বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
বিয়ে নিয়ে কিছুকথাশায়খ আলি তানতাবি রহ.অনুবাদ, শায়খ Ainul Haque Qasimiপ্রকাশনায় Hudhudprokashonপৃষ্ঠা ৮০কাগজ, আর্ট পেপারবর্তমান মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকাবিয়ে নিয়ে কিছুকথা--------সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য অসাধারণ একটি বই।যতই পড়ছি ততই অভিভূত হচ্ছি..কিভাবে একটি সমাজকে শুদ্ধ করা যায়, সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে।আজকের সমাজে কিভাবে বিয়েটাকে সহজ করা যায়।কিভাবে অল্প মহরে বিয়ে করানো যায়।কত বয়সে আপনি বিয়ে করবেন।আর কত বয়সে আপনার বিয়ের কামভাব থাকে এবং যৌনক্ষুদা সৃষ্টি হয়।এবং কত বছর থেকে আপনার যৌনচাহিদা আক্রমণাত্মক ধারণ করে।এবং কিভাবে এটার থেকে পরিত্তান পাবেন।মাবাবারা কত বছরে ছেলেকে মেয়েকে বিয়ে দিবে।বইটিতে ছাত্রজীবনে বিয়ে করাটায় গুরুত্ব বেশি দিছে।এখন যদি আমাদের মাবাবারা শুনে মাথায় হাত দিবে।যখন লেখক এইকথা বলেন তখন ছিল ১৯৫৫ সাল,আর এখন চলে ২০২০ সাল।আপনি চিন্তা করে দেখুন, এখন আমাদের চিন্তাধারা কেমন হয়ছে।নবিজির পালক পুত্র যায়েদ বিন হারেসা রাযিঃ কে নবিজি ১৬ বছরের কমেই বিয়ে করে দেন।যে মেয়েকে নবিজি প্রস্তাব দিছিলেন উসামার জন্য, সে প্রথম রাজি হয়ছিল না।কিন্তু কয়েকবার বলার পর মেয়ে রাজি হয়ছে।কিন্তু পরে দেখাগেছে তাদের বিয়েতে এমন বরকত হয়ছে।যা তারা চিন্তাও করতে পারিনি।এমনকি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক হোসাইন আহমাদ মাদানী রহ. ও ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের ফতোয়া দানকারী শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি রহ.দ্বয় ১৫ বছরে বিয়ে করেন।আর বইটিতে লেখক ছেলেদের বিয়েটা ১৮ বছরেই বিয়ে করতে উৎসাহে দিছেন।আর মেয়েদেরকে ১৪-১৭ ভিতর।কম বয়সে বিয়ে করলে কি ফায়দা সেইগুলাও বলে দিছেন।এবং পড়াকালীন বিয়ে করলে মেয়ে কিভাবে থাকবে সেটাও বলে দিছেন।এবং কেমন ছেলে হলে বিয়ে দিতেন আপনার মেয়েকে বোনকে ভাগ্নিকে।মুস্তফা আস সিবাই রহ.ও মত দেন যে, দ্রুত বিয়ে করতে।এমনকি তিনি যখন ক্লাস করতেন তখন ছেলেমেয়েদেরকে বলতেন তোমরা একেঅপরকে বিয়ে করে ফেলো।দেখবে পড়ালেখায় ভালো করছো।এমনকি মার্কিন গবেষণায়ও এটা বলছে।যে ছেলেগুলা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করে তাদের পড়ার মনোযোগ থাকে।আর যারা অবিবাহিত ছেলে! তারা কার সাথে কি টাংকি মারবে সেই চিন্তায় পড়ার ১২ টা বাজায়।লেখক বার বার মাবাবাদেরকে বলছেন ছেলেমেয়েদেরকে বিয়ে করাই দিতে।দেরিতে বিয়ে করালে ও করলে কি ক্ষতি সেটাও বলে দিছেন।এবং প্রেমের বিয়ে গুলা কেমন হয় এবং তাদের সংসার কেমন হয় সেইগুলা সুন্দর আলোচনা করছন।ভালবাসার বিয়ে গুলা ঠিকে কিনা সেইগুলাও বলছেন।সবদিক দিয়ে বইটি একটি অসাধারণ ছিল।---
An Najahah Shop
Category List
All products
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
শায়খ আলি তানতাবি রহ.
