সাইয়্যেদা ফাতিমা রাযি.
বই: সাইয়্যেদা ফাতিমা রাযি.লেখক: মাওলানা হাকীম আব্দুল মাজীদপ্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশনফাতিমা রাযি. যখন যৌবনের আঙ্গিনায় পা রাখলেন। তখন বড় বড় ধনী পরিবার থেকে তার জন্য বিবাহের প্রস্তাব আসতে লাগল। সম্মান, মর্যাদা ও বরকত লাভের জন্যই তারা এমনটি করছিল।এমনকি রসূল ﷺ -এর বিশেষ বন্ধু আবু বাকর এবং উমার রাযি.-ও একই দরখাস্ত পেশ করেছিলেন। রাসূল ﷺ তাদের বললেন, 'তাড়াহুড়ো করো না। আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করো।' অতঃপর তারা দুজন আলী রাযি.-কে বললেন, আপনি আবেদন করুন। আলী রাযি. সংকোচবোধ করছিলেন। লজ্জা পাচ্ছিলেন। পরিশেষে দুই বন্ধুর পীড়াপীড়িতে তিনি নবীজি ﷺ এর দরবারে প্রস্তাব পেশ করবেন।আলী রাযি. ছিলেন খেটে খাওয়া গরীব মানুষ। কিছু কিছু গ্রন্থের বর্ণনা এমন যে, আলী রাযি. বিবাহের প্রস্তাব পেশ করে চলে গেলেন কারো দিনমজুর খাটতে। ইতোমধ্যে তার কাছে রসূল ﷺ- এর পয়গাম পৌঁছল—যে অবস্থায় আছো চলে আসো। তার সারা শরীর জুড়ে তখন মাটি আর মাটি। গায়ের পোশাকটিও ছিল ধূলো-ময়লায় ভরা। তিনি সে অবস্থাতেই নবীজি ﷺ-এর দরবারে এসে হাজির হলেন। রসূল ﷺ বললেন, 'যাও গোসল করে আসো। তোমার সাথে আমার কন্যার বিবাহ দেবো।' আলী রাযি. গোসল করে পরিচ্ছন্ন হয়ে মসজিদে গেলেন। কয়েকজন দোস্ত-আহবাব কে ডাকা হলো এবং বিবাহ-কার্য সম্পাদন করা হলো (তবাকাতে ইবনে সা'দা, ৮/২২).ভেবে দেখুন, বড় বড় ধনাঢ্য ব্যক্তিদের প্রস্তাব রাসূল ﷺ ফিরিয়ে দিলেন। অথচ আলী রাযি.-এর মতো একজন অভাবী ও দরিদ্র ব্যক্তির প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করলেন। যার দিন কাটে কষ্ট-পরিশ্রমে। সংসার চলে টেনেটুনে। নিজের বিবাহের খরচ ওঠানোর সামর্থটুকুও যার নেই। মোহর আদায়ের পয়সাও নেই যার পকেটে। যার সাধ্য নেই ওলীমার দাওয়াত দিয়ে দু'চারজন মেহমান খাওয়ানোর। রসূল ﷺ তার প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। সবচেয়ে আদরের মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিলেন। দুনিয়া-বিমুখতা ও দারিদ্র-প্রিয়তার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর কী হতে পারে?কিছু বর্ণনায় এসেছে আলী রাযি. সেসময়ে এতটাই দরিদ্র ছিলেন যে, তিনি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। আসবাবপত্র কিছুই ছিল না তার। আসলে এর মাঝেও নিহিত ছিল একটি রহস্য। সেই রহস্যটি হলো, নবী ﷺ- এর উম্মতেরা যেন তাদের মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার সময় সম্পদশালী এবং ধনীদেরই প্রাধান্য না দেয়। .
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: সাইয়্যেদা ফাতিমা রাযি.
