হুজুরের অপেক্ষায়
বইয়ের নাম: হুজুরের অপেক্ষায় লেখিকা: খাদিজা বিনতে মুজ্জাম্মিল প্রকাশক: আবরণ প্রকাশনবর্তমান প্রচলিত সমাজের কিছু নামধারী সুশীল ব্যক্তিদের কাছে ইসলামের প্রতিটি কাজই ঝামেলা মনে হয়। তারা আলেম-উলামা অথবা ইসলামি চিন্ততাবিদের সাধারণ ত্রুটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে থাকে যেন কালই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। অথচ তাদের দৈনন্দিন কাজে যতই রক্ত গরম করা দৃশ্য থাকুক না কেন তাতে কোনো দোষ দেওয়া চলবে না। সমাজ বা রাষ্ট্রের অপরাধগুলোতে যখন কোনো আলেম প্রতিবাদ মুখর, তখন সেই কথিত সুশীলরা আলেমদের বিরোধিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ সন্ত্রাসীদের অপকর্ম নিয়ে তাদের কোনো মন্তব্য থাকে না। তখন তারা নিজেদের মুখে লাগাম টেনে দেয়। তারা সবখানে চেতনার বুলি আওড়িয়ে বেড়ায়, কিন্তু যখন সেই চেতনার বেড়াজালে তাদেরই কাউকে অপরাধী পাওয়া যায় তখন তারা নিজেদের দুর্গন্ধময় মুখ নিয়ে গর্তে লুকায়। দিগদিগন্ত পথ তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলাম তাদের একমাত্র টার্গেট, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে তারা চক্রান্তবাদী ইহুদি-খ্রিষ্টানদের দেওয়া এমন জঘন্য ঘৃণিত কাজের কর্মচারী। শুধু আলেমগণই নন সমাজের কোনো ব্যক্তিকে দাড়ি-টুপি অবস্থায় দেখলেই তাদের শরীরে পচন ধরে তখন এমন লোকগুলোও তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। নিজের পরিবার বা খুব কাছের কেউ যদি ইসলামে দীক্ষিত হতে চায় তখন তাদেরকেও অপমান আর লাঞ্চিত করতে কুণ্ঠাবোধ করে না। পশ্চিমা নোংরা বিশ্বের দরবারে নিজেদেরকে তুলে ধরে মুক্তমনা চেতনাধারী হিসেবে। তাদের এই নোংরামির বিরুদ্ধে যতজন আওয়াজ তুলেছে প্রত্যেককে সহ্য করতে হয়েছে বিভীষিকাময় শাস্তি। তাদের ওপর পড়েছে হিংস্র হায়েনাদের নরকীয় থাবা। তাদের সকল ষড়যন্ত্র একমাত্র ইসলামকে ঘিরে। যারা ইসলামের ধারক তাদেরকে আঘাত করতে পারলেই যেন ইসলামকে আঘাত করা হলো। তাদের মাধ্যমে পৃথিবীর কোনো মানব তো দূরের কথা কোনো প্রাণীর উপকার হয় না কোনো দিন। তাদের বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে তাদের মোহরিত অন্তরগুলোতে ইসলামের আলো পৌঁছাতে পারে না। তবে যারা নিজেদের অজান্তেই প্রগতিশীলদের এমন বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়েছে অথবা সত্য-মিথ্যার প্রশ্নে নিজ কর্মের গতি নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য বইটি আলো হয়ে পথ চলাতে কিছুটা সময়ের সঙ্গী হবে ইনশা আল্লাহ।একজন আলেম একটি প্রজ্জ্বলিত আলো। সেই আলো থেকে যে কেউ চাইলেই আলো গ্রহণ করতে পারবে। তবে এমন আলোর দেখা অনেকের ভাগ্যে জুটে না। আলেমগণ নবির ইলমি ওয়ারিস। তাই জীবন পথে চলতে একজন আলেমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। সেই বিষয়গুলোকেই বইয়ের মধ্যে খুব সুন্দর ভাষায় তুলে ধরেছেন লেখিকা।
