যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
বইয়ের নাম : যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন লেখক : শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.অনুবাদক : সামী মিয়াদাদ চৌধুরীশারঈ সম্পাদক : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ হাফি. প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশনপৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪মুদ্রিত মূল্য : ১৬০ টাকা কভার : হার্ডকভারআল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে উনার খলিফা সৃষ্টি করতে চাইলেন। ফলে তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করলেন। তাঁর বাম পাঁজরের হাড় থেকে বানালেন হযরত হাওয়া আলাইহিস সালামকে। এরপর তাদের দুজনের মধ্যে দিয়ে দিলেন একজনের প্রতি অপরজনের আকর্ষণ। সেই আকর্ষণকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা তাদের উভয়কে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দিলেন। তাঁরা হয়ে গেলেন একে অপরের পরিপূরক। যুগ যুগ ধরে তাদের সন্তানদের মাঝে অর্থাৎ মানুষের মাঝে আল্লাহ তাআলা এই সুন্নাতের উপস্থিতি চালু রেখেছেন। নারী-পুরুষ যেনো তাদের চরিত্রকে হিফাজত করতে পারে, তাদের কামপ্রবৃত্তিকে বিপথে নিয়ে না যায়, তাঁরা যেনো সন্তান উৎপাদন করতে পারে সেজন্য আল্লাহ তাআলা বিবাহ ব্যবস্থাকে সমুন্নত রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা পুরুষদের আদেশ দিয়ে বলেন, "আর নারীদের মধ্য থেকে যাদের ভালো লাগে তাদের বিয়ে করে নাও।"-সূরা নিসা, আয়াত : ০৩বিবাহ হলো একজন পুরুষ আরেকজন নারীর কাছে আসার বৈধ পন্থা। বিবাহের পর শুরু হয় নারী এবং পুরুষের একটি ভিন্ন জীবন যাপনের নতুন অধ্যায়। এ অধ্যায় রচিত হয় একজন অপরজনের প্রতি ভালোবাসার দ্বারা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের দ্বারা, দুজনের সহাবস্থানের দ্বারা। কিন্তু যদি দুজনের মধ্যে বনিবনা না হয়, স্বামী স্ত্রীকে প্রভাবিত করতে না পারে বা স্ত্রী তাঁর স্বামীকে সুখ দিতে না পারে তাহলে সংসারে শুরু হয় ফিতনা। যা বিবাহবিচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত গিয়ে গড়ায়। আর এক্ষেত্রে নারীরাই একটু বেশি এগিয়ে। অবশ্য আল্লাহ তাআলা তাদের সৃষ্টিই করেছেন কিছুটা দূর্বলতা দিয়ে এবং এর কারণও আল্লাহ তাআলা বর্ণনা করেছেন। এজন্যই নারীদের উচিত তাঁরা যেনো তাদের প্রাকৃতিক দূর্বলতার বশবর্তী হয়ে এমন কিছু না করে বসে যা সংসার ভাঙার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর নারীরা কিভাবে তাদের সংসারকে টিকিয়ে রাখবে, স্বামীকে সুখে রাখবে, সংসারকে সুন্দর করে গুছিয়ে তুলবে তারই উপদেশ মূলক এক বই লিখেছেন বিখ্যাত আলিম শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.। তাঁর লিখিত গ্রন্থটিরই অনূদিত রূপ "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"।বইটিতে যা আছে : কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। কথাটা আসলেই সত্যি। রমণীর গুণেই সংসার হয়ে উঠে স্বর্গীয় সুষমাময়, আনন্দে উৎফুল্ল, মোহনীয়, সুরভিত!কিন্তু রমণীর সেই গুণগুলো কি? তারই বর্ণনা রয়েছে "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন" বইয়ে। স্বামীকে খুশি করবার, সংসারকে সুখময় ও দীর্ঘস্থায়ী করবার, আনন্দ দিয়ে পরিবারকে ভরে ফেলবার নানান উপাদান রয়েছে অনবদ্য এই বইটিতে এমনই একটি বই "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"। বইটিতে নারীদের জন্য রয়েছে মনি-মুক্তো, তাদের স্বামীকে বশ করবার মন্ত্র, তাদের সংসার রক্ষার তাবিজ! হ্যা, বইটি পাঠ করে এই রূপক কথাগুলো বলতে আমাকে বাধ্য হতে হয়েছে। এতো সুন্দর ভাষা এবং উপদেশের আঙ্গিকে শিখানো যায় তা বইটি পাঠ না করলে বুঝবেন না। বইটির কিছু টপিক আছে, যা পাঠ করা প্রত্যেক নারীর জন্য অনবদ্য বলে আমার মনে হয়েছে। যেমন, *একজন উত্তম স্ত্রীর উদাহরণ *স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার *তুমিই হবে তোমার স্বামীর মনের রাণী*সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে*যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেনএছাড়া বইয়ের এমন কোনো একটা টপিক বাদ নেই যা একজন নারীকে সুখময় সংসার বিনির্মানে সহায়তা করবে না।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম : যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
লেখক : শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.
অনুবাদক : সামী মিয়াদাদ চৌধুরী
শারঈ সম্পাদক : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ হাফি.
