ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
বই:ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। লেখক :ড: শামসুল আরেফীন! প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আযহার।নাস্তিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি কখনো হয়েছেন?যদি নাস্তিকদের জবানবন্দি নিতে চান ব্যাপারটা কেমন হতে পারে?"ডাবল স্ট্যান্ডার্ড"বইটি পুরোটাই একটা প্যাকেজ ধরে নেওয়া যায়।নাস্তিকতার জবানবন্দি নেওয়া এবং জবাব দেওয়ার।সবমিলিয়ে বইটিকে গবেষণামূলক,ইসলামিক,নাস্তিক্য যুক্তি খণ্ডনসহ বহুমুখী মাত্রার গল্পগ্রন্থ। শাব্দিক মনন,চিন্তার মনন দু'ই প্রকাশ পেয়েছে লেখায়। আমার পড়া লেখকের প্রথম বই এটি। এরপর আরো কিছু পড়েছি।প্রকাশ হওয়ার পরপরই বইটা ব্যাপক সাড়া ফেলে।আগ্রহ জন্মায়।আর পড়া ধরি। এই বইটি পড়ার সময় কোন বিরক্তি আসেনি। শেষ করার তাড়াও আসেনি। বুঝে বুঝে পড়েছি। এই বইটিকে গতানুগতিক বই বা গল্পের বই বলেও আমার মনে হয়নি। আপনি যদি ভালো পাঠক না হয়ে থাকেন তাহলে বইটি পড়া উচিৎ। আর যদি ভালো পাঠক হন,তাহলে আরো আগে পড়া উচিত।নাস্তিক্যবাদের অসারতা আর নাস্তিকদের অমূলক প্রশ্নের জবানবন্দি।অত:পর ইসলামের মানদণ্ডে এসকল যুক্তি কতটা অমূলক অযৌক্তিক তা বইটি অধ্যায়নে বুঝতে পারা যায়।নাস্তক্যবাদ কেন্দ্র করে অনেক প্রশ্ন উঠে আসে তাদের মহল থেকে।স্রষ্টা আর সৃষ্টিকে পৃথক করার ধূর্ত প্রচেষ্টাগুলো কত সহজে বুঝে নেওয়া যেতে পারে।এই পড়ে সেটাই জানাযায়। নাস্তিকতো বটে মুসলিমদের মনে বিতাড়িত আগন্তুক(শুয়তান)এসে মাঝে মাঝে এসব ভিত্তিহীন প্রশ্ন তুলে প্ররোচিত করতে চায়। মুমিনকে দ্বিধা গ্রস্থ করার লড়াইয়ে নামে। শয়তানের যুক্তির এই লড়াই মুমিনকে জিততে হয় হেকমা দিয়ে। এই প্রশ্নোত্তর গুলো শুধু নাস্তিকদের জবাব দেওয়ার জন্য নয়।আমার মনে হয় নিজকে নিজে বিশুদ্ধ চিন্তায় বাঁচাতেও জানা দরকার ছিল।আল্লাহর মহাত্মা থেকে শুরু আমাদের রাসূল ﷺ এর জীবন কর্ম যেখানেই তারা আঙ্গুল উঁচাক।সর্বদা মুমিনের ক্বলবে এবং বাহিরে থাকবে দ্ব্যর্থহীন স্বীকারোক্তি।গল্পের ছলে এতো সুন্দর ভাবে,আমার আপনার জীবনের মধ্যে থেকে সমাধান গুলো খুঁজে দিয়েছেন। টিএসসি কিবা ক্যাম্পাস স্কুল-ভার্সিটি,পাড়া-মহল্লা,মসজিদ ময়দান সবখানে পাবেন তাদের।সাধারণ একটা প্রশ্ন আর যুক্তি দিয়ে তারা আপনাকে আক্রান্ত করে ফেলবে। আপনি যদি সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে তাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো সহজ এবং আপনার নিকটে। লেখক তার লেখনিতে প্র্যাক্টিক্যালি সেটা বুঝিয়ে দিয়েছেন।গল্প আর শব্দে খোঁচিত আছে দৈনিন্দ আমল-তরবীয়তের শিক্ষা। আছে রাসূল ﷺ এর প্রেমের খোরাক।আবার একবার তাঁর মাঝে ডুব দেওয়ার চিন্তা শক্তি। প্রতিটি গল্পের শুরুটা যেমনি হোক। শেষগুলো ছিল ভালো লাগার। এই শব্দের সাথে সখ্যতা করে। মনের মধ্যে আসুক না হয় কিছু আসকারা। এই ইচ্ছের আসকারা গুলো মন্দ নয়। ক্ষতিও তো নেই। আমরাও স্বপ্ন দেখতে পারি পরিবর্তনের।