দুজন দুজনার
বই: দুজন দুজনার লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১২.প্রকাশনী: মাকতাবাতুল আযহার ভালোবাসা- শব্দটা কারো কাছে নিছক অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সম্মেলন। আবার এই ভালোবাসা শব্দটাই কারো কাছে সবথেকে পবিত্র বন্ধনের নাম, জান্নাতের চিরসঙ্গী হয়ে থাকার অটুট বন্ধনের নাম, কোন রক্তের বন্ধন ছাড়াই দুটো জীবনকে আজীবন একই সুতোয় বেঁধে রাখার এক অমোঘ ফর্মুলার নাম।কেমন হয় যদি সেই চিরচেনা ভালোবাসাকেই আপনি উপলব্ধি করেন নতুন আঙ্গিকে? "দুজন দুজনার" বইটিতে মোড়ে মোড়ে আপনি পাবেন ভালোবাসার অপূর্ব সব দস্তান। কখনো লেখক আপনাকে নিয়ে যাবেন খায়রুল কুরুণ এর সেই শ্রেষ্ঠ যুগে, আপনি হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। আপনি চোখ বুজে উপলব্ধি করবেন শ্রেষ্ঠ মানুষগুলির শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার একগুচ্ছ গল্প। কখনো বা লেখক আপনাকে গল্পের আড়ালে দিয়ে যাবেন অতি মূল্যবান লাইফ লেসন। যারা বিবাহিত, তাদের জন্য এটি হতে পারে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, হতে পারে আপনি আপনার বৈবাহিক জীবন নিয়ে অনেক অভিজ্ঞ, তবে বইটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে, নতুন করে আপনার প্রিয় মানুষটিকে চিনতে শেখাবে। আপনার প্রতিটি আচরনকে ছাঁচে ফেলে মাপতে শেখাবে। হয়তো আপনি কখনো আবিষ্কার করবেন, লেখক যেনো আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, লেখক যেনো আপ্রাণ চেষ্টা করছেন আপনার ধুলোপড়া সম্পর্কের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে নতুন করে ভাবাতে, নতুন করে ভালোবাসতে, নতুন করে আপন করে নিতে। কখনো গল্পের মধ্যে আপনি খুঁজে ফিরবেন আপনাদের নিজেদের সোনালী অতীত, আপনার মনে আকাঙ্খা জেগে উঠবে সেই অতীতকে বর্তমানে রূপ দেয়ার। বই পড়ার ফাঁকে দেখবেন অজান্তেই ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করে একচিলতে হাসি ফুটে উঠেছে আপনার গালে, কৃতজ্ঞতায় ন্যুঁজ হয়ে পড়তে মন চাইবে। কখনো বা নিজের কিছু অবহেলার কথা মনে করে চোখ চিরে বেরিয়ে পড়বে অনুতপ্ত অশ্রু। মনে হবে, "এমনটি না করলে কি হতো না?!"যারা অবিবাহিত, তাদের জন্য বইটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে অজানা কৌতুহলী সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে। বিয়ে সম্পর্কে সমাজের দেয়া ধারণা, ফ্যান্টাসির পরিবর্তে সত্যিকারের লক্ষ, উদ্দেশ্য, ফায়দা সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে বইটি অত্যন্ত সহায়ক। আসন্ন নানা সমস্যা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ও সম্ভাব্য সমাধানে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলার অমূল্য সুযোগ। সাথে সাথে নিজের মণিকোঠায় জেগে উঠবে দ্বীনদার জীবনসঙ্গিনী খোঁজার অতৃপ্ত আকাঙ্খা। দাম্পত্য জীবনের সফলতার গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে একটি মাত্র শব্দের মধ্যে, আর তা হচ্ছে "তাকওয়া"- বইটি আপনাকে এই চিরন্তন সত্যকে উপলব্ধি করতে শেখাবে।সবশেষে এটুক বলতে চাই, যারা বইটি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, নিজের সংগ্রহে রেখে দিন, অন্যদের পড়তে দিন, নিজের প্রিয়তমাকে মাঝে মাঝে পড়ে শোনান। আর যাদের পড়ার সুযোগ হয়নি, একবার পড়েই দেখুন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যাদের বই পড়তে ভালো লাগে না, এমন শ্রেণীর পাঠকদের মনে বই পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে বইটিকে একটি মাস্টারপিস বললে খুব একটা বেশি বলা হবে না। বই পড়তে পড়তে কখন যেন লেখার ভিড়ে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন! একে একে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলো উল্টাতে উল্টাতে যেন নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন একগুচ্ছ নতুন উপলব্ধি দ্বারা। আল্লাহ আমাদের সকলকে লেখকের এই নেক প্রচেষ্টা দ্বারা উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: দুজন দুজনার
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১২.
