ইশকুল অব লাভ
বইয়ের নাম :ইশকুল অব লাভ লেখক : মুহাম্মদ আতীক উল্লাহপৃষ্ঠাসংখ্যা :২৫৬'ইশকুল অব লাভ '-বইয়ের নামকরণ দেখে প্রশ্ন জাগে বইটা আসলে কি বিষয়ে? ভালোবাসার স্কুল! সেটা কাদের জন্য? পড়া শুরুর পর বুঝতে পেরেছি এই অনন্য সাধারণ বইটি স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস! শুধু স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস বললে ভুল হবে। এটা ইতিহাস, গল্প আর উপন্যাস এই তিনটির মিশ্রণ। যেন একের ভিতর তিন। আমরা যেগুলোকে 'ইসলামিক উপন্যাস 'বলে জানি, সেসব বইগুলো যদি "ইশকুল অব লাভ "-বইয়ের মতো লিখা হতো তাহলে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারতাম,ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারতাম,আরও জানতে পারতাম ইতিহাসের পেছনে হারিয়ে যাওয়া জীবনগল্প। বইটির চমৎকার ভূমিকা-ই যথেষ্ট যে কাউকে বইয়ের শেষপাতা পর্যন্ত আটকে রাখতে। দীর্ঘ ভূমিকাটি উপন্যাসের স্বাদ আস্বাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। এক বৃদ্ধ আর কিছু দুষ্ট ছেলেদের কাহিনীর মধ্য দিয়ে শুরু উপন্যাসটি। বৃদ্ধ ভিন্ন ধরনের এতেকাফে পারদর্শী। আর এই দিকে দুষ্ট ছেলেরা বৃদ্ধের কাজে বাগড়া দেওয়ার জন্য পিছু নেয়। তাদের দুষ্ট মনের কাজ ছিলো বৃদ্ধের পিছে লাগা। এমনকি তারা তাকে ভূত সেজে ভয় দেখানোর প্ল্যানও করে।বৃদ্ধ তার প্রেয়সীকে এনে মসজিদের পাশেই একটি ঘরে রাখে। পরবর্তীতে দুষ্ট ছেলেরা ভুল বুঝতে পারে।তারা এমন কিছু জানতে পারে, ফলে 'হাজীসাহেব ও দিদিমার ' প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধায় মন ভরে যায়। পুরো উপন্যাসের অর্ধেকটা জুড়ে এই দুজন মানুষের ভালোবাসার কাহিনীর মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে ভারত ভাগের সময়কার দাঙ্গা-হাঙ্গামার দুঃখজনক কাহিনী ও বিস্মৃত ইতিহাসের ধনরত্নগুলো।আমার কাছে এই পর্বটি খুব ভালো লেগেছে।বইটির মূল চরিত্র 'হাজী সাহেব'। তাকে কেন্দ্র করে আর্বতিত হয়েছে অন্যান্য চরিত্র, অগ্রসর হয়েছে ঘটনা পরস্পরা। উপন্যাসের সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র দিদিমা। এই দিদিমাও 'দিদিমা' হয়েছেন হাজী সাহেবের সরল ছোঁয়ায়।দিদিমার ভাষ্যমতে, হাজী সাহবের গুণাবলি পড়ার সময় প্রতিটি পুরুষ হৃদয়ের মনে হাজী সাহেব হওয়ার সাধ না জাগাটা অস্বাভাবিক। 'নীলিমা' এই চরিত্রটি অসাধারণ। এই চরিত্রের সবটাই আমাকে নতুন শিখিয়েছে আসলে কী শিখতে হবে।পল্লীগ্রামে থেকেও জ্ঞানপিপাসা ও জ্ঞানের কল্যাণে কীভাবে দ্বীনের খেদমতের আলোকে অপরূপ প্রতিচ্ছবি ও আত্নমর্যাদাবোধ সম্পন্ন এক অনন্যা হয়ে ওঠা যায়-নীলিমা তার উদাহরণ। উপন্যাসের প্রথম ভাগের চরিত্রগুলোর পরিচয় ও সখ্যতার যোগসূত্র ধরেই দ্বিতীয় ভাগে পত্রালাপের সূচনা হয়। চিঠিগুলো পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হবে এই উপন্যাসের চিরচেনা গলিপথ হাঁটতে হাঁটতে ইতিহাসের মহাসড়কে উঠে পড়েছে। এতে সংক্ষিপ্তভাবে উঠে এসেছে উসমানি খলিফার সাথে হায়দারাবাদের নিজামের সম্পর্ক, সুলতানা