পারফেক্ট প্যারেন্টিং (আদর্শ সন্তান গড়ার গাইডলাইন)
বই: পারফেক্ট প্যারেন্টিং (আদর্শ সন্তান গড়ার গাইডলাইন)মাওলানা জহিরুল ইসলামপ্রকাশনী: পথিকসন্তানকে মানুষ করা পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য। একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। সন্তান অসৎ হলে এর জবাব মা-বাবাকেই দিতে হবে। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। আমির দায়িত্বশীল। পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল। নারী তার স্বামীর গৃহের ও সন্তানদের দায়িত্বশীল। অতএব, তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ [সহিহ বুখারি : ৫০০৫।] প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে কেন মেয়ে পর্দা করেনি। নিজ ঘরে কেন কুরআন পাঠ হয়নি? নিজ অধিনস্থরা কেন কুরআন তিলাওয়াত করেনি? কেন তারা গান-বাজনা, অশ্লীলতা নিয়ে লিপ্ত ছিলো? কেন তারা সুন্নাহ চিনলো না? রাসুলকে কেন তারা পূর্ণাঙ্গরূপে বুঝলো না? কেন নিজ পরিবার ইসলাম অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি? প্রত্যেকটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে। মা-বাবাকেই বলছি, দায়িত্বে অবহেলা করলে নিস্কৃতির কোনো উপায় থাকবে না। দায়িত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেদের দায়িত্ব বুঝুন। সন্তানদের নিজ ইচ্ছেমতো গড়ে তুললে হবে না। ইসলাম আপনাকে কী দায়িত্ব দিয়েছে তা জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে। দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে আদায় করলে এবং তাদেরকে সঠিক পথে রেখে যেতে পারলে আপনারাই এর ফল ভোগ করতে পারবেন। সফলতা এবং কামিয়াব আপনাদের পদচুম্বন করবে। সন্তানদের সচ্চরিত্রবান না বানিয়ে শুধু রাশি রাশি টাকা দিয়ে গেলে নিজেরাই ব্যর্থ বলে সাব্যস্ত হবেন। সাথে সাথে সন্তানরাও তো ব্যর্থ হিসেবে পরিগণিত হবেই। এই ব্যর্থতার পরিণাম এতো বিষাত্মক যে, সারা জীবন এই ব্যর্থতার ফল ভোগ করে যেতে হবে।...
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: পারফেক্ট প্যারেন্টিং (আদর্শ সন্তান গড়ার গাইডলাইন)
মাওলানা জহিরুল ইসলাম
প্রকাশনী: পথিক
সন্তানকে মানুষ করা পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য। একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। সন্তান অসৎ হলে এর জবাব মা-বাবাকেই দিতে হবে।
হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। আমির দায়িত্বশীল। পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল। নারী তার স্বামীর গৃহের ও সন্তানদের দায়িত্বশীল। অতএব, তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ [সহিহ বুখারি : ৫০০৫।]
প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে কেন মেয়ে পর্দা করেনি। নিজ ঘরে কেন কুরআন পাঠ হয়নি? নিজ অধিনস্থরা কেন কুরআন তিলাওয়াত করেনি? কেন তারা গান-বাজনা, অশ্লীলতা নিয়ে লিপ্ত ছিলো? কেন তারা সুন্নাহ চিনলো না? রাসুলকে কেন তারা পূর্ণাঙ্গরূপে বুঝলো না? কেন নিজ পরিবার ইসলাম অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি? প্রত্যেকটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে।
মা-বাবাকেই বলছি, দায়িত্বে অবহেলা করলে নিস্কৃতির কোনো উপায় থাকবে না। দায়িত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেদের দায়িত্ব বুঝুন। সন্তানদের নিজ ইচ্ছেমতো গড়ে তুললে হবে না। ইসলাম আপনাকে কী দায়িত্ব দিয়েছে তা জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে।
দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে আদায় করলে এবং তাদেরকে সঠিক পথে রেখে যেতে পারলে আপনারাই এর ফল ভোগ করতে পারবেন। সফলতা এবং কামিয়াব আপনাদের পদচুম্বন করবে। সন্তানদের সচ্চরিত্রবান না বানিয়ে শুধু রাশি রাশি টাকা দিয়ে গেলে নিজেরাই ব্যর্থ বলে সাব্যস্ত হবেন। সাথে সাথে সন্তানরাও তো ব্যর্থ হিসেবে পরিগণিত হবেই। এই ব্যর্থতার পরিণাম এতো বিষাত্মক যে, সারা জীবন এই ব্যর্থতার ফল ভোগ করে যেতে হবে।
...
মাওলানা জহিরুল ইসলাম
প্রকাশনী: পথিক
সন্তানকে মানুষ করা পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য। একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। সন্তান অসৎ হলে এর জবাব মা-বাবাকেই দিতে হবে।
হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। আমির দায়িত্বশীল। পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল। নারী তার স্বামীর গৃহের ও সন্তানদের দায়িত্বশীল। অতএব, তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ [সহিহ বুখারি : ৫০০৫।]
প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে কেন মেয়ে পর্দা করেনি। নিজ ঘরে কেন কুরআন পাঠ হয়নি? নিজ অধিনস্থরা কেন কুরআন তিলাওয়াত করেনি? কেন তারা গান-বাজনা, অশ্লীলতা নিয়ে লিপ্ত ছিলো? কেন তারা সুন্নাহ চিনলো না? রাসুলকে কেন তারা পূর্ণাঙ্গরূপে বুঝলো না? কেন নিজ পরিবার ইসলাম অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি? প্রত্যেকটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে।
মা-বাবাকেই বলছি, দায়িত্বে অবহেলা করলে নিস্কৃতির কোনো উপায় থাকবে না। দায়িত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেদের দায়িত্ব বুঝুন। সন্তানদের নিজ ইচ্ছেমতো গড়ে তুললে হবে না। ইসলাম আপনাকে কী দায়িত্ব দিয়েছে তা জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে।
দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে আদায় করলে এবং তাদেরকে সঠিক পথে রেখে যেতে পারলে আপনারাই এর ফল ভোগ করতে পারবেন। সফলতা এবং কামিয়াব আপনাদের পদচুম্বন করবে। সন্তানদের সচ্চরিত্রবান না বানিয়ে শুধু রাশি রাশি টাকা দিয়ে গেলে নিজেরাই ব্যর্থ বলে সাব্যস্ত হবেন। সাথে সাথে সন্তানরাও তো ব্যর্থ হিসেবে পরিগণিত হবেই। এই ব্যর্থতার পরিণাম এতো বিষাত্মক যে, সারা জীবন এই ব্যর্থতার ফল ভোগ করে যেতে হবে।
...