প্রকাশনী: মাকতাবাতুল আযহার
ভালোবাসা- শব্দটা কারো কাছে নিছক অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সম্মেলন। আবার এই ভালোবাসা শব্দটাই কারো কাছে সবথেকে পবিত্র বন্ধনের নাম, জান্নাতের চিরসঙ্গী হয়ে থাকার অটুট বন্ধনের নাম, কোন রক্তের বন্ধন ছাড়াই দুটো জীবনকে আজীবন একই সুতোয় বেঁধে রাখার এক অমোঘ ফর্মুলার নাম।
কেমন হয় যদি সেই চিরচেনা ভালোবাসাকেই আপনি উপলব্ধি করেন নতুন আঙ্গিকে? "দুজন দুজনার" বইটিতে মোড়ে মোড়ে আপনি পাবেন ভালোবাসার অপূর্ব সব দস্তান। কখনো লেখক আপনাকে নিয়ে যাবেন খায়রুল কুরুণ এর সেই শ্রেষ্ঠ যুগে, আপনি হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। আপনি চোখ বুজে উপলব্ধি করবেন শ্রেষ্ঠ মানুষগুলির শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার একগুচ্ছ গল্প। কখনো বা লেখক আপনাকে গল্পের আড়ালে দিয়ে যাবেন অতি মূল্যবান লাইফ লেসন।
যারা বিবাহিত, তাদের জন্য এটি হতে পারে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, হতে পারে আপনি আপনার বৈবাহিক জীবন নিয়ে অনেক অভিজ্ঞ, তবে বইটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে, নতুন করে আপনার প্রিয় মানুষটিকে চিনতে শেখাবে। আপনার প্রতিটি আচরনকে ছাঁচে ফেলে মাপতে শেখাবে।
হয়তো আপনি কখনো আবিষ্কার করবেন, লেখক যেনো আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, লেখক যেনো আপ্রাণ চেষ্টা করছেন আপনার ধুলোপড়া সম্পর্কের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে নতুন করে ভাবাতে, নতুন করে ভালোবাসতে, নতুন করে আপন করে নিতে। কখনো গল্পের মধ্যে আপনি খুঁজে ফিরবেন আপনাদের নিজেদের সোনালী অতীত, আপনার মনে আকাঙ্খা জেগে উঠবে সেই অতীতকে বর্তমানে রূপ দেয়ার। বই পড়ার ফাঁকে দেখবেন অজান্তেই ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করে একচিলতে হাসি ফুটে উঠেছে আপনার গালে, কৃতজ্ঞতায় ন্যুঁজ হয়ে পড়তে মন চাইবে। কখনো বা নিজের কিছু অবহেলার কথা মনে করে চোখ চিরে বেরিয়ে পড়বে অনুতপ্ত অশ্রু। মনে হবে, "এমনটি না করলে কি হতো না?!"
