ওপারের সুখগুলো
বই : ওপারের সুখগুলোমূল : ইমাম ইবনু আবিদ দুনিয়া রহ.অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদপ্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্নাপ্রকাশনায় : পথিক প্রকাশনবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।" কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দাও। অথচ আখিরাত অনেক বেশি উৎকৃষ্ট ও অনেক বেশি স্থায়ী।" [সূরা আলা : ১৬-১৭] বই নির্যাস এই দুনিয়ার জীবন কত ছোট, চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাবে। মুমিনের জন্য এই দুনিয়া কেবলই পরীক্ষাক্ষেত্র, কারাগার। প্রতিদানের জায়গাটা আমাদের এপারে নয়। এপারে আমরা পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কষি বলেই কষ্ট পাই। অনেক কষ্ট অযাচিতভাবেও আসে। কিন্তু এটা তো আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমাদের সতর্ক করেই দিয়েছেন।" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য-ফল-ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুখবর দাও।" [ সূরা আল-বাক্বারাহ :১৫৫]এপারের জীবনটা শেষ হলেই আমরা পাড়ি জমাবো আসল ঠিকানায়। সেখানে কোন কষ্ট থাকবে না,হতাশা থাকবে না। থাকবে না কোন মন ভাঙ্গার গল্প। চোখগুলো আর নোনা হবে না। শুধু সুখ আর সুখ তৃপ্ত করবে আমাদের আহত হৃদয়গুলোকে। এই জীবনে চলার পথে কত কষ্ট না পাচ্ছি আমরা। ত্যাগ , অপমান, গ্লানি, জুলুম, না পাওয়ার বেদনায় ভরপুর আমাদের জীবনের পাতা। এমনও ব্যাপক কষ্ট আছে যা বলাও যায় না, সহ্য করাও যায় না। সেগুলো বয়েও চলি আমরা। এই সহস্র যাতনাগুলো কে একদিন মহান সত্তা প্রশান্ত করে দেবেন এতসব সুখে, যার অনুমান করা সামান্য মানব মস্তিষ্কের জন্য বড়ই ভার। আল্লাহ সুবহানাহু তা' আলা বলবেন - " জান্নাতে এমন নিয়ামত ( সুখ- সামগ্রী) বিদ্যমান রয়েছে, যা কোন চক্ষু দর্শন করেনি, কোন কান শ্রবণ করেনি এবং কোন মানুষের মনে তার ধারণার উদ্রেকও হয়নি।" (সূরা সাজদা) কেন বইটি পড়বেন বইটি কেন পড়বেন না - এমন কোন কারণ দেখানো সম্ভব নয়। বইয়ের পাতাগুলো মুহূর্তেই আপনার আহত হৃদয়কে প্রশান্ত করে তুলবে। বইটি আপনাকে জানান দেবে ওপারে কি সুখ, কি নেয়ামত অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। তখন দু'দিনের এই দুনিয়ার না পাওয়াগুলো, আঘাতগুলো আর আপনাকে কাঁদাতে পারবে না। সেই সাথে আপনি সচেষ্ট হয়ে উঠবেন প্রকৃত সুখের ঠিকানা লাভের জন্য। কারা বইটি পড়বেন যদিও এই বই সকলেরই পড়া উচিত ; তবুও আমি বিশেষ করে আহ্বান করতে চাই সেসকল মানুষকে যারা দুনিয়ায় সুখের অন্বেষণ করতে করতে পেরেশান , দিশেহারা। হারিয়ে ফেলেছেন জীবনের অর্থ, নিমজ্জিত হয়েছেন ব্যাপক হতাশায়। শুধু একবার বইয়ের পাতাগুলো উল্টে দেখুন পাল্টে যাবে ( ইনশাআল্লাহ) আপনাদের সুখের সংজ্ঞা, জীবনের মানেকিছু হৃদয়স্পর্শী অমোঘ বাণী১) " কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ।"২) " সেদিন দয়াময় রবের কাছে মুত্তাকীনদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।"৩) " যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।"৪) " যারা নেক কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তার চেয়েও বেশী।"
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : ওপারের সুখগুলো
মূল : ইমাম ইবনু আবিদ দুনিয়া রহ.
অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ
প্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্না
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
" কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দাও। অথচ আখিরাত অনেক বেশি উৎকৃষ্ট ও অনেক বেশি স্থায়ী।" [সূরা আলা : ১৬-১৭]
বই নির্যাস
এই দুনিয়ার জীবন কত ছোট, চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাবে। মুমিনের জন্য এই দুনিয়া কেবলই পরীক্ষাক্ষেত্র, কারাগার। প্রতিদানের জায়গাটা আমাদের এপারে নয়। এপারে আমরা পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কষি বলেই কষ্ট পাই। অনেক কষ্ট অযাচিতভাবেও আসে। কিন্তু এটা তো আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমাদের সতর্ক করেই দিয়েছেন।
" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য-ফল-ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুখবর দাও।" [ সূরা আল-বাক্বারাহ :১৫৫]
এপারের জীবনটা শেষ হলেই আমরা পাড়ি জমাবো আসল ঠিকানায়। সেখানে কোন কষ্ট থাকবে না,হতাশা থাকবে না। থাকবে না কোন মন ভাঙ্গার গল্প। চোখগুলো আর নোনা হবে না। শুধু সুখ আর সুখ তৃপ্ত করবে আমাদের আহত হৃদয়গুলোকে। এই জীবনে চলার পথে কত কষ্ট না পাচ্ছি আমরা। ত্যাগ , অপমান, গ্লানি, জুলুম, না পাওয়ার বেদনায় ভরপুর আমাদের জীবনের পাতা। এমনও ব্যাপক কষ্ট আছে যা বলাও যায় না, সহ্য করাও যায় না। সেগুলো বয়েও চলি আমরা। এই সহস্র যাতনাগুলো কে একদিন মহান সত্তা প্রশান্ত করে দেবেন এতসব সুখে, যার অনুমান করা সামান্য মানব মস্তিষ্কের জন্য বড়ই ভার। আল্লাহ সুবহানাহু তা' আলা বলবেন -
" জান্নাতে এমন নিয়ামত ( সুখ- সামগ্রী) বিদ্যমান রয়েছে, যা কোন চক্ষু দর্শন করেনি, কোন কান শ্রবণ করেনি এবং কোন মানুষের মনে তার ধারণার উদ্রেকও হয়নি।" (সূরা সাজদা)
কেন বইটি পড়বেন
বইটি কেন পড়বেন না - এমন কোন কারণ দেখানো সম্ভব নয়। বইয়ের পাতাগুলো মুহূর্তেই আপনার আহত হৃদয়কে প্রশান্ত করে তুলবে। বইটি আপনাকে জানান দেবে ওপারে কি সুখ, কি নেয়ামত অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। তখন দু'দিনের এই দুনিয়ার না পাওয়াগুলো, আঘাতগুলো আর আপনাকে কাঁদাতে পারবে না। সেই সাথে আপনি সচেষ্ট হয়ে উঠবেন প্রকৃত সুখের ঠিকানা লাভের জন্য।
কারা বইটি পড়বেন
যদিও এই বই সকলেরই পড়া উচিত ; তবুও আমি বিশেষ করে আহ্বান করতে চাই সেসকল মানুষকে যারা দুনিয়ায় সুখের অন্বেষণ করতে করতে পেরেশান , দিশেহারা। হারিয়ে ফেলেছেন জীবনের অর্থ, নিমজ্জিত হয়েছেন ব্যাপক হতাশায়। শুধু একবার বইয়ের পাতাগুলো উল্টে দেখুন পাল্টে যাবে ( ইনশাআল্লাহ) আপনাদের সুখের সংজ্ঞা, জীবনের মানে
কিছু হৃদয়স্পর্শী অমোঘ বাণী
১) " কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ।"
২) " সেদিন দয়াময় রবের কাছে মুত্তাকীনদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।"
৩) " যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।"
৪) " যারা নেক কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তার চেয়েও বেশী।"
মূল : ইমাম ইবনু আবিদ দুনিয়া রহ.
অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ
প্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্না
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
" কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দাও। অথচ আখিরাত অনেক বেশি উৎকৃষ্ট ও অনেক বেশি স্থায়ী।" [সূরা আলা : ১৬-১৭]
বই নির্যাস
এই দুনিয়ার জীবন কত ছোট, চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাবে। মুমিনের জন্য এই দুনিয়া কেবলই পরীক্ষাক্ষেত্র, কারাগার। প্রতিদানের জায়গাটা আমাদের এপারে নয়। এপারে আমরা পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কষি বলেই কষ্ট পাই। অনেক কষ্ট অযাচিতভাবেও আসে। কিন্তু এটা তো আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমাদের সতর্ক করেই দিয়েছেন।
" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য-ফল-ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুখবর দাও।" [ সূরা আল-বাক্বারাহ :১৫৫]
এপারের জীবনটা শেষ হলেই আমরা পাড়ি জমাবো আসল ঠিকানায়। সেখানে কোন কষ্ট থাকবে না,হতাশা থাকবে না। থাকবে না কোন মন ভাঙ্গার গল্প। চোখগুলো আর নোনা হবে না। শুধু সুখ আর সুখ তৃপ্ত করবে আমাদের আহত হৃদয়গুলোকে। এই জীবনে চলার পথে কত কষ্ট না পাচ্ছি আমরা। ত্যাগ , অপমান, গ্লানি, জুলুম, না পাওয়ার বেদনায় ভরপুর আমাদের জীবনের পাতা। এমনও ব্যাপক কষ্ট আছে যা বলাও যায় না, সহ্য করাও যায় না। সেগুলো বয়েও চলি আমরা। এই সহস্র যাতনাগুলো কে একদিন মহান সত্তা প্রশান্ত করে দেবেন এতসব সুখে, যার অনুমান করা সামান্য মানব মস্তিষ্কের জন্য বড়ই ভার। আল্লাহ সুবহানাহু তা' আলা বলবেন -
" জান্নাতে এমন নিয়ামত ( সুখ- সামগ্রী) বিদ্যমান রয়েছে, যা কোন চক্ষু দর্শন করেনি, কোন কান শ্রবণ করেনি এবং কোন মানুষের মনে তার ধারণার উদ্রেকও হয়নি।" (সূরা সাজদা)
কেন বইটি পড়বেন
বইটি কেন পড়বেন না - এমন কোন কারণ দেখানো সম্ভব নয়। বইয়ের পাতাগুলো মুহূর্তেই আপনার আহত হৃদয়কে প্রশান্ত করে তুলবে। বইটি আপনাকে জানান দেবে ওপারে কি সুখ, কি নেয়ামত অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। তখন দু'দিনের এই দুনিয়ার না পাওয়াগুলো, আঘাতগুলো আর আপনাকে কাঁদাতে পারবে না। সেই সাথে আপনি সচেষ্ট হয়ে উঠবেন প্রকৃত সুখের ঠিকানা লাভের জন্য।
কারা বইটি পড়বেন
যদিও এই বই সকলেরই পড়া উচিত ; তবুও আমি বিশেষ করে আহ্বান করতে চাই সেসকল মানুষকে যারা দুনিয়ায় সুখের অন্বেষণ করতে করতে পেরেশান , দিশেহারা। হারিয়ে ফেলেছেন জীবনের অর্থ, নিমজ্জিত হয়েছেন ব্যাপক হতাশায়। শুধু একবার বইয়ের পাতাগুলো উল্টে দেখুন পাল্টে যাবে ( ইনশাআল্লাহ) আপনাদের সুখের সংজ্ঞা, জীবনের মানে
কিছু হৃদয়স্পর্শী অমোঘ বাণী
১) " কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ।"
২) " সেদিন দয়াময় রবের কাছে মুত্তাকীনদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।"
৩) " যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।"
৪) " যারা নেক কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তার চেয়েও বেশী।"
ওপারের সুখগুলো
170 BDT340 BDTSave 170 BDT
1
বই : ওপারের সুখগুলো
মূল : ইমাম ইবনু আবিদ দুনিয়া রহ.
অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ
প্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্না
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
" কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দাও। অথচ আখিরাত অনেক বেশি উৎকৃষ্ট ও অনেক বেশি স্থায়ী।" [সূরা আলা : ১৬-১৭]
বই নির্যাস
এই দুনিয়ার জীবন কত ছোট, চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাবে। মুমিনের জন্য এই দুনিয়া কেবলই পরীক্ষাক্ষেত্র, কারাগার। প্রতিদানের জায়গাটা আমাদের এপারে নয়। এপারে আমরা পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কষি বলেই কষ্ট পাই। অনেক কষ্ট অযাচিতভাবেও আসে। কিন্তু এটা তো আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমাদের সতর্ক করেই দিয়েছেন।
" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য-ফল-ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুখবর দাও।" [ সূরা আল-বাক্বারাহ :১৫৫]
এপারের জীবনটা শেষ হলেই আমরা পাড়ি জমাবো আসল ঠিকানায়। সেখানে কোন কষ্ট থাকবে না,হতাশা থাকবে না। থাকবে না কোন মন ভাঙ্গার গল্প। চোখগুলো আর নোনা হবে না। শুধু সুখ আর সুখ তৃপ্ত করবে আমাদের আহত হৃদয়গুলোকে। এই জীবনে চলার পথে কত কষ্ট না পাচ্ছি আমরা। ত্যাগ , অপমান, গ্লানি, জুলুম, না পাওয়ার বেদনায় ভরপুর আমাদের জীবনের পাতা। এমনও ব্যাপক কষ্ট আছে যা বলাও যায় না, সহ্য করাও যায় না। সেগুলো বয়েও চলি আমরা। এই সহস্র যাতনাগুলো কে একদিন মহান সত্তা প্রশান্ত করে দেবেন এতসব সুখে, যার অনুমান করা সামান্য মানব মস্তিষ্কের জন্য বড়ই ভার। আল্লাহ সুবহানাহু তা' আলা বলবেন -
" জান্নাতে এমন নিয়ামত ( সুখ- সামগ্রী) বিদ্যমান রয়েছে, যা কোন চক্ষু দর্শন করেনি, কোন কান শ্রবণ করেনি এবং কোন মানুষের মনে তার ধারণার উদ্রেকও হয়নি।" (সূরা সাজদা)
কেন বইটি পড়বেন
বইটি কেন পড়বেন না - এমন কোন কারণ দেখানো সম্ভব নয়। বইয়ের পাতাগুলো মুহূর্তেই আপনার আহত হৃদয়কে প্রশান্ত করে তুলবে। বইটি আপনাকে জানান দেবে ওপারে কি সুখ, কি নেয়ামত অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। তখন দু'দিনের এই দুনিয়ার না পাওয়াগুলো, আঘাতগুলো আর আপনাকে কাঁদাতে পারবে না। সেই সাথে আপনি সচেষ্ট হয়ে উঠবেন প্রকৃত সুখের ঠিকানা লাভের জন্য।
কারা বইটি পড়বেন
যদিও এই বই সকলেরই পড়া উচিত ; তবুও আমি বিশেষ করে আহ্বান করতে চাই সেসকল মানুষকে যারা দুনিয়ায় সুখের অন্বেষণ করতে করতে পেরেশান , দিশেহারা। হারিয়ে ফেলেছেন জীবনের অর্থ, নিমজ্জিত হয়েছেন ব্যাপক হতাশায়। শুধু একবার বইয়ের পাতাগুলো উল্টে দেখুন পাল্টে যাবে ( ইনশাআল্লাহ) আপনাদের সুখের সংজ্ঞা, জীবনের মানে
কিছু হৃদয়স্পর্শী অমোঘ বাণী
১) " কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ।"
২) " সেদিন দয়াময় রবের কাছে মুত্তাকীনদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।"
৩) " যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।"
৪) " যারা নেক কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তার চেয়েও বেশী।"
মূল : ইমাম ইবনু আবিদ দুনিয়া রহ.
