মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন’
‘মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন’লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহপ্রকাশনী: মাকথাবাতুল আযহার.আমরা যখন বলি ‘ফাহমে কুরআন’ তথা ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং অব দ্য কুরআন’, তখন সাধারণভাবে এর অর্থ ধরা হয়, কুরআনের আয়াতগুলোকে বোঝা। আয়াতগুলোকে বোঝার পাশাপাশি কুরআনের সাথে আমাদের এক অটুট আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হওয়া জরুরি। কুরআন মাজিদের সাথে হৃদয়ের বন্ধন তৈরি করতে হলে কী করতে হবে? কুরআনের সাথে সফর করতে হবে, কুরআনের মধ্যে সফর করতে হবে। আমরা কোথাও সফরে গেলে কী করি? নিজেকে পথের হাতে সোপর্দ করে দিই। কুরআনি সফরেও নিজেকে পুরোপুরি কুরআনের হাতে সোপর্দ করে দেওয়া জরুরি। নিজের লাগাম নিঃশর্তভাবে কুরআনের হাতে সমর্পণ করা জরুরি। কুরআন আমাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চায়, নির্দ্বিধায় নিজেকে সেদিকে নিয়ে যাব। .ফাহমে কুরআন বা কুরআন বোঝার তাকাজা-দাবি হলো, আমি যখন কুরআন বুঝতে বসব, তখন কুরআন আমাকে যেখানে নিয়ে যেতে চায়, আমার কর্তব্য হলো কুরআনের সাথে সাথে সেখানে চলে যাওয়া। নিজের জায়গায়, নিজের বিশ্বাসে, নিজের চিন্তায় বা নিজের অবস্থানে গ্যাঁট হয়ে বসে না থাকা। কুরআন আমাকে যা দেখাতে চায়, আমার কর্তব্য হলো সেটা গভীর চিন্তা নিয়ে দেখা ও ভালো করে বোঝার চেষ্টা করা। প্রতিটি দৃশ্যে যে শিক্ষা থাকে, সেটা নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। ফাহমে কুরআনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো, কুরআনের সাথে সফরে বের হয়ে পড়া। এই সফর অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ও পরম প্রাপ্তির হয়। প্রতিটি সফর শেষে নিজেকে আগের চেয়ে অনেক পরিণত আর পরিপক্ব মনে হয়। .এই সংকলনটা পড়লে কুরআনের মূলনির্যাসটুকু জানা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। ঈমান-আকিদার সারকথা জানা হয়ে যাবে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে পোক্ত ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি হবে। আখেরাতের প্রস্তুতির জন্য মন উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে। মনে আল্লাহর আযাবের ভয় জেগে ওঠার পাশাপাশি তাঁর অফুরন্ত রহমতের জন্য ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। এই সংকলনটা আগাগোড়া পড়ে নিলে কুরআন কারীমের মৌলিক হেদায়াতগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ধারণা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। দৈনন্দিন চিন্তা ও কর্মে কুরআনের বিপরীত ছাপ থাকলে ধরা পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সর্বোপরি একজন সচেতন মুমিন হওয়ার পথে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
An Najahah Shop
Category List
All products

‘মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন’
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
প্রকাশনী: মাকথাবাতুল আযহার
.
আমরা যখন বলি ‘ফাহমে কুরআন’ তথা ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং অব দ্য কুরআন’, তখন সাধারণভাবে এর অর্থ ধরা হয়, কুরআনের আয়াতগুলোকে বোঝা। আয়াতগুলোকে বোঝার পাশাপাশি কুরআনের সাথে আমাদের এক অটুট আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হওয়া জরুরি। কুরআন মাজিদের সাথে হৃদয়ের বন্ধন তৈরি করতে হলে কী করতে হবে? কুরআনের সাথে সফর করতে হবে, কুরআনের মধ্যে সফর করতে হবে। আমরা কোথাও সফরে গেলে কী করি? নিজেকে পথের হাতে সোপর্দ করে দিই। কুরআনি সফরেও নিজেকে পুরোপুরি কুরআনের হাতে সোপর্দ করে দেওয়া জরুরি। নিজের লাগাম নিঃশর্তভাবে কুরআনের হাতে সমর্পণ করা জরুরি। কুরআন আমাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চায়, নির্দ্বিধায় নিজেকে সেদিকে নিয়ে যাব।
.