যারা অবিবাহিত, তাদের জন্য বইটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে অজানা কৌতুহলী সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে। বিয়ে সম্পর্কে সমাজের দেয়া ধারণা, ফ্যান্টাসির পরিবর্তে সত্যিকারের লক্ষ, উদ্দেশ্য, ফায়দা সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে বইটি অত্যন্ত সহায়ক। আসন্ন নানা সমস্যা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ও সম্ভাব্য সমাধানে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলার অমূল্য সুযোগ। সাথে সাথে নিজের মণিকোঠায় জেগে উঠবে দ্বীনদার জীবনসঙ্গিনী খোঁজার অতৃপ্ত আকাঙ্খা। দাম্পত্য জীবনের সফলতার গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে একটি মাত্র শব্দের মধ্যে, আর তা হচ্ছে "তাকওয়া"- বইটি আপনাকে এই চিরন্তন সত্যকে উপলব্ধি করতে শেখাবে।
সবশেষে এটুক বলতে চাই, যারা বইটি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, নিজের সংগ্রহে রেখে দিন, অন্যদের পড়তে দিন, নিজের প্রিয়তমাকে মাঝে মাঝে পড়ে শোনান। আর যাদের পড়ার সুযোগ হয়নি, একবার পড়েই দেখুন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যাদের বই পড়তে ভালো লাগে না, এমন শ্রেণীর পাঠকদের মনে বই পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে বইটিকে একটি মাস্টারপিস বললে খুব একটা বেশি বলা হবে না। বই পড়তে পড়তে কখন যেন লেখার ভিড়ে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন! একে একে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলো উল্টাতে উল্টাতে যেন নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন একগুচ্ছ নতুন উপলব্ধি দ্বারা। আল্লাহ আমাদের সকলকে লেখকের এই নেক প্রচেষ্টা দ্বারা উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১২.
প্রকাশনী: মাকতাবাতুল আযহার
ভালোবাসা- শব্দটা কারো কাছে নিছক অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সম্মেলন। আবার এই ভালোবাসা শব্দটাই কারো কাছে সবথেকে পবিত্র বন্ধনের নাম, জান্নাতের চিরসঙ্গী হয়ে থাকার অটুট বন্ধনের নাম, কোন রক্তের বন্ধন ছাড়াই দুটো জীবনকে আজীবন একই সুতোয় বেঁধে রাখার এক অমোঘ ফর্মুলার নাম।
কেমন হয় যদি সেই চিরচেনা ভালোবাসাকেই আপনি উপলব্ধি করেন নতুন আঙ্গিকে? "দুজন দুজনার" বইটিতে মোড়ে মোড়ে আপনি পাবেন ভালোবাসার অপূর্ব সব দস্তান। কখনো লেখক আপনাকে নিয়ে যাবেন খায়রুল কুরুণ এর সেই শ্রেষ্ঠ যুগে, আপনি হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। আপনি চোখ বুজে উপলব্ধি করবেন শ্রেষ্ঠ মানুষগুলির শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার একগুচ্ছ গল্প। কখনো বা লেখক আপনাকে গল্পের আড়ালে দিয়ে যাবেন অতি মূল্যবান লাইফ লেসন।
যারা বিবাহিত, তাদের জন্য এটি হতে পারে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, হতে পারে আপনি আপনার বৈবাহিক জীবন নিয়ে অনেক অভিজ্ঞ, তবে বইটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে, নতুন করে আপনার প্রিয় মানুষটিকে চিনতে শেখাবে। আপনার প্রতিটি আচরনকে ছাঁচে ফেলে মাপতে শেখাবে।
হয়তো আপনি কখনো আবিষ্কার করবেন, লেখক যেনো আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, লেখক যেনো আপ্রাণ চেষ্টা করছেন আপনার ধুলোপড়া সম্পর্কের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে নতুন করে ভাবাতে, নতুন করে ভালোবাসতে, নতুন করে আপন করে নিতে। কখনো গল্পের মধ্যে আপনি খুঁজে ফিরবেন আপনাদের নিজেদের সোনালী অতীত, আপনার মনে আকাঙ্খা জেগে উঠবে সেই অতীতকে বর্তমানে রূপ দেয়ার। বই পড়ার ফাঁকে দেখবেন অজান্তেই ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করে একচিলতে হাসি ফুটে উঠেছে আপনার গালে, কৃতজ্ঞতায় ন্যুঁজ হয়ে পড়তে মন চাইবে। কখনো বা নিজের কিছু অবহেলার কথা মনে করে চোখ চিরে বেরিয়ে পড়বে অনুতপ্ত অশ্রু। মনে হবে, "এমনটি না করলে কি হতো না?!"
