর্তে অল্পতেই কাওকে কাফের সাব্যস্ত করা কতটুকু যৌক্তিক?
.
ঈমানের সর্বোচ্চ স্তর নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সর্বনিম্ন স্তরটি থেকে যায় অনালোচিত বা স্বল্পালোচিত। এতে মানুষের মনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা ভ্রমে পড়ে যায়। মনে হয়-ঈমান দ্বারা উদ্দেশ্য বুঝি তার এই সর্বোচ্চ স্তরই।
.
ঈমানের সর্বনিম্ন স্তরটি বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই। এটিও ঈমানের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ের ঈমান প্রাথমিকভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবে না। তবে, এটি চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে অবস্থান থেকে নিষ্কৃতি দান করবে। তারা প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ করলেও আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহে পরবর্তী সময়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। বিষয়টি হাদিসে বিস্তৃত আকারে বর্ণিত হয়েছে।
আমরা আজ মজলুম। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে তারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ইসলামের শত্রুরা দেশে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সম্পদ লুণ্ঠন করছে, করছে মুসলিম নারীদের ইজ্জতহরণ। এরই মধ্যে যদি আমরা নিজেরা একে-অপরকে কাফের বলায় বাড়াবাড়ি করি, নানাবিধ দ্বন্দ্ব উসকে দিয়ে ভিতর থেকেই মুসলিম উম্মাহর শক্তিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে চাই? তখন আমাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়বে বৈ কমবে কি?
.
যেন আমরা অল্পতেই অপর ভাইকে ঈমানহারা না বলি, তাদের ঈমানের গন্ডি থেকে বাইরে সরিয়ে কুফরে ফেলে না দিই; সে জন্যই প্রয়োজন বাংলাভাষী অধিক বিশ্লেষণ-সমৃদ্ধ কোনো বই—যা আমাদের তাকফির তথা অন্যকে কাফির আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি পরিহার করে মধ্যম্পন্থা অবলম্বন করতে শেখাবে।
সে রকম একটি বই-ই হলো ‘ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি’। যা আমাদের ঈমান ও তাকফির সম্পর্কে জ্ঞানের সে অভাব দূর করবে এবং কোনো মুসলিম ভাইকে কাফের আখ্যা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ সচেতন হতে সাহায্য করবে।
.
ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি
200 BDT400 BDTSave 200 BDT
1
বই : ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি
লেখক : সালাউদ্দিন বিন আহমদ ইদলিবি
প্রকাশক : রাহনুমা প্রকাশনী
বাধাই : হার্ড কাভার
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৯২
মুদ্রিত মূল : ৪০০
মুসলিম উম্মাহর এই সংকটময় মূহুর্তে অল্পতেই কাওকে কাফের সাব্যস্ত করা কতটুকু যৌক্তিক?
.
ঈমানের সর্বোচ্চ স্তর নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সর্বনিম্ন স্তরটি থেকে যায় অনালোচিত বা স্বল্পালোচিত। এতে মানুষের মনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা ভ্রমে পড়ে যায়। মনে হয়-ঈমান দ্বারা উদ্দেশ্য বুঝি তার এই সর্বোচ্চ স্তরই।
.
ঈমানের সর্বনিম্ন স্তরটি বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই। এটিও ঈমানের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ের ঈমান প্রাথমিকভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবে না। তবে, এটি চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে অবস্থান থেকে নিষ্কৃতি দান করবে। তারা প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ করলেও আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহে পরবর্তী সময়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। বিষয়টি হাদিসে বিস্তৃত আকারে বর্ণিত হয়েছে।
আমরা আজ মজলুম। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে তারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ইসলামের শত্রুরা দেশে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সম্পদ লুণ্ঠন করছে, করছে মুসলিম নারীদের ইজ্জতহরণ। এরই মধ্যে যদি আমরা নিজেরা একে-অপরকে কাফের বলায় বাড়াবাড়ি করি, নানাবিধ দ্বন্দ্ব উসকে দিয়ে ভিতর থেকেই মুসলিম উম্মাহর শক্তিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে চাই? তখন আমাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়বে বৈ কমবে কি?