খাদীজা ও নিলুফার খানম ফরহাতের এর বিস্তারিত বিবরণ,বিভিন্ন ইংরেজ গর্ভনরদের কার্যকলাপ, ভারতের রাজনীতিবিদদের কুটিলতা, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদের মেরুদন্ডহীনতার এক করুণ বর্ণনা, খ্রিস্টান মিশনারীর প্রকোপ আর লেদুপ দর্জির অভাগা সিকিমের ভাগ্যহত হওয়ার বেদনানীল গল্প। ইতিহাসের এই শিক্ষাগুলো আমাদের জন্য খুব বেশি প্রাসঙ্গিক। এটা যেন আমাদের জন্য সর্তকবার্তা! চিঠিগুলোতে এমন পয়েন্ট রয়েছে যা বারবার পড়ে উপলব্ধি করবে । প্রত্যেকের ভাবনার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করবে। পত্রালাপের কিছু পয়েন্টের কথাগুলো প্রতি মুহূর্তে মনে করার মতো। একটা বিষয় পাঠকের দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম। সাথে রয়েছে সর্তক হওয়া ও অত্যন্ত প্রয়োজন। সেবা ও মানবতার নামে ইহুদি -খ্রিষ্টানদের তৎপরতা যা তখনো ছিল,এখনো আছে।২৫৬ পৃষ্ঠার এই বইটি তে উঠে এসেছে জীবন ও ইতিহাসের নানাদিক।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম :ইশকুল অব লাভ
লেখক : মুহাম্মদ আতীক উল্লাহ
পৃষ্ঠাসংখ্যা :২৫৬
'ইশকুল অব লাভ '-বইয়ের নামকরণ দেখে প্রশ্ন জাগে বইটা আসলে কি বিষয়ে? ভালোবাসার স্কুল! সেটা কাদের জন্য? পড়া শুরুর পর বুঝতে পেরেছি এই অনন্য সাধারণ বইটি স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস! শুধু স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস বললে ভুল হবে। এটা ইতিহাস, গল্প আর উপন্যাস এই তিনটির মিশ্রণ। যেন একের ভিতর তিন। আমরা যেগুলোকে 'ইসলামিক উপন্যাস 'বলে জানি, সেসব বইগুলো যদি "ইশকুল অব লাভ "-বইয়ের মতো লিখা হতো তাহলে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারতাম,ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারতাম,আরও জানতে পারতাম ইতিহাসের পেছনে হারিয়ে যাওয়া জীবনগল্প।
বইটির চমৎকার ভূমিকা-ই যথেষ্ট যে কাউকে বইয়ের শেষপাতা পর্যন্ত আটকে রাখতে। দীর্ঘ ভূমিকাটি উপন্যাসের স্বাদ আস্বাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক।
এক বৃদ্ধ আর কিছু দুষ্ট ছেলেদের কাহিনীর মধ্য দিয়ে শুরু উপন্যাসটি। বৃদ্ধ ভিন্ন ধরনের এতেকাফে পারদর্শী। আর এই দিকে দুষ্ট ছেলেরা বৃদ্ধের কাজে বাগড়া দেওয়ার জন্য পিছু নেয়। তাদের দুষ্ট মনের কাজ ছিলো বৃদ্ধের পিছে লাগা। এমনকি তারা তাকে ভূত সেজে ভয় দেখানোর প্ল্যানও করে।বৃদ্ধ তার প্রেয়সীকে এনে মসজিদের পাশেই একটি ঘরে রাখে। পরবর্তীতে দুষ্ট ছেলেরা ভুল বুঝতে পারে।তারা এমন কিছু জানতে পারে, ফলে 'হাজীসাহেব ও দিদিমার ' প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধায় মন ভরে যায়।
পুরো উপন্যাসের অর্ধেকটা জুড়ে এই দুজন মানুষের ভালোবাসার কাহিনীর মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে ভারত ভাগের সময়কার দাঙ্গা-হাঙ্গামার দুঃখজনক কাহিনী ও বিস্মৃত ইতিহাসের ধনরত্নগুলো।আমার কাছে এই পর্বটি খুব ভালো লেগেছে।