যারা অবিবাহিত, তাদের জন্য বইটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে অজানা কৌতুহলী সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে। বিয়ে সম্পর্কে সমাজের দেয়া ধারণা, ফ্যান্টাসির পরিবর্তে সত্যিকারের লক্ষ, উদ্দেশ্য, ফায়দা সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে বইটি অত্যন্ত সহায়ক। আসন্ন নানা সমস্যা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ও সম্ভাব্য সমাধানে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলার অমূল্য সুযোগ। সাথে সাথে নিজের মণিকোঠায় জেগে উঠবে দ্বীনদার জীবনসঙ্গিনী খোঁজার অতৃপ্ত আকাঙ্খা। দাম্পত্য জীবনের সফলতার গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে একটি মাত্র শব্দের মধ্যে, আর তা হচ্ছে "তাকওয়া"- বইটি আপনাকে এই চিরন্তন সত্যকে উপলব্ধি করতে শেখাবে।
সবশেষে এটুক বলতে চাই, যারা বইটি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, নিজের সংগ্রহে রেখে দিন, অন্যদের পড়তে দিন, নিজের প্রিয়তমাকে মাঝে মাঝে পড়ে শোনান। আর যাদের পড়ার সুযোগ হয়নি, একবার পড়েই দেখুন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যাদের বই পড়তে ভালো লাগে না, এমন শ্রেণীর পাঠকদের মনে বই পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে বইটিকে একটি মাস্টারপিস বললে খুব একটা বেশি বলা হবে না। বই পড়তে পড়তে কখন যেন লেখার ভিড়ে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন! একে একে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলো উল্টাতে উল্টাতে যেন নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন একগুচ্ছ নতুন উপলব্ধি দ্বারা। আল্লাহ আমাদের সকলকে লেখকের এই নেক প্রচেষ্টা দ্বারা উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।
দুজন দুজনার
120 BDT240 BDTSave 120 BDT
বই: দুজন দুজনার
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১২.
প্রকাশনী: মাকতাবাতুল আযহার
ভালোবাসা- শব্দটা কারো কাছে নিছক অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সম্মেলন। আবার এই ভালোবাসা শব্দটাই কারো কাছে সবথেকে পবিত্র বন্ধনের নাম, জান্নাতের চিরসঙ্গী হয়ে থাকার অটুট বন্ধনের নাম, কোন রক্তের বন্ধন ছাড়াই দুটো জীবনকে আজীবন একই সুতোয় বেঁধে রাখার এক অমোঘ ফর্মুলার নাম।
কেমন হয় যদি সেই চিরচেনা ভালোবাসাকেই আপনি উপলব্ধি করেন নতুন আঙ্গিকে? "দুজন দুজনার" বইটিতে মোড়ে মোড়ে আপনি পাবেন ভালোবাসার অপূর্ব সব দস্তান। কখনো লেখক আপনাকে নিয়ে যাবেন খায়রুল কুরুণ এর সেই শ্রেষ্ঠ যুগে, আপনি হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। আপনি চোখ বুজে উপলব্ধি করবেন শ্রেষ্ঠ মানুষগুলির শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার একগুচ্ছ গল্প। কখনো বা লেখক আপনাকে গল্পের আড়ালে দিয়ে যাবেন অতি মূল্যবান লাইফ লেসন।
যারা বিবাহিত, তাদের জন্য এটি হতে পারে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, হতে পারে আপনি আপনার বৈবাহিক জীবন নিয়ে অনেক অভিজ্ঞ, তবে বইটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে, নতুন করে আপনার প্রিয় মানুষটিকে চিনতে শেখাবে। আপনার প্রতিটি আচরনকে ছাঁচে ফেলে মাপতে শেখাবে।
হয়তো আপনি কখনো আবিষ্কার করবেন, লেখক যেনো আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, লেখক যেনো আপ্রাণ চেষ্টা করছেন আপনার ধুলোপড়া সম্পর্কের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে নতুন করে ভাবাতে, নতুন করে ভালোবাসতে, নতুন করে আপন করে নিতে। কখনো গল্পের মধ্যে আপনি খুঁজে ফিরবেন আপনাদের নিজেদের সোনালী অতীত, আপনার মনে আকাঙ্খা জেগে উঠবে সেই অতীতকে বর্তমানে রূপ দেয়ার। বই পড়ার ফাঁকে দেখবেন অজান্তেই ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করে একচিলতে হাসি ফুটে উঠেছে আপনার গালে, কৃতজ্ঞতায় ন্যুঁজ হয়ে পড়তে মন চাইবে। কখনো বা নিজের কিছু অবহেলার কথা মনে করে চোখ চিরে বেরিয়ে পড়বে অনুতপ্ত অশ্রু। মনে হবে, "এমনটি না করলে কি হতো না?!"
