রাগ করবেন না হাত বাড়ালেই জান্নাত
বই : রাগ করবেন না হাত বাড়ালেই জান্নাতমূল : ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীঅনুবাদ : আবদুল্লাহ আল মাসউদমুদ্রিত মূল্য : ২৪০/-আমার রবের কৃতজ্ঞতা আদায় করিধরুন, আপনার স্ত্রী তার সন্তান ও ঘর-সংসারের প্রতি তেমন মনোযোগী ও যত্নশীল নন। আপনি ঘরে ঢুকলে দেখতে পান এখানে সেখানে ভাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাক ঘরের প্রতি কোন যত্ন নেই। তো আপনি আপনার স্ত্রীকে উপদেশ দিতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় আপনি যেটা বলে থাকেন তা হল, ‘এই! তুমি ভালো করে সন্তানদের যত্ন নিবে।’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে আপনাকে বলবে, ‘আমি খুবই ক্লান্তি বোধ করি। তুমি বাসায় কোন কাজের মেয়ে রাখো। আমি অতো কাজটাজ করতে পারবো না।’ অধিকাংশ সময় এমনটাই ঘটে থাকে। কিন্তু কেন ঘটে? কারণ হল, উপদেশ দেবার আগে আপনি তাকে এর জন্য প্রস্তুত করে নেন নি।এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হল, প্রথমে কিছুক্ষণ সুন্দরভাবে তার পাশে বসুন। তার কিছু প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, ‘মাশাআল্লাহ! তোমার চুলগুলো দারুণভাবে আঁচড়ানো । আমি রবের শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি অন্য কারো সাথে নয় বরং তোমার সাথে আমার মিলন ঘটিয়েছেন।’তখন সে আপনাকে বলবে, ‘আপনার সাথে পরিচিত করার জন্য আমিও আল্লাহর শুকর আদায় করছি।’ আপনি তাকে বলুন, ‘আমি খুবই সৌভাগ্যবান আলহামদুলিল্লাহ। তোমার মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে নেক সন্তানাদি দান করেছেন।’ তাকে প্রস্তুত করার জন্য এভাবে এই ধরণের হৃদয় জুড়ানো কিছু কথা উপহার দিন। এরপর মূল বক্তব্য তার সামনে পেশ করুন।তাকে বলুন, ‘আমি তোমার থেকে পরিবারের প্রতি আরো বেশি মনোযোগ আশা করি। আমি জানি, তোমাকে অনেক ক্লান্ত থাকতে হয়। সেজন্য বাচ্চাকে তুমি ঠিকমতো গোসল পর্যন্ত করাতে পারো না।’এমন কিছু কথা শোনাতেই দেখবেন সে বলা শুরু করবে, ‘আসলে হয়েছে কী, আজকে অমুকে ফোন করেছিল আমার কাছে। তার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দিক দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেছে আমি খেয়ালই করতে পারি নি।’ এভাবে সে নিজ থেকেই তার ভুলগুলি আপনার সামনে তুলে ধরবে। আপনাকে কষ্ট করে সেগুলো তাকে খুলে বলতে হবে না।....…......….......................................
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : রাগ করবেন না হাত বাড়ালেই জান্নাত
মূল : ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ২৪০/-
আমার রবের কৃতজ্ঞতা আদায় করি
ধরুন, আপনার স্ত্রী তার সন্তান ও ঘর-সংসারের প্রতি তেমন মনোযোগী ও যত্নশীল নন। আপনি ঘরে ঢুকলে দেখতে পান এখানে সেখানে ভাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাক ঘরের প্রতি কোন যত্ন নেই। তো আপনি আপনার স্ত্রীকে উপদেশ দিতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় আপনি যেটা বলে থাকেন তা হল, ‘এই! তুমি ভালো করে সন্তানদের যত্ন নিবে।’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে আপনাকে বলবে, ‘আমি খুবই ক্লান্তি বোধ করি। তুমি বাসায় কোন কাজের মেয়ে রাখো। আমি অতো কাজটাজ করতে পারবো না।’ অধিকাংশ সময় এমনটাই ঘটে থাকে। কিন্তু কেন ঘটে? কারণ হল, উপদেশ দেবার আগে আপনি তাকে এর জন্য প্রস্তুত করে নেন নি।
এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হল, প্রথমে কিছুক্ষণ সুন্দরভাবে তার পাশে বসুন। তার কিছু প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, ‘মাশাআল্লাহ! তোমার চুলগুলো দারুণভাবে আঁচড়ানো । আমি রবের শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি অন্য কারো সাথে নয় বরং তোমার সাথে আমার মিলন ঘটিয়েছেন।’
তখন সে আপনাকে বলবে, ‘আপনার সাথে পরিচিত করার জন্য আমিও আল্লাহর শুকর আদায় করছি।’ আপনি তাকে বলুন, ‘আমি খুবই সৌভাগ্যবান আলহামদুলিল্লাহ। তোমার মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে নেক সন্তানাদি দান করেছেন।’ তাকে প্রস্তুত করার জন্য এভাবে এই ধরণের হৃদয় জুড়ানো কিছু কথা উপহার দিন। এরপর মূল বক্তব্য তার সামনে পেশ করুন।
তাকে বলুন, ‘আমি তোমার থেকে পরিবারের প্রতি আরো বেশি মনোযোগ আশা করি। আমি জানি, তোমাকে অনেক ক্লান্ত থাকতে হয়। সেজন্য বাচ্চাকে তুমি ঠিকমতো গোসল পর্যন্ত করাতে পারো না।’
এমন কিছু কথা শোনাতেই দেখবেন সে বলা শুরু করবে, ‘আসলে হয়েছে কী, আজকে অমুকে ফোন করেছিল আমার কাছে। তার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দিক দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেছে আমি খেয়ালই করতে পারি নি।’ এভাবে সে নিজ থেকেই তার ভুলগুলি আপনার সামনে তুলে ধরবে। আপনাকে কষ্ট করে সেগুলো তাকে খুলে বলতে হবে না।
....…......….......................................
