তাওবাতান নাসূহা; খাঁটি তাওবা
বই : তাওবাতান নাসূহা; খাঁটি তাওবামূল : ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীঅনুবাদ : মুহাম্মাদ মামুনুর রশীদ-পৃষ্ঠা : ৯৬তাওবার পুরস্কারআল্লাহ তাআলা তাওবাকারীদের প্রতি খুশি হন। খুশি হয়ে কেবল তাদের গুনাহসমূহ ক্ষমাই করেন না, বরং তাদের যাবতীয় গুনাহ ও পাপসমূহকে নেকী ও পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। যেমন, পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন-Ô...এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা এ কাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুণ হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তাওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। যে তাওবা করে সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।’ [সুরা ফুরকান : ৬৮-৭১]সহীহ বুখারীর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে-Ôহাকীম ইবনে হিযাম রাযি. রাসূলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞাসা করেছেন, হে আল্লাহ রাসূল! আপনি বলুন, আমি জাহেলী যুগে দান-খয়রাত, গোলাম আযাদ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে সদ্ব্যবহার ইত্যাদি যেসব নেক কাজ করেছি, তাতে কি আমি প্রতিদান পাব? হাকীম ইবনে হিযাম রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, তুমি তোমার অতীতের সৎকর্মসহ ইসলাম গ্রহণ করেছ। অর্থাৎ তুমি যেসব নেকীর কাজ করেছ, তার পূর্ণ প্রতিদান পাবে। [হাদিস নং ২২২০]সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যাবতীয় গুনাহের পরিবর্তে সাওয়াব লিখে দেওয়া হয়। তাওবার পর [ইসলাম গ্রহণের পর] জাহেলী যুগের [ইসলাম গ্রহণের পূর্বের] যাবতীয় নেককাজের প্রতিদান দেওয়া হয়। তা হলে আর বাকি থাকল কী?! আর কী চাই?!
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : তাওবাতান নাসূহা; খাঁটি তাওবা
মূল : ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : মুহাম্মাদ মামুনুর রশীদ
-পৃষ্ঠা : ৯৬
তাওবার পুরস্কার
আল্লাহ তাআলা তাওবাকারীদের প্রতি খুশি হন। খুশি হয়ে কেবল তাদের গুনাহসমূহ ক্ষমাই করেন না, বরং তাদের যাবতীয় গুনাহ ও পাপসমূহকে নেকী ও পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। যেমন, পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন-
Ô...এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা এ কাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুণ হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তাওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। যে তাওবা করে সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।’ [সুরা ফুরকান : ৬৮-৭১]
সহীহ বুখারীর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে-
Ôহাকীম ইবনে হিযাম রাযি. রাসূলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞাসা করেছেন, হে আল্লাহ রাসূল! আপনি বলুন, আমি জাহেলী যুগে দান-খয়রাত, গোলাম আযাদ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে সদ্ব্যবহার ইত্যাদি যেসব নেক কাজ করেছি, তাতে কি আমি প্রতিদান পাব? হাকীম ইবনে হিযাম রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, তুমি তোমার অতীতের সৎকর্মসহ ইসলাম গ্রহণ করেছ। অর্থাৎ তুমি যেসব নেকীর কাজ করেছ, তার পূর্ণ প্রতিদান পাবে। [হাদিস নং ২২২০]
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যাবতীয় গুনাহের পরিবর্তে সাওয়াব লিখে দেওয়া হয়। তাওবার পর [ইসলাম গ্রহণের পর] জাহেলী যুগের [ইসলাম গ্রহণের পূর্বের] যাবতীয় নেককাজের প্রতিদান দেওয়া হয়। তা হলে আর বাকি থাকল কী?! আর কী চাই?!
মূল : ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : মুহাম্মাদ মামুনুর রশীদ
-পৃষ্ঠা : ৯৬
তাওবার পুরস্কার
আল্লাহ তাআলা তাওবাকারীদের প্রতি খুশি হন। খুশি হয়ে কেবল তাদের গুনাহসমূহ ক্ষমাই করেন না, বরং তাদের যাবতীয় গুনাহ ও পাপসমূহকে নেকী ও পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। যেমন, পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন-
Ô...এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা এ কাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুণ হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তাওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। যে তাওবা করে সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।’ [সুরা ফুরকান : ৬৮-৭১]
সহীহ বুখারীর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে-
Ôহাকীম ইবনে হিযাম রাযি. রাসূলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞাসা করেছেন, হে আল্লাহ রাসূল! আপনি বলুন, আমি জাহেলী যুগে দান-খয়রাত, গোলাম আযাদ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে সদ্ব্যবহার ইত্যাদি যেসব নেক কাজ করেছি, তাতে কি আমি প্রতিদান পাব? হাকীম ইবনে হিযাম রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, তুমি তোমার অতীতের সৎকর্মসহ ইসলাম গ্রহণ করেছ। অর্থাৎ তুমি যেসব নেকীর কাজ করেছ, তার পূর্ণ প্রতিদান পাবে। [হাদিস নং ২২২০]
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যাবতীয় গুনাহের পরিবর্তে সাওয়াব লিখে দেওয়া হয়। তাওবার পর [ইসলাম গ্রহণের পর] জাহেলী যুগের [ইসলাম গ্রহণের পূর্বের] যাবতীয় নেককাজের প্রতিদান দেওয়া হয়। তা হলে আর বাকি থাকল কী?! আর কী চাই?!