বইটির মূল চরিত্র 'হাজী সাহেব'। তাকে কেন্দ্র করে আর্বতিত হয়েছে অন্যান্য চরিত্র, অগ্রসর হয়েছে ঘটনা পরস্পরা। উপন্যাসের সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র দিদিমা। এই দিদিমাও 'দিদিমা' হয়েছেন হাজী সাহেবের সরল ছোঁয়ায়।দিদিমার ভাষ্যমতে, হাজী সাহবের গুণাবলি পড়ার সময় প্রতিটি পুরুষ হৃদয়ের মনে হাজী সাহেব হওয়ার সাধ না জাগাটা অস্বাভাবিক।
'নীলিমা' এই চরিত্রটি অসাধারণ। এই চরিত্রের সবটাই আমাকে নতুন শিখিয়েছে আসলে কী শিখতে হবে।পল্লীগ্রামে থেকেও জ্ঞানপিপাসা ও জ্ঞানের কল্যাণে কীভাবে দ্বীনের খেদমতের আলোকে অপরূপ প্রতিচ্ছবি ও আত্নমর্যাদাবোধ সম্পন্ন এক অনন্যা হয়ে ওঠা যায়-নীলিমা তার উদাহরণ।
উপন্যাসের প্রথম ভাগের চরিত্রগুলোর পরিচয় ও সখ্যতার যোগসূত্র ধরেই দ্বিতীয় ভাগে পত্রালাপের সূচনা হয়। চিঠিগুলো পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হবে এই উপন্যাসের চিরচেনা গলিপথ হাঁটতে হাঁটতে ইতিহাসের মহাসড়কে উঠে পড়েছে। এতে সংক্ষিপ্তভাবে উঠে এসেছে উসমানি খলিফার সাথে হায়দারাবাদের নিজামের সম্পর্ক, সুলতানা খাদীজা ও নিলুফার খানম ফরহাতের এর বিস্তারিত বিবরণ,বিভিন্ন ইংরেজ গর্ভনরদের কার্যকলাপ, ভারতের রাজনীতিবিদদের কুটিলতা, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদের মেরুদন্ডহীনতার এক করুণ বর্ণনা, খ্রিস্টান মিশনারীর প্রকোপ আর লেদুপ দর্জির অভাগা সিকিমের ভাগ্যহত হওয়ার বেদনানীল গল্প। ইতিহাসের এই শিক্ষাগুলো আমাদের জন্য খুব বেশি প্রাসঙ্গিক। এটা যেন আমাদের জন্য সর্তকবার্তা!
চিঠিগুলোতে এমন পয়েন্ট রয়েছে যা বারবার পড়ে উপলব্ধি করবে । প্রত্যেকের ভাবনার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করবে। পত্রালাপের কিছু পয়েন্টের কথাগুলো প্রতি মুহূর্তে মনে করার মতো। একটা বিষয় পাঠকের দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম। সাথে রয়েছে সর্তক হওয়া ও অত্যন্ত প্রয়োজন। সেবা ও মানবতার নামে ইহুদি -খ্রিষ্টানদের তৎপরতা যা তখনো ছিল,এখনো আছে।
২৫৬ পৃষ্ঠার এই বইটি তে উঠে এসেছে জীবন ও ইতিহাসের নানাদিক।
ইশকুল অব লাভ
250 BDT500 BDTSave 250 BDT
1
বইয়ের নাম :ইশকুল অব লাভ
লেখক : মুহাম্মদ আতীক উল্লাহ
পৃষ্ঠাসংখ্যা :২৫৬
'ইশকুল অব লাভ '-বইয়ের নামকরণ দেখে প্রশ্ন জাগে বইটা আসলে কি বিষয়ে? ভালোবাসার স্কুল! সেটা কাদের জন্য? পড়া শুরুর পর বুঝতে পেরেছি এই অনন্য সাধারণ বইটি স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস! শুধু স্মৃতিকথাধর্মী উপন্যাস বললে ভুল হবে। এটা ইতিহাস, গল্প আর উপন্যাস এই তিনটির মিশ্রণ। যেন একের ভিতর তিন। আমরা যেগুলোকে 'ইসলামিক উপন্যাস 'বলে জানি, সেসব বইগুলো যদি "ইশকুল অব লাভ "-বইয়ের মতো লিখা হতো তাহলে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারতাম,ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারতাম,আরও জানতে পারতাম ইতিহাসের পেছনে হারিয়ে যাওয়া জীবনগল্প।
বইটির চমৎকার ভূমিকা-ই যথেষ্ট যে কাউকে বইয়ের শেষপাতা পর্যন্ত আটকে রাখতে। দীর্ঘ ভূমিকাটি উপন্যাসের স্বাদ আস্বাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক।
