শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)
বই : শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)মূল : ইমাম তিরমিজি রহ.ব্যাখ্যা : শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদব্যাখ্যাকারের ভূমিকানবিজির উত্তম চরিত্র, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর আদর্শ বোঝার জন্য এবং অনুকরণের জন্য তালিবুল ইলমদের ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ অধ্যয়নে মনোযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ কিতাবটি এ বিষয়ে শ্রেষ্ঠ; পূর্ববর্তী ও পরবর্তী আলিমগণ এর গুরুত্ব দিয়েছেন। হাফিজ ইবনু কাসির রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘অতীত ও বর্তমানে শামায়েল সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিতাব লিখেছেন। কেউ পৃথকভাবে আবার কেউ অন্য বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে সুন্দর ও সর্বাধিক উপকারী হলো, ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ।’এই ব্যাখ্যাগ্রন্থটি মূলত ইলমি দরসসমূহ। এর পাঠদান সম্পূর্ণ হয়েছে খুবার শহরে মসজিদে উমার ইবনু আব্দুল আজিজে ১৪২৫ থেকে ১৪২৬ হিজরিতে। তারপর তা একত্র করা হয়, সুবিন্যস্ত করা হয়, পুনরায় লেখা হয় এবং সাজানো হয়। সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে।* প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে।* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে।* পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে।* হাদিসের শিক্ষা, সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে।* শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে।* কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।* প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।* হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে।* প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।নিম্নোক্ত মানহাজ অনুকরণে ব্যাখ্যাগ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে:১. ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’-এর হাদিসসমূহ থেকে শুধু সহিহ হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ২. পূর্বে অনুরূপ হাদিস উল্লেখিত হওয়াতে তাকরার থেকে বাঁচার জন্য কিছু সহিহ হাদিসও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে উপকারিতা ও প্রয়োজনবোধে কিছু হাদিস বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে। ৩. সহিহ হাদিস ছাড়াও কিছু জয়িফ হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, এর শাওয়াহিদ থাকার কারণে এবং এতে সুস্পষ্ট ফায়দা ও চমৎকার দর্শন থাকার কারণে। ৪. ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ফকিহগণ, হাদিসের ব্যাখ্যাকারীগণ ও ভাষাবিদগণের কথার ওপর নির্ভর করা হয়েছে এবং তাদের মতামত হুবহু অথবা এর বিষয়বস্তু উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করছি, তিনি যেন এই মেহনতকে শুধু তাঁর জন্য কবুল করেন এবং এর মাধ্যমে সবাইকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি বান্দার আকুতি শোনেন এবং তা কবুল করেন।
An Najahah Shop
Category List
All products
![শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)](https://www.easykoro.com/inventories/fit-in/600x800/975635012726572.jpg)
বই : শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)
মূল : ইমাম তিরমিজি রহ.
ব্যাখ্যা : শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
ব্যাখ্যাকারের ভূমিকা
নবিজির উত্তম চরিত্র, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর আদর্শ বোঝার জন্য এবং অনুকরণের জন্য তালিবুল ইলমদের ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ অধ্যয়নে মনোযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ কিতাবটি এ বিষয়ে শ্রেষ্ঠ; পূর্ববর্তী ও পরবর্তী আলিমগণ এর গুরুত্ব দিয়েছেন।
হাফিজ ইবনু কাসির রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘অতীত ও বর্তমানে শামায়েল সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিতাব লিখেছেন। কেউ পৃথকভাবে আবার কেউ অন্য বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে সুন্দর ও সর্বাধিক উপকারী হলো, ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ।’
এই ব্যাখ্যাগ্রন্থটি মূলত ইলমি দরসসমূহ। এর পাঠদান সম্পূর্ণ হয়েছে খুবার শহরে মসজিদে উমার ইবনু আব্দুল আজিজে ১৪২৫ থেকে ১৪২৬ হিজরিতে। তারপর তা একত্র করা হয়, সুবিন্যস্ত করা হয়, পুনরায় লেখা হয় এবং সাজানো হয়।
সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে।
* প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে।
* পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে।
* হাদিসের শিক্ষা, সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে।
* শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে।
* কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
* প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে।
* প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।
নিম্নোক্ত মানহাজ অনুকরণে ব্যাখ্যাগ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে:
১. ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’-এর হাদিসসমূহ থেকে শুধু সহিহ হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
২. পূর্বে অনুরূপ হাদিস উল্লেখিত হওয়াতে তাকরার থেকে বাঁচার জন্য কিছু সহিহ হাদিসও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে উপকারিতা ও প্রয়োজনবোধে কিছু হাদিস বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে।
৩. সহিহ হাদিস ছাড়াও কিছু জয়িফ হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, এর শাওয়াহিদ থাকার কারণে এবং এতে সুস্পষ্ট ফায়দা ও চমৎকার দর্শন থাকার কারণে।
৪. ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ফকিহগণ, হাদিসের ব্যাখ্যাকারীগণ ও ভাষাবিদগণের কথার ওপর নির্ভর করা হয়েছে এবং তাদের মতামত হুবহু অথবা এর বিষয়বস্তু উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করছি, তিনি যেন এই মেহনতকে শুধু তাঁর জন্য কবুল করেন এবং এর মাধ্যমে সবাইকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি বান্দার আকুতি শোনেন এবং তা কবুল করেন।
মূল : ইমাম তিরমিজি রহ.