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪
মুদ্রিত মূল্য : ১৬০ টাকা
কভার : হার্ডকভার
আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে উনার খলিফা সৃষ্টি করতে চাইলেন। ফলে তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করলেন। তাঁর বাম পাঁজরের হাড় থেকে বানালেন হযরত হাওয়া আলাইহিস সালামকে। এরপর তাদের দুজনের মধ্যে দিয়ে দিলেন একজনের প্রতি অপরজনের আকর্ষণ। সেই আকর্ষণকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা তাদের উভয়কে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দিলেন। তাঁরা হয়ে গেলেন একে অপরের পরিপূরক। যুগ যুগ ধরে তাদের সন্তানদের মাঝে অর্থাৎ মানুষের মাঝে আল্লাহ তাআলা এই সুন্নাতের উপস্থিতি চালু রেখেছেন। নারী-পুরুষ যেনো তাদের চরিত্রকে হিফাজত করতে পারে, তাদের কামপ্রবৃত্তিকে বিপথে নিয়ে না যায়, তাঁরা যেনো সন্তান উৎপাদন করতে পারে সেজন্য আল্লাহ তাআলা বিবাহ ব্যবস্থাকে সমুন্নত রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা পুরুষদের আদেশ দিয়ে বলেন, "আর নারীদের মধ্য থেকে যাদের ভালো লাগে তাদের বিয়ে করে নাও।"
-সূরা নিসা, আয়াত : ০৩
বিবাহ হলো একজন পুরুষ আরেকজন নারীর কাছে আসার বৈধ পন্থা। বিবাহের পর শুরু হয় নারী এবং পুরুষের একটি ভিন্ন জীবন যাপনের নতুন অধ্যায়। এ অধ্যায় রচিত হয় একজন অপরজনের প্রতি ভালোবাসার দ্বারা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের দ্বারা, দুজনের সহাবস্থানের দ্বারা। কিন্তু যদি দুজনের মধ্যে বনিবনা না হয়, স্বামী স্ত্রীকে প্রভাবিত করতে না পারে বা স্ত্রী তাঁর স্বামীকে সুখ দিতে না পারে তাহলে সংসারে শুরু হয় ফিতনা। যা বিবাহবিচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত গিয়ে গড়ায়। আর এক্ষেত্রে নারীরাই একটু বেশি এগিয়ে। অবশ্য আল্লাহ তাআলা তাদের সৃষ্টিই করেছেন কিছুটা দূর্বলতা দিয়ে এবং এর কারণও আল্লাহ তাআলা বর্ণনা করেছেন। এজন্যই নারীদের উচিত তাঁরা যেনো তাদের প্রাকৃতিক দূর্বলতার বশবর্তী হয়ে এমন কিছু না করে বসে যা সংসার ভাঙার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
আর নারীরা কিভাবে তাদের সংসারকে টিকিয়ে রাখবে, স্বামীকে সুখে রাখবে, সংসারকে সুন্দর করে গুছিয়ে তুলবে তারই উপদেশ মূলক এক বই লিখেছেন বিখ্যাত আলিম শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.। তাঁর লিখিত গ্রন্থটিরই অনূদিত রূপ "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"।
বইটিতে যা আছে :
কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। কথাটা আসলেই সত্যি। রমণীর গুণেই সংসার হয়ে উঠে স্বর্গীয় সুষমাময়, আনন্দে উৎফুল্ল, মোহনীয়, সুরভিত!
কিন্তু রমণীর সেই গুণগুলো কি? তারই বর্ণনা রয়েছে "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন" বইয়ে। স্বামীকে খুশি করবার, সংসারকে সুখময় ও দীর্ঘস্থায়ী করবার, আনন্দ দিয়ে পরিবারকে ভরে ফেলবার নানান উপাদান রয়েছে অনবদ্য এই বইটিতে
এমনই একটি বই "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"। বইটিতে নারীদের জন্য রয়েছে মনি-মুক্তো, তাদের স্বামীকে বশ করবার মন্ত্র, তাদের সংসার রক্ষার তাবিজ! হ্যা, বইটি পাঠ করে এই রূপক কথাগুলো বলতে আমাকে বাধ্য হতে হয়েছে। এতো সুন্দর ভাষা এবং উপদেশের আঙ্গিকে শিখানো যায় তা বইটি পাঠ না করলে বুঝবেন না। বইটির কিছু টপিক আছে, যা পাঠ করা প্রত্যেক নারীর জন্য অনবদ্য বলে আমার মনে হয়েছে। যেমন,
*একজন উত্তম স্ত্রীর উদাহরণ
*স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার
*তুমিই হবে তোমার স্বামীর মনের রাণী
*সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে
*যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
এছাড়া বইয়ের এমন কোনো একটা টপিক বাদ নেই যা একজন নারীকে সুখময় সংসার বিনির্মানে সহায়তা করবে না।
যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
80 BDT160 BDTSave 80 BDT
1
বইয়ের নাম : যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
লেখক : শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.
অনুবাদক : সামী মিয়াদাদ চৌধুরী
শারঈ সম্পাদক : সাইফুল্লাহ আল মাহমুদ হাফি.
