খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা.
বই – খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা.পৃষ্ঠা সংখ্যা – ২৬৫, মূল্য - ২৫০৳ (ফিক্সড) বাইন্ডিং – পেপারব্যাককোয়ালিটি - ৭০ গ্রাম ক্রিম কালারলেখক – শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমাযঅনুবাদ - Mahmud siddiquiসম্পাদনা - হাসান শুয়াইবকেন খাদিজার জন্য জান্নাতের বাড়ি?.সাইয়িদা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তানদের একমাত্র জননী, নবুওয়াতের আগে ও পরে তাঁর ঘরনি। নবীজির জন্য একান্তচিত্ত নিবেদিত প্রাণ। খাদিজার ঐকান্তিকতা দেখেই তো জিবরীল আলাইহিস সালাম বলেছিলেন—‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, খাদিজাকে জান্নাতে মুক্তো-সজ্জিত একটি মনোরম বাড়ির সুসংবাদ দিন।’.সুসংবাদের হাদিসে প্রাসাদের কথা না বলে ঘরের কথা কেন বলা হলো?.আল্লাহর পক্ষে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ তো শুধু নির্দেশের ব্যাপার! এর সমাধানে আবুল কাসিম সুহাইলি রহ. বলেন, // হাদিসে ঘর উল্লেখ করার মাঝে নিগূঢ় একটি রহস্য সুপ্ত আছে। নবীজির নবুওয়াত পূর্ব জীবনে যেমন একমাত্র খাদিজা ছিলেন তার ঘরের রানি, একান্ত সঙ্গিনী; তেমনি নবুওয়াতের পরেও তিনি সমূহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নবীজিকে সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন। একান্ত সহমর্মী হয়ে তার কাছে থেকেছেন ছায়ার মতো। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেদিন নবুওয়াত লাভ করেন, সেদিন পৃথিবীর বুকে ইসলামের আলোয় আলোকিত ছিল শুধু খাদিজার ঘর। এই দুর্লভ এক মর্যাদায় খাদিজার কোনো প্রতিপক্ষ নেই। আর কোনো কর্মের প্রতিদান সাধারণত সেই কর্মের শব্দ দিয়েই উল্লেখ করা হয়। তাই তার জন্য জান্নাতের একটি মনোরম ঘরের সুবার্তা দেয়া হয়েছে। যদিও জান্নাতের সেই ঘর হবে এমন, পার্থিব জীবনে যার কোনো উপমা নেই। //
An Najahah Shop
Category List
All products

বই – খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা.
পৃষ্ঠা সংখ্যা – ২৬৫, মূল্য - ২৫০৳ (ফিক্সড)
বাইন্ডিং – পেপারব্যাক
কোয়ালিটি - ৭০ গ্রাম ক্রিম কালার
লেখক – শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
অনুবাদ - Mahmud siddiqui
সম্পাদনা - হাসান শুয়াইব
কেন খাদিজার জন্য জান্নাতের বাড়ি?
.
সাইয়িদা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তানদের একমাত্র জননী, নবুওয়াতের আগে ও পরে তাঁর ঘরনি। নবীজির জন্য একান্তচিত্ত নিবেদিত প্রাণ। খাদিজার ঐকান্তিকতা দেখেই তো জিবরীল আলাইহিস সালাম বলেছিলেন—‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, খাদিজাকে জান্নাতে মুক্তো-সজ্জিত একটি মনোরম বাড়ির সুসংবাদ দিন।’
.
সুসংবাদের হাদিসে প্রাসাদের কথা না বলে ঘরের কথা কেন বলা হলো?
.