অনুবাদ, শায়খ Ainul Haque Qasimi
প্রকাশনায় Hudhudprokashon
পৃষ্ঠা ৮০
কাগজ, আর্ট পেপার
বর্তমান মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকা
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
--------
সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য অসাধারণ একটি বই।
যতই পড়ছি ততই অভিভূত হচ্ছি..
কিভাবে একটি সমাজকে শুদ্ধ করা যায়, সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে।
আজকের সমাজে কিভাবে বিয়েটাকে সহজ করা যায়।
কিভাবে অল্প মহরে বিয়ে করানো যায়।
কত বয়সে আপনি বিয়ে করবেন।
আর কত বয়সে আপনার বিয়ের কামভাব থাকে এবং যৌনক্ষুদা সৃষ্টি হয়।
এবং কত বছর থেকে আপনার যৌনচাহিদা আক্রমণাত্মক ধারণ করে।
এবং কিভাবে এটার থেকে পরিত্তান পাবেন।
মাবাবারা কত বছরে ছেলেকে মেয়েকে বিয়ে দিবে।
বইটিতে ছাত্রজীবনে বিয়ে করাটায় গুরুত্ব বেশি দিছে।
এখন যদি আমাদের মাবাবারা শুনে মাথায় হাত দিবে।
যখন লেখক এইকথা বলেন তখন ছিল ১৯৫৫ সাল,আর এখন চলে ২০২০ সাল।
আপনি চিন্তা করে দেখুন, এখন আমাদের চিন্তাধারা কেমন হয়ছে।
নবিজির পালক পুত্র যায়েদ বিন হারেসা রাযিঃ কে নবিজি ১৬ বছরের কমেই বিয়ে করে দেন।
যে মেয়েকে নবিজি প্রস্তাব দিছিলেন উসামার জন্য, সে প্রথম রাজি হয়ছিল না।
কিন্তু কয়েকবার বলার পর মেয়ে রাজি হয়ছে।
কিন্তু পরে দেখাগেছে তাদের বিয়েতে এমন বরকত হয়ছে।
যা তারা চিন্তাও করতে পারিনি।
এমনকি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক হোসাইন আহমাদ মাদানী রহ. ও ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের ফতোয়া দানকারী শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি রহ.দ্বয় ১৫ বছরে বিয়ে করেন।
আর বইটিতে লেখক ছেলেদের বিয়েটা ১৮ বছরেই বিয়ে করতে উৎসাহে দিছেন।
আর মেয়েদেরকে ১৪-১৭ ভিতর।
কম বয়সে বিয়ে করলে কি ফায়দা সেইগুলাও বলে দিছেন।
এবং পড়াকালীন বিয়ে করলে মেয়ে কিভাবে থাকবে সেটাও বলে দিছেন।
এবং কেমন ছেলে হলে বিয়ে দিতেন আপনার মেয়েকে বোনকে ভাগ্নিকে।
মুস্তফা আস সিবাই রহ.ও মত দেন যে, দ্রুত বিয়ে করতে।
এমনকি তিনি যখন ক্লাস করতেন তখন ছেলেমেয়েদেরকে বলতেন তোমরা একেঅপরকে বিয়ে করে ফেলো।দেখবে পড়ালেখায় ভালো করছো।
এমনকি মার্কিন গবেষণায়ও এটা বলছে।
যে ছেলেগুলা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করে তাদের পড়ার মনোযোগ থাকে।
আর যারা অবিবাহিত ছেলে! তারা কার সাথে কি টাংকি মারবে সেই চিন্তায় পড়ার ১২ টা বাজায়।
লেখক বার বার মাবাবাদেরকে বলছেন ছেলেমেয়েদেরকে বিয়ে করাই দিতে।
দেরিতে বিয়ে করালে ও করলে কি ক্ষতি সেটাও বলে দিছেন।
এবং প্রেমের বিয়ে গুলা কেমন হয় এবং তাদের সংসার কেমন হয় সেইগুলা সুন্দর আলোচনা করছন।
ভালবাসার বিয়ে গুলা ঠিকে কিনা সেইগুলাও বলছেন।
সবদিক দিয়ে বইটি একটি অসাধারণ ছিল।
---
শায়খ আলি তানতাবি রহ.