তাওবাতান নাসূহা; খাঁটি তাওবা
140 BDT240 BDTSave 100 BDT
1
বই : তাওবাতান নাসূহা; খাঁটি তাওবা
মূল : ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : মুহাম্মাদ মামুনুর রশীদ
-পৃষ্ঠা : ৯৬
তাওবার পুরস্কার
আল্লাহ তাআলা তাওবাকারীদের প্রতি খুশি হন। খুশি হয়ে কেবল তাদের গুনাহসমূহ ক্ষমাই করেন না, বরং তাদের যাবতীয় গুনাহ ও পাপসমূহকে নেকী ও পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। যেমন, পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন-
Ô...এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা এ কাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুণ হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তাওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। যে তাওবা করে সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।’ [সুরা ফুরকান : ৬৮-৭১]
সহীহ বুখারীর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে-
Ôহাকীম ইবনে হিযাম রাযি. রাসূলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞাসা করেছেন, হে আল্লাহ রাসূল! আপনি বলুন, আমি জাহেলী যুগে দান-খয়রাত, গোলাম আযাদ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে সদ্ব্যবহার ইত্যাদি যেসব নেক কাজ করেছি, তাতে কি আমি প্রতিদান পাব? হাকীম ইবনে হিযাম রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, তুমি তোমার অতীতের সৎকর্মসহ ইসলাম গ্রহণ করেছ। অর্থাৎ তুমি যেসব নেকীর কাজ করেছ, তার পূর্ণ প্রতিদান পাবে। [হাদিস নং ২২২০]
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যাবতীয় গুনাহের পরিবর্তে সাওয়াব লিখে দেওয়া হয়। তাওবার পর [ইসলাম গ্রহণের পর] জাহেলী যুগের [ইসলাম গ্রহণের পূর্বের] যাবতীয় নেককাজের প্রতিদান দেওয়া হয়। তা হলে আর বাকি থাকল কী?! আর কী চাই?!
মূল : ড. মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী
অনুবাদ : মুহাম্মাদ মামুনুর রশীদ
-পৃষ্ঠা : ৯৬
তাওবার পুরস্কার
আল্লাহ তাআলা তাওবাকারীদের প্রতি খুশি হন। খুশি হয়ে কেবল তাদের গুনাহসমূহ ক্ষমাই করেন না, বরং তাদের যাবতীয় গুনাহ ও পাপসমূহকে নেকী ও পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেন। যেমন, পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন-
Ô...এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের ইবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা এ কাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুণ হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তাওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। যে তাওবা করে সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।’ [সুরা ফুরকান : ৬৮-৭১]
সহীহ বুখারীর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে-
Ôহাকীম ইবনে হিযাম রাযি. রাসূলুল্লাহ সা.-কে জিজ্ঞাসা করেছেন, হে আল্লাহ রাসূল! আপনি বলুন, আমি জাহেলী যুগে দান-খয়রাত, গোলাম আযাদ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে সদ্ব্যবহার ইত্যাদি যেসব নেক কাজ করেছি, তাতে কি আমি প্রতিদান পাব? হাকীম ইবনে হিযাম রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, তুমি তোমার অতীতের সৎকর্মসহ ইসলাম গ্রহণ করেছ। অর্থাৎ তুমি যেসব নেকীর কাজ করেছ, তার পূর্ণ প্রতিদান পাবে। [হাদিস নং ২২২০]
সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। যাবতীয় গুনাহের পরিবর্তে সাওয়াব লিখে দেওয়া হয়। তাওবার পর [ইসলাম গ্রহণের পর] জাহেলী যুগের [ইসলাম গ্রহণের পূর্বের] যাবতীয় নেককাজের প্রতিদান দেওয়া হয়। তা হলে আর বাকি থাকল কী?! আর কী চাই?!