An Najahah Shop
Category List
All products
বইয়ের নাম: হুজুরের অপেক্ষায়
লেখিকা: খাদিজা বিনতে মুজ্জাম্মিল
প্রকাশক: আবরণ প্রকাশন
বর্তমান প্রচলিত সমাজের কিছু নামধারী সুশীল ব্যক্তিদের কাছে ইসলামের প্রতিটি কাজই ঝামেলা মনে হয়। তারা আলেম-উলামা অথবা ইসলামি চিন্ততাবিদের সাধারণ ত্রুটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে থাকে যেন কালই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। অথচ তাদের দৈনন্দিন কাজে যতই রক্ত গরম করা দৃশ্য থাকুক না কেন তাতে কোনো দোষ দেওয়া চলবে না। সমাজ বা রাষ্ট্রের অপরাধগুলোতে যখন কোনো আলেম প্রতিবাদ মুখর, তখন সেই কথিত সুশীলরা আলেমদের বিরোধিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ সন্ত্রাসীদের অপকর্ম নিয়ে তাদের কোনো মন্তব্য থাকে না। তখন তারা নিজেদের মুখে লাগাম টেনে দেয়। তারা সবখানে চেতনার বুলি আওড়িয়ে বেড়ায়, কিন্তু যখন সেই চেতনার বেড়াজালে তাদেরই কাউকে অপরাধী পাওয়া যায় তখন তারা নিজেদের দুর্গন্ধময় মুখ নিয়ে গর্তে লুকায়। দিগদিগন্ত পথ তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলাম তাদের একমাত্র টার্গেট, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে তারা চক্রান্তবাদী ইহুদি-খ্রিষ্টানদের দেওয়া এমন জঘন্য ঘৃণিত কাজের কর্মচারী। শুধু আলেমগণই নন সমাজের কোনো ব্যক্তিকে দাড়ি-টুপি অবস্থায় দেখলেই তাদের শরীরে পচন ধরে তখন এমন লোকগুলোও তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। নিজের পরিবার বা খুব কাছের কেউ যদি ইসলামে দীক্ষিত হতে চায় তখন তাদেরকেও অপমান আর লাঞ্চিত করতে কুণ্ঠাবোধ করে না। পশ্চিমা নোংরা বিশ্বের দরবারে নিজেদেরকে তুলে ধরে মুক্তমনা চেতনাধারী হিসেবে। তাদের এই নোংরামির বিরুদ্ধে যতজন আওয়াজ তুলেছে প্রত্যেককে সহ্য করতে হয়েছে বিভীষিকাময় শাস্তি। তাদের ওপর পড়েছে হিংস্র হায়েনাদের নরকীয় থাবা। তাদের সকল ষড়যন্ত্র একমাত্র ইসলামকে ঘিরে। যারা ইসলামের ধারক তাদেরকে আঘাত করতে পারলেই যেন ইসলামকে আঘাত করা হলো। তাদের মাধ্যমে পৃথিবীর কোনো মানব তো দূরের কথা কোনো প্রাণীর উপকার হয় না কোনো দিন। তাদের বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে তাদের মোহরিত অন্তরগুলোতে ইসলামের আলো পৌঁছাতে পারে না। তবে যারা নিজেদের অজান্তেই প্রগতিশীলদের এমন বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়েছে অথবা সত্য-মিথ্যার প্রশ্নে নিজ কর্মের গতি নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য বইটি আলো হয়ে পথ চলাতে কিছুটা সময়ের সঙ্গী হবে ইনশা আল্লাহ।
একজন আলেম একটি প্রজ্জ্বলিত আলো। সেই আলো থেকে যে কেউ চাইলেই আলো গ্রহণ করতে পারবে। তবে এমন আলোর দেখা অনেকের ভাগ্যে জুটে না। আলেমগণ নবির ইলমি ওয়ারিস। তাই জীবন পথে চলতে একজন আলেমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। সেই বিষয়গুলোকেই বইয়ের মধ্যে খুব সুন্দর ভাষায় তুলে ধরেছেন লেখিকা।