অনুবাদ : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ
প্রচ্ছদ : আবুল ফাতাহ মুন্না
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
" কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দাও। অথচ আখিরাত অনেক বেশি উৎকৃষ্ট ও অনেক বেশি স্থায়ী।" [সূরা আলা : ১৬-১৭]
বই নির্যাস
এই দুনিয়ার জীবন কত ছোট, চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাবে। মুমিনের জন্য এই দুনিয়া কেবলই পরীক্ষাক্ষেত্র, কারাগার। প্রতিদানের জায়গাটা আমাদের এপারে নয়। এপারে আমরা পাওয়া না পাওয়ার হিসাব কষি বলেই কষ্ট পাই। অনেক কষ্ট অযাচিতভাবেও আসে। কিন্তু এটা তো আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা আমাদের সতর্ক করেই দিয়েছেন।
" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য-ফল-ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য-নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুখবর দাও।" [ সূরা আল-বাক্বারাহ :১৫৫]
এপারের জীবনটা শেষ হলেই আমরা পাড়ি জমাবো আসল ঠিকানায়। সেখানে কোন কষ্ট থাকবে না,হতাশা থাকবে না। থাকবে না কোন মন ভাঙ্গার গল্প। চোখগুলো আর নোনা হবে না। শুধু সুখ আর সুখ তৃপ্ত করবে আমাদের আহত হৃদয়গুলোকে। এই জীবনে চলার পথে কত কষ্ট না পাচ্ছি আমরা। ত্যাগ , অপমান, গ্লানি, জুলুম, না পাওয়ার বেদনায় ভরপুর আমাদের জীবনের পাতা। এমনও ব্যাপক কষ্ট আছে যা বলাও যায় না, সহ্য করাও যায় না। সেগুলো বয়েও চলি আমরা। এই সহস্র যাতনাগুলো কে একদিন মহান সত্তা প্রশান্ত করে দেবেন এতসব সুখে, যার অনুমান করা সামান্য মানব মস্তিষ্কের জন্য বড়ই ভার। আল্লাহ সুবহানাহু তা' আলা বলবেন -
" জান্নাতে এমন নিয়ামত ( সুখ- সামগ্রী) বিদ্যমান রয়েছে, যা কোন চক্ষু দর্শন করেনি, কোন কান শ্রবণ করেনি এবং কোন মানুষের মনে তার ধারণার উদ্রেকও হয়নি।" (সূরা সাজদা)
কেন বইটি পড়বেন
বইটি কেন পড়বেন না - এমন কোন কারণ দেখানো সম্ভব নয়। বইয়ের পাতাগুলো মুহূর্তেই আপনার আহত হৃদয়কে প্রশান্ত করে তুলবে। বইটি আপনাকে জানান দেবে ওপারে কি সুখ, কি নেয়ামত অপেক্ষা করছে আপনার জন্য। তখন দু'দিনের এই দুনিয়ার না পাওয়াগুলো, আঘাতগুলো আর আপনাকে কাঁদাতে পারবে না। সেই সাথে আপনি সচেষ্ট হয়ে উঠবেন প্রকৃত সুখের ঠিকানা লাভের জন্য।
কারা বইটি পড়বেন
যদিও এই বই সকলেরই পড়া উচিত ; তবুও আমি বিশেষ করে আহ্বান করতে চাই সেসকল মানুষকে যারা দুনিয়ায় সুখের অন্বেষণ করতে করতে পেরেশান , দিশেহারা। হারিয়ে ফেলেছেন জীবনের অর্থ, নিমজ্জিত হয়েছেন ব্যাপক হতাশায়। শুধু একবার বইয়ের পাতাগুলো উল্টে দেখুন পাল্টে যাবে ( ইনশাআল্লাহ) আপনাদের সুখের সংজ্ঞা, জীবনের মানে
কিছু হৃদয়স্পর্শী অমোঘ বাণী
১) " কেউ জানে না তাদের জন্য নয়ন মুগ্ধকর কী লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের কৃতকর্মের প্রতিদানস্বরূপ।"
২) " সেদিন দয়াময় রবের কাছে মুত্তাকীনদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করব।"
৩) " যারা মনের কার্পণ্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।"
৪) " যারা নেক কাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তার চেয়েও বেশী।"