আল্লাহর পক্ষে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ তো শুধু নির্দেশের ব্যাপার! এর সমাধানে আবুল কাসিম সুহাইলি রহ. বলেন,
// হাদিসে ঘর উল্লেখ করার মাঝে নিগূঢ় একটি রহস্য সুপ্ত আছে। নবীজির নবুওয়াত পূর্ব জীবনে যেমন একমাত্র খাদিজা ছিলেন তার ঘরের রানি, একান্ত সঙ্গিনী; তেমনি নবুওয়াতের পরেও তিনি সমূহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নবীজিকে সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন। একান্ত সহমর্মী হয়ে তার কাছে থেকেছেন ছায়ার মতো। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেদিন নবুওয়াত লাভ করেন, সেদিন পৃথিবীর বুকে ইসলামের আলোয় আলোকিত ছিল শুধু খাদিজার ঘর।
এই দুর্লভ এক মর্যাদায় খাদিজার কোনো প্রতিপক্ষ নেই। আর কোনো কর্মের প্রতিদান সাধারণত সেই কর্মের শব্দ দিয়েই উল্লেখ করা হয়। তাই তার জন্য জান্নাতের একটি মনোরম ঘরের সুবার্তা দেয়া হয়েছে। যদিও জান্নাতের সেই ঘর হবে এমন, পার্থিব জীবনে যার কোনো উপমা নেই। //
পৃষ্ঠা সংখ্যা – ২৬৫, মূল্য - ২৫০৳ (ফিক্সড)
বাইন্ডিং – পেপারব্যাক
কোয়ালিটি - ৭০ গ্রাম ক্রিম কালার
লেখক – শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
অনুবাদ - Mahmud siddiqui
সম্পাদনা - হাসান শুয়াইব
কেন খাদিজার জন্য জান্নাতের বাড়ি?
.
সাইয়িদা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তানদের একমাত্র জননী, নবুওয়াতের আগে ও পরে তাঁর ঘরনি। নবীজির জন্য একান্তচিত্ত নিবেদিত প্রাণ। খাদিজার ঐকান্তিকতা দেখেই তো জিবরীল আলাইহিস সালাম বলেছিলেন—‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, খাদিজাকে জান্নাতে মুক্তো-সজ্জিত একটি মনোরম বাড়ির সুসংবাদ দিন।’
.
সুসংবাদের হাদিসে প্রাসাদের কথা না বলে ঘরের কথা কেন বলা হলো?
.
আল্লাহর পক্ষে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ তো শুধু নির্দেশের ব্যাপার! এর সমাধানে আবুল কাসিম সুহাইলি রহ. বলেন,
// হাদিসে ঘর উল্লেখ করার মাঝে নিগূঢ় একটি রহস্য সুপ্ত আছে। নবীজির নবুওয়াত পূর্ব জীবনে যেমন একমাত্র খাদিজা ছিলেন তার ঘরের রানি, একান্ত সঙ্গিনী; তেমনি নবুওয়াতের পরেও তিনি সমূহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নবীজিকে সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন। একান্ত সহমর্মী হয়ে তার কাছে থেকেছেন ছায়ার মতো। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেদিন নবুওয়াত লাভ করেন, সেদিন পৃথিবীর বুকে ইসলামের আলোয় আলোকিত ছিল শুধু খাদিজার ঘর।
এই দুর্লভ এক মর্যাদায় খাদিজার কোনো প্রতিপক্ষ নেই। আর কোনো কর্মের প্রতিদান সাধারণত সেই কর্মের শব্দ দিয়েই উল্লেখ করা হয়। তাই তার জন্য জান্নাতের একটি মনোরম ঘরের সুবার্তা দেয়া হয়েছে। যদিও জান্নাতের সেই ঘর হবে এমন, পার্থিব জীবনে যার কোনো উপমা নেই। //
খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা.
250 BDT
1
বই – খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা.
পৃষ্ঠা সংখ্যা – ২৬৫, মূল্য - ২৫০৳ (ফিক্সড)
বাইন্ডিং – পেপারব্যাক
কোয়ালিটি - ৭০ গ্রাম ক্রিম কালার
লেখক – শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
অনুবাদ - Mahmud siddiqui
সম্পাদনা - হাসান শুয়াইব
কেন খাদিজার জন্য জান্নাতের বাড়ি?
.
সাইয়িদা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তানদের একমাত্র জননী, নবুওয়াতের আগে ও পরে তাঁর ঘরনি। নবীজির জন্য একান্তচিত্ত নিবেদিত প্রাণ। খাদিজার ঐকান্তিকতা দেখেই তো জিবরীল আলাইহিস সালাম বলেছিলেন—‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, খাদিজাকে জান্নাতে মুক্তো-সজ্জিত একটি মনোরম বাড়ির সুসংবাদ দিন।’
.