লেখিকা: খাদিজা বিনতে মুজ্জাম্মিল
প্রকাশক: আবরণ প্রকাশন
বর্তমান প্রচলিত সমাজের কিছু নামধারী সুশীল ব্যক্তিদের কাছে ইসলামের প্রতিটি কাজই ঝামেলা মনে হয়। তারা আলেম-উলামা অথবা ইসলামি চিন্ততাবিদের সাধারণ ত্রুটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে থাকে যেন কালই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। অথচ তাদের দৈনন্দিন কাজে যতই রক্ত গরম করা দৃশ্য থাকুক না কেন তাতে কোনো দোষ দেওয়া চলবে না। সমাজ বা রাষ্ট্রের অপরাধগুলোতে যখন কোনো আলেম প্রতিবাদ মুখর, তখন সেই কথিত সুশীলরা আলেমদের বিরোধিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ সন্ত্রাসীদের অপকর্ম নিয়ে তাদের কোনো মন্তব্য থাকে না। তখন তারা নিজেদের মুখে লাগাম টেনে দেয়। তারা সবখানে চেতনার বুলি আওড়িয়ে বেড়ায়, কিন্তু যখন সেই চেতনার বেড়াজালে তাদেরই কাউকে অপরাধী পাওয়া যায় তখন তারা নিজেদের দুর্গন্ধময় মুখ নিয়ে গর্তে লুকায়। দিগদিগন্ত পথ তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলাম তাদের একমাত্র টার্গেট, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে তারা চক্রান্তবাদী ইহুদি-খ্রিষ্টানদের দেওয়া এমন জঘন্য ঘৃণিত কাজের কর্মচারী। শুধু আলেমগণই নন সমাজের কোনো ব্যক্তিকে দাড়ি-টুপি অবস্থায় দেখলেই তাদের শরীরে পচন ধরে তখন এমন লোকগুলোও তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। নিজের পরিবার বা খুব কাছের কেউ যদি ইসলামে দীক্ষিত হতে চায় তখন তাদেরকেও অপমান আর লাঞ্চিত করতে কুণ্ঠাবোধ করে না। পশ্চিমা নোংরা বিশ্বের দরবারে নিজেদেরকে তুলে ধরে মুক্তমনা চেতনাধারী হিসেবে। তাদের এই নোংরামির বিরুদ্ধে যতজন আওয়াজ তুলেছে প্রত্যেককে সহ্য করতে হয়েছে বিভীষিকাময় শাস্তি। তাদের ওপর পড়েছে হিংস্র হায়েনাদের নরকীয় থাবা। তাদের সকল ষড়যন্ত্র একমাত্র ইসলামকে ঘিরে। যারা ইসলামের ধারক তাদেরকে আঘাত করতে পারলেই যেন ইসলামকে আঘাত করা হলো। তাদের মাধ্যমে পৃথিবীর কোনো মানব তো দূরের কথা কোনো প্রাণীর উপকার হয় না কোনো দিন। তাদের বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে তাদের মোহরিত অন্তরগুলোতে ইসলামের আলো পৌঁছাতে পারে না। তবে যারা নিজেদের অজান্তেই প্রগতিশীলদের এমন বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়েছে অথবা সত্য-মিথ্যার প্রশ্নে নিজ কর্মের গতি নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য বইটি আলো হয়ে পথ চলাতে কিছুটা সময়ের সঙ্গী হবে ইনশা আল্লাহ।
একজন আলেম একটি প্রজ্জ্বলিত আলো। সেই আলো থেকে যে কেউ চাইলেই আলো গ্রহণ করতে পারবে। তবে এমন আলোর দেখা অনেকের ভাগ্যে জুটে না। আলেমগণ নবির ইলমি ওয়ারিস। তাই জীবন পথে চলতে একজন আলেমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। সেই বিষয়গুলোকেই বইয়ের মধ্যে খুব সুন্দর ভাষায় তুলে ধরেছেন লেখিকা।