পারফেক্ট প্যারেন্টিং (আদর্শ সন্তান গড়ার গাইডলাইন)
130 BDT260 BDTSave 130 BDT
1
বই: পারফেক্ট প্যারেন্টিং (আদর্শ সন্তান গড়ার গাইডলাইন)
মাওলানা জহিরুল ইসলাম
প্রকাশনী: পথিক
সন্তানকে মানুষ করা পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য। একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। সন্তান অসৎ হলে এর জবাব মা-বাবাকেই দিতে হবে।
হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। আমির দায়িত্বশীল। পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল। নারী তার স্বামীর গৃহের ও সন্তানদের দায়িত্বশীল। অতএব, তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ [সহিহ বুখারি : ৫০০৫।]
প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে কেন মেয়ে পর্দা করেনি। নিজ ঘরে কেন কুরআন পাঠ হয়নি? নিজ অধিনস্থরা কেন কুরআন তিলাওয়াত করেনি? কেন তারা গান-বাজনা, অশ্লীলতা নিয়ে লিপ্ত ছিলো? কেন তারা সুন্নাহ চিনলো না? রাসুলকে কেন তারা পূর্ণাঙ্গরূপে বুঝলো না? কেন নিজ পরিবার ইসলাম অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি? প্রত্যেকটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে।
মা-বাবাকেই বলছি, দায়িত্বে অবহেলা করলে নিস্কৃতির কোনো উপায় থাকবে না। দায়িত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেদের দায়িত্ব বুঝুন। সন্তানদের নিজ ইচ্ছেমতো গড়ে তুললে হবে না। ইসলাম আপনাকে কী দায়িত্ব দিয়েছে তা জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে।
দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে আদায় করলে এবং তাদেরকে সঠিক পথে রেখে যেতে পারলে আপনারাই এর ফল ভোগ করতে পারবেন। সফলতা এবং কামিয়াব আপনাদের পদচুম্বন করবে। সন্তানদের সচ্চরিত্রবান না বানিয়ে শুধু রাশি রাশি টাকা দিয়ে গেলে নিজেরাই ব্যর্থ বলে সাব্যস্ত হবেন। সাথে সাথে সন্তানরাও তো ব্যর্থ হিসেবে পরিগণিত হবেই। এই ব্যর্থতার পরিণাম এতো বিষাত্মক যে, সারা জীবন এই ব্যর্থতার ফল ভোগ করে যেতে হবে।
...
মাওলানা জহিরুল ইসলাম
প্রকাশনী: পথিক
সন্তানকে মানুষ করা পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য। একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও। সন্তান অসৎ হলে এর জবাব মা-বাবাকেই দিতে হবে।
হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
‘তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। তোমরা প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। আমির দায়িত্বশীল। পুরুষ তার পরিবারের দায়িত্বশীল। নারী তার স্বামীর গৃহের ও সন্তানদের দায়িত্বশীল। অতএব, তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল। প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ [সহিহ বুখারি : ৫০০৫।]
প্রত্যেকেই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ মেয়ে সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে কেন মেয়ে পর্দা করেনি। নিজ ঘরে কেন কুরআন পাঠ হয়নি? নিজ অধিনস্থরা কেন কুরআন তিলাওয়াত করেনি? কেন তারা গান-বাজনা, অশ্লীলতা নিয়ে লিপ্ত ছিলো? কেন তারা সুন্নাহ চিনলো না? রাসুলকে কেন তারা পূর্ণাঙ্গরূপে বুঝলো না? কেন নিজ পরিবার ইসলাম অনুযায়ী পরিচালিত হয়নি? প্রত্যেকটি বিষয়ে জিজ্ঞাসিত হবে।
মা-বাবাকেই বলছি, দায়িত্বে অবহেলা করলে নিস্কৃতির কোনো উপায় থাকবে না। দায়িত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেদের দায়িত্ব বুঝুন। সন্তানদের নিজ ইচ্ছেমতো গড়ে তুললে হবে না। ইসলাম আপনাকে কী দায়িত্ব দিয়েছে তা জানতে হবে এবং সে অনুযায়ী সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে।
দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে আদায় করলে এবং তাদেরকে সঠিক পথে রেখে যেতে পারলে আপনারাই এর ফল ভোগ করতে পারবেন। সফলতা এবং কামিয়াব আপনাদের পদচুম্বন করবে। সন্তানদের সচ্চরিত্রবান না বানিয়ে শুধু রাশি রাশি টাকা দিয়ে গেলে নিজেরাই ব্যর্থ বলে সাব্যস্ত হবেন। সাথে সাথে সন্তানরাও তো ব্যর্থ হিসেবে পরিগণিত হবেই। এই ব্যর্থতার পরিণাম এতো বিষাত্মক যে, সারা জীবন এই ব্যর্থতার ফল ভোগ করে যেতে হবে।
...