.
যেন আমরা অল্পতেই অপর ভাইকে ঈমানহারা না বলি, তাদের ঈমানের গন্ডি থেকে বাইরে সরিয়ে কুফরে ফেলে না দিই; সে জন্যই প্রয়োজন বাংলাভাষী অধিক বিশ্লেষণ-সমৃদ্ধ কোনো বই—যা আমাদের তাকফির তথা অন্যকে কাফির আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি পরিহার করে মধ্যম্পন্থা অবলম্বন করতে শেখাবে।
সে রকম একটি বই-ই হলো ‘ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি’। যা আমাদের ঈমান ও তাকফির সম্পর্কে জ্ঞানের সে অভাব দূর করবে এবং কোনো মুসলিম ভাইকে কাফের আখ্যা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ সচেতন হতে সাহায্য করবে।
.
লেখক : সালাউদ্দিন বিন আহমদ ইদলিবি
প্রকাশক : রাহনুমা প্রকাশনী
বাধাই : হার্ড কাভার
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৯২
মুদ্রিত মূল : ৪০০
মুসলিম উম্মাহর এই সংকটময় মূহুর্তে অল্পতেই কাওকে কাফের সাব্যস্ত করা কতটুকু যৌক্তিক?
.
ঈমানের সর্বোচ্চ স্তর নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সর্বনিম্ন স্তরটি থেকে যায় অনালোচিত বা স্বল্পালোচিত। এতে মানুষের মনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা ভ্রমে পড়ে যায়। মনে হয়-ঈমান দ্বারা উদ্দেশ্য বুঝি তার এই সর্বোচ্চ স্তরই।
.
ঈমানের সর্বনিম্ন স্তরটি বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই। এটিও ঈমানের একটি পর্যায়। এই পর্যায়ের ঈমান প্রাথমিকভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবে না। তবে, এটি চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে অবস্থান থেকে নিষ্কৃতি দান করবে। তারা প্রথমে জাহান্নামে প্রবেশ করলেও আল্লাহর বিশেষ দয়া ও অনুগ্রহে পরবর্তী সময়ে জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে। বিষয়টি হাদিসে বিস্তৃত আকারে বর্ণিত হয়েছে।
আমরা আজ মজলুম। পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে তারা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ইসলামের শত্রুরা দেশে দেশে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, সম্পদ লুণ্ঠন করছে, করছে মুসলিম নারীদের ইজ্জতহরণ। এরই মধ্যে যদি আমরা নিজেরা একে-অপরকে কাফের বলায় বাড়াবাড়ি করি, নানাবিধ দ্বন্দ্ব উসকে দিয়ে ভিতর থেকেই মুসলিম উম্মাহর শক্তিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে চাই? তখন আমাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়বে বৈ কমবে কি?
.
যেন আমরা অল্পতেই অপর ভাইকে ঈমানহারা না বলি, তাদের ঈমানের গন্ডি থেকে বাইরে সরিয়ে কুফরে ফেলে না দিই; সে জন্যই প্রয়োজন বাংলাভাষী অধিক বিশ্লেষণ-সমৃদ্ধ কোনো বই—যা আমাদের তাকফির তথা অন্যকে কাফির আখ্যায়িত করার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি পরিহার করে মধ্যম্পন্থা অবলম্বন করতে শেখাবে।
সে রকম একটি বই-ই হলো ‘ঈমান ভঙ্গের কারণ ও তাকফিরের ভুলনীতি’। যা আমাদের ঈমান ও তাকফির সম্পর্কে জ্ঞানের সে অভাব দূর করবে এবং কোনো মুসলিম ভাইকে কাফের আখ্যা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ সচেতন হতে সাহায্য করবে।
.