যারা অবিবাহিত, তাদের জন্য বইটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে অজানা কৌতুহলী সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে। বিয়ে সম্পর্কে সমাজের দেয়া ধারণা, ফ্যান্টাসির পরিবর্তে সত্যিকারের লক্ষ, উদ্দেশ্য, ফায়দা সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে বইটি অত্যন্ত সহায়ক। আসন্ন নানা সমস্যা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ও সম্ভাব্য সমাধানে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলার অমূল্য সুযোগ। সাথে সাথে নিজের মণিকোঠায় জেগে উঠবে দ্বীনদার জীবনসঙ্গিনী খোঁজার অতৃপ্ত আকাঙ্খা। দাম্পত্য জীবনের সফলতার গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে একটি মাত্র শব্দের মধ্যে, আর তা হচ্ছে "তাকওয়া"- বইটি আপনাকে এই চিরন্তন সত্যকে উপলব্ধি করতে শেখাবে।
সবশেষে এটুক বলতে চাই, যারা বইটি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, নিজের সংগ্রহে রেখে দিন, অন্যদের পড়তে দিন, নিজের প্রিয়তমাকে মাঝে মাঝে পড়ে শোনান। আর যাদের পড়ার সুযোগ হয়নি, একবার পড়েই দেখুন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যাদের বই পড়তে ভালো লাগে না, এমন শ্রেণীর পাঠকদের মনে বই পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে বইটিকে একটি মাস্টারপিস বললে খুব একটা বেশি বলা হবে না। বই পড়তে পড়তে কখন যেন লেখার ভিড়ে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন! একে একে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলো উল্টাতে উল্টাতে যেন নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন একগুচ্ছ নতুন উপলব্ধি দ্বারা। আল্লাহ আমাদের সকলকে লেখকের এই নেক প্রচেষ্টা দ্বারা উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।
লেখক: মুহাম্মদ আতিক উল্লাহ
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১২.