লেখক: মাওলানা হাকীম আব্দুল মাজীদ
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
ফাতিমা রাযি. যখন যৌবনের আঙ্গিনায় পা রাখলেন। তখন বড় বড় ধনী পরিবার থেকে তার জন্য বিবাহের প্রস্তাব আসতে লাগল। সম্মান, মর্যাদা ও বরকত লাভের জন্যই তারা এমনটি করছিল।
এমনকি রসূল ﷺ -এর বিশেষ বন্ধু আবু বাকর এবং উমার রাযি.-ও একই দরখাস্ত পেশ করেছিলেন। রাসূল ﷺ তাদের বললেন, 'তাড়াহুড়ো করো না। আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করো।' অতঃপর তারা দুজন আলী রাযি.-কে বললেন, আপনি আবেদন করুন। আলী রাযি. সংকোচবোধ করছিলেন। লজ্জা পাচ্ছিলেন। পরিশেষে দুই বন্ধুর পীড়াপীড়িতে তিনি নবীজি ﷺ এর দরবারে প্রস্তাব পেশ করবেন।
আলী রাযি. ছিলেন খেটে খাওয়া গরীব মানুষ। কিছু কিছু গ্রন্থের বর্ণনা এমন যে, আলী রাযি. বিবাহের প্রস্তাব পেশ করে চলে গেলেন কারো দিনমজুর খাটতে। ইতোমধ্যে তার কাছে রসূল ﷺ- এর পয়গাম পৌঁছল—যে অবস্থায় আছো চলে আসো। তার সারা শরীর জুড়ে তখন মাটি আর মাটি। গায়ের পোশাকটিও ছিল ধূলো-ময়লায় ভরা। তিনি সে অবস্থাতেই নবীজি ﷺ-এর দরবারে এসে হাজির হলেন। রসূল ﷺ বললেন, 'যাও গোসল করে আসো। তোমার সাথে আমার কন্যার বিবাহ দেবো।' আলী রাযি. গোসল করে পরিচ্ছন্ন হয়ে মসজিদে গেলেন। কয়েকজন দোস্ত-আহবাব কে ডাকা হলো এবং বিবাহ-কার্য সম্পাদন করা হলো (তবাকাতে ইবনে সা'দা, ৮/২২)
.
ভেবে দেখুন, বড় বড় ধনাঢ্য ব্যক্তিদের প্রস্তাব রাসূল ﷺ ফিরিয়ে দিলেন। অথচ আলী রাযি.-এর মতো একজন অভাবী ও দরিদ্র ব্যক্তির প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করলেন। যার দিন কাটে কষ্ট-পরিশ্রমে। সংসার চলে টেনেটুনে। নিজের বিবাহের খরচ ওঠানোর সামর্থটুকুও যার নেই। মোহর আদায়ের পয়সাও নেই যার পকেটে। যার সাধ্য নেই ওলীমার দাওয়াত দিয়ে দু'চারজন মেহমান খাওয়ানোর। রসূল ﷺ তার প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। সবচেয়ে আদরের মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিলেন। দুনিয়া-বিমুখতা ও দারিদ্র-প্রিয়তার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর কী হতে পারে?
কিছু বর্ণনায় এসেছে আলী রাযি. সেসময়ে এতটাই দরিদ্র ছিলেন যে, তিনি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। আসবাবপত্র কিছুই ছিল না তার। আসলে এর মাঝেও নিহিত ছিল একটি রহস্য। সেই রহস্যটি হলো, নবী ﷺ- এর উম্মতেরা যেন তাদের মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার সময় সম্পদশালী এবং ধনীদেরই প্রাধান্য না দেয়।
.
লেখক: মাওলানা হাকীম আব্দুল মাজীদ
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
ফাতিমা রাযি. যখন যৌবনের আঙ্গিনায় পা রাখলেন। তখন বড় বড় ধনী পরিবার থেকে তার জন্য বিবাহের প্রস্তাব আসতে লাগল। সম্মান, মর্যাদা ও বরকত লাভের জন্যই তারা এমনটি করছিল।
এমনকি রসূল ﷺ -এর বিশেষ বন্ধু আবু বাকর এবং উমার রাযি.-ও একই দরখাস্ত পেশ করেছিলেন। রাসূল ﷺ তাদের বললেন, 'তাড়াহুড়ো করো না। আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করো।' অতঃপর তারা দুজন আলী রাযি.-কে বললেন, আপনি আবেদন করুন। আলী রাযি. সংকোচবোধ করছিলেন। লজ্জা পাচ্ছিলেন। পরিশেষে দুই বন্ধুর পীড়াপীড়িতে তিনি নবীজি ﷺ এর দরবারে প্রস্তাব পেশ করবেন।
আলী রাযি. ছিলেন খেটে খাওয়া গরীব মানুষ। কিছু কিছু গ্রন্থের বর্ণনা এমন যে, আলী রাযি. বিবাহের প্রস্তাব পেশ করে চলে গেলেন কারো দিনমজুর খাটতে। ইতোমধ্যে তার কাছে রসূল ﷺ- এর পয়গাম পৌঁছল—যে অবস্থায় আছো চলে আসো। তার সারা শরীর জুড়ে তখন মাটি আর মাটি। গায়ের পোশাকটিও ছিল ধূলো-ময়লায় ভরা। তিনি সে অবস্থাতেই নবীজি ﷺ-এর দরবারে এসে হাজির হলেন। রসূল ﷺ বললেন, 'যাও গোসল করে আসো। তোমার সাথে আমার কন্যার বিবাহ দেবো।' আলী রাযি. গোসল করে পরিচ্ছন্ন হয়ে মসজিদে গেলেন। কয়েকজন দোস্ত-আহবাব কে ডাকা হলো এবং বিবাহ-কার্য সম্পাদন করা হলো (তবাকাতে ইবনে সা'দা, ৮/২২)
.