ফাহমে কুরআন বা কুরআন বোঝার তাকাজা-দাবি হলো, আমি যখন কুরআন বুঝতে বসব, তখন কুরআন আমাকে যেখানে নিয়ে যেতে চায়, আমার কর্তব্য হলো কুরআনের সাথে সাথে সেখানে চলে যাওয়া। নিজের জায়গায়, নিজের বিশ্বাসে, নিজের চিন্তায় বা নিজের অবস্থানে গ্যাঁট হয়ে বসে না থাকা। কুরআন আমাকে যা দেখাতে চায়, আমার কর্তব্য হলো সেটা গভীর চিন্তা নিয়ে দেখা ও ভালো করে বোঝার চেষ্টা করা। প্রতিটি দৃশ্যে যে শিক্ষা থাকে, সেটা নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। ফাহমে কুরআনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো, কুরআনের সাথে সফরে বের হয়ে পড়া। এই সফর অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ও পরম প্রাপ্তির হয়। প্রতিটি সফর শেষে নিজেকে আগের চেয়ে অনেক পরিণত আর পরিপক্ব মনে হয়।
.
এই সংকলনটা পড়লে কুরআনের মূলনির্যাসটুকু জানা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। ঈমান-আকিদার সারকথা জানা হয়ে যাবে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে পোক্ত ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি হবে। আখেরাতের প্রস্তুতির জন্য মন উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে। মনে আল্লাহর আযাবের ভয় জেগে ওঠার পাশাপাশি তাঁর অফুরন্ত রহমতের জন্য ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। এই সংকলনটা আগাগোড়া পড়ে নিলে কুরআন কারীমের মৌলিক হেদায়াতগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ধারণা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। দৈনন্দিন চিন্তা ও কর্মে কুরআনের বিপরীত ছাপ থাকলে ধরা পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সর্বোপরি একজন সচেতন মুমিন হওয়ার পথে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
প্রকাশনী: মাকথাবাতুল আযহার
.
আমরা যখন বলি ‘ফাহমে কুরআন’ তথা ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং অব দ্য কুরআন’, তখন সাধারণভাবে এর অর্থ ধরা হয়, কুরআনের আয়াতগুলোকে বোঝা। আয়াতগুলোকে বোঝার পাশাপাশি কুরআনের সাথে আমাদের এক অটুট আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হওয়া জরুরি। কুরআন মাজিদের সাথে হৃদয়ের বন্ধন তৈরি করতে হলে কী করতে হবে? কুরআনের সাথে সফর করতে হবে, কুরআনের মধ্যে সফর করতে হবে। আমরা কোথাও সফরে গেলে কী করি? নিজেকে পথের হাতে সোপর্দ করে দিই। কুরআনি সফরেও নিজেকে পুরোপুরি কুরআনের হাতে সোপর্দ করে দেওয়া জরুরি। নিজের লাগাম নিঃশর্তভাবে কুরআনের হাতে সমর্পণ করা জরুরি। কুরআন আমাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চায়, নির্দ্বিধায় নিজেকে সেদিকে নিয়ে যাব।
.
