আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একমাত্র কুমারী স্ত্রী ছিলেন আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহা। চলুন দেখে নেয়া যাক, তার ব্যাপারে নবীজি সা, সাহাবী রা, আমাদের ইমামগণ এবং সালাফগণ কী বলেছিলেন...“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।”—জিবরীল আলাইহিস সালাম.“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন।”— রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম."রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো হাদিস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বাতলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা..“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত-পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেয়ী মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী রহ..“আয়েশা; তিনি উম্মু আব্দুল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। আল্লাহর রাসূল কর্তৃক মনোনিত খলীফার কন্যা। সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম বড় ফকীহ—ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ।”— ইমাম যাহাবী রহ..“এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না।”— হাসান শুয়াইব, সম্পাদক."নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী-সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া-আখিরাতে মর্যাদাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে যেন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জীবনী পাঠ করে এবং তার গুণে গুণান্বিত হয়ে উঠে।"— শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায.“উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই একমাত্র রমণী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন।”—আল্লামা যারকাশী রহ..“আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার পিতা ছিলেন সাহাবী। দাদাও সাহাবী। ভাইও হন সাহাবী। বোন, বোন জামাই, ভাগ্নেও সাহাবী। পিতা ও বোনজামাই দুনিয়াতে থাকতেই পেয়েছেন জান্নাতের সুসংবাদ। জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজনের দুইজন তাদের পরিবারভুক্ত। ভাগ্নে হন ইরাক, হেজাজ, আরবের দক্ষিণাঞ্চল, বৃহত্তর সিরিয়া এবং মিশরের কিছু অঞ্চলের খলীফা। বোন আসমা রাসূলের কাছে থেকে পান সম্মানজনক উপাধি—জাতুন নাতাকাইন (দুটি কোমর বন্ধনীর অধিকারিণী)। আয়েশা রা. নিজে হন উম্মুল মুসলিমিন।কী একটা পরিবার! আল্লাহু আকবার।”—নজরুল ইসলাম, অনুবাদক, লেখকবিস্তারিত জানতে পড়ুন উম্মুল মুমিনীন সিরিজের আয়েশা বিনতে আবু বকর রা: .
An Najahah Shop
Category List
All products
আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একমাত্র কুমারী স্ত্রী ছিলেন আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহা।
চলুন দেখে নেয়া যাক, তার ব্যাপারে নবীজি সা, সাহাবী রা, আমাদের ইমামগণ এবং সালাফগণ কী বলেছিলেন...
“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।”—জিবরীল আলাইহিস সালাম
.
“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন।”— রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
.
"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো হাদিস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বাতলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা.
.
“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত-পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেয়ী মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী রহ.
.
“আয়েশা; তিনি উম্মু আব্দুল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। আল্লাহর রাসূল কর্তৃক মনোনিত খলীফার কন্যা। সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম বড় ফকীহ—ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ।”— ইমাম যাহাবী রহ.
.
“এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না।”— হাসান শুয়াইব, সম্পাদক
.
"নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী-সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া-আখিরাতে মর্যাদাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে যেন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জীবনী পাঠ করে এবং তার গুণে গুণান্বিত হয়ে উঠে।"— শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
.
“উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই একমাত্র রমণী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন।”—আল্লামা যারকাশী রহ.
.
“আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার পিতা ছিলেন সাহাবী। দাদাও সাহাবী। ভাইও হন সাহাবী। বোন, বোন জামাই, ভাগ্নেও সাহাবী। পিতা ও বোনজামাই দুনিয়াতে থাকতেই পেয়েছেন জান্নাতের সুসংবাদ। জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজনের দুইজন তাদের পরিবারভুক্ত। ভাগ্নে হন ইরাক, হেজাজ, আরবের দক্ষিণাঞ্চল, বৃহত্তর সিরিয়া এবং মিশরের কিছু অঞ্চলের খলীফা। বোন আসমা রাসূলের কাছে থেকে পান সম্মানজনক উপাধি—জাতুন নাতাকাইন (দুটি কোমর বন্ধনীর অধিকারিণী)। আয়েশা রা. নিজে হন উম্মুল মুসলিমিন।কী একটা পরিবার! আল্লাহু আকবার।”
—নজরুল ইসলাম, অনুবাদক, লেখক
বিস্তারিত জানতে পড়ুন উম্মুল মুমিনীন সিরিজের আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
.
