উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন?
বই : উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন?মূল : উস্তাদ মোহাম্মদ হোবলসঅনুবাদ : বায়েজীদ বোস্তামীসম্পাদনা : ডা. শামসুল আরেফীনমাত্রাতিরিক্ত পাপের প্রভাবে মানুষের অন্তর আজ পাথর। পথ হারিয়ে, ক্লান্ত-হতাশ-অবসন্ন পথিকের সঠিক পথে ফিরে আসার আগ্রহটাও মরে গেছে। অনুশোচনার অনুভূতিও আর মনে জাগে না। স্বাভাবিক শব্দের স্বর আর কম্পনে একচুল নড়ে না সেই পাথুরে অন্তর। পাপের শেকড় এত গভীরে প্রবেশ করেছে যে, সামান্য বাতাসে তার কিছুই হয় না। এই দৃঢ় অবাধ্যতায় পৌঁছে যাওয়া সত্তার অন্তরকে উপড়ে নিয়ে তার রবের সম্মুখে আছড়ে ফেলার ক্ষেত্রে ‘মোহাম্মদ হোবলোসের’ কোনো তুলনা নেই।সব অন্তর মায়া বোঝে না, সব অন্তর ভালোবাসা খোঁজে না। এজন্য প্রয়োজন হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। এ সময়ের সেই ঝড় হলো, মোহাম্মদ হোবলোস!অবাধ্য সত্তার জন্য তার কণ্ঠস্বর প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মতো। গভীর ঘুম আর ঘোরের মাঝে ডুবে থাকা সত্তাকে তার স্বর ঝাঁকুনি দিয়ে যায়। তিনি কোনো বড়ো আলিম নন, একজন সাধারণ দাঈ মাত্র। তবে তার মাধ্যমে হিদায়াতের আলো ফিরে পাওয়া মানুষগুলো পৃথিবীর এমন সব সত্তা, যারা ‘মানুষ’ হতেই ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গেছি সবাল উদ্দেশ্যে তো জান্নাতবক্ষ্যমাণ বইটি ফেরারি নফসের দাসগুলোকে তার মনিবের কাছে ফিরিয়ে আনার একটা প্রচেষ্টা, তাদেরকে রবের দিকে আহ্বান, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার শুরু, আর নতুনদের জন্য পুরোপুরি ফিরে আসা। এখানে আমরা পথভোলা মানুষটার সাথে খোলাখুলি কথা বলতে চেয়েছি। একসাথে বসে সমস্যাগুলো খুঁজে তার সমাধান বের করতে চেষ্টা করেছি। প্রতিটি কথা, প্রতিটি উদাহরণ, প্রতিটি বাস্তবতা একান্ত তাদের চোখ থেকে পর্দা সরিয়ে ফেলতেই সাজানো হয়েছে। ফলে লাইনগুলোতে তৈরি হয়েছে পাঠকের সাথে এক আন্তরিক কথোপকথন।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন?
মূল : উস্তাদ মোহাম্মদ হোবলস
অনুবাদ : বায়েজীদ বোস্তামী
সম্পাদনা : ডা. শামসুল আরেফীন
মাত্রাতিরিক্ত পাপের প্রভাবে মানুষের অন্তর আজ পাথর। পথ হারিয়ে, ক্লান্ত-হতাশ-অবসন্ন পথিকের সঠিক পথে ফিরে আসার আগ্রহটাও মরে গেছে। অনুশোচনার অনুভূতিও আর মনে জাগে না। স্বাভাবিক শব্দের স্বর আর কম্পনে একচুল নড়ে না সেই পাথুরে অন্তর। পাপের শেকড় এত গভীরে প্রবেশ করেছে যে, সামান্য বাতাসে তার কিছুই হয় না।
এই দৃঢ় অবাধ্যতায় পৌঁছে যাওয়া সত্তার অন্তরকে উপড়ে নিয়ে তার রবের সম্মুখে আছড়ে ফেলার ক্ষেত্রে ‘মোহাম্মদ হোবলোসের’ কোনো তুলনা নেই।
সব অন্তর মায়া বোঝে না, সব অন্তর ভালোবাসা খোঁজে না। এজন্য প্রয়োজন হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। এ সময়ের সেই ঝড় হলো, মোহাম্মদ হোবলোস!