ফাহমে কুরআন বা কুরআন বোঝার তাকাজা-দাবি হলো, আমি যখন কুরআন বুঝতে বসব, তখন কুরআন আমাকে যেখানে নিয়ে যেতে চায়, আমার কর্তব্য হলো কুরআনের সাথে সাথে সেখানে চলে যাওয়া। নিজের জায়গায়, নিজের বিশ্বাসে, নিজের চিন্তায় বা নিজের অবস্থানে গ্যাঁট হয়ে বসে না থাকা। কুরআন আমাকে যা দেখাতে চায়, আমার কর্তব্য হলো সেটা গভীর চিন্তা নিয়ে দেখা ও ভালো করে বোঝার চেষ্টা করা। প্রতিটি দৃশ্যে যে শিক্ষা থাকে, সেটা নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। ফাহমে কুরআনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো, কুরআনের সাথে সফরে বের হয়ে পড়া। এই সফর অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ও পরম প্রাপ্তির হয়। প্রতিটি সফর শেষে নিজেকে আগের চেয়ে অনেক পরিণত আর পরিপক্ব মনে হয়।
.
এই সংকলনটা পড়লে কুরআনের মূলনির্যাসটুকু জানা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। ঈমান-আকিদার সারকথা জানা হয়ে যাবে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে পোক্ত ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি হবে। আখেরাতের প্রস্তুতির জন্য মন উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে। মনে আল্লাহর আযাবের ভয় জেগে ওঠার পাশাপাশি তাঁর অফুরন্ত রহমতের জন্য ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। এই সংকলনটা আগাগোড়া পড়ে নিলে কুরআন কারীমের মৌলিক হেদায়াতগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ধারণা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। দৈনন্দিন চিন্তা ও কর্মে কুরআনের বিপরীত ছাপ থাকলে ধরা পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সর্বোপরি একজন সচেতন মুমিন হওয়ার পথে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন’
550 BDT1,100 BDTSave 550 BDT
‘মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন’
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
প্রকাশনী: মাকথাবাতুল আযহার
.
আমরা যখন বলি ‘ফাহমে কুরআন’ তথা ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং অব দ্য কুরআন’, তখন সাধারণভাবে এর অর্থ ধরা হয়, কুরআনের আয়াতগুলোকে বোঝা। আয়াতগুলোকে বোঝার পাশাপাশি কুরআনের সাথে আমাদের এক অটুট আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হওয়া জরুরি। কুরআন মাজিদের সাথে হৃদয়ের বন্ধন তৈরি করতে হলে কী করতে হবে? কুরআনের সাথে সফর করতে হবে, কুরআনের মধ্যে সফর করতে হবে। আমরা কোথাও সফরে গেলে কী করি? নিজেকে পথের হাতে সোপর্দ করে দিই। কুরআনি সফরেও নিজেকে পুরোপুরি কুরআনের হাতে সোপর্দ করে দেওয়া জরুরি। নিজের লাগাম নিঃশর্তভাবে কুরআনের হাতে সমর্পণ করা জরুরি। কুরআন আমাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চায়, নির্দ্বিধায় নিজেকে সেদিকে নিয়ে যাব।
.
ফাহমে কুরআন বা কুরআন বোঝার তাকাজা-দাবি হলো, আমি যখন কুরআন বুঝতে বসব, তখন কুরআন আমাকে যেখানে নিয়ে যেতে চায়, আমার কর্তব্য হলো কুরআনের সাথে সাথে সেখানে চলে যাওয়া। নিজের জায়গায়, নিজের বিশ্বাসে, নিজের চিন্তায় বা নিজের অবস্থানে গ্যাঁট হয়ে বসে না থাকা। কুরআন আমাকে যা দেখাতে চায়, আমার কর্তব্য হলো সেটা গভীর চিন্তা নিয়ে দেখা ও ভালো করে বোঝার চেষ্টা করা। প্রতিটি দৃশ্যে যে শিক্ষা থাকে, সেটা নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। ফাহমে কুরআনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো, কুরআনের সাথে সফরে বের হয়ে পড়া। এই সফর অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ও পরম প্রাপ্তির হয়। প্রতিটি সফর শেষে নিজেকে আগের চেয়ে অনেক পরিণত আর পরিপক্ব মনে হয়।
.