ভেবে দেখুন, বড় বড় ধনাঢ্য ব্যক্তিদের প্রস্তাব রাসূল ﷺ ফিরিয়ে দিলেন। অথচ আলী রাযি.-এর মতো একজন অভাবী ও দরিদ্র ব্যক্তির প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করলেন। যার দিন কাটে কষ্ট-পরিশ্রমে। সংসার চলে টেনেটুনে। নিজের বিবাহের খরচ ওঠানোর সামর্থটুকুও যার নেই। মোহর আদায়ের পয়সাও নেই যার পকেটে। যার সাধ্য নেই ওলীমার দাওয়াত দিয়ে দু'চারজন মেহমান খাওয়ানোর। রসূল ﷺ তার প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। সবচেয়ে আদরের মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিলেন। দুনিয়া-বিমুখতা ও দারিদ্র-প্রিয়তার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর কী হতে পারে?
কিছু বর্ণনায় এসেছে আলী রাযি. সেসময়ে এতটাই দরিদ্র ছিলেন যে, তিনি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। আসবাবপত্র কিছুই ছিল না তার। আসলে এর মাঝেও নিহিত ছিল একটি রহস্য। সেই রহস্যটি হলো, নবী ﷺ- এর উম্মতেরা যেন তাদের মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার সময় সম্পদশালী এবং ধনীদেরই প্রাধান্য না দেয়।
.
সাইয়্যেদা ফাতিমা রাযি.
170 BDT300 BDTSave 130 BDT
1
বই: সাইয়্যেদা ফাতিমা রাযি.
লেখক: মাওলানা হাকীম আব্দুল মাজীদ
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
ফাতিমা রাযি. যখন যৌবনের আঙ্গিনায় পা রাখলেন। তখন বড় বড় ধনী পরিবার থেকে তার জন্য বিবাহের প্রস্তাব আসতে লাগল। সম্মান, মর্যাদা ও বরকত লাভের জন্যই তারা এমনটি করছিল।
এমনকি রসূল ﷺ -এর বিশেষ বন্ধু আবু বাকর এবং উমার রাযি.-ও একই দরখাস্ত পেশ করেছিলেন। রাসূল ﷺ তাদের বললেন, 'তাড়াহুড়ো করো না। আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করো।' অতঃপর তারা দুজন আলী রাযি.-কে বললেন, আপনি আবেদন করুন। আলী রাযি. সংকোচবোধ করছিলেন। লজ্জা পাচ্ছিলেন। পরিশেষে দুই বন্ধুর পীড়াপীড়িতে তিনি নবীজি ﷺ এর দরবারে প্রস্তাব পেশ করবেন।
আলী রাযি. ছিলেন খেটে খাওয়া গরীব মানুষ। কিছু কিছু গ্রন্থের বর্ণনা এমন যে, আলী রাযি. বিবাহের প্রস্তাব পেশ করে চলে গেলেন কারো দিনমজুর খাটতে। ইতোমধ্যে তার কাছে রসূল ﷺ- এর পয়গাম পৌঁছল—যে অবস্থায় আছো চলে আসো। তার সারা শরীর জুড়ে তখন মাটি আর মাটি। গায়ের পোশাকটিও ছিল ধূলো-ময়লায় ভরা। তিনি সে অবস্থাতেই নবীজি ﷺ-এর দরবারে এসে হাজির হলেন। রসূল ﷺ বললেন, 'যাও গোসল করে আসো। তোমার সাথে আমার কন্যার বিবাহ দেবো।' আলী রাযি. গোসল করে পরিচ্ছন্ন হয়ে মসজিদে গেলেন। কয়েকজন দোস্ত-আহবাব কে ডাকা হলো এবং বিবাহ-কার্য সম্পাদন করা হলো (তবাকাতে ইবনে সা'দা, ৮/২২)
.
ভেবে দেখুন, বড় বড় ধনাঢ্য ব্যক্তিদের প্রস্তাব রাসূল ﷺ ফিরিয়ে দিলেন। অথচ আলী রাযি.-এর মতো একজন অভাবী ও দরিদ্র ব্যক্তির প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করলেন। যার দিন কাটে কষ্ট-পরিশ্রমে। সংসার চলে টেনেটুনে। নিজের বিবাহের খরচ ওঠানোর সামর্থটুকুও যার নেই। মোহর আদায়ের পয়সাও নেই যার পকেটে। যার সাধ্য নেই ওলীমার দাওয়াত দিয়ে দু'চারজন মেহমান খাওয়ানোর। রসূল ﷺ তার প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। সবচেয়ে আদরের মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিলেন। দুনিয়া-বিমুখতা ও দারিদ্র-প্রিয়তার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর কী হতে পারে?