প্রকাশনী: মাকতাবাতুল আযহার
ভালোবাসা- শব্দটা কারো কাছে নিছক অশ্লীলতা আর বেহায়াপনার সম্মেলন। আবার এই ভালোবাসা শব্দটাই কারো কাছে সবথেকে পবিত্র বন্ধনের নাম, জান্নাতের চিরসঙ্গী হয়ে থাকার অটুট বন্ধনের নাম, কোন রক্তের বন্ধন ছাড়াই দুটো জীবনকে আজীবন একই সুতোয় বেঁধে রাখার এক অমোঘ ফর্মুলার নাম।
কেমন হয় যদি সেই চিরচেনা ভালোবাসাকেই আপনি উপলব্ধি করেন নতুন আঙ্গিকে? "দুজন দুজনার" বইটিতে মোড়ে মোড়ে আপনি পাবেন ভালোবাসার অপূর্ব সব দস্তান। কখনো লেখক আপনাকে নিয়ে যাবেন খায়রুল কুরুণ এর সেই শ্রেষ্ঠ যুগে, আপনি হারিয়ে যাবেন সেই প্রাচীন সময়ে। আপনি চোখ বুজে উপলব্ধি করবেন শ্রেষ্ঠ মানুষগুলির শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার একগুচ্ছ গল্প। কখনো বা লেখক আপনাকে গল্পের আড়ালে দিয়ে যাবেন অতি মূল্যবান লাইফ লেসন।
যারা বিবাহিত, তাদের জন্য এটি হতে পারে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, হতে পারে আপনি আপনার বৈবাহিক জীবন নিয়ে অনেক অভিজ্ঞ, তবে বইটি আপনাকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে, নতুন করে আপনার প্রিয় মানুষটিকে চিনতে শেখাবে। আপনার প্রতিটি আচরনকে ছাঁচে ফেলে মাপতে শেখাবে।
হয়তো আপনি কখনো আবিষ্কার করবেন, লেখক যেনো আপনাকে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, লেখক যেনো আপ্রাণ চেষ্টা করছেন আপনার ধুলোপড়া সম্পর্কের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে নতুন করে ভাবাতে, নতুন করে ভালোবাসতে, নতুন করে আপন করে নিতে। কখনো গল্পের মধ্যে আপনি খুঁজে ফিরবেন আপনাদের নিজেদের সোনালী অতীত, আপনার মনে আকাঙ্খা জেগে উঠবে সেই অতীতকে বর্তমানে রূপ দেয়ার। বই পড়ার ফাঁকে দেখবেন অজান্তেই ভালোবাসার মানুষটির কথা মনে করে একচিলতে হাসি ফুটে উঠেছে আপনার গালে, কৃতজ্ঞতায় ন্যুঁজ হয়ে পড়তে মন চাইবে। কখনো বা নিজের কিছু অবহেলার কথা মনে করে চোখ চিরে বেরিয়ে পড়বে অনুতপ্ত অশ্রু। মনে হবে, "এমনটি না করলে কি হতো না?!"
যারা অবিবাহিত, তাদের জন্য বইটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে অজানা কৌতুহলী সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে। বিয়ে সম্পর্কে সমাজের দেয়া ধারণা, ফ্যান্টাসির পরিবর্তে সত্যিকারের লক্ষ, উদ্দেশ্য, ফায়দা সম্পর্কে নিজের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করতে বইটি অত্যন্ত সহায়ক। আসন্ন নানা সমস্যা সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা ও সম্ভাব্য সমাধানে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলার অমূল্য সুযোগ। সাথে সাথে নিজের মণিকোঠায় জেগে উঠবে দ্বীনদার জীবনসঙ্গিনী খোঁজার অতৃপ্ত আকাঙ্খা। দাম্পত্য জীবনের সফলতার গোপন রহস্য লুকিয়ে আছে একটি মাত্র শব্দের মধ্যে, আর তা হচ্ছে "তাকওয়া"- বইটি আপনাকে এই চিরন্তন সত্যকে উপলব্ধি করতে শেখাবে।
সবশেষে এটুক বলতে চাই, যারা বইটি পড়ার সুযোগ পেয়েছেন, নিজের সংগ্রহে রেখে দিন, অন্যদের পড়তে দিন, নিজের প্রিয়তমাকে মাঝে মাঝে পড়ে শোনান। আর যাদের পড়ার সুযোগ হয়নি, একবার পড়েই দেখুন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যাদের বই পড়তে ভালো লাগে না, এমন শ্রেণীর পাঠকদের মনে বই পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে বইটিকে একটি মাস্টারপিস বললে খুব একটা বেশি বলা হবে না। বই পড়তে পড়তে কখন যেন লেখার ভিড়ে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন! একে একে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলো উল্টাতে উল্টাতে যেন নিজের জীবনকে সমৃদ্ধ করবেন একগুচ্ছ নতুন উপলব্ধি দ্বারা। আল্লাহ আমাদের সকলকে লেখকের এই নেক প্রচেষ্টা দ্বারা উপকৃত হবার তৌফিক দান করুন।