অনুবাদ, শায়খ Ainul Haque Qasimi
প্রকাশনায় Hudhudprokashon
পৃষ্ঠা ৮০
কাগজ, আর্ট পেপার
বর্তমান মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকা
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
--------
সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য অসাধারণ একটি বই।
যতই পড়ছি ততই অভিভূত হচ্ছি..
কিভাবে একটি সমাজকে শুদ্ধ করা যায়, সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে।
আজকের সমাজে কিভাবে বিয়েটাকে সহজ করা যায়।
কিভাবে অল্প মহরে বিয়ে করানো যায়।
কত বয়সে আপনি বিয়ে করবেন।
আর কত বয়সে আপনার বিয়ের কামভাব থাকে এবং যৌনক্ষুদা সৃষ্টি হয়।
এবং কত বছর থেকে আপনার যৌনচাহিদা আক্রমণাত্মক ধারণ করে।
এবং কিভাবে এটার থেকে পরিত্তান পাবেন।
মাবাবারা কত বছরে ছেলেকে মেয়েকে বিয়ে দিবে।
বইটিতে ছাত্রজীবনে বিয়ে করাটায় গুরুত্ব বেশি দিছে।
এখন যদি আমাদের মাবাবারা শুনে মাথায় হাত দিবে।
যখন লেখক এইকথা বলেন তখন ছিল ১৯৫৫ সাল,আর এখন চলে ২০২০ সাল।
আপনি চিন্তা করে দেখুন, এখন আমাদের চিন্তাধারা কেমন হয়ছে।
নবিজির পালক পুত্র যায়েদ বিন হারেসা রাযিঃ কে নবিজি ১৬ বছরের কমেই বিয়ে করে দেন।
যে মেয়েকে নবিজি প্রস্তাব দিছিলেন উসামার জন্য, সে প্রথম রাজি হয়ছিল না।
কিন্তু কয়েকবার বলার পর মেয়ে রাজি হয়ছে।
কিন্তু পরে দেখাগেছে তাদের বিয়েতে এমন বরকত হয়ছে।
যা তারা চিন্তাও করতে পারিনি।
এমনকি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক হোসাইন আহমাদ মাদানী রহ. ও ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের ফতোয়া দানকারী শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি রহ.দ্বয় ১৫ বছরে বিয়ে করেন।
আর বইটিতে লেখক ছেলেদের বিয়েটা ১৮ বছরেই বিয়ে করতে উৎসাহে দিছেন।
আর মেয়েদেরকে ১৪-১৭ ভিতর।
কম বয়সে বিয়ে করলে কি ফায়দা সেইগুলাও বলে দিছেন।
এবং পড়াকালীন বিয়ে করলে মেয়ে কিভাবে থাকবে সেটাও বলে দিছেন।
এবং কেমন ছেলে হলে বিয়ে দিতেন আপনার মেয়েকে বোনকে ভাগ্নিকে।
মুস্তফা আস সিবাই রহ.ও মত দেন যে, দ্রুত বিয়ে করতে।
এমনকি তিনি যখন ক্লাস করতেন তখন ছেলেমেয়েদেরকে বলতেন তোমরা একেঅপরকে বিয়ে করে ফেলো।দেখবে পড়ালেখায় ভালো করছো।
এমনকি মার্কিন গবেষণায়ও এটা বলছে।
যে ছেলেগুলা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করে তাদের পড়ার মনোযোগ থাকে।
আর যারা অবিবাহিত ছেলে! তারা কার সাথে কি টাংকি মারবে সেই চিন্তায় পড়ার ১২ টা বাজায়।
লেখক বার বার মাবাবাদেরকে বলছেন ছেলেমেয়েদেরকে বিয়ে করাই দিতে।
দেরিতে বিয়ে করালে ও করলে কি ক্ষতি সেটাও বলে দিছেন।
এবং প্রেমের বিয়ে গুলা কেমন হয় এবং তাদের সংসার কেমন হয় সেইগুলা সুন্দর আলোচনা করছন।
ভালবাসার বিয়ে গুলা ঠিকে কিনা সেইগুলাও বলছেন।
সবদিক দিয়ে বইটি একটি অসাধারণ ছিল।
---
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
120 BDT200 BDTSave 80 BDT
1
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
শায়খ আলি তানতাবি রহ.