প্রকাশনায় : পথিক প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪
মুদ্রিত মূল্য : ১৬০ টাকা
কভার : হার্ডকভার
আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে উনার খলিফা সৃষ্টি করতে চাইলেন। ফলে তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম কে সৃষ্টি করলেন। তাঁর বাম পাঁজরের হাড় থেকে বানালেন হযরত হাওয়া আলাইহিস সালামকে। এরপর তাদের দুজনের মধ্যে দিয়ে দিলেন একজনের প্রতি অপরজনের আকর্ষণ। সেই আকর্ষণকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা তাদের উভয়কে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দিলেন। তাঁরা হয়ে গেলেন একে অপরের পরিপূরক। যুগ যুগ ধরে তাদের সন্তানদের মাঝে অর্থাৎ মানুষের মাঝে আল্লাহ তাআলা এই সুন্নাতের উপস্থিতি চালু রেখেছেন। নারী-পুরুষ যেনো তাদের চরিত্রকে হিফাজত করতে পারে, তাদের কামপ্রবৃত্তিকে বিপথে নিয়ে না যায়, তাঁরা যেনো সন্তান উৎপাদন করতে পারে সেজন্য আল্লাহ তাআলা বিবাহ ব্যবস্থাকে সমুন্নত রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা পুরুষদের আদেশ দিয়ে বলেন, "আর নারীদের মধ্য থেকে যাদের ভালো লাগে তাদের বিয়ে করে নাও।"
-সূরা নিসা, আয়াত : ০৩
বিবাহ হলো একজন পুরুষ আরেকজন নারীর কাছে আসার বৈধ পন্থা। বিবাহের পর শুরু হয় নারী এবং পুরুষের একটি ভিন্ন জীবন যাপনের নতুন অধ্যায়। এ অধ্যায় রচিত হয় একজন অপরজনের প্রতি ভালোবাসার দ্বারা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের দ্বারা, দুজনের সহাবস্থানের দ্বারা। কিন্তু যদি দুজনের মধ্যে বনিবনা না হয়, স্বামী স্ত্রীকে প্রভাবিত করতে না পারে বা স্ত্রী তাঁর স্বামীকে সুখ দিতে না পারে তাহলে সংসারে শুরু হয় ফিতনা। যা বিবাহবিচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত গিয়ে গড়ায়। আর এক্ষেত্রে নারীরাই একটু বেশি এগিয়ে। অবশ্য আল্লাহ তাআলা তাদের সৃষ্টিই করেছেন কিছুটা দূর্বলতা দিয়ে এবং এর কারণও আল্লাহ তাআলা বর্ণনা করেছেন। এজন্যই নারীদের উচিত তাঁরা যেনো তাদের প্রাকৃতিক দূর্বলতার বশবর্তী হয়ে এমন কিছু না করে বসে যা সংসার ভাঙার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
আর নারীরা কিভাবে তাদের সংসারকে টিকিয়ে রাখবে, স্বামীকে সুখে রাখবে, সংসারকে সুন্দর করে গুছিয়ে তুলবে তারই উপদেশ মূলক এক বই লিখেছেন বিখ্যাত আলিম শাইখ ইবরাহিম ইবনু সালেহ আল মাহমুদ হাফি.। তাঁর লিখিত গ্রন্থটিরই অনূদিত রূপ "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"।
বইটিতে যা আছে :
কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে। কথাটা আসলেই সত্যি। রমণীর গুণেই সংসার হয়ে উঠে স্বর্গীয় সুষমাময়, আনন্দে উৎফুল্ল, মোহনীয়, সুরভিত!
কিন্তু রমণীর সেই গুণগুলো কি? তারই বর্ণনা রয়েছে "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন" বইয়ে। স্বামীকে খুশি করবার, সংসারকে সুখময় ও দীর্ঘস্থায়ী করবার, আনন্দ দিয়ে পরিবারকে ভরে ফেলবার নানান উপাদান রয়েছে অনবদ্য এই বইটিতে
এমনই একটি বই "কিভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন"। বইটিতে নারীদের জন্য রয়েছে মনি-মুক্তো, তাদের স্বামীকে বশ করবার মন্ত্র, তাদের সংসার রক্ষার তাবিজ! হ্যা, বইটি পাঠ করে এই রূপক কথাগুলো বলতে আমাকে বাধ্য হতে হয়েছে। এতো সুন্দর ভাষা এবং উপদেশের আঙ্গিকে শিখানো যায় তা বইটি পাঠ না করলে বুঝবেন না। বইটির কিছু টপিক আছে, যা পাঠ করা প্রত্যেক নারীর জন্য অনবদ্য বলে আমার মনে হয়েছে। যেমন,
*একজন উত্তম স্ত্রীর উদাহরণ
*স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার
*তুমিই হবে তোমার স্বামীর মনের রাণী
*সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে
*যেভাবে স্বামীর হৃদয় জয় করবেন
এছাড়া বইয়ের এমন কোনো একটা টপিক বাদ নেই যা একজন নারীকে সুখময় সংসার বিনির্মানে সহায়তা করবে না।