ব্যাখ্যা : শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
ব্যাখ্যাকারের ভূমিকা
নবিজির উত্তম চরিত্র, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর আদর্শ বোঝার জন্য এবং অনুকরণের জন্য তালিবুল ইলমদের ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ অধ্যয়নে মনোযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ কিতাবটি এ বিষয়ে শ্রেষ্ঠ; পূর্ববর্তী ও পরবর্তী আলিমগণ এর গুরুত্ব দিয়েছেন।
হাফিজ ইবনু কাসির রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘অতীত ও বর্তমানে শামায়েল সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিতাব লিখেছেন। কেউ পৃথকভাবে আবার কেউ অন্য বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে সুন্দর ও সর্বাধিক উপকারী হলো, ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ।’
এই ব্যাখ্যাগ্রন্থটি মূলত ইলমি দরসসমূহ। এর পাঠদান সম্পূর্ণ হয়েছে খুবার শহরে মসজিদে উমার ইবনু আব্দুল আজিজে ১৪২৫ থেকে ১৪২৬ হিজরিতে। তারপর তা একত্র করা হয়, সুবিন্যস্ত করা হয়, পুনরায় লেখা হয় এবং সাজানো হয়।
সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে।
* প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে।
* পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে।
* হাদিসের শিক্ষা, সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে।
* শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে।
* কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
* প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে।
* প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।
নিম্নোক্ত মানহাজ অনুকরণে ব্যাখ্যাগ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে:
১. ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’-এর হাদিসসমূহ থেকে শুধু সহিহ হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
২. পূর্বে অনুরূপ হাদিস উল্লেখিত হওয়াতে তাকরার থেকে বাঁচার জন্য কিছু সহিহ হাদিসও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে উপকারিতা ও প্রয়োজনবোধে কিছু হাদিস বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে।
৩. সহিহ হাদিস ছাড়াও কিছু জয়িফ হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, এর শাওয়াহিদ থাকার কারণে এবং এতে সুস্পষ্ট ফায়দা ও চমৎকার দর্শন থাকার কারণে।
৪. ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ফকিহগণ, হাদিসের ব্যাখ্যাকারীগণ ও ভাষাবিদগণের কথার ওপর নির্ভর করা হয়েছে এবং তাদের মতামত হুবহু অথবা এর বিষয়বস্তু উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করছি, তিনি যেন এই মেহনতকে শুধু তাঁর জন্য কবুল করেন এবং এর মাধ্যমে সবাইকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি বান্দার আকুতি শোনেন এবং তা কবুল করেন।
শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)
275 BDT550 BDTSave 275 BDT
sold_units 1
1
বই : শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দ্বিতীয় খণ্ড)
মূল : ইমাম তিরমিজি রহ.