অনুবাদ, শায়খ Ainul Haque Qasimi
প্রকাশনায় Hudhudprokashon
পৃষ্ঠা ৮০
কাগজ, আর্ট পেপার
বর্তমান মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকা
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
--------
সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য অসাধারণ একটি বই।
যতই পড়ছি ততই অভিভূত হচ্ছি..
কিভাবে একটি সমাজকে শুদ্ধ করা যায়, সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে।
আজকের সমাজে কিভাবে বিয়েটাকে সহজ করা যায়।
কিভাবে অল্প মহরে বিয়ে করানো যায়।
কত বয়সে আপনি বিয়ে করবেন।
আর কত বয়সে আপনার বিয়ের কামভাব থাকে এবং যৌনক্ষুদা সৃষ্টি হয়।
এবং কত বছর থেকে আপনার যৌনচাহিদা আক্রমণাত্মক ধারণ করে।
এবং কিভাবে এটার থেকে পরিত্তান পাবেন।
মাবাবারা কত বছরে ছেলেকে মেয়েকে বিয়ে দিবে।
বইটিতে ছাত্রজীবনে বিয়ে করাটায় গুরুত্ব বেশি দিছে।
এখন যদি আমাদের মাবাবারা শুনে মাথায় হাত দিবে।
যখন লেখক এইকথা বলেন তখন ছিল ১৯৫৫ সাল,আর এখন চলে ২০২০ সাল।
আপনি চিন্তা করে দেখুন, এখন আমাদের চিন্তাধারা কেমন হয়ছে।
নবিজির পালক পুত্র যায়েদ বিন হারেসা রাযিঃ কে নবিজি ১৬ বছরের কমেই বিয়ে করে দেন।
যে মেয়েকে নবিজি প্রস্তাব দিছিলেন উসামার জন্য, সে প্রথম রাজি হয়ছিল না।
কিন্তু কয়েকবার বলার পর মেয়ে রাজি হয়ছে।
কিন্তু পরে দেখাগেছে তাদের বিয়েতে এমন বরকত হয়ছে।
যা তারা চিন্তাও করতে পারিনি।
এমনকি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক হোসাইন আহমাদ মাদানী রহ. ও ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের ফতোয়া দানকারী শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি রহ.দ্বয় ১৫ বছরে বিয়ে করেন।
আর বইটিতে লেখক ছেলেদের বিয়েটা ১৮ বছরেই বিয়ে করতে উৎসাহে দিছেন।
আর মেয়েদেরকে ১৪-১৭ ভিতর।
কম বয়সে বিয়ে করলে কি ফায়দা সেইগুলাও বলে দিছেন।
এবং পড়াকালীন বিয়ে করলে মেয়ে কিভাবে থাকবে সেটাও বলে দিছেন।
এবং কেমন ছেলে হলে বিয়ে দিতেন আপনার মেয়েকে বোনকে ভাগ্নিকে।
মুস্তফা আস সিবাই রহ.ও মত দেন যে, দ্রুত বিয়ে করতে।
এমনকি তিনি যখন ক্লাস করতেন তখন ছেলেমেয়েদেরকে বলতেন তোমরা একেঅপরকে বিয়ে করে ফেলো।দেখবে পড়ালেখায় ভালো করছো।
এমনকি মার্কিন গবেষণায়ও এটা বলছে।
যে ছেলেগুলা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করে তাদের পড়ার মনোযোগ থাকে।
আর যারা অবিবাহিত ছেলে! তারা কার সাথে কি টাংকি মারবে সেই চিন্তায় পড়ার ১২ টা বাজায়।
লেখক বার বার মাবাবাদেরকে বলছেন ছেলেমেয়েদেরকে বিয়ে করাই দিতে।
দেরিতে বিয়ে করালে ও করলে কি ক্ষতি সেটাও বলে দিছেন।
এবং প্রেমের বিয়ে গুলা কেমন হয় এবং তাদের সংসার কেমন হয় সেইগুলা সুন্দর আলোচনা করছন।
ভালবাসার বিয়ে গুলা ঠিকে কিনা সেইগুলাও বলছেন।
সবদিক দিয়ে বইটি একটি অসাধারণ ছিল।
---
শায়খ আলি তানতাবি রহ.