কিছু বর্ণনায় এসেছে আলী রাযি. সেসময়ে এতটাই দরিদ্র ছিলেন যে, তিনি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। আসবাবপত্র কিছুই ছিল না তার। আসলে এর মাঝেও নিহিত ছিল একটি রহস্য। সেই রহস্যটি হলো, নবী ﷺ- এর উম্মতেরা যেন তাদের মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার সময় সম্পদশালী এবং ধনীদেরই প্রাধান্য না দেয়।
.
লেখক: মাওলানা হাকীম আব্দুল মাজীদ
প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
ফাতিমা রাযি. যখন যৌবনের আঙ্গিনায় পা রাখলেন। তখন বড় বড় ধনী পরিবার থেকে তার জন্য বিবাহের প্রস্তাব আসতে লাগল। সম্মান, মর্যাদা ও বরকত লাভের জন্যই তারা এমনটি করছিল।
এমনকি রসূল ﷺ -এর বিশেষ বন্ধু আবু বাকর এবং উমার রাযি.-ও একই দরখাস্ত পেশ করেছিলেন। রাসূল ﷺ তাদের বললেন, 'তাড়াহুড়ো করো না। আল্লাহর হুকুমের অপেক্ষা করো।' অতঃপর তারা দুজন আলী রাযি.-কে বললেন, আপনি আবেদন করুন। আলী রাযি. সংকোচবোধ করছিলেন। লজ্জা পাচ্ছিলেন। পরিশেষে দুই বন্ধুর পীড়াপীড়িতে তিনি নবীজি ﷺ এর দরবারে প্রস্তাব পেশ করবেন।
আলী রাযি. ছিলেন খেটে খাওয়া গরীব মানুষ। কিছু কিছু গ্রন্থের বর্ণনা এমন যে, আলী রাযি. বিবাহের প্রস্তাব পেশ করে চলে গেলেন কারো দিনমজুর খাটতে। ইতোমধ্যে তার কাছে রসূল ﷺ- এর পয়গাম পৌঁছল—যে অবস্থায় আছো চলে আসো। তার সারা শরীর জুড়ে তখন মাটি আর মাটি। গায়ের পোশাকটিও ছিল ধূলো-ময়লায় ভরা। তিনি সে অবস্থাতেই নবীজি ﷺ-এর দরবারে এসে হাজির হলেন। রসূল ﷺ বললেন, 'যাও গোসল করে আসো। তোমার সাথে আমার কন্যার বিবাহ দেবো।' আলী রাযি. গোসল করে পরিচ্ছন্ন হয়ে মসজিদে গেলেন। কয়েকজন দোস্ত-আহবাব কে ডাকা হলো এবং বিবাহ-কার্য সম্পাদন করা হলো (তবাকাতে ইবনে সা'দা, ৮/২২)
.
ভেবে দেখুন, বড় বড় ধনাঢ্য ব্যক্তিদের প্রস্তাব রাসূল ﷺ ফিরিয়ে দিলেন। অথচ আলী রাযি.-এর মতো একজন অভাবী ও দরিদ্র ব্যক্তির প্রস্তাব তিনি গ্রহণ করলেন। যার দিন কাটে কষ্ট-পরিশ্রমে। সংসার চলে টেনেটুনে। নিজের বিবাহের খরচ ওঠানোর সামর্থটুকুও যার নেই। মোহর আদায়ের পয়সাও নেই যার পকেটে। যার সাধ্য নেই ওলীমার দাওয়াত দিয়ে দু'চারজন মেহমান খাওয়ানোর। রসূল ﷺ তার প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। সবচেয়ে আদরের মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিলেন। দুনিয়া-বিমুখতা ও দারিদ্র-প্রিয়তার এরচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত আর কী হতে পারে?
কিছু বর্ণনায় এসেছে আলী রাযি. সেসময়ে এতটাই দরিদ্র ছিলেন যে, তিনি ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। আসবাবপত্র কিছুই ছিল না তার। আসলে এর মাঝেও নিহিত ছিল একটি রহস্য। সেই রহস্যটি হলো, নবী ﷺ- এর উম্মতেরা যেন তাদের মেয়েদের বিবাহ দেওয়ার সময় সম্পদশালী এবং ধনীদেরই প্রাধান্য না দেয়।
.