এই সংকলনটা পড়লে কুরআনের মূলনির্যাসটুকু জানা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। ঈমান-আকিদার সারকথা জানা হয়ে যাবে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে পোক্ত ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি হবে। আখেরাতের প্রস্তুতির জন্য মন উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে। মনে আল্লাহর আযাবের ভয় জেগে ওঠার পাশাপাশি তাঁর অফুরন্ত রহমতের জন্য ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। এই সংকলনটা আগাগোড়া পড়ে নিলে কুরআন কারীমের মৌলিক হেদায়াতগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ধারণা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। দৈনন্দিন চিন্তা ও কর্মে কুরআনের বিপরীত ছাপ থাকলে ধরা পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সর্বোপরি একজন সচেতন মুমিন হওয়ার পথে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
প্রকাশনী: মাকথাবাতুল আযহার
.
আমরা যখন বলি ‘ফাহমে কুরআন’ তথা ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং অব দ্য কুরআন’, তখন সাধারণভাবে এর অর্থ ধরা হয়, কুরআনের আয়াতগুলোকে বোঝা। আয়াতগুলোকে বোঝার পাশাপাশি কুরআনের সাথে আমাদের এক অটুট আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হওয়া জরুরি। কুরআন মাজিদের সাথে হৃদয়ের বন্ধন তৈরি করতে হলে কী করতে হবে? কুরআনের সাথে সফর করতে হবে, কুরআনের মধ্যে সফর করতে হবে। আমরা কোথাও সফরে গেলে কী করি? নিজেকে পথের হাতে সোপর্দ করে দিই। কুরআনি সফরেও নিজেকে পুরোপুরি কুরআনের হাতে সোপর্দ করে দেওয়া জরুরি। নিজের লাগাম নিঃশর্তভাবে কুরআনের হাতে সমর্পণ করা জরুরি। কুরআন আমাকে যেদিকে নিয়ে যেতে চায়, নির্দ্বিধায় নিজেকে সেদিকে নিয়ে যাব।
.
ফাহমে কুরআন বা কুরআন বোঝার তাকাজা-দাবি হলো, আমি যখন কুরআন বুঝতে বসব, তখন কুরআন আমাকে যেখানে নিয়ে যেতে চায়, আমার কর্তব্য হলো কুরআনের সাথে সাথে সেখানে চলে যাওয়া। নিজের জায়গায়, নিজের বিশ্বাসে, নিজের চিন্তায় বা নিজের অবস্থানে গ্যাঁট হয়ে বসে না থাকা। কুরআন আমাকে যা দেখাতে চায়, আমার কর্তব্য হলো সেটা গভীর চিন্তা নিয়ে দেখা ও ভালো করে বোঝার চেষ্টা করা। প্রতিটি দৃশ্যে যে শিক্ষা থাকে, সেটা নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। ফাহমে কুরআনের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হলো, কুরআনের সাথে সফরে বের হয়ে পড়া। এই সফর অত্যন্ত চিত্তাকর্ষক ও পরম প্রাপ্তির হয়। প্রতিটি সফর শেষে নিজেকে আগের চেয়ে অনেক পরিণত আর পরিপক্ব মনে হয়।
.
এই সংকলনটা পড়লে কুরআনের মূলনির্যাসটুকু জানা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। ঈমান-আকিদার সারকথা জানা হয়ে যাবে। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে পোক্ত ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি হবে। আখেরাতের প্রস্তুতির জন্য মন উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে। মনে আল্লাহর আযাবের ভয় জেগে ওঠার পাশাপাশি তাঁর অফুরন্ত রহমতের জন্য ভীষণ আশাবাদী হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। এই সংকলনটা আগাগোড়া পড়ে নিলে কুরআন কারীমের মৌলিক হেদায়াতগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ধারণা হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ। দৈনন্দিন চিন্তা ও কর্মে কুরআনের বিপরীত ছাপ থাকলে ধরা পড়বে, ইনশাআল্লাহ। সর্বোপরি একজন সচেতন মুমিন হওয়ার পথে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।