অবাধ্য সত্তার জন্য তার কণ্ঠস্বর প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মতো। গভীর ঘুম আর ঘোরের মাঝে ডুবে থাকা সত্তাকে তার স্বর ঝাঁকুনি দিয়ে যায়। তিনি কোনো বড়ো আলিম নন, একজন সাধারণ দাঈ মাত্র। তবে তার মাধ্যমে হিদায়াতের আলো ফিরে পাওয়া মানুষগুলো পৃথিবীর এমন সব সত্তা, যারা ‘মানুষ’ হতেই ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গেছি সবাল উদ্দেশ্যে তো জান্নাত
বক্ষ্যমাণ বইটি ফেরারি নফসের দাসগুলোকে তার মনিবের কাছে ফিরিয়ে আনার একটা প্রচেষ্টা, তাদেরকে রবের দিকে আহ্বান, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার শুরু, আর নতুনদের জন্য পুরোপুরি ফিরে আসা। এখানে আমরা পথভোলা মানুষটার সাথে খোলাখুলি কথা বলতে চেয়েছি। একসাথে বসে সমস্যাগুলো খুঁজে তার সমাধান বের করতে চেষ্টা করেছি। প্রতিটি কথা, প্রতিটি উদাহরণ, প্রতিটি বাস্তবতা একান্ত তাদের চোখ থেকে পর্দা সরিয়ে ফেলতেই সাজানো হয়েছে। ফলে লাইনগুলোতে তৈরি হয়েছে পাঠকের সাথে এক আন্তরিক কথোপকথন।
মূল : উস্তাদ মোহাম্মদ হোবলস
অনুবাদ : বায়েজীদ বোস্তামী
সম্পাদনা : ডা. শামসুল আরেফীন
মাত্রাতিরিক্ত পাপের প্রভাবে মানুষের অন্তর আজ পাথর। পথ হারিয়ে, ক্লান্ত-হতাশ-অবসন্ন পথিকের সঠিক পথে ফিরে আসার আগ্রহটাও মরে গেছে। অনুশোচনার অনুভূতিও আর মনে জাগে না। স্বাভাবিক শব্দের স্বর আর কম্পনে একচুল নড়ে না সেই পাথুরে অন্তর। পাপের শেকড় এত গভীরে প্রবেশ করেছে যে, সামান্য বাতাসে তার কিছুই হয় না।
এই দৃঢ় অবাধ্যতায় পৌঁছে যাওয়া সত্তার অন্তরকে উপড়ে নিয়ে তার রবের সম্মুখে আছড়ে ফেলার ক্ষেত্রে ‘মোহাম্মদ হোবলোসের’ কোনো তুলনা নেই।
সব অন্তর মায়া বোঝে না, সব অন্তর ভালোবাসা খোঁজে না। এজন্য প্রয়োজন হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। এ সময়ের সেই ঝড় হলো, মোহাম্মদ হোবলোস!
অবাধ্য সত্তার জন্য তার কণ্ঠস্বর প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মতো। গভীর ঘুম আর ঘোরের মাঝে ডুবে থাকা সত্তাকে তার স্বর ঝাঁকুনি দিয়ে যায়। তিনি কোনো বড়ো আলিম নন, একজন সাধারণ দাঈ মাত্র। তবে তার মাধ্যমে হিদায়াতের আলো ফিরে পাওয়া মানুষগুলো পৃথিবীর এমন সব সত্তা, যারা ‘মানুষ’ হতেই ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গেছি সবাল উদ্দেশ্যে তো জান্নাত
বক্ষ্যমাণ বইটি ফেরারি নফসের দাসগুলোকে তার মনিবের কাছে ফিরিয়ে আনার একটা প্রচেষ্টা, তাদেরকে রবের দিকে আহ্বান, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার শুরু, আর নতুনদের জন্য পুরোপুরি ফিরে আসা। এখানে আমরা পথভোলা মানুষটার সাথে খোলাখুলি কথা বলতে চেয়েছি। একসাথে বসে সমস্যাগুলো খুঁজে তার সমাধান বের করতে চেষ্টা করেছি। প্রতিটি কথা, প্রতিটি উদাহরণ, প্রতিটি বাস্তবতা একান্ত তাদের চোখ থেকে পর্দা সরিয়ে ফেলতেই সাজানো হয়েছে। ফলে লাইনগুলোতে তৈরি হয়েছে পাঠকের সাথে এক আন্তরিক কথোপকথন।
উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন?
300 BDT600 BDTSave 300 BDT
sold_units 1
1
বই : উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন?
মূল : উস্তাদ মোহাম্মদ হোবলস
অনুবাদ : বায়েজীদ বোস্তামী
সম্পাদনা : ডা. শামসুল আরেফীন
মাত্রাতিরিক্ত পাপের প্রভাবে মানুষের অন্তর আজ পাথর। পথ হারিয়ে, ক্লান্ত-হতাশ-অবসন্ন পথিকের সঠিক পথে ফিরে আসার আগ্রহটাও মরে গেছে। অনুশোচনার অনুভূতিও আর মনে জাগে না। স্বাভাবিক শব্দের স্বর আর কম্পনে একচুল নড়ে না সেই পাথুরে অন্তর। পাপের শেকড় এত গভীরে প্রবেশ করেছে যে, সামান্য বাতাসে তার কিছুই হয় না।
এই দৃঢ় অবাধ্যতায় পৌঁছে যাওয়া সত্তার অন্তরকে উপড়ে নিয়ে তার রবের সম্মুখে আছড়ে ফেলার ক্ষেত্রে ‘মোহাম্মদ হোবলোসের’ কোনো তুলনা নেই।
সব অন্তর মায়া বোঝে না, সব অন্তর ভালোবাসা খোঁজে না। এজন্য প্রয়োজন হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। এ সময়ের সেই ঝড় হলো, মোহাম্মদ হোবলোস!