ব্যাখ্যা : শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
ব্যাখ্যাকারের ভূমিকা
নবিজির উত্তম চরিত্র, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর আদর্শ বোঝার জন্য এবং অনুকরণের জন্য তালিবুল ইলমদের ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ অধ্যয়নে মনোযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ কিতাবটি এ বিষয়ে শ্রেষ্ঠ; পূর্ববর্তী ও পরবর্তী আলিমগণ এর গুরুত্ব দিয়েছেন।
হাফিজ ইবনু কাসির রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘অতীত ও বর্তমানে শামায়েল সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিতাব লিখেছেন। কেউ পৃথকভাবে আবার কেউ অন্য বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে সুন্দর ও সর্বাধিক উপকারী হলো, ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ।’
এই ব্যাখ্যাগ্রন্থটি মূলত ইলমি দরসসমূহ। এর পাঠদান সম্পূর্ণ হয়েছে খুবার শহরে মসজিদে উমার ইবনু আব্দুল আজিজে ১৪২৫ থেকে ১৪২৬ হিজরিতে। তারপর তা একত্র করা হয়, সুবিন্যস্ত করা হয়, পুনরায় লেখা হয় এবং সাজানো হয়।
সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে।
* প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে।
* পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে।
* হাদিসের শিক্ষা, সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে।
* শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে।
* কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
* প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে।
* প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।
নিম্নোক্ত মানহাজ অনুকরণে ব্যাখ্যাগ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে:
১. ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’-এর হাদিসসমূহ থেকে শুধু সহিহ হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
২. পূর্বে অনুরূপ হাদিস উল্লেখিত হওয়াতে তাকরার থেকে বাঁচার জন্য কিছু সহিহ হাদিসও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে উপকারিতা ও প্রয়োজনবোধে কিছু হাদিস বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে।
৩. সহিহ হাদিস ছাড়াও কিছু জয়িফ হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, এর শাওয়াহিদ থাকার কারণে এবং এতে সুস্পষ্ট ফায়দা ও চমৎকার দর্শন থাকার কারণে।
৪. ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ফকিহগণ, হাদিসের ব্যাখ্যাকারীগণ ও ভাষাবিদগণের কথার ওপর নির্ভর করা হয়েছে এবং তাদের মতামত হুবহু অথবা এর বিষয়বস্তু উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করছি, তিনি যেন এই মেহনতকে শুধু তাঁর জন্য কবুল করেন এবং এর মাধ্যমে সবাইকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি বান্দার আকুতি শোনেন এবং তা কবুল করেন।
মূল : ইমাম তিরমিজি রহ.
ব্যাখ্যা : শাইখ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
ব্যাখ্যাকারের ভূমিকা
নবিজির উত্তম চরিত্র, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর আদর্শ বোঝার জন্য এবং অনুকরণের জন্য তালিবুল ইলমদের ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ অধ্যয়নে মনোযোগ ও গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’ কিতাবটি এ বিষয়ে শ্রেষ্ঠ; পূর্ববর্তী ও পরবর্তী আলিমগণ এর গুরুত্ব দিয়েছেন।
হাফিজ ইবনু কাসির রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘অতীত ও বর্তমানে শামায়েল সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিতাব লিখেছেন। কেউ পৃথকভাবে আবার কেউ অন্য বিষয়ের সাথে সংযুক্ত করে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে সুন্দর ও সর্বাধিক উপকারী হলো, ইমাম তিরমিজি রাহিমাহুল্লাহ-এর প্রসিদ্ধ কিতাব আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ।’
এই ব্যাখ্যাগ্রন্থটি মূলত ইলমি দরসসমূহ। এর পাঠদান সম্পূর্ণ হয়েছে খুবার শহরে মসজিদে উমার ইবনু আব্দুল আজিজে ১৪২৫ থেকে ১৪২৬ হিজরিতে। তারপর তা একত্র করা হয়, সুবিন্যস্ত করা হয়, পুনরায় লেখা হয় এবং সাজানো হয়।
সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে।
* প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে।
* পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে।
* হাদিসের শিক্ষা, সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে।
* শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে, পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে।
* কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
* প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে।
* প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
* ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।
নিম্নোক্ত মানহাজ অনুকরণে ব্যাখ্যাগ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে:
১. ‘আশ-শামাইলুল মুহাম্মাদিয়্যাহ’-এর হাদিসসমূহ থেকে শুধু সহিহ হাদিসগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
২. পূর্বে অনুরূপ হাদিস উল্লেখিত হওয়াতে তাকরার থেকে বাঁচার জন্য কিছু সহিহ হাদিসও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে উপকারিতা ও প্রয়োজনবোধে কিছু হাদিস বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে।
৩. সহিহ হাদিস ছাড়াও কিছু জয়িফ হাদিস উল্লেখ করা হয়েছে, এর শাওয়াহিদ থাকার কারণে এবং এতে সুস্পষ্ট ফায়দা ও চমৎকার দর্শন থাকার কারণে।
৪. ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ফকিহগণ, হাদিসের ব্যাখ্যাকারীগণ ও ভাষাবিদগণের কথার ওপর নির্ভর করা হয়েছে এবং তাদের মতামত হুবহু অথবা এর বিষয়বস্তু উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করছি, তিনি যেন এই মেহনতকে শুধু তাঁর জন্য কবুল করেন এবং এর মাধ্যমে সবাইকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি বান্দার আকুতি শোনেন এবং তা কবুল করেন।