পরিবর্তনের শুরুটা হতে পারে আমার আপনার দ্বারা আমাদের আশপাশ দিয়েই না হয়। আশা রাখতে দোষ কোথায়?সমাজের আলো আমাদেরই ফুটাতে হবে।বই তো একটা বিপ্লবের ডাক। নতুনকে নতুন রঙে রাঙাবার। যাদেরকে হারিয়ে ফেলেছি। যাদের মাঝে হারানোর সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।তাদের এবেলায় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড শিখানো খুব দরকার। এই শিক্ষাটা হোক শুধুই পরিবর্তনের জন্য।কাম ব্যাক করার জন্য।পরিশেষে বলব,জ্ঞান ও শব্দের অপ্রতুলতায় বইটিকে হয়তো ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।তবে চোখ বন্ধ করে জ্ঞান আহরণ, ইসলামের মাহাত্ম্য, মহান রবের সৃষ্টি জগতের অজানা অনেক জ্ঞান, সাহিত্যের মনন খুঁজে পেতে অবশ্যই বইটি পড়া উচিত। হয়তো বইটি আপনার সুপ্ত অনুভূতি গুলো জাগিয়ে তুলবে। চোখের মণিকোঠা চিকচিক করে উঠবে। বইটির পৃষ্ঠার ভাঁজে ভাঁজে থাকা শব্দের অনুভূতির জাগরণে।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই:ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
লেখক :ড: শামসুল আরেফীন!
প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আযহার।
নাস্তিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি কখনো হয়েছেন?যদি নাস্তিকদের জবানবন্দি নিতে চান ব্যাপারটা কেমন হতে পারে?"ডাবল স্ট্যান্ডার্ড"বইটি পুরোটাই একটা প্যাকেজ ধরে নেওয়া যায়।নাস্তিকতার জবানবন্দি নেওয়া এবং জবাব দেওয়ার।সবমিলিয়ে বইটিকে গবেষণামূলক,ইসলামিক,নাস্তিক্য যুক্তি খণ্ডনসহ বহুমুখী মাত্রার গল্পগ্রন্থ। শাব্দিক মনন,চিন্তার মনন দু'ই প্রকাশ পেয়েছে লেখায়। আমার পড়া লেখকের প্রথম বই এটি। এরপর আরো কিছু পড়েছি।প্রকাশ হওয়ার পরপরই বইটা ব্যাপক সাড়া ফেলে।আগ্রহ জন্মায়।আর পড়া ধরি। এই বইটি পড়ার সময় কোন বিরক্তি আসেনি। শেষ করার তাড়াও আসেনি। বুঝে বুঝে পড়েছি। এই বইটিকে গতানুগতিক বই বা গল্পের বই বলেও আমার মনে হয়নি। আপনি যদি ভালো পাঠক না হয়ে থাকেন তাহলে বইটি পড়া উচিৎ। আর যদি ভালো পাঠক হন,তাহলে আরো আগে পড়া উচিত।
নাস্তিক্যবাদের অসারতা আর নাস্তিকদের অমূলক প্রশ্নের জবানবন্দি।অত:পর ইসলামের মানদণ্ডে এসকল যুক্তি কতটা অমূলক অযৌক্তিক তা বইটি অধ্যায়নে বুঝতে পারা যায়।নাস্তক্যবাদ কেন্দ্র করে অনেক প্রশ্ন উঠে আসে তাদের মহল থেকে।স্রষ্টা আর সৃষ্টিকে পৃথক করার ধূর্ত প্রচেষ্টাগুলো কত সহজে বুঝে নেওয়া যেতে পারে।এই পড়ে সেটাই জানাযায়।
নাস্তিকতো বটে মুসলিমদের মনে বিতাড়িত আগন্তুক(শুয়তান)এসে মাঝে মাঝে এসব ভিত্তিহীন প্রশ্ন তুলে প্ররোচিত করতে চায়। মুমিনকে দ্বিধা গ্রস্থ করার লড়াইয়ে নামে। শয়তানের যুক্তির এই লড়াই মুমিনকে জিততে হয় হেকমা দিয়ে। এই প্রশ্নোত্তর গুলো শুধু নাস্তিকদের জবাব দেওয়ার জন্য নয়।আমার মনে হয় নিজকে নিজে বিশুদ্ধ চিন্তায় বাঁচাতেও জানা দরকার ছিল।