মূল : ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ২৪০/-
আমার রবের কৃতজ্ঞতা আদায় করি
ধরুন, আপনার স্ত্রী তার সন্তান ও ঘর-সংসারের প্রতি তেমন মনোযোগী ও যত্নশীল নন। আপনি ঘরে ঢুকলে দেখতে পান এখানে সেখানে ভাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাক ঘরের প্রতি কোন যত্ন নেই। তো আপনি আপনার স্ত্রীকে উপদেশ দিতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় আপনি যেটা বলে থাকেন তা হল, ‘এই! তুমি ভালো করে সন্তানদের যত্ন নিবে।’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে আপনাকে বলবে, ‘আমি খুবই ক্লান্তি বোধ করি। তুমি বাসায় কোন কাজের মেয়ে রাখো। আমি অতো কাজটাজ করতে পারবো না।’ অধিকাংশ সময় এমনটাই ঘটে থাকে। কিন্তু কেন ঘটে? কারণ হল, উপদেশ দেবার আগে আপনি তাকে এর জন্য প্রস্তুত করে নেন নি।
এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হল, প্রথমে কিছুক্ষণ সুন্দরভাবে তার পাশে বসুন। তার কিছু প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, ‘মাশাআল্লাহ! তোমার চুলগুলো দারুণভাবে আঁচড়ানো । আমি রবের শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি অন্য কারো সাথে নয় বরং তোমার সাথে আমার মিলন ঘটিয়েছেন।’
তখন সে আপনাকে বলবে, ‘আপনার সাথে পরিচিত করার জন্য আমিও আল্লাহর শুকর আদায় করছি।’ আপনি তাকে বলুন, ‘আমি খুবই সৌভাগ্যবান আলহামদুলিল্লাহ। তোমার মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে নেক সন্তানাদি দান করেছেন।’ তাকে প্রস্তুত করার জন্য এভাবে এই ধরণের হৃদয় জুড়ানো কিছু কথা উপহার দিন। এরপর মূল বক্তব্য তার সামনে পেশ করুন।
তাকে বলুন, ‘আমি তোমার থেকে পরিবারের প্রতি আরো বেশি মনোযোগ আশা করি। আমি জানি, তোমাকে অনেক ক্লান্ত থাকতে হয়। সেজন্য বাচ্চাকে তুমি ঠিকমতো গোসল পর্যন্ত করাতে পারো না।’
এমন কিছু কথা শোনাতেই দেখবেন সে বলা শুরু করবে, ‘আসলে হয়েছে কী, আজকে অমুকে ফোন করেছিল আমার কাছে। তার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দিক দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেছে আমি খেয়ালই করতে পারি নি।’ এভাবে সে নিজ থেকেই তার ভুলগুলি আপনার সামনে তুলে ধরবে। আপনাকে কষ্ট করে সেগুলো তাকে খুলে বলতে হবে না।
....…......….......................................