অবাধ্য সত্তার জন্য তার কণ্ঠস্বর প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মতো। গভীর ঘুম আর ঘোরের মাঝে ডুবে থাকা সত্তাকে তার স্বর ঝাঁকুনি দিয়ে যায়। তিনি কোনো বড়ো আলিম নন, একজন সাধারণ দাঈ মাত্র। তবে তার মাধ্যমে হিদায়াতের আলো ফিরে পাওয়া মানুষগুলো পৃথিবীর এমন সব সত্তা, যারা ‘মানুষ’ হতেই ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গেছি সবাল উদ্দেশ্যে তো জান্নাত
বক্ষ্যমাণ বইটি ফেরারি নফসের দাসগুলোকে তার মনিবের কাছে ফিরিয়ে আনার একটা প্রচেষ্টা, তাদেরকে রবের দিকে আহ্বান, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার শুরু, আর নতুনদের জন্য পুরোপুরি ফিরে আসা। এখানে আমরা পথভোলা মানুষটার সাথে খোলাখুলি কথা বলতে চেয়েছি। একসাথে বসে সমস্যাগুলো খুঁজে তার সমাধান বের করতে চেষ্টা করেছি। প্রতিটি কথা, প্রতিটি উদাহরণ, প্রতিটি বাস্তবতা একান্ত তাদের চোখ থেকে পর্দা সরিয়ে ফেলতেই সাজানো হয়েছে। ফলে লাইনগুলোতে তৈরি হয়েছে পাঠকের সাথে এক আন্তরিক কথোপকথন।
মূল : উস্তাদ মোহাম্মদ হোবলস
অনুবাদ : বায়েজীদ বোস্তামী
সম্পাদনা : ডা. শামসুল আরেফীন
মাত্রাতিরিক্ত পাপের প্রভাবে মানুষের অন্তর আজ পাথর। পথ হারিয়ে, ক্লান্ত-হতাশ-অবসন্ন পথিকের সঠিক পথে ফিরে আসার আগ্রহটাও মরে গেছে। অনুশোচনার অনুভূতিও আর মনে জাগে না। স্বাভাবিক শব্দের স্বর আর কম্পনে একচুল নড়ে না সেই পাথুরে অন্তর। পাপের শেকড় এত গভীরে প্রবেশ করেছে যে, সামান্য বাতাসে তার কিছুই হয় না।
এই দৃঢ় অবাধ্যতায় পৌঁছে যাওয়া সত্তার অন্তরকে উপড়ে নিয়ে তার রবের সম্মুখে আছড়ে ফেলার ক্ষেত্রে ‘মোহাম্মদ হোবলোসের’ কোনো তুলনা নেই।
সব অন্তর মায়া বোঝে না, সব অন্তর ভালোবাসা খোঁজে না। এজন্য প্রয়োজন হয় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের। এ সময়ের সেই ঝড় হলো, মোহাম্মদ হোবলোস!
অবাধ্য সত্তার জন্য তার কণ্ঠস্বর প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের মতো। গভীর ঘুম আর ঘোরের মাঝে ডুবে থাকা সত্তাকে তার স্বর ঝাঁকুনি দিয়ে যায়। তিনি কোনো বড়ো আলিম নন, একজন সাধারণ দাঈ মাত্র। তবে তার মাধ্যমে হিদায়াতের আলো ফিরে পাওয়া মানুষগুলো পৃথিবীর এমন সব সত্তা, যারা ‘মানুষ’ হতেই ভুলে গিয়েছিল। ভুলে গেছি সবাল উদ্দেশ্যে তো জান্নাত
বক্ষ্যমাণ বইটি ফেরারি নফসের দাসগুলোকে তার মনিবের কাছে ফিরিয়ে আনার একটা প্রচেষ্টা, তাদেরকে রবের দিকে আহ্বান, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার শুরু, আর নতুনদের জন্য পুরোপুরি ফিরে আসা। এখানে আমরা পথভোলা মানুষটার সাথে খোলাখুলি কথা বলতে চেয়েছি। একসাথে বসে সমস্যাগুলো খুঁজে তার সমাধান বের করতে চেষ্টা করেছি। প্রতিটি কথা, প্রতিটি উদাহরণ, প্রতিটি বাস্তবতা একান্ত তাদের চোখ থেকে পর্দা সরিয়ে ফেলতেই সাজানো হয়েছে। ফলে লাইনগুলোতে তৈরি হয়েছে পাঠকের সাথে এক আন্তরিক কথোপকথন।