রাসূল সা.-এর মুজিযা
বই : রাসূল সা.-এর মুজিযালেখক : মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল।পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ার বানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণ করেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্জ্বল পথে আহ্বান করেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন, সংগ্রাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবী রাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদের পাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বের জানানও ছিল প্রকট। ‘নবুওয়াত’ ও ‘রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি; বরং হক্বের এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা করেছে।কাফেরদের নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যোগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংঙ্কিত মনে সান্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক, অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে বাকরুদ্ধ ও হতবুদ্ধি করে দিয়েছে। নবী রাসূলদের দ্বারা সংঘটিত এই সকল ঘটনাকেই মুজিযা হিসাবে স্বরণ করা হয়।বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে ৩৬টির মতো মুজিযার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো মুমিনের অন্তরে ঈমানের শেকড় মজবুত করবে। রাসূল সা. কে জানতে ‘রাসূল সা.-এর মুজিযা’ গ্রন্থটি এক নতুন জানালা।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : রাসূল সা.-এর মুজিযা
লেখক : মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল।
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ার বানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণ করেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্জ্বল পথে আহ্বান করেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন, সংগ্রাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবী রাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদের পাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বের জানানও ছিল প্রকট। ‘নবুওয়াত’ ও ‘রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি; বরং হক্বের এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা করেছে।
কাফেরদের নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যোগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংঙ্কিত মনে সান্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক, অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে বাকরুদ্ধ ও হতবুদ্ধি করে দিয়েছে। নবী রাসূলদের দ্বারা সংঘটিত এই সকল ঘটনাকেই মুজিযা হিসাবে স্বরণ করা হয়।
বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে ৩৬টির মতো মুজিযার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো মুমিনের অন্তরে ঈমানের শেকড় মজবুত করবে। রাসূল সা. কে জানতে ‘রাসূল সা.-এর মুজিযা’ গ্রন্থটি এক নতুন জানালা।
.
লেখক : মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল।
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ার বানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণ করেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্জ্বল পথে আহ্বান করেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন, সংগ্রাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবী রাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদের পাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বের জানানও ছিল প্রকট। ‘নবুওয়াত’ ও ‘রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি; বরং হক্বের এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা করেছে।
কাফেরদের নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যোগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংঙ্কিত মনে সান্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক, অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে বাকরুদ্ধ ও হতবুদ্ধি করে দিয়েছে। নবী রাসূলদের দ্বারা সংঘটিত এই সকল ঘটনাকেই মুজিযা হিসাবে স্বরণ করা হয়।
বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে ৩৬টির মতো মুজিযার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো মুমিনের অন্তরে ঈমানের শেকড় মজবুত করবে। রাসূল সা. কে জানতে ‘রাসূল সা.-এর মুজিযা’ গ্রন্থটি এক নতুন জানালা।
.
রাসূল সা.-এর মুজিযা
60 BDT120 BDTSave 60 BDT
1
বই : রাসূল সা.-এর মুজিযা
লেখক : মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল।
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ার বানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণ করেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্জ্বল পথে আহ্বান করেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন, সংগ্রাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবী রাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদের পাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বের জানানও ছিল প্রকট। ‘নবুওয়াত’ ও ‘রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি; বরং হক্বের এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা করেছে।
কাফেরদের নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যোগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংঙ্কিত মনে সান্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক, অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে বাকরুদ্ধ ও হতবুদ্ধি করে দিয়েছে। নবী রাসূলদের দ্বারা সংঘটিত এই সকল ঘটনাকেই মুজিযা হিসাবে স্বরণ করা হয়।
বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে ৩৬টির মতো মুজিযার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো মুমিনের অন্তরে ঈমানের শেকড় মজবুত করবে। রাসূল সা. কে জানতে ‘রাসূল সা.-এর মুজিযা’ গ্রন্থটি এক নতুন জানালা।
.
লেখক : মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল।
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১১২
পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ার বানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণ করেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্জ্বল পথে আহ্বান করেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন, সংগ্রাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবী রাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদের পাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বের জানানও ছিল প্রকট। ‘নবুওয়াত’ ও ‘রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি; বরং হক্বের এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা করেছে।
কাফেরদের নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যোগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংঙ্কিত মনে সান্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দাঁতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক, অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে বাকরুদ্ধ ও হতবুদ্ধি করে দিয়েছে। নবী রাসূলদের দ্বারা সংঘটিত এই সকল ঘটনাকেই মুজিযা হিসাবে স্বরণ করা হয়।
বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটিতে ৩৬টির মতো মুজিযার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে। এগুলো মুমিনের অন্তরে ঈমানের শেকড় মজবুত করবে। রাসূল সা. কে জানতে ‘রাসূল সা.-এর মুজিযা’ গ্রন্থটি এক নতুন জানালা।
.