রাগ করবেন না হাত বাড়ালেই জান্নাত
150 BDT300 BDTSave 150 BDT
1
বই : রাগ করবেন না হাত বাড়ালেই জান্নাত
মূল : ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ২৪০/-
আমার রবের কৃতজ্ঞতা আদায় করি
ধরুন, আপনার স্ত্রী তার সন্তান ও ঘর-সংসারের প্রতি তেমন মনোযোগী ও যত্নশীল নন। আপনি ঘরে ঢুকলে দেখতে পান এখানে সেখানে ভাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাক ঘরের প্রতি কোন যত্ন নেই। তো আপনি আপনার স্ত্রীকে উপদেশ দিতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় আপনি যেটা বলে থাকেন তা হল, ‘এই! তুমি ভালো করে সন্তানদের যত্ন নিবে।’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে আপনাকে বলবে, ‘আমি খুবই ক্লান্তি বোধ করি। তুমি বাসায় কোন কাজের মেয়ে রাখো। আমি অতো কাজটাজ করতে পারবো না।’ অধিকাংশ সময় এমনটাই ঘটে থাকে। কিন্তু কেন ঘটে? কারণ হল, উপদেশ দেবার আগে আপনি তাকে এর জন্য প্রস্তুত করে নেন নি।
এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হল, প্রথমে কিছুক্ষণ সুন্দরভাবে তার পাশে বসুন। তার কিছু প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, ‘মাশাআল্লাহ! তোমার চুলগুলো দারুণভাবে আঁচড়ানো । আমি রবের শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি অন্য কারো সাথে নয় বরং তোমার সাথে আমার মিলন ঘটিয়েছেন।’
তখন সে আপনাকে বলবে, ‘আপনার সাথে পরিচিত করার জন্য আমিও আল্লাহর শুকর আদায় করছি।’ আপনি তাকে বলুন, ‘আমি খুবই সৌভাগ্যবান আলহামদুলিল্লাহ। তোমার মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে নেক সন্তানাদি দান করেছেন।’ তাকে প্রস্তুত করার জন্য এভাবে এই ধরণের হৃদয় জুড়ানো কিছু কথা উপহার দিন। এরপর মূল বক্তব্য তার সামনে পেশ করুন।
তাকে বলুন, ‘আমি তোমার থেকে পরিবারের প্রতি আরো বেশি মনোযোগ আশা করি। আমি জানি, তোমাকে অনেক ক্লান্ত থাকতে হয়। সেজন্য বাচ্চাকে তুমি ঠিকমতো গোসল পর্যন্ত করাতে পারো না।’
এমন কিছু কথা শোনাতেই দেখবেন সে বলা শুরু করবে, ‘আসলে হয়েছে কী, আজকে অমুকে ফোন করেছিল আমার কাছে। তার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দিক দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেছে আমি খেয়ালই করতে পারি নি।’ এভাবে সে নিজ থেকেই তার ভুলগুলি আপনার সামনে তুলে ধরবে। আপনাকে কষ্ট করে সেগুলো তাকে খুলে বলতে হবে না।
....…......….......................................
মূল : ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল মাসউদ
মুদ্রিত মূল্য : ২৪০/-
আমার রবের কৃতজ্ঞতা আদায় করি
ধরুন, আপনার স্ত্রী তার সন্তান ও ঘর-সংসারের প্রতি তেমন মনোযোগী ও যত্নশীল নন। আপনি ঘরে ঢুকলে দেখতে পান এখানে সেখানে ভাত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পাক ঘরের প্রতি কোন যত্ন নেই। তো আপনি আপনার স্ত্রীকে উপদেশ দিতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় আপনি যেটা বলে থাকেন তা হল, ‘এই! তুমি ভালো করে সন্তানদের যত্ন নিবে।’ তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে আপনাকে বলবে, ‘আমি খুবই ক্লান্তি বোধ করি। তুমি বাসায় কোন কাজের মেয়ে রাখো। আমি অতো কাজটাজ করতে পারবো না।’ অধিকাংশ সময় এমনটাই ঘটে থাকে। কিন্তু কেন ঘটে? কারণ হল, উপদেশ দেবার আগে আপনি তাকে এর জন্য প্রস্তুত করে নেন নি।
এক্ষেত্রে আপনার করণীয় হল, প্রথমে কিছুক্ষণ সুন্দরভাবে তার পাশে বসুন। তার কিছু প্রশংসা করুন। তাকে বলুন, ‘মাশাআল্লাহ! তোমার চুলগুলো দারুণভাবে আঁচড়ানো । আমি রবের শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি অন্য কারো সাথে নয় বরং তোমার সাথে আমার মিলন ঘটিয়েছেন।’
তখন সে আপনাকে বলবে, ‘আপনার সাথে পরিচিত করার জন্য আমিও আল্লাহর শুকর আদায় করছি।’ আপনি তাকে বলুন, ‘আমি খুবই সৌভাগ্যবান আলহামদুলিল্লাহ। তোমার মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে নেক সন্তানাদি দান করেছেন।’ তাকে প্রস্তুত করার জন্য এভাবে এই ধরণের হৃদয় জুড়ানো কিছু কথা উপহার দিন। এরপর মূল বক্তব্য তার সামনে পেশ করুন।
তাকে বলুন, ‘আমি তোমার থেকে পরিবারের প্রতি আরো বেশি মনোযোগ আশা করি। আমি জানি, তোমাকে অনেক ক্লান্ত থাকতে হয়। সেজন্য বাচ্চাকে তুমি ঠিকমতো গোসল পর্যন্ত করাতে পারো না।’
এমন কিছু কথা শোনাতেই দেখবেন সে বলা শুরু করবে, ‘আসলে হয়েছে কী, আজকে অমুকে ফোন করেছিল আমার কাছে। তার সাথে কথা বলতে বলতে কোন দিক দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেছে আমি খেয়ালই করতে পারি নি।’ এভাবে সে নিজ থেকেই তার ভুলগুলি আপনার সামনে তুলে ধরবে। আপনাকে কষ্ট করে সেগুলো তাকে খুলে বলতে হবে না।
....…......….......................................