আল্লাহর মহাত্মা থেকে শুরু আমাদের রাসূল ﷺ এর জীবন কর্ম যেখানেই তারা আঙ্গুল উঁচাক।সর্বদা মুমিনের ক্বলবে এবং বাহিরে থাকবে দ্ব্যর্থহীন স্বীকারোক্তি।
গল্পের ছলে এতো সুন্দর ভাবে,আমার আপনার জীবনের মধ্যে থেকে সমাধান গুলো খুঁজে দিয়েছেন। টিএসসি কিবা ক্যাম্পাস স্কুল-ভার্সিটি,পাড়া-মহল্লা,মসজিদ ময়দান সবখানে পাবেন তাদের।সাধারণ একটা প্রশ্ন আর যুক্তি দিয়ে তারা আপনাকে আক্রান্ত করে ফেলবে। আপনি যদি সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে তাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো সহজ এবং আপনার নিকটে। লেখক তার লেখনিতে প্র্যাক্টিক্যালি সেটা বুঝিয়ে দিয়েছেন।
গল্প আর শব্দে খোঁচিত আছে দৈনিন্দ আমল-তরবীয়তের শিক্ষা। আছে রাসূল ﷺ এর প্রেমের খোরাক।আবার একবার তাঁর মাঝে ডুব দেওয়ার চিন্তা শক্তি। প্রতিটি গল্পের শুরুটা যেমনি হোক। শেষগুলো ছিল ভালো লাগার। এই শব্দের সাথে সখ্যতা করে। মনের মধ্যে আসুক না হয় কিছু আসকারা। এই ইচ্ছের আসকারা গুলো মন্দ নয়। ক্ষতিও তো নেই। আমরাও স্বপ্ন দেখতে পারি পরিবর্তনের।পরিবর্তনের শুরুটা হতে পারে আমার আপনার দ্বারা আমাদের আশপাশ দিয়েই না হয়। আশা রাখতে দোষ কোথায়?
সমাজের আলো আমাদেরই ফুটাতে হবে।বই তো একটা বিপ্লবের ডাক। নতুনকে নতুন রঙে রাঙাবার। যাদেরকে হারিয়ে ফেলেছি। যাদের মাঝে হারানোর সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।তাদের এবেলায় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড শিখানো খুব দরকার। এই শিক্ষাটা হোক শুধুই পরিবর্তনের জন্য।কাম ব্যাক করার জন্য।
পরিশেষে বলব,জ্ঞান ও শব্দের অপ্রতুলতায় বইটিকে হয়তো ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।তবে চোখ বন্ধ করে জ্ঞান আহরণ, ইসলামের মাহাত্ম্য, মহান রবের সৃষ্টি জগতের অজানা অনেক জ্ঞান, সাহিত্যের মনন খুঁজে পেতে অবশ্যই বইটি পড়া উচিত। হয়তো বইটি আপনার সুপ্ত অনুভূতি গুলো জাগিয়ে তুলবে। চোখের মণিকোঠা চিকচিক করে উঠবে। বইটির পৃষ্ঠার ভাঁজে ভাঁজে থাকা শব্দের অনুভূতির জাগরণে।
ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
200 BDT400 BDTSave 200 BDT
1
বই:ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।
লেখক :ড: শামসুল আরেফীন!
প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আযহার।
নাস্তিকদের প্রশ্নের মুখোমুখি কখনো হয়েছেন?যদি নাস্তিকদের জবানবন্দি নিতে চান ব্যাপারটা কেমন হতে পারে?"ডাবল স্ট্যান্ডার্ড"বইটি পুরোটাই একটা প্যাকেজ ধরে নেওয়া যায়।নাস্তিকতার জবানবন্দি নেওয়া এবং জবাব দেওয়ার।সবমিলিয়ে বইটিকে গবেষণামূলক,ইসলামিক,নাস্তিক্য যুক্তি খণ্ডনসহ বহুমুখী মাত্রার গল্পগ্রন্থ। শাব্দিক মনন,চিন্তার মনন দু'ই প্রকাশ পেয়েছে লেখায়। আমার পড়া লেখকের প্রথম বই এটি। এরপর আরো কিছু পড়েছি।প্রকাশ হওয়ার পরপরই বইটা ব্যাপক সাড়া ফেলে।আগ্রহ জন্মায়।আর পড়া ধরি। এই বইটি পড়ার সময় কোন বিরক্তি আসেনি। শেষ করার তাড়াও আসেনি। বুঝে বুঝে পড়েছি। এই বইটিকে গতানুগতিক বই বা গল্পের বই বলেও আমার মনে হয়নি। আপনি যদি ভালো পাঠক না হয়ে থাকেন তাহলে বইটি পড়া উচিৎ। আর যদি ভালো পাঠক হন,তাহলে আরো আগে পড়া উচিত।