অনুবাদ, শায়খ Ainul Haque Qasimi
প্রকাশনায় Hudhudprokashon
পৃষ্ঠা ৮০
কাগজ, আর্ট পেপার
বর্তমান মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকা
বিয়ে নিয়ে কিছুকথা
--------
সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য অসাধারণ একটি বই।
যতই পড়ছি ততই অভিভূত হচ্ছি..
কিভাবে একটি সমাজকে শুদ্ধ করা যায়, সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছে।
আজকের সমাজে কিভাবে বিয়েটাকে সহজ করা যায়।
কিভাবে অল্প মহরে বিয়ে করানো যায়।
কত বয়সে আপনি বিয়ে করবেন।
আর কত বয়সে আপনার বিয়ের কামভাব থাকে এবং যৌনক্ষুদা সৃষ্টি হয়।
এবং কত বছর থেকে আপনার যৌনচাহিদা আক্রমণাত্মক ধারণ করে।
এবং কিভাবে এটার থেকে পরিত্তান পাবেন।
মাবাবারা কত বছরে ছেলেকে মেয়েকে বিয়ে দিবে।
বইটিতে ছাত্রজীবনে বিয়ে করাটায় গুরুত্ব বেশি দিছে।
এখন যদি আমাদের মাবাবারা শুনে মাথায় হাত দিবে।
যখন লেখক এইকথা বলেন তখন ছিল ১৯৫৫ সাল,আর এখন চলে ২০২০ সাল।
আপনি চিন্তা করে দেখুন, এখন আমাদের চিন্তাধারা কেমন হয়ছে।
নবিজির পালক পুত্র যায়েদ বিন হারেসা রাযিঃ কে নবিজি ১৬ বছরের কমেই বিয়ে করে দেন।
যে মেয়েকে নবিজি প্রস্তাব দিছিলেন উসামার জন্য, সে প্রথম রাজি হয়ছিল না।
কিন্তু কয়েকবার বলার পর মেয়ে রাজি হয়ছে।
কিন্তু পরে দেখাগেছে তাদের বিয়েতে এমন বরকত হয়ছে।
যা তারা চিন্তাও করতে পারিনি।
এমনকি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের মহানায়ক হোসাইন আহমাদ মাদানী রহ. ও ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদের ফতোয়া দানকারী শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবি রহ.দ্বয় ১৫ বছরে বিয়ে করেন।
আর বইটিতে লেখক ছেলেদের বিয়েটা ১৮ বছরেই বিয়ে করতে উৎসাহে দিছেন।
আর মেয়েদেরকে ১৪-১৭ ভিতর।
কম বয়সে বিয়ে করলে কি ফায়দা সেইগুলাও বলে দিছেন।
এবং পড়াকালীন বিয়ে করলে মেয়ে কিভাবে থাকবে সেটাও বলে দিছেন।
এবং কেমন ছেলে হলে বিয়ে দিতেন আপনার মেয়েকে বোনকে ভাগ্নিকে।
মুস্তফা আস সিবাই রহ.ও মত দেন যে, দ্রুত বিয়ে করতে।
এমনকি তিনি যখন ক্লাস করতেন তখন ছেলেমেয়েদেরকে বলতেন তোমরা একেঅপরকে বিয়ে করে ফেলো।দেখবে পড়ালেখায় ভালো করছো।
এমনকি মার্কিন গবেষণায়ও এটা বলছে।
যে ছেলেগুলা ছাত্র অবস্থায় বিয়ে করে তাদের পড়ার মনোযোগ থাকে।
আর যারা অবিবাহিত ছেলে! তারা কার সাথে কি টাংকি মারবে সেই চিন্তায় পড়ার ১২ টা বাজায়।
লেখক বার বার মাবাবাদেরকে বলছেন ছেলেমেয়েদেরকে বিয়ে করাই দিতে।
দেরিতে বিয়ে করালে ও করলে কি ক্ষতি সেটাও বলে দিছেন।
এবং প্রেমের বিয়ে গুলা কেমন হয় এবং তাদের সংসার কেমন হয় সেইগুলা সুন্দর আলোচনা করছন।
ভালবাসার বিয়ে গুলা ঠিকে কিনা সেইগুলাও বলছেন।
সবদিক দিয়ে বইটি একটি অসাধারণ ছিল।
---