এক বৃদ্ধ আর কিছু দুষ্ট ছেলেদের কাহিনীর মধ্য দিয়ে শুরু উপন্যাসটি। বৃদ্ধ ভিন্ন ধরনের এতেকাফে পারদর্শী। আর এই দিকে দুষ্ট ছেলেরা বৃদ্ধের কাজে বাগড়া দেওয়ার জন্য পিছু নেয়। তাদের দুষ্ট মনের কাজ ছিলো বৃদ্ধের পিছে লাগা। এমনকি তারা তাকে ভূত সেজে ভয় দেখানোর প্ল্যানও করে।বৃদ্ধ তার প্রেয়সীকে এনে মসজিদের পাশেই একটি ঘরে রাখে। পরবর্তীতে দুষ্ট ছেলেরা ভুল বুঝতে পারে।তারা এমন কিছু জানতে পারে, ফলে 'হাজীসাহেব ও দিদিমার ' প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধায় মন ভরে যায়।
পুরো উপন্যাসের অর্ধেকটা জুড়ে এই দুজন মানুষের ভালোবাসার কাহিনীর মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে ভারত ভাগের সময়কার দাঙ্গা-হাঙ্গামার দুঃখজনক কাহিনী ও বিস্মৃত ইতিহাসের ধনরত্নগুলো।আমার কাছে এই পর্বটি খুব ভালো লেগেছে।
বইটির মূল চরিত্র 'হাজী সাহেব'। তাকে কেন্দ্র করে আর্বতিত হয়েছে অন্যান্য চরিত্র, অগ্রসর হয়েছে ঘটনা পরস্পরা। উপন্যাসের সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র দিদিমা। এই দিদিমাও 'দিদিমা' হয়েছেন হাজী সাহেবের সরল ছোঁয়ায়।দিদিমার ভাষ্যমতে, হাজী সাহবের গুণাবলি পড়ার সময় প্রতিটি পুরুষ হৃদয়ের মনে হাজী সাহেব হওয়ার সাধ না জাগাটা অস্বাভাবিক।
'নীলিমা' এই চরিত্রটি অসাধারণ। এই চরিত্রের সবটাই আমাকে নতুন শিখিয়েছে আসলে কী শিখতে হবে।পল্লীগ্রামে থেকেও জ্ঞানপিপাসা ও জ্ঞানের কল্যাণে কীভাবে দ্বীনের খেদমতের আলোকে অপরূপ প্রতিচ্ছবি ও আত্নমর্যাদাবোধ সম্পন্ন এক অনন্যা হয়ে ওঠা যায়-নীলিমা তার উদাহরণ।
উপন্যাসের প্রথম ভাগের চরিত্রগুলোর পরিচয় ও সখ্যতার যোগসূত্র ধরেই দ্বিতীয় ভাগে পত্রালাপের সূচনা হয়। চিঠিগুলো পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হবে এই উপন্যাসের চিরচেনা গলিপথ হাঁটতে হাঁটতে ইতিহাসের মহাসড়কে উঠে পড়েছে। এতে সংক্ষিপ্তভাবে উঠে এসেছে উসমানি খলিফার সাথে হায়দারাবাদের নিজামের সম্পর্ক, সুলতানা খাদীজা ও নিলুফার খানম ফরহাতের এর বিস্তারিত বিবরণ,বিভিন্ন ইংরেজ গর্ভনরদের কার্যকলাপ, ভারতের রাজনীতিবিদদের কুটিলতা, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদের মেরুদন্ডহীনতার এক করুণ বর্ণনা, খ্রিস্টান মিশনারীর প্রকোপ আর লেদুপ দর্জির অভাগা সিকিমের ভাগ্যহত হওয়ার বেদনানীল গল্প। ইতিহাসের এই শিক্ষাগুলো আমাদের জন্য খুব বেশি প্রাসঙ্গিক। এটা যেন আমাদের জন্য সর্তকবার্তা!
চিঠিগুলোতে এমন পয়েন্ট রয়েছে যা বারবার পড়ে উপলব্ধি করবে । প্রত্যেকের ভাবনার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করবে। পত্রালাপের কিছু পয়েন্টের কথাগুলো প্রতি মুহূর্তে মনে করার মতো। একটা বিষয় পাঠকের দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম। সাথে রয়েছে সর্তক হওয়া ও অত্যন্ত প্রয়োজন। সেবা ও মানবতার নামে ইহুদি -খ্রিষ্টানদের তৎপরতা যা তখনো ছিল,এখনো আছে।
২৫৬ পৃষ্ঠার এই বইটি তে উঠে এসেছে জীবন ও ইতিহাসের নানাদিক।