নাস্তিক্যবাদের অসারতা আর নাস্তিকদের অমূলক প্রশ্নের জবানবন্দি।অত:পর ইসলামের মানদণ্ডে এসকল যুক্তি কতটা অমূলক অযৌক্তিক তা বইটি অধ্যায়নে বুঝতে পারা যায়।নাস্তক্যবাদ কেন্দ্র করে অনেক প্রশ্ন উঠে আসে তাদের মহল থেকে।স্রষ্টা আর সৃষ্টিকে পৃথক করার ধূর্ত প্রচেষ্টাগুলো কত সহজে বুঝে নেওয়া যেতে পারে।এই পড়ে সেটাই জানাযায়।
নাস্তিকতো বটে মুসলিমদের মনে বিতাড়িত আগন্তুক(শুয়তান)এসে মাঝে মাঝে এসব ভিত্তিহীন প্রশ্ন তুলে প্ররোচিত করতে চায়। মুমিনকে দ্বিধা গ্রস্থ করার লড়াইয়ে নামে। শয়তানের যুক্তির এই লড়াই মুমিনকে জিততে হয় হেকমা দিয়ে। এই প্রশ্নোত্তর গুলো শুধু নাস্তিকদের জবাব দেওয়ার জন্য নয়।আমার মনে হয় নিজকে নিজে বিশুদ্ধ চিন্তায় বাঁচাতেও জানা দরকার ছিল।
আল্লাহর মহাত্মা থেকে শুরু আমাদের রাসূল ﷺ এর জীবন কর্ম যেখানেই তারা আঙ্গুল উঁচাক।সর্বদা মুমিনের ক্বলবে এবং বাহিরে থাকবে দ্ব্যর্থহীন স্বীকারোক্তি।
গল্পের ছলে এতো সুন্দর ভাবে,আমার আপনার জীবনের মধ্যে থেকে সমাধান গুলো খুঁজে দিয়েছেন। টিএসসি কিবা ক্যাম্পাস স্কুল-ভার্সিটি,পাড়া-মহল্লা,মসজিদ ময়দান সবখানে পাবেন তাদের।সাধারণ একটা প্রশ্ন আর যুক্তি দিয়ে তারা আপনাকে আক্রান্ত করে ফেলবে। আপনি যদি সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে তাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো সহজ এবং আপনার নিকটে। লেখক তার লেখনিতে প্র্যাক্টিক্যালি সেটা বুঝিয়ে দিয়েছেন।
গল্প আর শব্দে খোঁচিত আছে দৈনিন্দ আমল-তরবীয়তের শিক্ষা। আছে রাসূল ﷺ এর প্রেমের খোরাক।আবার একবার তাঁর মাঝে ডুব দেওয়ার চিন্তা শক্তি। প্রতিটি গল্পের শুরুটা যেমনি হোক। শেষগুলো ছিল ভালো লাগার। এই শব্দের সাথে সখ্যতা করে। মনের মধ্যে আসুক না হয় কিছু আসকারা। এই ইচ্ছের আসকারা গুলো মন্দ নয়। ক্ষতিও তো নেই। আমরাও স্বপ্ন দেখতে পারি পরিবর্তনের।পরিবর্তনের শুরুটা হতে পারে আমার আপনার দ্বারা আমাদের আশপাশ দিয়েই না হয়। আশা রাখতে দোষ কোথায়?
সমাজের আলো আমাদেরই ফুটাতে হবে।বই তো একটা বিপ্লবের ডাক। নতুনকে নতুন রঙে রাঙাবার। যাদেরকে হারিয়ে ফেলেছি। যাদের মাঝে হারানোর সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।তাদের এবেলায় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড শিখানো খুব দরকার। এই শিক্ষাটা হোক শুধুই পরিবর্তনের জন্য।কাম ব্যাক করার জন্য।
পরিশেষে বলব,জ্ঞান ও শব্দের অপ্রতুলতায় বইটিকে হয়তো ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।তবে চোখ বন্ধ করে জ্ঞান আহরণ, ইসলামের মাহাত্ম্য, মহান রবের সৃষ্টি জগতের অজানা অনেক জ্ঞান, সাহিত্যের মনন খুঁজে পেতে অবশ্যই বইটি পড়া উচিত। হয়তো বইটি আপনার সুপ্ত অনুভূতি গুলো জাগিয়ে তুলবে। চোখের মণিকোঠা চিকচিক করে উঠবে। বইটির পৃষ্ঠার ভাঁজে ভাঁজে থাকা শব্দের অনুভূতির জাগরণে।