চলুন দেখে নেয়া যাক, তার ব্যাপারে নবীজি সা, সাহাবী রা, আমাদের ইমামগণ এবং সালাফগণ কী বলেছিলেন...
“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।”—জিবরীল আলাইহিস সালাম
.
“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন।”— রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
.
"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো হাদিস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বাতলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা.
.
“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত-পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেয়ী মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী রহ.
.
“আয়েশা; তিনি উম্মু আব্দুল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। আল্লাহর রাসূল কর্তৃক মনোনিত খলীফার কন্যা। সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম বড় ফকীহ—ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ।”— ইমাম যাহাবী রহ.
.
“এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না।”— হাসান শুয়াইব, সম্পাদক
.
"নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী-সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া-আখিরাতে মর্যাদাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে যেন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জীবনী পাঠ করে এবং তার গুণে গুণান্বিত হয়ে উঠে।"— শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
.
“উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই একমাত্র রমণী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন।”—আল্লামা যারকাশী রহ.
.
“আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার পিতা ছিলেন সাহাবী। দাদাও সাহাবী। ভাইও হন সাহাবী। বোন, বোন জামাই, ভাগ্নেও সাহাবী। পিতা ও বোনজামাই দুনিয়াতে থাকতেই পেয়েছেন জান্নাতের সুসংবাদ। জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজনের দুইজন তাদের পরিবারভুক্ত। ভাগ্নে হন ইরাক, হেজাজ, আরবের দক্ষিণাঞ্চল, বৃহত্তর সিরিয়া এবং মিশরের কিছু অঞ্চলের খলীফা। বোন আসমা রাসূলের কাছে থেকে পান সম্মানজনক উপাধি—জাতুন নাতাকাইন (দুটি কোমর বন্ধনীর অধিকারিণী)। আয়েশা রা. নিজে হন উম্মুল মুসলিমিন।কী একটা পরিবার! আল্লাহু আকবার।”
—নজরুল ইসলাম, অনুবাদক, লেখক
বিস্তারিত জানতে পড়ুন উম্মুল মুমিনীন সিরিজের আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
.
আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
325 BDT
আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একমাত্র কুমারী স্ত্রী ছিলেন আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহা।
চলুন দেখে নেয়া যাক, তার ব্যাপারে নবীজি সা, সাহাবী রা, আমাদের ইমামগণ এবং সালাফগণ কী বলেছিলেন...
“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।”—জিবরীল আলাইহিস সালাম
.
“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন।”— রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
.
"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো হাদিস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বাতলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা.
.
“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত-পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেয়ী মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী রহ.
.
“আয়েশা; তিনি উম্মু আব্দুল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। আল্লাহর রাসূল কর্তৃক মনোনিত খলীফার কন্যা। সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম বড় ফকীহ—ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ।”— ইমাম যাহাবী রহ.
.
“এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না।”— হাসান শুয়াইব, সম্পাদক
.
"নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী-সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া-আখিরাতে মর্যাদাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে যেন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জীবনী পাঠ করে এবং তার গুণে গুণান্বিত হয়ে উঠে।"— শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
.
“উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই একমাত্র রমণী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন।”—আল্লামা যারকাশী রহ.
.
“আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার পিতা ছিলেন সাহাবী। দাদাও সাহাবী। ভাইও হন সাহাবী। বোন, বোন জামাই, ভাগ্নেও সাহাবী। পিতা ও বোনজামাই দুনিয়াতে থাকতেই পেয়েছেন জান্নাতের সুসংবাদ। জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজনের দুইজন তাদের পরিবারভুক্ত। ভাগ্নে হন ইরাক, হেজাজ, আরবের দক্ষিণাঞ্চল, বৃহত্তর সিরিয়া এবং মিশরের কিছু অঞ্চলের খলীফা। বোন আসমা রাসূলের কাছে থেকে পান সম্মানজনক উপাধি—জাতুন নাতাকাইন (দুটি কোমর বন্ধনীর অধিকারিণী)। আয়েশা রা. নিজে হন উম্মুল মুসলিমিন।কী একটা পরিবার! আল্লাহু আকবার।”
—নজরুল ইসলাম, অনুবাদক, লেখক
বিস্তারিত জানতে পড়ুন উম্মুল মুমিনীন সিরিজের আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
.
চলুন দেখে নেয়া যাক, তার ব্যাপারে নবীজি সা, সাহাবী রা, আমাদের ইমামগণ এবং সালাফগণ কী বলেছিলেন...
“হে আল্লাহর রাসূল! দুনিয়া ও আখিরাতে আয়েশা হবেন আপনার সঙ্গিনী।”—জিবরীল আলাইহিস সালাম
.
“হে আয়েশা! জিবরীল তোমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন।”— রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
.
"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোনো হাদিস নিয়ে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হলে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে তা জিজ্ঞেস করে নিতাম। তিনি আমাদেরকে সুন্দর সমাধান বাতলে দিতেন।”—আবু মুসা আশআরী রা.
.
“আয়েশা; তিনি সিদ্দীকা বিনতে সিদ্দীক—সত্যবাদী পুরুষের সত্যবাদী কন্যা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। কুরআন তার পূত-পবিত্র চরিত্রের সাক্ষ্য দিয়েছে।”— প্রখ্যাত তাবেয়ী মাসরুক ইবনু আল-আজদা আল-হামদানী রহ.
.
“আয়েশা; তিনি উম্মু আব্দুল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয়তমা স্ত্রী। আল্লাহর রাসূল কর্তৃক মনোনিত খলীফার কন্যা। সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম বড় ফকীহ—ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ।”— ইমাম যাহাবী রহ.
.
“এই উম্মাহর মাঝে একমাত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই এমন নারী, যার পবিত্রতার ব্যাপারে কেউ সন্দেহ করলে তার ঈমান থাকবে না।”— হাসান শুয়াইব, সম্পাদক
.
"নারীজাতি যদি সম্মান ও মর্যাদার জীবন লাভ করতে চায়, সুখী-সমৃদ্ধ পরিবার গড়তে চায়, দুনিয়া-আখিরাতে মর্যাদাশীল হয়ে উঠতে চায় তাহলে যেন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার জীবনী পাঠ করে এবং তার গুণে গুণান্বিত হয়ে উঠে।"— শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
.
“উম্মুল মুমিনীনদের মধ্যে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাই একমাত্র রমণী, যার পিতা ও দাদা উভয়ে সাহাবী ছিলেন।”—আল্লামা যারকাশী রহ.
.
“আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহার পিতা ছিলেন সাহাবী। দাদাও সাহাবী। ভাইও হন সাহাবী। বোন, বোন জামাই, ভাগ্নেও সাহাবী। পিতা ও বোনজামাই দুনিয়াতে থাকতেই পেয়েছেন জান্নাতের সুসংবাদ। জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজনের দুইজন তাদের পরিবারভুক্ত। ভাগ্নে হন ইরাক, হেজাজ, আরবের দক্ষিণাঞ্চল, বৃহত্তর সিরিয়া এবং মিশরের কিছু অঞ্চলের খলীফা। বোন আসমা রাসূলের কাছে থেকে পান সম্মানজনক উপাধি—জাতুন নাতাকাইন (দুটি কোমর বন্ধনীর অধিকারিণী)। আয়েশা রা. নিজে হন উম্মুল মুসলিমিন।কী একটা পরিবার! আল্লাহু আকবার।”
—নজরুল ইসলাম, অনুবাদক, লেখক
বিস্তারিত জানতে পড়ুন উম্মুল মুমিনীন সিরিজের আয়েশা বিনতে আবু বকর রা:
.