হুজুরের অপেক্ষায়
175 BDT300 BDTSave 125 BDT
1
বইয়ের নাম: হুজুরের অপেক্ষায়
লেখিকা: খাদিজা বিনতে মুজ্জাম্মিল
প্রকাশক: আবরণ প্রকাশন
বর্তমান প্রচলিত সমাজের কিছু নামধারী সুশীল ব্যক্তিদের কাছে ইসলামের প্রতিটি কাজই ঝামেলা মনে হয়। তারা আলেম-উলামা অথবা ইসলামি চিন্ততাবিদের সাধারণ ত্রুটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে থাকে যেন কালই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। অথচ তাদের দৈনন্দিন কাজে যতই রক্ত গরম করা দৃশ্য থাকুক না কেন তাতে কোনো দোষ দেওয়া চলবে না। সমাজ বা রাষ্ট্রের অপরাধগুলোতে যখন কোনো আলেম প্রতিবাদ মুখর, তখন সেই কথিত সুশীলরা আলেমদের বিরোধিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ সন্ত্রাসীদের অপকর্ম নিয়ে তাদের কোনো মন্তব্য থাকে না। তখন তারা নিজেদের মুখে লাগাম টেনে দেয়। তারা সবখানে চেতনার বুলি আওড়িয়ে বেড়ায়, কিন্তু যখন সেই চেতনার বেড়াজালে তাদেরই কাউকে অপরাধী পাওয়া যায় তখন তারা নিজেদের দুর্গন্ধময় মুখ নিয়ে গর্তে লুকায়। দিগদিগন্ত পথ তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলাম তাদের একমাত্র টার্গেট, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে তারা চক্রান্তবাদী ইহুদি-খ্রিষ্টানদের দেওয়া এমন জঘন্য ঘৃণিত কাজের কর্মচারী। শুধু আলেমগণই নন সমাজের কোনো ব্যক্তিকে দাড়ি-টুপি অবস্থায় দেখলেই তাদের শরীরে পচন ধরে তখন এমন লোকগুলোও তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। নিজের পরিবার বা খুব কাছের কেউ যদি ইসলামে দীক্ষিত হতে চায় তখন তাদেরকেও অপমান আর লাঞ্চিত করতে কুণ্ঠাবোধ করে না। পশ্চিমা নোংরা বিশ্বের দরবারে নিজেদেরকে তুলে ধরে মুক্তমনা চেতনাধারী হিসেবে। তাদের এই নোংরামির বিরুদ্ধে যতজন আওয়াজ তুলেছে প্রত্যেককে সহ্য করতে হয়েছে বিভীষিকাময় শাস্তি। তাদের ওপর পড়েছে হিংস্র হায়েনাদের নরকীয় থাবা। তাদের সকল ষড়যন্ত্র একমাত্র ইসলামকে ঘিরে। যারা ইসলামের ধারক তাদেরকে আঘাত করতে পারলেই যেন ইসলামকে আঘাত করা হলো। তাদের মাধ্যমে পৃথিবীর কোনো মানব তো দূরের কথা কোনো প্রাণীর উপকার হয় না কোনো দিন। তাদের বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে তাদের মোহরিত অন্তরগুলোতে ইসলামের আলো পৌঁছাতে পারে না। তবে যারা নিজেদের অজান্তেই প্রগতিশীলদের এমন বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়েছে অথবা সত্য-মিথ্যার প্রশ্নে নিজ কর্মের গতি নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য বইটি আলো হয়ে পথ চলাতে কিছুটা সময়ের সঙ্গী হবে ইনশা আল্লাহ।
একজন আলেম একটি প্রজ্জ্বলিত আলো। সেই আলো থেকে যে কেউ চাইলেই আলো গ্রহণ করতে পারবে। তবে এমন আলোর দেখা অনেকের ভাগ্যে জুটে না। আলেমগণ নবির ইলমি ওয়ারিস। তাই জীবন পথে চলতে একজন আলেমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। সেই বিষয়গুলোকেই বইয়ের মধ্যে খুব সুন্দর ভাষায় তুলে ধরেছেন লেখিকা।