সুসংবাদের হাদিসে প্রাসাদের কথা না বলে ঘরের কথা কেন বলা হলো?
.
আল্লাহর পক্ষে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ তো শুধু নির্দেশের ব্যাপার! এর সমাধানে আবুল কাসিম সুহাইলি রহ. বলেন,
// হাদিসে ঘর উল্লেখ করার মাঝে নিগূঢ় একটি রহস্য সুপ্ত আছে। নবীজির নবুওয়াত পূর্ব জীবনে যেমন একমাত্র খাদিজা ছিলেন তার ঘরের রানি, একান্ত সঙ্গিনী; তেমনি নবুওয়াতের পরেও তিনি সমূহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নবীজিকে সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন। একান্ত সহমর্মী হয়ে তার কাছে থেকেছেন ছায়ার মতো। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেদিন নবুওয়াত লাভ করেন, সেদিন পৃথিবীর বুকে ইসলামের আলোয় আলোকিত ছিল শুধু খাদিজার ঘর।
এই দুর্লভ এক মর্যাদায় খাদিজার কোনো প্রতিপক্ষ নেই। আর কোনো কর্মের প্রতিদান সাধারণত সেই কর্মের শব্দ দিয়েই উল্লেখ করা হয়। তাই তার জন্য জান্নাতের একটি মনোরম ঘরের সুবার্তা দেয়া হয়েছে। যদিও জান্নাতের সেই ঘর হবে এমন, পার্থিব জীবনে যার কোনো উপমা নেই। //
পৃষ্ঠা সংখ্যা – ২৬৫, মূল্য - ২৫০৳ (ফিক্সড)
বাইন্ডিং – পেপারব্যাক
কোয়ালিটি - ৭০ গ্রাম ক্রিম কালার
লেখক – শাইখ আব্দুল হামিদ মাহমুদ তাহমায
অনুবাদ - Mahmud siddiqui
সম্পাদনা - হাসান শুয়াইব
কেন খাদিজার জন্য জান্নাতের বাড়ি?
.
সাইয়িদা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা ছিলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সন্তানদের একমাত্র জননী, নবুওয়াতের আগে ও পরে তাঁর ঘরনি। নবীজির জন্য একান্তচিত্ত নিবেদিত প্রাণ। খাদিজার ঐকান্তিকতা দেখেই তো জিবরীল আলাইহিস সালাম বলেছিলেন—‘ইয়া রাসূলাল্লাহ, খাদিজাকে জান্নাতে মুক্তো-সজ্জিত একটি মনোরম বাড়ির সুসংবাদ দিন।’
.
সুসংবাদের হাদিসে প্রাসাদের কথা না বলে ঘরের কথা কেন বলা হলো?
.
আল্লাহর পক্ষে তার জন্য জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ তো শুধু নির্দেশের ব্যাপার! এর সমাধানে আবুল কাসিম সুহাইলি রহ. বলেন,
// হাদিসে ঘর উল্লেখ করার মাঝে নিগূঢ় একটি রহস্য সুপ্ত আছে। নবীজির নবুওয়াত পূর্ব জীবনে যেমন একমাত্র খাদিজা ছিলেন তার ঘরের রানি, একান্ত সঙ্গিনী; তেমনি নবুওয়াতের পরেও তিনি সমূহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নবীজিকে সর্বোতভাবে সাহায্য করেছেন। একান্ত সহমর্মী হয়ে তার কাছে থেকেছেন ছায়ার মতো। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেদিন নবুওয়াত লাভ করেন, সেদিন পৃথিবীর বুকে ইসলামের আলোয় আলোকিত ছিল শুধু খাদিজার ঘর।
এই দুর্লভ এক মর্যাদায় খাদিজার কোনো প্রতিপক্ষ নেই। আর কোনো কর্মের প্রতিদান সাধারণত সেই কর্মের শব্দ দিয়েই উল্লেখ করা হয়। তাই তার জন্য জান্নাতের একটি মনোরম ঘরের সুবার্তা দেয়া হয়েছে। যদিও জান্নাতের সেই ঘর হবে এমন, পার্থিব জীবনে যার কোনো উপমা নেই। //