লেখিকা: খাদিজা বিনতে মুজ্জাম্মিল
প্রকাশক: আবরণ প্রকাশন
বর্তমান প্রচলিত সমাজের কিছু নামধারী সুশীল ব্যক্তিদের কাছে ইসলামের প্রতিটি কাজই ঝামেলা মনে হয়। তারা আলেম-উলামা অথবা ইসলামি চিন্ততাবিদের সাধারণ ত্রুটিকে এমনভাবে উপস্থাপন করে থাকে যেন কালই কেয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। অথচ তাদের দৈনন্দিন কাজে যতই রক্ত গরম করা দৃশ্য থাকুক না কেন তাতে কোনো দোষ দেওয়া চলবে না। সমাজ বা রাষ্ট্রের অপরাধগুলোতে যখন কোনো আলেম প্রতিবাদ মুখর, তখন সেই কথিত সুশীলরা আলেমদের বিরোধিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ সন্ত্রাসীদের অপকর্ম নিয়ে তাদের কোনো মন্তব্য থাকে না। তখন তারা নিজেদের মুখে লাগাম টেনে দেয়। তারা সবখানে চেতনার বুলি আওড়িয়ে বেড়ায়, কিন্তু যখন সেই চেতনার বেড়াজালে তাদেরই কাউকে অপরাধী পাওয়া যায় তখন তারা নিজেদের দুর্গন্ধময় মুখ নিয়ে গর্তে লুকায়। দিগদিগন্ত পথ তাদেরকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। ইসলাম তাদের একমাত্র টার্গেট, মাসিক বেতনের ভিত্তিতে তারা চক্রান্তবাদী ইহুদি-খ্রিষ্টানদের দেওয়া এমন জঘন্য ঘৃণিত কাজের কর্মচারী। শুধু আলেমগণই নন সমাজের কোনো ব্যক্তিকে দাড়ি-টুপি অবস্থায় দেখলেই তাদের শরীরে পচন ধরে তখন এমন লোকগুলোও তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। নিজের পরিবার বা খুব কাছের কেউ যদি ইসলামে দীক্ষিত হতে চায় তখন তাদেরকেও অপমান আর লাঞ্চিত করতে কুণ্ঠাবোধ করে না। পশ্চিমা নোংরা বিশ্বের দরবারে নিজেদেরকে তুলে ধরে মুক্তমনা চেতনাধারী হিসেবে। তাদের এই নোংরামির বিরুদ্ধে যতজন আওয়াজ তুলেছে প্রত্যেককে সহ্য করতে হয়েছে বিভীষিকাময় শাস্তি। তাদের ওপর পড়েছে হিংস্র হায়েনাদের নরকীয় থাবা। তাদের সকল ষড়যন্ত্র একমাত্র ইসলামকে ঘিরে। যারা ইসলামের ধারক তাদেরকে আঘাত করতে পারলেই যেন ইসলামকে আঘাত করা হলো। তাদের মাধ্যমে পৃথিবীর কোনো মানব তো দূরের কথা কোনো প্রাণীর উপকার হয় না কোনো দিন। তাদের বিদ্বেষী মনোভাবের কারণে তাদের মোহরিত অন্তরগুলোতে ইসলামের আলো পৌঁছাতে পারে না। তবে যারা নিজেদের অজান্তেই প্রগতিশীলদের এমন বিশৃঙ্খলায় জড়িয়ে পড়েছে অথবা সত্য-মিথ্যার প্রশ্নে নিজ কর্মের গতি নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য বইটি আলো হয়ে পথ চলাতে কিছুটা সময়ের সঙ্গী হবে ইনশা আল্লাহ।
একজন আলেম একটি প্রজ্জ্বলিত আলো। সেই আলো থেকে যে কেউ চাইলেই আলো গ্রহণ করতে পারবে। তবে এমন আলোর দেখা অনেকের ভাগ্যে জুটে না। আলেমগণ নবির ইলমি ওয়ারিস। তাই জীবন পথে চলতে একজন আলেমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। সেই বিষয়গুলোকেই বইয়ের মধ্যে খুব সুন্দর ভাষায় তুলে ধরেছেন লেখিকা।